English
  • Twitter
  • Facebook
  • RSS
  • Google+
  • Vimeo
  • Tumblr
  • Pinterest

logo
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • রাজনীতি
  • অর্থ ও বাণিজ্য
  • তথ্য ও প্রযুক্তি
  • খেলাধুলা
  • বিনোদন
  • লাইফস্টাইল
  • আইন ও আদালত
  • শিক্ষাঙ্গন
  • ধর্ম ও জীবন
  • অন্যান্য
    • প্রবাস
    • উত্তরার খবর
    • রাজধানী
    • সারাবাংলা
    • বিচিত্র খবর
    • ফিচার-সাহিত্য
    • স্বাস্থ্য
    • সাক্ষাৎকার
    • সম্পাদকীয়
    • ছবিঘর
    • ভিডিও
  • উত্তরা
প্রচ্ছদ
  • প্রচ্ছদ
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • রাজনীতি
  • অর্থ ও বাণিজ্য
  • তথ্য ও প্রযুক্তি
  • খেলাধুলা
  • বিনোদন
  • লাইফস্টাইল
  • আইন ও আদালত
  • শিক্ষাঙ্গন
  • ধর্ম ও জীবন
  • অন্যান্য
    • প্রবাস
    • উত্তরার খবর
    • রাজধানী
    • সারাবাংলা
    • বিচিত্র খবর
    • ফিচার-সাহিত্য
    • স্বাস্থ্য
    • সাক্ষাৎকার
    • সম্পাদকীয়
    • ছবিঘর
    • ভিডিও
  • উত্তরা

ব্রেকিং নিউজ

uttaranews24 রংপুরে বোরো চাষে সেচ খরচ বৃদ্ধি    uttaranews24 মালদ্বীপের সাবেক প্রেসিডেন্ট গ্রেপ্তার    uttaranews24 মালদ্বীপের প্রধান বিচারপতি গ্রেপ্তার    uttaranews24 জোড়া সেঞ্চুরিতে ক্যারিয়ারের সেরা অবস্থানে মুমিনুল    uttaranews24 রাতজুড়ে মালদ্বীপে ঘটে যাওয়া ঘটনা    uttaranews24 রাতজুড়ে মালদ্বীপে ঘটে যাওয়া ঘটনা    uttaranews24 কাঁঠালবাড়ী-শিমুলিয়া ফেরি চলাচল বন্ধ   
  • প্রচ্ছদ
  • বিচিত্র খবর
মা ও মেয়ে_un

মা-মেয়ের একই প্রেমিক, মেয়েকে খুন করলেন মা!

মা ও মেয়ের প্রেমিক ছিলেন একজনই! এটা জানতেন কেবল বিধবা মা! সম্প্রতি মেয়ে আবার ওই প্রেমিকের নাম নিজের হাতে খোদাই করে নেয়। আর এটা সহ্য করতে না পেরেই ঈর্ষান্বিত হয়ে মেয়েকে খুন করেছেন ওই মা।

শুধু তাই নয়, নিজের দোষ ঢাকতে মেয়ে আত্মহত্যা করেছে বলেও সবাইকে জানিয়েছেন তিনি। সম্প্রতি ভারতের পাঞ্জাব রাজ্যের ফজিলকা জেলায় মঞ্জু নামে এক নারীর নামে এমনই অভিযোগ উঠেছে। আর অভিযুক্ত ওই মা এবং প্রেমিক যুবককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

পুলিশের বরাত দিয়ে করা জিনিউজের খবরে জানা গেছে, অভিযুক্ত নারীর সঙ্গে ছয় মাস আগে ফেসবুকে আলাপ হয় প্রেমিক যুবক বিজয়ের। সৌদি আরবের বাসিন্দা ওই যুবক যে বহুদিন ধরেই তাঁর নিজের মেয়েরই প্রেমিক ছিলেন সেটা জানতেন না ওই মা।

এদিকে আলাপের দুই মাস পরই দেশে ফেরেন চন্ডিগড়ের বাসিন্দা ওই যুবক। এরপর সামনাসামনি দেখা হয় ওই নারী ও তাঁর মেয়ের সঙ্গে। এরপর দুজনের সঙ্গেই ওই যুবকের দৈহিক সম্পর্ক তৈরি হয়।

