English
  • Twitter
  • Facebook
  • RSS
  • Google+
  • Vimeo
  • Tumblr
  • Pinterest

logo
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • রাজনীতি
  • অর্থ ও বাণিজ্য
  • তথ্য ও প্রযুক্তি
  • খেলাধুলা
  • বিনোদন
  • লাইফস্টাইল
  • আইন ও আদালত
  • শিক্ষাঙ্গন
  • ধর্ম ও জীবন
  • অন্যান্য
    • প্রবাস
    • উত্তরার খবর
    • রাজধানী
    • সারাবাংলা
    • বিচিত্র খবর
    • ফিচার-সাহিত্য
    • স্বাস্থ্য
    • সাক্ষাৎকার
    • সম্পাদকীয়
    • ছবিঘর
    • ভিডিও
  • উত্তরা
প্রচ্ছদ
  • প্রচ্ছদ
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • রাজনীতি
  • অর্থ ও বাণিজ্য
  • তথ্য ও প্রযুক্তি
  • খেলাধুলা
  • বিনোদন
  • লাইফস্টাইল
  • আইন ও আদালত
  • শিক্ষাঙ্গন
  • ধর্ম ও জীবন
  • অন্যান্য
    • প্রবাস
    • উত্তরার খবর
    • রাজধানী
    • সারাবাংলা
    • বিচিত্র খবর
    • ফিচার-সাহিত্য
    • স্বাস্থ্য
    • সাক্ষাৎকার
    • সম্পাদকীয়
    • ছবিঘর
    • ভিডিও
  • উত্তরা

ব্রেকিং নিউজ

uttaranews24 এগিয়ে চলছে উত্তরা লেকের কার্যক্রম, দক্ষিণের ৮০ ভাগ কাজ সম্পন্ন    uttaranews24 সোনারগাঁও-শাহ মখদুম সড়কে অধিকাংশ সময় যানজট    uttaranews24 নদী দখলকারীরা নির্বাচন করার ও ঋণ পাওয়ার অযোগ্য: হাইকোর্ট    uttaranews24 উত্তরা ১২ নং সেক্টরে প্রধান সড়কে রাস্তার উপর নির্মাণ সামগ্রী!    uttaranews24 তুরাগ থানা আ.লীগ এর পক্ষ থেকে সাহারা খাতুন (এমপি)কে ফুলেল শুভেচ্ছা    uttaranews24 ফেসবুকে জানান দিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রের আত্মহত্যা    uttaranews24 নির্বাচনে জয়-পরাজয়ের ব্যাখা দিলেন সজিব ওয়াজেদ জয়   
  • প্রচ্ছদ
  • বিচিত্র খবর
 ডুবোজাহাজ

৭১ টি মৃতদেহ নিয়ে ৭৩ বছর ধরে সমুদ্রে রহস্যময় ডুবোজাহাজ !

৭১ টি মৃতদেহ নিয়ে ৭৩ বছর ধরে সমুদ্রের গভীরে ঘুমিয়ে ছিল সে । ঘুম ভাঙল ডাইভারদের আনাগোনায় ।
‘সে‘ হল একটি ব্রিটিশ ডুবোজাহাজ । দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় থেকে তার ঠিকানা ছিল সাগরের গহিনে । ইতালির সারদিনিয়া উপকূলে তাভালারা দ্বীপের কাছে সমুদ্রের ১০০ মিটার গভীরে পাওয়া গেল ডুবোজাহাজটিকে ।

১৯৪২ সালের ২৮ ডিসেম্বর মাল্টা বন্দর ছেড়ে রওনা দেয় ডুবোজাহাজটি । প্রথম লক্ষ্য ছিল দুটি ইতালীয় যুদ্ধজাহাজ ধ্বংস করা । সেটি নোঙর ফেলে মাদালেনা বন্দরের কাছে । ৩১ ডিসেম্বর সিগন্যালও পাঠায় ।

কিন্তু ১৯৪৩-এর ২ জানুয়ারি থেকে ডুবোজাহাজটির কোনও খোঁজ পাওয়া যায় না । ১২৯০ টন ওজনের জলযানটি যেন হাওয়ায় মিলিয়ে যায় ।

৭৩ বছর পরে আবার তার খোঁজ পাওয়া গেল । জানা গেছে‚ জাহাজটির ক্ষতি নগণ্য । বিস্ফোরণে সামান্য ক্ষতি হয়েছে ।

মনে করা হচ্ছে‚ অক্সিজেনের অভাবে মৃত্যু হয় এর ৭১ জন ক্রু-য়ের । তাঁদের শনাক্ত করে পরিবার পরিজনকে জানানোর চেষ্টা চলছে।

