১. আল্লাহর মর্যাদার অনুকূল : বিনয়ের সঙ্গে নীরবে প্রার্থনা করা আল্লাহর সম্মান ও মর্যাদার অধিক অনুকূল। কেননা পৃথিবীর রাজা-বাদশাহদের দরবারে মানুষ সর্বোচ্চ নীরবতা অবলম্বন করে।২. দোয়া কবুলে সহায়ক : বিনয়ের সঙ্গে একান্তে দোয়া করার দ্বারা বান্দার অসহায়ত্ব ও অক্ষমতা বেশি প্রকাশ পায়। আর তা দোয়া কবুলে সহায়ক।৩. নিষ্ঠা বেশি থাকে : একান্তে দোয়া করার অর্থ হলো, ব্যক্তি তা মানুষের সামনে প্রকাশ করতে চায় না। সুতরাং এতে অধিক নিষ্ঠা বা ইখলাস প্রকাশ পায়।
৪. মনোযোগ বেশি থাকে : বান্দা যখন নীরবে-নিভৃতে ইবাদত ও দোয়া করে, তখন তার পক্ষে মনোযোগ ধরে রাখা সহজ হয়।
৫. প্রতারণা থেকে নিরাপদ : মানুষ যখন গোপনে ইবাদত ও প্রার্থনা করে, তখন তা শয়তানের প্রতারণা ও আত্মপ্রবঞ্চনা থেকে অধিক নিরাপদ থাকে। কেননা তখন তার ভেতর অন্যকে দেখানো ও আত্মমুগ্ধ হওয়ার মতো বিষয়গুলো থাকে না।
আল্লাহ সবাইকে নীরবে-নিভৃতে আল্লাহর ইবাদত করার তাওফিক দান করুন। আমিন।