একদিন মেয়ের সঙ্গে ওই যুবককে ‘বিশেষ মুহূর্তে’ দেখে ফেলেন মা। কিন্তু মেয়েকে ওই যুবকের সঙ্গে নিজের সম্পর্কের বিষয়ে কিছু জানাতে পারেননি তিনি। সম্প্রতি মেয়ের হাতে ওই যুবকের নাম লেখা দেখে নিজেকে আর সামলাতে পারেননি মা। খাবারে বিষ মিশিয়ে মেয়েকে খুন করেন তিনি।

এরপর ঘটনাটি চাপা দিতে মেয়ের নামে একটি সুইসাইড নোট লিখে বিষয়টি আত্মহত্যা বলে চালাতে চান ওই মা। পুলিশ জানিয়েছে, ওই নোটটি উদ্ধারের পর মায়ের বিষয়ে সন্দেহ হয় তাদের। পরে অনুসন্ধানে পুরো ঘটনাটি সামনে আসে। এ ছাড়া নিজের মেয়েকে হত্যাকারী ‘মা’ও পুরো ঘটনা স্বীকার করেছেন বলে জানিয়েছে পুলিশ।

বিস্তারিত

আইএস

কুরুচিপূর্ণ হিন্দি গানে কুপোকাত হবে আইএস জঙ্গিরা !

ইসলামি জঙ্গিদের দমনের জন্য অস্ত্র আর গোলাবারুদের ব্যবহার তো ঢের হল। এগুলোর পাশাপাশি এবার লিবিয়ার ইসলামিক স্টেট (আই এস) জঙ্গিদের শায়েস্তা করতে ব্রিটিশ সেনারা এবার খুঁজে পেয়েছে এক অভিনব অস্ত্র। নতুন সেই অস্ত্র হচ্ছে বলিউড ছবির কুরুচিপূর্ণ হিন্দি গান!‌

ইসলামে‌ গানবাজনা শোনা নিষিদ্ধ। তাই ধর্মভীরু মুসলিমরা এ থেকে দুরে থাকেন। আর কট্টরপন্থি হলে তো কথাই নেই! তাই জঙ্গি অধ্যুষিত এলাকায় বলিউডের গান বাজিয়ে তাদের মানসিকভাবে অস্থির করে দেওয়ার পরিকল্পনা নিয়েছে ব্রিটিশ সেনারা। তাদের মাথায় এই বুদ্ধিটা যিনি দিয়েছেন তিনি হচ্ছেন পাক বংশোদ্ভূত এক ব্রিটিশ সেনা কর্মকর্তা।

লিবিয়ার মাটিতে আই এসের সঙ্গে লড়ছে যুক্তরাজ্যের ‘‌স্পেশ্যাল অপারেশনস কমান্ড’‌ বাহিনীর সেনারা। পাশাপাশি লিবিয়ার সেনাকে উন্নত অস্ত্রের প্রশিক্ষণও দিচ্ছে তারা। লিবীয় সেনাদের সঙ্গে মিলে তারা সেখানে লড়াই করছে আই এসের জিহাদিদের বিরুদ্ধে। এই যৌথ বাহিনীর মূল লক্ষ্য, সিরতে শহর থেকে আই এস জঙ্গিদের ১৮৫ কিলোমিটার দূরের সমুদ্র সৈকতের দিকে হটিয়ে দেওয়া।

ব্রিটিশ সামরিক কর্মকর্তারা মনে করছেন, সারাক্ষণ বলিউডের গান শুনতে শুনতে তিতি বিরক্ত হয়ে ধর্মীয় সংস্কারের বশে আস্তে আস্তে নিজেদের ঘাঁটি ছাড়তে বাধ্য হবে জঙ্গিরা। তবে কোনো কোনো সামরিক বিশেষজ্ঞ এ নিয়ে মুখ বাঁকিয়ে বলেছেন, ‘হাতি ঘোড়া গেল তল, মশা বলে কত জল!’