বিস্তারিত

স্কুল

স্কুলে যেতে ঝুলন্ত সেতু বেয়ে উঠতে হয় এক কিলোমিটার

স্কুলে যেতে হলে ঝুলন্ত সেতু বেয়ে উঠতে হয় এক কিলোমিটার উপরে। তাও আবার সেই স্কুলের বেশিরভাগ শিক্ষার্থীর বয়সই ছয় বছরের মধ্যে। আশ্চর্যজনক মনে হলেও এটাই সত্য। স্কুলে যেতে বিশ্বের সবচেয়ে কঠিন পথ এটি।

চীনের সিয়াচেন প্রদেশের আতুলার গ্রামে অবস্থিত এই স্কুলটি ভূমি থেকে ৮০০ মিটার উঁচুতে অবস্থিত। ক্লাস করতে হলে ঝুলন্ত সিঁড়ি মারিয়ে খাড়া উঠে যেতে হয় পুরোটা পথ। সে সঙ্গে থাকে স্কুলশিশুদের ব্যাগসহ অন্যান্য প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র। এই পথ পাড়ি দিতে গিয়ে এ পর্যন্ত মারা গেছে সাতজন।

চীন থেকে অনেকটা বিচ্ছিন্ন আতুলার গ্রামের এসব ছবি সম্প্রতি উঠে এসেছে এক আলোকচিত্রীর ক্যামেরায়। চীনের রাজধানী বেইজিংয়ের একটি পত্রিকায়ও প্রকাশিত হয়েছে ছবিগুলো। এরপরই নড়েচড়ে বসেছে কর্তৃপক্ষ। বিষয়টি সমাধানে শিঘ্রই পদক্ষেপ নেবে বলে জানিয়েছে স্থানীয় কর্তৃপক্ষ।

আলোকচিত্রী চেন জি’র তোলা ছবিগুলো ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়েছে অনলাইনেও। চেন জি তার সামাজিকমাধ্যমে লিখেছেন, ‘আমি হতভম্ব।’ এটাকে ‘চরম মাত্রায় কঠিন’ বলে মন্তব্য করেছেন তিনি।

সম্প্রতি কিছু উন্নয়ন সত্ত্বেও চীনের গ্রামগুলোতে দারিদ্র্য এখনো প্রকট। গ্রামাঞ্চলের অনেকেই তাদের ছেলেমেয়েদের স্কুলে পাঠাতে পারে না। দেশটির ৭০ কোটি মানুষের বাৎসরিক আয় এখানো ২৪০ মার্কিন ডলার (১৮ হাজার ৮৭৩ টাকা)। ২০২০ সালের মধ্যে চীন থেকে দারিদ্র্য সম্পূর্ণ দূরীকরণের অঙ্গীকার করেছেন প্রেসিডেন্ট শি জিংপিং।

বিস্তারিত

dui protiva

দুই খুদে প্রতিভাকে সম্মান জানাল খোদ অ্যাপেলও

একজনের নাম শ্রাবণ কুমারন, অন্যজন সঞ্জয় কুমারন। শ্রাবণের বয়স ১২ আর সঞ্জয় ১০ বছরের। তাদের প্রতিভা এতোটাই নজর কেড়েছে যে, বিশ্বজুড়ে আজ তারা সমাদৃত। গেটস ফাউন্ডেশন পর্যন্ত এই দুই ভাইকে তাদের সেমিনারে ইন্টারভিউ করেছে। এমনকী দুই খুদে প্রতিভাকে সম্মান জানিয়েছে খোদ অ্যাপেলও। 

এই ছোট্ট বয়সেই দু’জনে একটি সংস্থার প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও)। ভারতের এ দুই ভাইকে আগামী দিনে দেশটির প্রতিভাবান উদ্যোগী হিসেবেও গণ্য করা হচ্ছে। ভাববেন না বাবা কিংবা মায়ের কোম্পানিতে তারা এ দায়িত্ব পেয়েছে। নিজের হাতেই প্রতিষ্ঠান গড়ে তারা আজ এ অবস্থানে!

শ্রাবণ ও সঞ্জয়ের কৃতিত্বে অবাক হতেই হবে। ২০১২ সালে ‘গো ডাইমেনশন’ নামে একটি সফটওয়ার ফার্ম খোলে দুইভাই। কারণ তারা এমন একটি মোবাইল অ্যাপলিকেশন বানিয়েছে, যা ‘অ্যাপ স্টোর’-এ ৫ রেটিং পায়। গত চার বছরে শ্রাবণ ও সঞ্জয় ১১টি অ্যাপ্লিকেশন বানিয়েছে। যার অন্তত ৭০ হাজার কপি ডাউনলোড হয়েছে। 

দু’জনেরই আদর্শ স্টিভ জবস। এ দুইভাইকে ‘ইয়াংগেস্ট মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন প্রোগ্রামার’ বলে সম্মানিতও করেছে অ্যাপল।

