জেলা সচেতন নাগরিক সমাজের প্রতিনিধি বীর মুক্তিযোদ্ধা লিয়াকত হোসেন বলেন, ‘একটা বন্ধুপ্রতিম দেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনী গত কয়েকমাস ধরে যা করছে তা কিছুতেই কাম্য নয়। আমাদের দেশের সরকার সংশ্লিষ্টদের উচিত হবে দ্রুত এ বিষয়ে নজর দেওয়া। না হলে সীমান্ত হত্যাসহ অন্যান্য অপরাধ আরো বেড়ে যাবে। এসব বিষয়ে জানতে মহেশপুর ৫৮ বিজিবির অধিনায়ক লে. কর্নেল রফিকুল আলমের ব্যবহৃত মোবাইলে একাধিকবার কল করলেও তিনি রিসিভ করেননি। এমনকি তার ব্যবহৃত হোয়াটসঅ্যাপে মেসেজ পাঠালেও তিনি সাড়া দেননি।
এ ব্যাপারে ঝিনাইদহের জেলা প্রশাসক আব্দুল আওয়াল কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘আমাদের সীমান্ত এলাকার বাসিন্দাদের সুরক্ষার জন্য ইতিমধ্যে বিভিন্নভাবে অবগত করা হয়েছে। এছাড়াও যে ঘটনাগুলো সম্প্রতি ঘটেছে সেগুলো নিয়ে বিজিবি ও বিএসএফের মধ্যে বৈঠক হয়েছে। ১০ অঞ্চলে ৬০ কিমি বেগে ঝড়সহ বজ্রবৃষ্টির আশঙ্কা তিনি বলেন, ‘আশা করছি খুব শিগগিরই এ সমস্যগুলো আমাদের দেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিজিবি) সমাধান করতে পারবে। এছাড়াও সংশ্লিষ্টরা এ সকল বিষয় নিয়ে কাজ করে যাচ্ছে।’