বিস্তারিত

অনশন

২০১২ সাল থেকে নিজেকে জীবিত প্রমাণ করতে চালিয়ে যাচ্ছেন অনশন আন্দোলন

কাদম্বরিকে মৃত ভেবে শ্মশানে পোড়াতে নিয়ে গিয়ে ফেলে আসা হয়। জীবিত কাদম্বরি ফিরে এলে পরিবারের লোকেরা তাকে মেনে নিতে পারে না। আতঙ্কিত হয়। ভুত মনে করে তাড়িয়ে দিতে চায়। তাই মনের দুঃখে কাদম্বরি পরে আত্মহত্যা করে। 

তখন সবাই বুঝতে পারে যে, আগে সে মরেনি, এবারই মরলো। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের লেখা ‘জীবিত ও মৃত’ ছোটগল্পের উপসংহারে তাই এরকম একটি বাক্য লেখা হয়েছে : কাদম্বরি মরিয়া প্রমাণ করিল, সে মরে নাই।

এবার হয়তো কদম্বরি ফিরে এসেছে পুরুষ হয়ে। ভারতের রাজধানী দিল্লির যন্তর মন্তরে গেলেই দেখা যাবে তাকে। ৩৫ বছর বয়সী সন্তোষ মুরত সিং। ২০১২ সাল থেকে চালিয়ে যাচ্ছেন অনশন আন্দোলন। একটাই দাবি- নিজেকে জীবিত প্রমাণ করা। 

আগে তিনি বলিউড অভিনেতা নানা পাটেকরের বাড়িতে রাঁধুনি ছিলেন। তার জীবনে নাটকীয় পরিবর্তন আসে ২০০৬ সালে। আত্মীয়রা দাবি করে‚ মুম্বাইয়ে লোকাল ট্রেনে ধারাবাহিক বিস্ফোরণে মৃত্যু হয় সন্তোষের। এমনকি শনাক্ত না হওয়া একটি মৃতদেহকে সন্তোষের বলে দাবি করে বসে তারা। আদায় করে নেয় ডেথ সার্টিফিকেট। পরে উত্তরপ্রদেশের বারানসিতে সন্তোষের পৈতৃক সম্পত্তিও হাতিয়ে নেয় তার আত্মীরা। এক গরীব মেয়েকে বিয়ে করার জন্যই নাকি তাকে এভাবে বঞ্চিত করা হয়।

সেই থেকে লড়াই করে যাচ্ছেন সন্তোষ। ব্যাগ ভর্তি নথিপত্র নিয়ে বসে আছেন যন্তর মন্তরে। যতোদিন না তিনি সরকারি খাতায় আবার জীবিত বলে প্রমাণিত হবেন ততোদিন নাকি চলবে এ লড়াই। অবশ্য পুরো বিষয়টি খতিয়ে দেখার আশ্বাস দিয়েছেন বারানসির জেলা ম্যাজিস্ট্রেট।

বিস্তারিত

হাতব্যাগ

হাতব্যাগের দাম ৩ লাখ ডলার!

আধুনিক ফ্যাশনের দুনিয়া প্রতিনিয়ত নতুনত্বের দ্বারা নিয়ন্ত্রিত। দ্রুত পরিবর্তনশীল এই সময়ে এমন অনেক অনুষঙ্গই ফ্যাশনের উপাদান হিসেবে উপস্থাপিত হচ্ছে, যা একটা সময় অতটা মূল্যমানের ছিল না।

কিন্তু হাল আমলের ফ্যাশন দুনিয়ায় সম্প্রতি একটি হাতব্যাগ বিক্রি হয়েছে, যার দাম রাখা হয়েছে তিন লাখ ডলারেরও বেশি।

হীরেখচিত এবং ১৮ ক্যারেট স্বর্ণ দিয়ে তৈরি এই হাতব্যাগটি বিক্রি করেছেন এশিয়ারই একজন ব্যক্তিগত সংগ্রাহক। ইতিহাস অনুযায়ী, পৃথিবীতে বিক্রিতব্য হাতব্যাগের মধ্যে এটিই সবচেয়ে দামি।

নিলামঘর ক্রিস্টি এবিষয়ে জানায়, ‘হাতব্যাগটিতে হীরে থাকায় এর দাম বেড়ে গেছে অনেক গুন। হিমালয়ার(ব্যাগটির ব্র্যান্ড) চামড়াও কুমিড়ের এবং এই দুইয়ে মিলে ব্যাগটির সৌন্দর্য্য বাড়িয়েছে অনেক বেশি।

হিমালয়া প্রতিবছর হাতে গোটা দুই থেকে তিনটি ব্যাগ তৈরি করে থাকে। বিশ্বের সবচেয়ে কম উৎপাদনশীল ব্র্যান্ড কোম্পানি হওয়া স্বত্ত্বেও এই ব্র্যান্ডের রয়েছে বিপুল চাহিদা।’

