মুরাদনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাহিদুর রহমান বলেন, ভুক্তভোগী কোথায় গেছেন, তা নিশ্চিতভাবে জানা না গেলেও ধারণা করা হচ্ছে তিনি শ্বশুরবাড়ি কিংবা আত্মীয়ের বাসায় উঠেছেন। তার নিরাপত্তার প্রয়োজন হলে পুলিশ সহযোগিতা করবে।এ ঘটনায় পুলিশ এখন পর্যন্ত নতুন করে কাউকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি। তবে পুলিশের দাবি, আরও কয়েকজনকে শনাক্ত করা হয়েছে, যদিও তারা এলাকা ছেড়ে পালিয়েছেন। অভিযুক্তদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলমান রয়েছে।এদিকে, ভিডিও ছড়িয়ে দেওয়ার অভিযোগে গ্রেপ্তার হওয়া চার যুবক—মোহাম্মদ আলী ওরফে সুমন, রমজান আলী, মো. আরিফ ও মো. অনিক—কারাগারে রয়েছেন। তাদের সাত দিনের রিমান্ড চেয়ে আদালতে আবেদন করেছে পুলিশ। আগামী বৃহস্পতিবার এই বিষয়ে শুনানি হবে।
ওসি জাহিদুর রহমান বলেন, গ্রেপ্তার হওয়া আসামিদের কাছ থেকে মোবাইলফোন জব্দ করা হয়েছে এবং ভিডিও কোথা থেকে ছড়ানো হয়েছে, তা জানার জন্য ফোনগুলো ফরেনসিক পরীক্ষায় পাঠানো হবে।