৬. জমজমের পানি পান করার সময় : প্রিয় নবী (সা.) বলেছেন, ‘জমজমের পানি যে উদ্দেশ্য নিয়ে পান করবে, তা পূরণ হবে।’ (ইবনে মাজাহ)
৭. হাজরে আসওয়াদের সামনে : হাজরে আসওয়াদ দোয়া কবুলের অন্যতম স্থান। ইবনে উমর (রা.) বলেন, ‘রাসুল (সা.) হাজরে আসওয়াদকে দুই ঠোঁটে চুমু খেয়ে লম্বা সময় ধরে কান্নাকাটি করলেন।…এরপর বললেন, ‘এটা অশ্রু ঝরানোর স্থান।’ (ইবনে মাজাহ)
৮. রুকনে ইয়ামানি : ইবনে আব্বাস (রা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি রুকনে ইয়ামানিতে ইস্তিলাম করে এরপর দোয়া করে, তার দোয়া কবুল করা হয়।’
৯. মাকামে ইবরাহিম : মাকামে ইবরাহিম পবিত্র কাবাঘর নির্মাণের জন্য ব্যবহৃত জান্নাতি পাথর। এখানে দোয়া করলে কবুল হয়। মহান আল্লাহ বলেন, ‘আর স্মরণ করুন, যখন ইবরাহিম ও ইসমাঈল কাবার ভিতগুলো উঠাচ্ছিল (এবং দোয়া করছিল,) হে আমাদের রব, আমাদের পক্ষ থেকে কবুল করুন…।’ (সুরা : বাকারাহ, আয়াত : ১২৭)
১০. এ ছাড়া হাজরে আসওয়াদ থেকে কাবাঘরের দরজা পর্যন্ত জায়গাটুকু (মুলতাজাম), বিদায়ি তাওয়াফের পর, রিয়াজুল জান্নাত, রাসুল (সা.)-এর জন্মস্থান, গারে হেরা, গারে সাওর, দারে আরকাম, মিহরাবে নবী, আসহাবুস সুফফা ইত্যাদি স্থান ও সময় দোয়া কবুলের জন্য খুবই তাৎপর্যপূর্ণ।
মহান আল্লাহ সবার দোয়া কবুল করুন। আমিন।