যদিও এই চাহিদা পূরণে পৃথিবীর অধিকাংশ মানুষই ব্যর্থ হবেন নিঃসন্দেহে। তবে আপনি যদি ভেবে থাকেন, টাকা হলেই কেনা যায় এমন ব্যাগ, তাহলে ভুল ভাবছেন। নির্দিষ্ট খদ্দের এবং প্রতিষ্ঠানটির ইচ্ছা ছাড়া কোনো দেশের প্রধানমন্ত্রী চাইলেও এই ব্র্যান্ডের ব্যাগ কিনতে পারেন না।

গত বছর হেরমেস বার্কিন্সের যে হাতব্যাগটি বিক্রি হয়েছিল সর্বোচ্চ দামে, তার মূল্য ছিল দুই লাখ বাইশ হাজার ডলার। ওই ব্যাগটিতেও হীরের কাজ করা ছিল।

নিউইয়র্ক ভিত্তিক হেলিয়েন ফেন্ডেলম্যান অ্যান্ড অ্যাসোসিয়েটসের মতে, চামড়া, নকশা, সক্ষমতা এবং কারুকার্যের উপর নির্ভর করে এসব পণ্যের দাম। তাই যে সব প্রতিষ্ঠান এসব বিষয়গুলো নিশ্চিত করে তাদের পণ্য স্বাভাবিক ভাবে অধিক ব্যায়বহুল হবেই। কিন্তু সমস্যা হলো, এই প্রতিষ্ঠানগুলোর উৎপাদন খুবই সীমিত।

উল্লেখ্য যে, বাজারে এমন অনেক ব্র্যান্ডই আছে যারা নিম্নমানের হাতব্যাগ স্রেফ ব্র্যান্ডের লোগো লাগিয়ে বিক্রি করে দেয়। এতে করে তারা কম দামে একটি পণ্য বাজারে ছাড়তে পারে সত্যি, কিন্তু তাতে মান থাকে না বললেই চলে।

আর এই মান নিশ্চিত না করার কারণে অনেক ক্রেতাই বিভিন্ন সময়ে অভিযোগ করেছেন। আর ওই অভিযোগের ভিত্তিতেই প্রথম জানা যায় যে, হিমালয়ার মতো প্রতিষ্ঠানগুলো বছরে খুব বেশি তাদের পণ্য উৎপাদন করে না।

বিস্তারিত

 ডুবোজাহাজ

৭১ টি মৃতদেহ নিয়ে ৭৩ বছর ধরে সমুদ্রে রহস্যময় ডুবোজাহাজ !

৭১ টি মৃতদেহ নিয়ে ৭৩ বছর ধরে সমুদ্রের গভীরে ঘুমিয়ে ছিল সে । ঘুম ভাঙল ডাইভারদের আনাগোনায় ।
‘সে‘ হল একটি ব্রিটিশ ডুবোজাহাজ । দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় থেকে তার ঠিকানা ছিল সাগরের গহিনে । ইতালির সারদিনিয়া উপকূলে তাভালারা দ্বীপের কাছে সমুদ্রের ১০০ মিটার গভীরে পাওয়া গেল ডুবোজাহাজটিকে ।

১৯৪২ সালের ২৮ ডিসেম্বর মাল্টা বন্দর ছেড়ে রওনা দেয় ডুবোজাহাজটি । প্রথম লক্ষ্য ছিল দুটি ইতালীয় যুদ্ধজাহাজ ধ্বংস করা । সেটি নোঙর ফেলে মাদালেনা বন্দরের কাছে । ৩১ ডিসেম্বর সিগন্যালও পাঠায় ।

কিন্তু ১৯৪৩-এর ২ জানুয়ারি থেকে ডুবোজাহাজটির কোনও খোঁজ পাওয়া যায় না । ১২৯০ টন ওজনের জলযানটি যেন হাওয়ায় মিলিয়ে যায় ।

৭৩ বছর পরে আবার তার খোঁজ পাওয়া গেল । জানা গেছে‚ জাহাজটির ক্ষতি নগণ্য । বিস্ফোরণে সামান্য ক্ষতি হয়েছে ।

মনে করা হচ্ছে‚ অক্সিজেনের অভাবে মৃত্যু হয় এর ৭১ জন ক্রু-য়ের । তাঁদের শনাক্ত করে পরিবার পরিজনকে জানানোর চেষ্টা চলছে।

