তিনি বলেন, ‘৯০ দিনের প্রায় দুই-তৃতীয়াংশ সময় শেষ হলেও আলোচনায় অনিশ্চয়তা ছিল। জুনের মাঝামাঝি জানতে পারি সরকার যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে একটি গোপনীয়তা চুক্তির (NDA) আওতায় খসড়া চুক্তি নিয়ে আলোচনা করছে। বেসরকারি খাত এতে সরাসরি যুক্ত ছিল না, তাই উদ্বেগ ছিল কী হবে।’মাহমুদ হাসান খান বলেন, ‘২ জুলাই ভিয়েতনামের শুল্ক ৪৬ শতাংশ থেকে কমিয়ে ২০ শতাংশ করা হয়। বাংলাদেশকে নিয়ে আলোচনায় তিন মাস কাটিয়ে ৭ জুলাই শুল্ক মাত্র ৩৫ শতাংশে নেমে আসে। পরবর্তীতে ৩১ জুলাই পর্যন্ত আলোচনার সময় বৃদ্ধি পায়। এরপর ইন্দোনেশিয়া ও ফিলিপাইন ১৯ শতাংশে শুল্কে সমঝোতায় পৌঁছায়।’
তিনি যোগ করেন, ‘আমরা সর্বোচ্চ চেষ্টা করেছি সরকারকে তথ্য-উপাত্ত দিয়ে সহায়তা করতে, মার্কিন দূতাবাস ও অন্যান্য স্টেকহোল্ডারের সঙ্গে যোগাযোগ রেখেছি। আমাদের অন্তর্বর্তী সরকারের বাণিজ্য ও নিরাপত্তা উপদেষ্টা ও তাদের টিমের নেতৃত্বে আমরা বড় ধরনের বিপর্যয় এড়াতে পেরেছি।’