‘ক্যাচ মি কপ’ নামে একটি মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন বানিয়ে দুই ভাই আইটি ফার্মগুলোর নজরে আসে। এর আগে অবশ্য খেলার ছলে দেড়শটি অ্যাপ বানিয়ে হাত পাকিয়ে ফেলেছিল শ্রাবণ ও সঞ্জয়। তাদের তৈরি অ্যাপ ‘অ্যালফাবেট বোর্ড’-এ ‘অ্যাপ স্টোরে’ তুমুল জনপ্রিয়তা পেয়েছে।

দুইভাইয়ের লক্ষ্য দেশের অন্তত ৫০ শতাংশ স্মার্টফোন ব্যাবহারকারীর কাছে তাদের তৈরি অ্যাপ পৌঁছে দেয়া।

বিস্তারিত

নিষিদ্ধ পর্বত

নারীদের জন্য নিষিদ্ধ যে পর্বত

রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন সম্প্রতি গ্রীসের অ্যাথোস পর্বত ভ্রমন করেছেন। এক হাজার বছর ধরে এই পর্বতে অর্থোডক্স সাধুরা পরিভ্রমন করে। পর্বতটি মোট ৩৩৫ কিলোমিটার জায়গা জুড়ে অবস্থিত। এটি বিশ্বের সবচেয়ে বড় নারী বিবর্জিত এলাকা হিসেবে ধারণা করা হয়।

কিন্তু এই এলাকাতে কোন নারীর প্রবেশ নিষেধ নয় শুধু পাশাপাশি নারী কোন পশুপাখি, জন্তু জানোয়ারও এই এলাকায় প্রবেশ করতে পারবে না। তাহলে প্রশ্ন জাগতেই পারে এমন নিষেধাজ্ঞা হওয়ার কারণ কি হতে পারে।

অ্যাথোস পর্বতে যাওয়ার জন্য প্রথমে আপনাকে যে কাজ করতে হবে তা হলো অ্যাথোস তীর্থ সংস্থার কাছে আপনার পাসপোর্টের এক কপি জমা দিতে হবে। প্রতিদিন সেখান থেকে এক’শজন অর্থোডক্স সন্ন্যাসী এবং দশজন অর্থোডক্স নয় এমন পুরুষকে সেখানে তিন রাত থাকার অনুমতিও দেয়া হয়। ওই এলাকাজুড়ে মোট বিশটি উপাসানলয় আছে। মেয়েদের এখানে প্রবেশ সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ যদি কোন পুরুষ তার বান্ধবীকে নিয়ে এখানে আসে তাহলে তাকে বাইরে রেখে তিনি ভেতরে প্রবেশ করেন। আবার সেই বান্ধবীর জন্যও বাইরে আছে সুব্যবস্থা।

এখানে প্রায় এক হাজার বছর ধরে নারীদের প্রবেশের উপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে। এমনকি এই পর্বতের ৫০০ মিটার এলাকা পর্যন্ত তাদের প্রবেশ করতে দেয়া হয় না। অ্যাথোস পর্বতের একজন মুখপাত্র বলেন, প্রায় দশম শতাব্দীর দিকে এখানে নারী পশুপাখি প্রবেশ নিষেধ ছিলো। এরপর থেকেই নারীদের এখানে প্রবেশে বাধা দেয়া হয়।

এরপর থেকেই এটা পুরুষদের উপসানলয় হিসেবে সবার কাছে পরিচিত। ধারণা করা হয়, নারীদের কারণে পুরুষের ধ্যানে বিঘ্ন ঘটে বিধায় এই নিয়ম করা হয়েছে। সাধারণত তাদের কৌমার্য রক্ষার জন্য এই ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। তবে এর পেছনে আর একটি কারণ আছে বলে মনে করা হয়।

বলা হয়ে থাকে, কুমারী মেরি সাইপ্রাস থেকে এখানে এসেছিলেন। এরপর তার এই স্থানটি অনেক ভালো লেগে যায়। তিনি মনে মনে প্রার্থনা করতে লাগলেন তার যদি কোন ছেলে হয় তাহলে সে যেন এই সমস্ত এলাকাটি তার নামে করে দেয়। এবং পরবর্তীতে তার ছেলে হলে তিনি সেটা তার মায়ের নামে করে দেয়।

সেজন্য এখানে আর কোন নারীকে প্রবেশ করতে দেয়া হয় না। বলা হয়ে থাকে এখানে সে একাই রাজত্ব করতে চেয়েছিল। তাই তার কথামতো সন্ন্যাসীরা কোন নারীকে প্রবেশ করতে দেয় না। এছাড়া এই এলাকাটিকে দেবতা মা মেরির বাগানও বলা হয়ে থাকে।

তবে এর কিছু ব্যাতিক্রম আছে এখানে নারী এবং পশুপাখি নিষিদ্ধ হলেও বিড়াল এখানে তার ইচ্ছেমতো প্রবেশ করতে পারে। উপসানলয়ের আশেপাশে অনেক বিড়াল দেখতে পাওয়া যায়।

 

বিস্তারিত

murgi

সৌদি অারবে শব্দ দূষণের কারণে মুরগির জেল!