বিস্তারিত

স্কুল

স্কুলে যেতে ঝুলন্ত সেতু বেয়ে উঠতে হয় এক কিলোমিটার

স্কুলে যেতে হলে ঝুলন্ত সেতু বেয়ে উঠতে হয় এক কিলোমিটার উপরে। তাও আবার সেই স্কুলের বেশিরভাগ শিক্ষার্থীর বয়সই ছয় বছরের মধ্যে। আশ্চর্যজনক মনে হলেও এটাই সত্য। স্কুলে যেতে বিশ্বের সবচেয়ে কঠিন পথ এটি।

চীনের সিয়াচেন প্রদেশের আতুলার গ্রামে অবস্থিত এই স্কুলটি ভূমি থেকে ৮০০ মিটার উঁচুতে অবস্থিত। ক্লাস করতে হলে ঝুলন্ত সিঁড়ি মারিয়ে খাড়া উঠে যেতে হয় পুরোটা পথ। সে সঙ্গে থাকে স্কুলশিশুদের ব্যাগসহ অন্যান্য প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র। এই পথ পাড়ি দিতে গিয়ে এ পর্যন্ত মারা গেছে সাতজন।

চীন থেকে অনেকটা বিচ্ছিন্ন আতুলার গ্রামের এসব ছবি সম্প্রতি উঠে এসেছে এক আলোকচিত্রীর ক্যামেরায়। চীনের রাজধানী বেইজিংয়ের একটি পত্রিকায়ও প্রকাশিত হয়েছে ছবিগুলো। এরপরই নড়েচড়ে বসেছে কর্তৃপক্ষ। বিষয়টি সমাধানে শিঘ্রই পদক্ষেপ নেবে বলে জানিয়েছে স্থানীয় কর্তৃপক্ষ।

আলোকচিত্রী চেন জি’র তোলা ছবিগুলো ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়েছে অনলাইনেও। চেন জি তার সামাজিকমাধ্যমে লিখেছেন, ‘আমি হতভম্ব।’ এটাকে ‘চরম মাত্রায় কঠিন’ বলে মন্তব্য করেছেন তিনি।

সম্প্রতি কিছু উন্নয়ন সত্ত্বেও চীনের গ্রামগুলোতে দারিদ্র্য এখনো প্রকট। গ্রামাঞ্চলের অনেকেই তাদের ছেলেমেয়েদের স্কুলে পাঠাতে পারে না। দেশটির ৭০ কোটি মানুষের বাৎসরিক আয় এখানো ২৪০ মার্কিন ডলার (১৮ হাজার ৮৭৩ টাকা)। ২০২০ সালের মধ্যে চীন থেকে দারিদ্র্য সম্পূর্ণ দূরীকরণের অঙ্গীকার করেছেন প্রেসিডেন্ট শি জিংপিং।

বিস্তারিত

dui protiva

দুই খুদে প্রতিভাকে সম্মান জানাল খোদ অ্যাপেলও

একজনের নাম শ্রাবণ কুমারন, অন্যজন সঞ্জয় কুমারন। শ্রাবণের বয়স ১২ আর সঞ্জয় ১০ বছরের। তাদের প্রতিভা এতোটাই নজর কেড়েছে যে, বিশ্বজুড়ে আজ তারা সমাদৃত। গেটস ফাউন্ডেশন পর্যন্ত এই দুই ভাইকে তাদের সেমিনারে ইন্টারভিউ করেছে। এমনকী দুই খুদে প্রতিভাকে সম্মান জানিয়েছে খোদ অ্যাপেলও। 

এই ছোট্ট বয়সেই দু’জনে একটি সংস্থার প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও)। ভারতের এ দুই ভাইকে আগামী দিনে দেশটির প্রতিভাবান উদ্যোগী হিসেবেও গণ্য করা হচ্ছে। ভাববেন না বাবা কিংবা মায়ের কোম্পানিতে তারা এ দায়িত্ব পেয়েছে। নিজের হাতেই প্রতিষ্ঠান গড়ে তারা আজ এ অবস্থানে!

