ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকসহ স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, উপজেলার ভরাডোবা এলাকায় একাধিক কারখানা থেকে নেমে আসা দূষিত বর্জ্য মিশ্রিত পানি এলাকার কৃষকের শত শত একর জমির ফসল নষ্ট করছে।
ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকসহ স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, উপজেলার ভরাডোবা এলাকায় একাধিক কারখানা থেকে নেমে আসা দূষিত বর্জ্য মিশ্রিত পানি এলাকার কৃষকের শত শত একর জমির ফসল নষ্ট করছে।
কৃষক নেতা রুহুল আসিন বলেন, ‘উপজেলার ভরাডোবা এলাকায় কারখানার বর্জ্যের কারণে হওয়া দূষণে এলাকার ফসলের ক্ষতি রোধে অতীতেও আন্দোলন হয়েছে। কিন্তু কারখানা কর্তৃপক্ষ আমলে নেয়নি। পরিবেশ অধিদপ্তরে অভিযোগ করে গত বছর নতুন করে আন্দোলন শুরু হয়। ইতোমধ্যে উপজেলা প্রশাসনের তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনে গত ১৫ বছরে ভরাডোবা এলাকায় শিল্পবর্জ্যে ফসলি জমির ক্ষতির পরিমাণ প্রায় ৩৩ কোটি টাকা উঠে এসেছে। ফসলি জমির ক্ষতিপূরণ দেওয়ার জন্য মিল কর্তৃপক্ষকে আগামী শনিবার (৮ নভেম্বর) পর্যন্ত সময় দেওয়া হয়েছে। অভিযুক্তরা আলোচনায় না এলে আগামীতে মহাসড়ক অবরোধসহ কঠিন কর্মসূচি দেওয়া হবে।উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আব্দুল্যাহ আল মাহমুদ বলেন, কারখানা কর্তৃপক্ষের লোকজন ইতোমধ্যে আমার কাছে আসছিল। তারা অচিরেই কৃষকদের সঙ্গে বসে বিষয়টি ফায়সালা করবেন বলে জানিয়ে গেছেন তাঁরা।