শব্দ দূষণের কারণে আমরা সাধারণত ফিটনেসবিহীন যানবাহনের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার কথা শুনে থাকি। তাই বলে একই অভিযোগে এবার মুরগির জেল! এমনই অবিশ্বাস্য ঘটনা ঘটেছে সৌদি অারবে।

শুধু তাই নয়, এজন্য মুরগির মালিককে বেত্রাঘাতও করা হয়েছে! খবর আরব নিউজের

ঘটনাটি ঘটেছে সৌদি আরবের আল হফুফ পৌরসভায়। মোরগ-মুরগির বিশৃঙ্খলাপূর্ণ শব্দে পরিবেশ দূষণ হচ্ছে স্থানীয় এক ব্যক্তি অভিযোগ দেন। তার প্রেক্ষিতে মুরগি ও তার মালিকের বিরুদ্ধে উক্ত শাস্তি ঘোষণা করা হয়।

খবরে বলা হয়, গত  সোমবার স্থানীয় এক ব্যক্তি পৌরসভা কর্তৃপক্ষের কাছে অভিযোগ করেন যে ওই মোরগ-মুরগির জন্য তিনি ও তার প্রতিবেশিরা অতিষ্ঠ। এর বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা দরকার। তাহলেই সেখানকার পরিবেশ শান্ত থাকতো।

প্রথমে পৌরসভা কর্তৃপক্ষ বিষয়টি সমঝোতার মাধ্যমে মিটিয়ে নেওয়ার পরামর্শ দেয়। কিন্তু তাতে ফল না হওয়ায় বিষয়টি এরপর পৌরসভা আদালতে তোলা হলে মোরগ-মুরগি ও তার মালিকের সাজা হয়।

তবে ওই মোরগ-মুরগির কতদিন জেল হয়েছে তা জানা যায়নি।

বিস্তারিত

ভয়

পাঁচটি সেরা ভয়ের কোনটি আপনার? জেনে নিন...

ভয় সকলেরই রয়েছে। কিছু না কিছু থেকে ভয় সকলেই পান। এখানে আলোচিত হল সব থেকে কমন পাঁচটি।

‘ভয়’ মানে ‘ফিয়ার’ এবং ‘ফোবিয়া’— দুই-ই হতে পারে। যেটাই হোক না কেন, ভয় সকলেরই রয়েছে। কিছু না কিছু থেকে ভয় সকলেই পান। এখানে আলোচিত হল সব থেকে কমন পাঁচটি।

১. বিমানে ভয় পান এমন লোকের সংখ্যা বিপুল। তেমনভাবে দেখলে পৃথিবীর সবথেকে ‘জনপ্রিয়’ ভয় এটিই। অথচ বিমানযাত্রাকে সবথেকে নিরাপদ পরিবহন বলেই ধরা হয়।
যারা বিমানযাত্রায় ভয় পান, তাঁরা আসলে উচ্চতার কথা ভেবেই ভয়টা পান। প্লেন থেকে নীচের পৃথিবী দেখা না-গেলেও তাঁরা সেটা ভেবে নিয়ে ভয় পান।

২. জনসমক্ষে বক্তব্য রাখতে ভয় পান অসংখ্য মানুষ। আর একারণেই হয়তো বহু গুণাবলি থাকা সত্ত্বেও তাদের জননেতা হওয়া হয়ে ওঠে না। সব থেকে বিপদে পড়েন এমন মানুষ, যারা রেডিও জকি কেরিয়ার গড়তে চান। স্টুডিওর চৌহদ্দিতে কেউ না থাকলেও তারা ধরে নেন অসংখ্য মানুষ তার কথা শুনছেন। সেখান থেকেই শুরু হয় আতঙ্ক।

৩. অন্ধকারে ভয় পান, এমন পরিণতবয়স্ক মানুষের সংখ্যা কম নয়। এই ভয় সব থেকে আদিম ভয়। আজও তা মানুষের পিছু ছাড়েনি। আসলে এই ভয় অজানা সম্পর্কিত ভয়। অজ্ঞাতকে এক্সপ্লোর করার ভয়।

৪. ব্যর্থতাকে ভয় পান না, এমন মানুষ কেউ রয়েছেন কি? স্কুলের হাফ-ইয়ার্লি পরীক্ষাই হোক, অথবা পাত্রপক্ষের সামনে সিটিং— হেরে যেতে রাজি নন কেউই। খুব কম মানুষই এ খেকে নিজেকে মুক্ত করতে পারেন। যারা পারেন, তাঁদের কাছে সাফল্য যেচে আসে।