শ্রাবণ ও সঞ্জয়ের কৃতিত্বে অবাক হতেই হবে। ২০১২ সালে ‘গো ডাইমেনশন’ নামে একটি সফটওয়ার ফার্ম খোলে দুইভাই। কারণ তারা এমন একটি মোবাইল অ্যাপলিকেশন বানিয়েছে, যা ‘অ্যাপ স্টোর’-এ ৫ রেটিং পায়। গত চার বছরে শ্রাবণ ও সঞ্জয় ১১টি অ্যাপ্লিকেশন বানিয়েছে। যার অন্তত ৭০ হাজার কপি ডাউনলোড হয়েছে। 

দু’জনেরই আদর্শ স্টিভ জবস। এ দুইভাইকে ‘ইয়াংগেস্ট মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন প্রোগ্রামার’ বলে সম্মানিতও করেছে অ্যাপল।

‘ক্যাচ মি কপ’ নামে একটি মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন বানিয়ে দুই ভাই আইটি ফার্মগুলোর নজরে আসে। এর আগে অবশ্য খেলার ছলে দেড়শটি অ্যাপ বানিয়ে হাত পাকিয়ে ফেলেছিল শ্রাবণ ও সঞ্জয়। তাদের তৈরি অ্যাপ ‘অ্যালফাবেট বোর্ড’-এ ‘অ্যাপ স্টোরে’ তুমুল জনপ্রিয়তা পেয়েছে।

দুইভাইয়ের লক্ষ্য দেশের অন্তত ৫০ শতাংশ স্মার্টফোন ব্যাবহারকারীর কাছে তাদের তৈরি অ্যাপ পৌঁছে দেয়া।

বিস্তারিত

নিষিদ্ধ পর্বত

নারীদের জন্য নিষিদ্ধ যে পর্বত

রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন সম্প্রতি গ্রীসের অ্যাথোস পর্বত ভ্রমন করেছেন। এক হাজার বছর ধরে এই পর্বতে অর্থোডক্স সাধুরা পরিভ্রমন করে। পর্বতটি মোট ৩৩৫ কিলোমিটার জায়গা জুড়ে অবস্থিত। এটি বিশ্বের সবচেয়ে বড় নারী বিবর্জিত এলাকা হিসেবে ধারণা করা হয়।

কিন্তু এই এলাকাতে কোন নারীর প্রবেশ নিষেধ নয় শুধু পাশাপাশি নারী কোন পশুপাখি, জন্তু জানোয়ারও এই এলাকায় প্রবেশ করতে পারবে না। তাহলে প্রশ্ন জাগতেই পারে এমন নিষেধাজ্ঞা হওয়ার কারণ কি হতে পারে।

অ্যাথোস পর্বতে যাওয়ার জন্য প্রথমে আপনাকে যে কাজ করতে হবে তা হলো অ্যাথোস তীর্থ সংস্থার কাছে আপনার পাসপোর্টের এক কপি জমা দিতে হবে। প্রতিদিন সেখান থেকে এক’শজন অর্থোডক্স সন্ন্যাসী এবং দশজন অর্থোডক্স নয় এমন পুরুষকে সেখানে তিন রাত থাকার অনুমতিও দেয়া হয়। ওই এলাকাজুড়ে মোট বিশটি উপাসানলয় আছে। মেয়েদের এখানে প্রবেশ সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ যদি কোন পুরুষ তার বান্ধবীকে নিয়ে এখানে আসে তাহলে তাকে বাইরে রেখে তিনি ভেতরে প্রবেশ করেন। আবার সেই বান্ধবীর জন্যও বাইরে আছে সুব্যবস্থা।

এখানে প্রায় এক হাজার বছর ধরে নারীদের প্রবেশের উপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে। এমনকি এই পর্বতের ৫০০ মিটার এলাকা পর্যন্ত তাদের প্রবেশ করতে দেয়া হয় না। অ্যাথোস পর্বতের একজন মুখপাত্র বলেন, প্রায় দশম শতাব্দীর দিকে এখানে নারী পশুপাখি প্রবেশ নিষেধ ছিলো। এরপর থেকেই নারীদের এখানে প্রবেশে বাধা দেয়া হয়।

এরপর থেকেই এটা পুরুষদের উপসানলয় হিসেবে সবার কাছে পরিচিত। ধারণা করা হয়, নারীদের কারণে পুরুষের ধ্যানে বিঘ্ন ঘটে বিধায় এই নিয়ম করা হয়েছে। সাধারণত তাদের কৌমার্য রক্ষার জন্য এই ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। তবে এর পেছনে আর একটি কারণ আছে বলে মনে করা হয়।

বলা হয়ে থাকে, কুমারী মেরি সাইপ্রাস থেকে এখানে এসেছিলেন। এরপর তার এই স্থানটি অনেক ভালো লেগে যায়। তিনি মনে মনে প্রার্থনা করতে লাগলেন তার যদি কোন ছেলে হয় তাহলে সে যেন এই সমস্ত এলাকাটি তার নামে করে দেয়। এবং পরবর্তীতে তার ছেলে হলে তিনি সেটা তার মায়ের নামে করে দেয়।

সেজন্য এখানে আর কোন নারীকে প্রবেশ করতে দেয়া হয় না। বলা হয়ে থাকে এখানে সে একাই রাজত্ব করতে চেয়েছিল। তাই তার কথামতো সন্ন্যাসীরা কোন নারীকে প্রবেশ করতে দেয় না। এছাড়া এই এলাকাটিকে দেবতা মা মেরির বাগানও বলা হয়ে থাকে।

তবে এর কিছু ব্যাতিক্রম আছে এখানে নারী এবং পশুপাখি নিষিদ্ধ হলেও বিড়াল এখানে তার ইচ্ছেমতো প্রবেশ করতে পারে। উপসানলয়ের আশেপাশে অনেক বিড়াল দেখতে পাওয়া যায়।

 

বিস্তারিত

murgi

সৌদি অারবে শব্দ দূষণের কারণে মুরগির জেল!

শব্দ দূষণের কারণে আমরা সাধারণত ফিটনেসবিহীন যানবাহনের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার কথা শুনে থাকি। তাই বলে একই অভিযোগে এবার মুরগির জেল! এমনই অবিশ্বাস্য ঘটনা ঘটেছে সৌদি অারবে।

শুধু তাই নয়, এজন্য মুরগির মালিককে বেত্রাঘাতও করা হয়েছে! খবর আরব নিউজের

ঘটনাটি ঘটেছে সৌদি আরবের আল হফুফ পৌরসভায়। মোরগ-মুরগির বিশৃঙ্খলাপূর্ণ শব্দে পরিবেশ দূষণ হচ্ছে স্থানীয় এক ব্যক্তি অভিযোগ দেন। তার প্রেক্ষিতে মুরগি ও তার মালিকের বিরুদ্ধে উক্ত শাস্তি ঘোষণা করা হয়।

খবরে বলা হয়, গত  সোমবার স্থানীয় এক ব্যক্তি পৌরসভা কর্তৃপক্ষের কাছে অভিযোগ করেন যে ওই মোরগ-মুরগির জন্য তিনি ও তার প্রতিবেশিরা অতিষ্ঠ। এর বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা দরকার। তাহলেই সেখানকার পরিবেশ শান্ত থাকতো।

প্রথমে পৌরসভা কর্তৃপক্ষ বিষয়টি সমঝোতার মাধ্যমে মিটিয়ে নেওয়ার পরামর্শ দেয়। কিন্তু তাতে ফল না হওয়ায় বিষয়টি এরপর পৌরসভা আদালতে তোলা হলে মোরগ-মুরগি ও তার মালিকের সাজা হয়।

তবে ওই মোরগ-মুরগির কতদিন জেল হয়েছে তা জানা যায়নি।

বিস্তারিত

ভয়

পাঁচটি সেরা ভয়ের কোনটি আপনার? জেনে নিন...

ভয় সকলেরই রয়েছে। কিছু না কিছু থেকে ভয় সকলেই পান। এখানে আলোচিত হল সব থেকে কমন পাঁচটি।

‘ভয়’ মানে ‘ফিয়ার’ এবং ‘ফোবিয়া’— দুই-ই হতে পারে। যেটাই হোক না কেন, ভয় সকলেরই রয়েছে। কিছু না কিছু থেকে ভয় সকলেই পান। এখানে আলোচিত হল সব থেকে কমন পাঁচটি।

১. বিমানে ভয় পান এমন লোকের সংখ্যা বিপুল। তেমনভাবে দেখলে পৃথিবীর সবথেকে ‘জনপ্রিয়’ ভয় এটিই। অথচ বিমানযাত্রাকে সবথেকে নিরাপদ পরিবহন বলেই ধরা হয়।
যারা বিমানযাত্রায় ভয় পান, তাঁরা আসলে উচ্চতার কথা ভেবেই ভয়টা পান। প্লেন থেকে নীচের পৃথিবী দেখা না-গেলেও তাঁরা সেটা ভেবে নিয়ে ভয় পান।

২. জনসমক্ষে বক্তব্য রাখতে ভয় পান অসংখ্য মানুষ। আর একারণেই হয়তো বহু গুণাবলি থাকা সত্ত্বেও তাদের জননেতা হওয়া হয়ে ওঠে না। সব থেকে বিপদে পড়েন এমন মানুষ, যারা রেডিও জকি কেরিয়ার গড়তে চান। স্টুডিওর চৌহদ্দিতে কেউ না থাকলেও তারা ধরে নেন অসংখ্য মানুষ তার কথা শুনছেন। সেখান থেকেই শুরু হয় আতঙ্ক।

৩. অন্ধকারে ভয় পান, এমন পরিণতবয়স্ক মানুষের সংখ্যা কম নয়। এই ভয় সব থেকে আদিম ভয়। আজও তা মানুষের পিছু ছাড়েনি। আসলে এই ভয় অজানা সম্পর্কিত ভয়। অজ্ঞাতকে এক্সপ্লোর করার ভয়।

৪. ব্যর্থতাকে ভয় পান না, এমন মানুষ কেউ রয়েছেন কি? স্কুলের হাফ-ইয়ার্লি পরীক্ষাই হোক, অথবা পাত্রপক্ষের সামনে সিটিং— হেরে যেতে রাজি নন কেউই। খুব কম মানুষই এ খেকে নিজেকে মুক্ত করতে পারেন। যারা পারেন, তাঁদের কাছে সাফল্য যেচে আসে।

৫. অঙ্গীকার করতে ভয় পান অনেকেই। কথা দিয়ে কথা না রাখতে পারাকেই ভয় পান এঁরা। এই ভয় অবশ্যই সমাজ-সঞ্জাত। এই ভয় বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই পুরুষদের তাড়া করে বলে জানাচ্ছেন মনস্তাত্ত্বিকরা।

 

বিস্তারিত

Next
  • 1
  • 2
  • 3
  • 4
  • 5
  • 6
  • 7
  • 8
  • 9
  • 10
  • 11
  • 12
  • 13
  • 14
  • 15
  • 16
  • 17
  • 18
  • 19
  • 20
  • 21
  • 22
  • 23
  • 24
  • 25
  • 26
  • 27
  • 28
  • 29
  • 30
  • 31
  • 32
  • 33
  • 34
  • 35
  • 36
  • 37
  • 38
  • 39
  • 40
  • 41
  • 42
  • 43
  • 44
  • 45
  • 46
  • 47
  • 48
  • 49
  • 50
  • 51
  • 52
  • 53
  • 54
  • 55
  • 56
  • 57
  • 58
  • 59
  • 60
  • 61
  • 62
  • 63
  • 64
  • 65
  • 66
  • 67
  • 68
  • 69
  • 70
  • 71
  • 72
  • 73
  • 74
  • 75
  • 76
  • 77
  • 78
  • 79
  • 80
  • 81
  • 82
  • সর্বশেষ
  • সর্বাধিক পঠিত

কোলোন ক্যান্সার প্রতিরোধে নিয়মিত খেতে হবে ৯টি খাবার

নিম্ন মধ্যবিত্তের স্বপ্নপূরণের বাধা দূর করার আহ্বান

নৈরাজ্য করলে কঠোর হাতে দমন : স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টি করছে সরকার

তাইওয়ানে ৬.৪ মাত্রার ভূমিকম্প

বিএনপির সাবেক এমপি হাসান উদ্দিন সরকারসহ আটক ৬

সংবাদ সম্মেলনে আসছেন খালেদা জিয়া

নাশকতা মোকাবিলায় আওয়ামী লীগের ব্যাপক প্রস্তুতি

প্রয়োজনে সাংবাদিকদের পক্ষে মামলা লড়বেন আইনমন্ত্রী

হাবিবুন নবী খান সোহেল আটক

  • প্রচ্ছদ
  • আমাদের পরিবার
  • বিজ্ঞাপন

© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত উত্তরা নিউজ
২০১৩-২০১৬

সম্পাদক ও প্রকাশকঃ মোঃ তারেকউজ্জামান খান
বাড়িঃ ১২৫(৩য় তলা), রানাভোলা এভিনিউ রোড, সেক্টরঃ ১০,
উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০
মোবাঃ ০১৭১২২৬৩৮৯৬
ই-মেইলঃ info@uttaranews24.com, uttaranewsbd24@gmail.com

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা বা ছবি অনুমতি ছাড়া নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি