শুক্রবার, ১৯ ডিসেম্বর ২০২৫, ১০:৫৯ অপরাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ:
ইসলামী ছাত্র আন্দোলন ঢাকা মহানগর উত্তরের নবনির্বাচিত সভাপতি, মুস্তফা, সহ-সভাপতি,আবুল হাসান, সাধারণ সম্পাদক আলী আকবর ওসমান হাদীর খুনীদের গ্রেফতারের দাবীতে দুর্গাপুরে বিক্ষোভ মিছিল হাদির হত্যাকারীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি ও প্রশাসনে ফ্যাসিবাদী দোসর শনাক্তের দাবিতে উত্তাল উত্তরা ঢাকায় ২৪ ডিসেম্বর শুরু হচ্ছে দাওয়াতে ইসলামীর ইজতিমা। ঢাকাস্থ চাঁদপুর সমিতি: সভাপতি সালাউদ্দিন, সেক্রেটারি নূরুজ্জামান টঙ্গীতে তারেক রহমানের আগমন উপলক্ষে যুবদলের উচ্ছ্বাসময় শোভাযাত্রা নামাজে অহেতুক তাড়াহুড়োর ব্যাপারে হাদিসের সতর্কবার্তা ওয়াজ মাহফিলে মাইকের ব্যবহার ও শব্দ-সংযম : ইসলামের দৃষ্টিভঙ্গি নির্বাচনী ফান্ড ও ক্যাম্পেইনের সবশেষ তথ্য জানালেন আসিফ মাহমুদ পোস্টাল ভোট দিতে দেশ-বিদেশে ৪ লাখ ৮৫ হাজার নিবন্ধন

বিশ্বব্যাংকের সালিসি আদালতে এস আলমের বিরুদ্ধে লড়বে সরকার : গভর্নর

অনলাইন ডেস্ক রিপোর্ট
  • আপডেট টাইম: বৃহস্পতিবার, ১৮ ডিসেম্বর, ২০২৫
বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর, এস আলম গ্রুপ বিশ্বব্যাংকের সালিসি আদালত ইন্টারন্যাশনাল সেন্টার ফর সেটেলমেন্ট অব ইনভেস্টমেন্ট ডিসপিউটসে যে আবেদন করেছে, তার বিরুদ্ধে আইনিভাবে লড়বে বাংলাদেশ ব্যাংক। গতকাল বুধবার দুপুরে সচিবালয়ে অর্থ উপদেষ্টার ড. সালেহ উদ্দিন আহমেদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ ও পাচার করা অর্থ পুনরুদ্ধার সংক্রান্ত বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ কথা জানান গভর্নর।এস আলম গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান সাইফুল আলম ও তার পরিবারের আইনজীবীরা গত ২৭ অক্টোবর ওয়াশিংটনে অবস্থিত ইন্টারন্যাশনাল সেন্টার ফর সেটেলমেন্ট অব ইনভেস্টমেন্ট ডিসপিউটসে এই আবেদন জমা দেন। লন্ডনভিত্তিক সংবাদমাধ্যম ফিন্যান্সিয়াল টাইমস এই খবর দিয়েছে।আবেদনে বলা হয়েছে, সরকার তাদের ব্যাংক হিসাব জব্দের পাশাপাশি সম্পদ বাজেয়াপ্ত করেছে। সেই সঙ্গে ব্যবসায়িক লেনদেন নিয়ে ‘ভিত্তিহীন’ তদন্ত করেছে। শুধু তাই নয়, এস আলম পরিবারের বিরুদ্ধে ‘প্ররোচনামূলক মিডিয়া অভিযান’ চালানো হয়েছে। আইনজীবীরা দাবি করেছেন, এসব কারণে এস আলম পরিবারের শত কোটি ডলার ক্ষতি হয়েছে।আবেদনে অবশ্য তারা ক্ষতিপূরণের সুনির্দিষ্ট হিসাব উল্লেখ করেননি। ২০০৪ সালে বাংলাদেশ-সিঙ্গাপুর দ্বিপক্ষীয় বিনিয়োগ চুক্তির আওতায় এই সালিশি মামলা করা হয়েছে। এস আলমের পরিবার বর্তমানে সিঙ্গাপুরে বসবাস করছে। ফিন্যান্সিয়াল টাইমসের খবর অনুযায়ী, পরিবারটি ২০২০ সালে বাংলাদেশের নাগরিকত্ব ত্যাগ করার পর ২০২১ থেকে ২০২৩ সালের মধ্যে সিঙ্গাপুরের নাগরিকত্ব গ্রহণ করেছে।এস আলমের পরিবারের অভিযোগ, এই পরিবারকে লক্ষ্য করে বিভিন্ন শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার। যেমন, অযৌক্তিকভাবে সম্পদ জব্দ ও বাজেয়াপ্ত করা এবং সম্পদ ধ্বংস করা। ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনা সরকারের পতন হওয়ার পর অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে যে অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত হয়, সেই সরকার এস আলম পরিবারের বিরুদ্ধে এসব ব্যবস্থা নিচ্ছে। আহসান এইচ মনসুর বলেন, ‘এস আলম দাবি করেছেন তিনি সিঙ্গাপুরের নাগরিক। আমরা দেখাব যে তিনি বাংলাদেশের নাগরিক।তিনি বাংলাদেশের বিভিন্ন ব্যাংকের চেয়ারম্যান ও পরিচালক ছিলেন। চোরের মায়ের বড় গলা। আমরা মামলাটি লড়ব।’

নিউজটি শেয়ার করুন..

  • Print
  • উত্তরা নিউজ ইউটিউব চ্যানেলে সাবস্ক্রাইব করুন:
এ জাতীয় আরো খবর..
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত ২০১৩-২০২৫ | Technical Support: Uttara News Team
themesba-lates1749691102