৫. অঙ্গীকার করতে ভয় পান অনেকেই। কথা দিয়ে কথা না রাখতে পারাকেই ভয় পান এঁরা। এই ভয় অবশ্যই সমাজ-সঞ্জাত। এই ভয় বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই পুরুষদের তাড়া করে বলে জানাচ্ছেন মনস্তাত্ত্বিকরা।

 

বিস্তারিত

 ধর্ষকের সন্তান, uttaranews24.com

নিজের স্ত্রীর গর্ভজাত এক ধর্ষকের সন্তানকে পিতৃপরিচয় দিলেন মহানুভব স্বামী

মানুষটির নাম জেফ ক্রিস্টি। নেদারল্যান্ডের বাসন্দা। একটি অটোমেটিভ ইন্ডাস্ট্রিতে কর্মরত। এই পর্যন্ত তাঁর পরিচয়ে বিশেষত্ব কিছু নেই। কিন্তু এঁর সাহসিকতা আর মানবিকতার পরিচয় পাবেন অন্য একটি তথ্য জানলে। ইনি নিজের স্ত্রী জেনিফার ক্রিস্টির গর্ভজাত এক ধর্ষকের সন্তানকে পিতৃপরিচয় প্রদান করেছেন। 

জেফ আর জেনিফারের বিয়ে হয় ২১ বছর আগে। পরস্পরকে ভালবেসেই বিয়ে করেছিলেন দু’জনে। সুখেই কাটছিল জীবন। জেনিফার কর্মসূত্রে থাকতেন মূল শহরের বাইরে অরুবা নামক এক দ্বীপের একটি হোটেলে। সেখানেই একদিন রাত্রে এক অজ্ঞাতপরিচয় পুরুষের হাতে ধর্ষিত হন জেনিফার। এই ঘটনার কয়েকমাস পরে ডাক্তারি পরীক্ষায় জানা যায়, জেনিফার গর্ভবতী। সন্দেহ থাকে না, ধর্ষণের ফলেই গর্ভবতী হয়েছেন তিনি। এই পরিস্থিতিতে অধিকাংশ বিবাহিত পুরষই হয়তো হতাশায় ক্ষোভে অবসাদে ভেঙে পড়তেন। কিন্তু জেফ অন্য ধাতুতে গড়া। তিনি অত্যন্ত সহজভাবে মেনে নেন স্ত্রী-এর গর্ভবতী হওয়ার খবর। স্ত্রীকে শুভেচ্ছা জানিয়ে তিনি প্রস্তুত হতে থাকেন পরিবারের আসন্ন সদস্যকে বরণ করে নেওয়ার জন্য। 

নিজের এই ব্যতিক্রমী অভিজ্ঞতার কথা সম্প্রতি নিজের ব্লগে জানিয়েছেন জেফ। তিনি লিখেছেন, ‘‘জেনিফার যখন আমাকে প্রথম জানায় যে সে গর্ভবতী, তখন একবারের জন্যও আমার মনে হয়নি এটা কোনও সমস্যা। সন্তান তো ঈশ্বরের উপহার, তাকে অস্বীকার করব কেন! আমাদের ছেলে জন্মানোর পরেও আমি কোনওদিন তাকে অন্য কোনও কারও সন্তান বলে মনে করিনি। সেদিনের সেই দুর্ভাগ্যজনক ঘটনার কথা মনে পড়লে আজও খুব রাগ হয়। কিন্তু সেদিনের কথা মনে করে আমি মনকে ভারাক্রান্ত করতে চাই না। পৃথিবীতে কিছু মানুষ অতীতকে নিয়ে বেঁচে থাকে, আমি বেছে নিয়েছি জীবনকে। এখন আমার জীবনের একমাত্র লক্ষ্য আমার ছেলেটিকে মানুষের মতো মানুষ করে তোলা।’’

বিয়ের সময়ে জেনিফার আর জেফ

জেফ আর জেনিফারের বিবাহিত জীবনের বয়স হল ২১ বছর। কিন্তু জেফ জানিয়েছেন, সেই ১৫ বছর বয়সে জেনিফারকে যখন প্রথম দেখেছিলেন তখন যতটা ভালবাসতেন তাঁকে, এখনও ঠিক ততটাই ভালবাসেন। সেই ভালবাসার জোরেই দাম্পত্যজীবনের যাবতীয় ঝড়ঝাপটা কাটিয়ে উঠতে পেরেছেন তিনি। লোকলজ্জা, সামাজিক সমালোচনা, প্রতিবেশীদের বক্রদৃষ্টি— সবকিছুকে তুচ্ছ করে তিনি বরণ করে নিয়েছেন জীবনকে। সেই জীবনের পথে তাঁর সহযাত্রী হয়েছেন স্ত্রী জেনিফার, আর দু’বছরের ছোট্ট সেই ছেলেটি, যে আজ জেফ-এর পিতৃপরিচয় নিয়েই বড় হচ্ছে।

বিস্তারিত

সুন্দরী, uttaranews24.com

এই সুন্দরীর সঙ্গে ছুটি কাটাতে ক্যারিবিয়ান দ্বীপপুঞ্জে যেতে চান বিনা খরচে ?

ক্যারিবিয়ান দ্বীপপুঞ্জে এই সুন্দরীর সঙ্গে ছুটি কাটাতে রাজি আছেন? যদি থাকেন, তাহলে আপনাদের বেড়ানোর যাবতীয় খরচ বহন করবেন এই যুবতীর বয়ফ্রেন্ড। ফেসবুকে সেই বয়ফ্রেন্ড নিজেই এই প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। 

ব্যাপারটা আপাতদৃষ্টিতে যতটা মজাদার মনে হচ্ছে আদপে তা মোটেই নয়। বরং গোটা বিষয়টির নেপথ্যে রয়েছে এক মর্মান্তিক দুর্ঘটনা। ছবিতে যে মহিলাকে দেখা যাচ্ছে তাঁর নাম জো স্ক্যাফার-জেনেট। কয়েক মাস আগে একটি ১০ ফুট গভীর পরিখায় পড়ে গিয়ে গুরুতর জখম হন তিনি। তাঁর ফিউমার (উরুর হাড়) ভেঙে যায়। অপারেশন করে তিনটি স্ক্রু-এর সাহায্যে তাঁর ভেঙে যাওয়া হাড়কে ঠিক করতে হয়। কিন্তু এখনও তিনি হাঁটতে পারছেন না। বেশ কয়েক মাসের ফিজিওথেরাপি প্রয়োজন তাঁর। কিন্তু কোনও স্পেশাইলাইজড ফিজিওথেরাপি সেন্টারে জো-কে রেখে চিকিৎসা করাতে গেলে মেডিকাল ইনশিওরেন্স প্রয়োজন। কিন্তু মেডিকাল ইনশিওরেন্স তাঁর নেই। সেটা হতে হতে আরও মাস ছয়েক লেগে যাবে। সেই ক’টি মাস কি বাড়িতে বসে থাকবেন জো? না, তাঁর বয়ফ্রেন্ডের অন্তত সেরকম পরিকল্পনা নেই। 

জো-এর বয়ফ্রেন্ড জেরেমি ট্রনেট একজন পেশাদার কাইট সার্ফার। ক্যারিবিয়ান দ্বীপপুঞ্জের অন্তর্গত গ্র্যান্ডানিজ দ্বীপের বাসিন্দা তিনি। বান্ধবীর এই দুর্দশা দেখে ফেসবুকে একটি ব্যাকুল আবেদন রেখেছেন তিনি। তাতে তিনি বলেছেন, কোনও ফিজিওথেরাপি বিশেষজ্ঞ যদি জো-এর ব্যক্তিগত ফিজিওথেরাপিস্ট হিসেবে তাঁর সঙ্গে সমু্দ্রসৈকতে ছুটি কাটাতে চান তবে তাঁর কাছে চিরকৃতজ্ঞ থাকবেন জেরেমি। শর্ত একটাই, এই ছ’টি মাস নিবিড় চিকিৎসা করতে হবে জো-এর। যদি কেউ সম্মত হন জেরেমির প্রস্তাবে তাহলে জো-এর সঙ্গে তাঁর ছুটি কাটানোর যাবতীয় খরচ জেরেমিই বহন করবেন।

ওপরে হাসপাতালে জো আর জেরেমি, নীচে অপারেশনের পর জো-এর ফিউমারের এক্স রে, ছবি সৌজন্য: ফেসবুক

এখনও পর্যন্ত কোনও উৎসাহী ফিজিওথেরাপিস্ট জেরেমির সঙ্গে যোগাযোগ করেননি। তবে শীঘ্রই কেউ যোগাযোগ করবেন এবং তাঁর চিকিৎসায় জো অচিরেই সুস্থ হয়ে উঠবেন, এমনটা আশা করাই যায়। 

বিস্তারিত

 সুলতান কোসেন, uttaranews24.com

পৃথিবীর দীর্ঘতম মানুষ সুলতান কোসেন

নাম সুলতান কোসেন। তুরস্কের আঙ্কারাতে থাকেন। উচ্চতা ২৫১ সেন্টিমিটার  অর্থাৎ ৮ ফুট ২.৮ ইঞ্চি। ২০১১ সালে এই উচ্চতা মাপে গিনেস ওয়র্ল্ড রেকর্ডস সংস্থা। 

তারও আগে ২০০৯ সালে চিনের একটি সংস্থা তাঁর উচ্চতা মাপে। তখন উচ্চতা ছিল ৮ ফুট ১ ইঞ্চি অর্থাৎ দু’বছরে ১.৮ ইঞ্চি উচ্চতা বাড়ে তাঁর। সবচেয়ে লম্বা মানুষ হওয়ার পাশাপাশি তাঁর আরও দু’টি খেতাব আছে— জীবিত মানুষের মধ্যে সবচেয়ে বড় হাত ও সবচেয়ে বড় পা। 

সুলতানের বাঁ পায়ের দৈর্ঘ ৩৬.৫ সেন্টিমিটার এবং ডান পায়ের দৈর্ঘ্য ৩৫.৫ সেন্টিমিটার। আর সুলতানের হাতের দৈর্ঘ্য ২৮.৫ সেন্টিমিটার। 

তবে এই বিরাট আকৃতির পিছনে রয়েছে একটি বিশেষ মেডিক্যাল কন্ডিশন যাকে বলা হয় পিটুইটারি জাইগান্টিসম বা গ্রোথ হরমোনের অতিরিক্ত নিঃসরণ। পিটুইটারি গ্ল্যান্ডটি থাকে মস্তিষ্কে। অনেক সময়ে এই গ্ল্যান্ডে টিউমর থাকলে অতিরিক্ত হরমোন নিঃসরণ হয়। 

জানা গিয়েছে, সুলতানের ১০ বছর বয়স থেকেই এই অস্বাভাবিক বৃদ্ধি শুরু হয় এবং প্রাপ্তবয়স্ক হয়ে যাওয়ার পরেও এই বৃদ্ধি চলতে থাকে। শেষ পর্যন্ত ২০১০ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে চিকিৎসা করে সুলতান তাঁর এই হরমোনের সমস্যা থেকে মুক্তি পেয়েছেন। এখন আর অতিরিক্ত হরমোনের কারণে তাঁর উচ্চতা বাড়ছে না। 

তবে এতটা লম্বা হওয়া সত্ত্বেও সুলতান ভাঙতে পারেননি এযাবৎ পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা মানুষটির রেকর্ড। তিনি ছিলেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের রবার্ট ওয়াডল। উচ্চতা ছিল ৮ ফুট ১১.১ ইঞ্চি। 

বিস্তারিত

মৃতদেহ, uttaranews24.com

ন্যায় বিচারের দাবীতে মেয়ের মৃতদেহ ১ মাস আগলে রেখেছেন বাবা-মা

কেটে গিয়েছে এক মাস। আর এই এক মাসে যেন গোটা পৃথিবীটাই ভেঙে পড়েছে কনৌজের বাসিন্দা বিষম্বরসিংহ যাদবের। কিন্তু, হাল ছাড়েননি তিনি এবং তাঁর স্ত্রী। মেয়ে ঋতুর দেহ বাড়ির মধ্যে একটি ৫ ফুট গভীর গর্তে ফুলের মধ্যে রেখে দিয়েছেন। আর প্রতিদিন সমানে দেশি ঘি আর আয়ুর্বেদ তেল, আতর দিয়ে দেহকে ভিজিয়ে রাখছেন। বিষম্বর ও তাঁর স্ত্রীর দাবি এভাবে তাঁরা তাঁদের একমাত্র সন্তান ঋতুর দেহকে পচনের হাত থেকে রক্ষা করছেন। 

১ মাস আগে গ্রেটার নয়ডায় ৭ তলা থেকে ঝাঁপ দিয়ে আত্মহত্যা করেন ঋতু যাদব। গ্রেটার নয়ডা পুলিশ একটি সুইসাইড নোটও উদ্ধার করে। পুলিশ তদন্তে জানায়, গ্ল্যাগোটিয়াস ইউনিভার্সিটির বি-টেক পড়ুয়া ঋতুর বিরুদ্ধে ‘শপ লিফিটিং’-এর অভিযোগ এনেছিলেন এক দোকানদার। সেই থেকে হতাশায় তিনি আত্মহত্যা করেছেন।  

যদিও, ঋতুর বাবা এবং কেউ এই অভিযোগ মানতে রাজি নন। তাঁদের অভিযোগ, বাড়ির লোক পৌঁছনোর আগেই পুলিশ ঋতুর ময়না তদন্ত করে। ঋতুর বাবা বিষম্বরের অভিযোগ, ঋতু সাত তলা থেকে পড়লেও শরীরের কোথাও কোনও হাড় ভাঙেনি। মাথার পিছনে যে আঘাত আছে তা সামান্য। এত উঁচু থেকে পড়লে আঘাত আরও গুরুতর হওয়ার কথা। কিন্তু, পুলিশ তাঁর কোনও কথাই শুনছে না বলে অভিযোগ বিষম্বরের। মেয়ে দোকান থেকে জিনিস চুরি করেছিল এটা মানতে রাজি নন বিষম্বর। তাঁর অভিযোগ, সুইসাইড নোটের কোথাও ‘শপ লিফটিং’-এর কথা লেখা নেই। বরং সেখানে ঋতু জানিয়েছে, বিয়ারের বোতল দিয়ে তাঁকে মাথায় আঘাত করা হয়েছিল। মেয়ের রহস্য মৃত্যুতে মুখ্যমন্ত্রী অখিলেশ যাদবের হস্তক্ষেপ দাবি করেছেন। ঋতুকে সুবিচার না দেওয়া পর্যন্ত তাঁরা দেহ দাহ করবেন না বলেই জানিয়ে দিয়েছেন বিষম্বর ও তাঁর স্ত্রী।

বিস্তারিত

Next
  • 1
  • 2
  • 3
  • 4
  • 5
  • 6
  • 7
  • 8
  • 9
  • 10
  • 11
  • 12
  • 13
  • 14
  • 15
  • 16
  • 17
  • 18
  • 19
  • 20
  • 21
  • 22
  • 23
  • 24
  • 25
  • 26
  • 27
  • 28
  • 29
  • 30
  • 31
  • 32
  • 33
  • 34
  • 35
  • 36
  • 37
  • 38
  • 39
  • 40
  • 41
  • 42
  • 43
  • 44
  • 45
  • 46
  • 47
  • 48
  • 49
  • 50
  • 51
  • 52
  • 53
  • 54
  • 55
  • 56
  • 57
  • 58
  • 59
  • 60
  • 61
  • 62
  • 63
  • 64
  • 65
  • 66
  • 67
  • 68
  • 69
  • 70
  • 71
  • 72
  • 73
  • 74
  • 75
  • 76
  • 77
  • 78
  • 79
  • 80
  • 81
  • 82
  • 83
  • 84
  • সর্বশেষ
  • সর্বাধিক পঠিত

মধ্যপ্রাচ্যে সন্ত্রাসের মূল কারণ ইসরাইল ও আমেরিকা: রুহানি

আসন্ন নির্বাচনে জিতলেই দেশের ক্ষমতা পাবে তালেবান: আফগান প্রেসিডেন্ট

৫১ নং ওয়ার্ডকে মডেল ওয়ার্ড হিসেবে গড়ে তুলবো: মামুন সরকার

৫১ নং ওয়ার্ডের বিভিন্নস্থানে ঠেলাগাড়ি প্রার্থীর পোস্টার ছিড়ে ফেলা হচ্ছে

হাবিব হাসানের সাক্ষাতে উত্তরা প্রেস ক্লাব সোসাইটি’র নেতৃবৃন্দ

বাসে তরুণীকে যৌন নিপীড়ন; নিপীড়কের হাত কেটে দিতে বললো তরুণী

টঙ্গীতে গাছ কেটে সরকারী জায়গা দখলের অভিযাগ

বিশ্ব ইজতেমার ম্যাপ ও জেলা দায়িত্বশীলদের তালিকা প্রকাশ

ঢাকাকে কাঁদিয়ে বিপিএলে চ্যাম্পিয়ন কুমিল্লা

এগিয়ে চলছে উত্তরা লেকের কার্যক্রম, দক্ষিণের ৮০ ভাগ কাজ সম্পন্ন

৫১ নং ওয়ার্ডের বিভিন্নস্থানে ঠেলাগাড়ি প্রার্থীর পোস্টার ছিড়ে ফেলা হচ্ছে

আইইউবিএটিতে ৮০তম ওরিয়েন্টেশন প্রোগ্রাম পালিত

৫৩ নং ওয়ার্ডকে একটি মডেল এলাকা হিসেবে গড়ে তুলবো

আলোকিত সমাজ গড়তে সকল স্তরের জনগণের কাছে দোয়া চাই: মিনারা সুলতানা

আাগামী মাসের ১৫, ১৬ ও ১৭ তারিখ তুরাগ তীরে বিশ্ব ইজতেমা

নেত্রকোণায় চার সাংবাদিকের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজির অভিযোগ ভিত্তিহীন

উত্তরায় দুই দিনে চার স্থানে অগ্নিকাণ্ড!! ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

বিশ্ব ইজতেমার ম্যাপ ও জেলা দায়িত্বশীলদের তালিকা প্রকাশ

এগিয়ে চলছে উত্তরা লেকের কার্যক্রম, দক্ষিণের ৮০ ভাগ কাজ সম্পন্ন

টঙ্গীতে গাছ কেটে সরকারী জায়গা দখলের অভিযাগ

  • প্রচ্ছদ
  • আমাদের পরিবার
  • বিজ্ঞাপন

© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত উত্তরা নিউজ
২০১৩-২০১৬

সম্পাদক ও প্রকাশকঃ মোঃ তারেকউজ্জামান খান
বাড়িঃ ১২৫(৩য় তলা), রানাভোলা এভিনিউ রোড, সেক্টরঃ ১০,
উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০
মোবাঃ ০১৭১২২৬৩৮৯৬
ই-মেইলঃ info@uttaranews24.com, uttaranewsbd24@gmail.com

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা বা ছবি অনুমতি ছাড়া নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি