English
  • Twitter
  • Facebook
  • RSS
  • Google+
  • Vimeo
  • Tumblr
  • Pinterest

logo
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • রাজনীতি
  • অর্থ ও বাণিজ্য
  • তথ্য ও প্রযুক্তি
  • খেলাধুলা
  • বিনোদন
  • লাইফস্টাইল
  • আইন ও আদালত
  • শিক্ষাঙ্গন
  • ধর্ম ও জীবন
  • অন্যান্য
    • প্রবাস
    • উত্তরার খবর
    • রাজধানী
    • সারাবাংলা
    • বিচিত্র খবর
    • ফিচার-সাহিত্য
    • স্বাস্থ্য
    • সাক্ষাৎকার
    • সম্পাদকীয়
    • ছবিঘর
    • ভিডিও
  • উত্তরা
প্রচ্ছদ
  • প্রচ্ছদ
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • রাজনীতি
  • অর্থ ও বাণিজ্য
  • তথ্য ও প্রযুক্তি
  • খেলাধুলা
  • বিনোদন
  • লাইফস্টাইল
  • আইন ও আদালত
  • শিক্ষাঙ্গন
  • ধর্ম ও জীবন
  • অন্যান্য
    • প্রবাস
    • উত্তরার খবর
    • রাজধানী
    • সারাবাংলা
    • বিচিত্র খবর
    • ফিচার-সাহিত্য
    • স্বাস্থ্য
    • সাক্ষাৎকার
    • সম্পাদকীয়
    • ছবিঘর
    • ভিডিও
  • উত্তরা

ব্রেকিং নিউজ

uttaranews24 এগিয়ে চলছে উত্তরা লেকের কার্যক্রম, দক্ষিণের ৮০ ভাগ কাজ সম্পন্ন    uttaranews24 সোনারগাঁও-শাহ মখদুম সড়কে অধিকাংশ সময় যানজট    uttaranews24 নদী দখলকারীরা নির্বাচন করার ও ঋণ পাওয়ার অযোগ্য: হাইকোর্ট    uttaranews24 উত্তরা ১২ নং সেক্টরে প্রধান সড়কে রাস্তার উপর নির্মাণ সামগ্রী!    uttaranews24 তুরাগ থানা আ.লীগ এর পক্ষ থেকে সাহারা খাতুন (এমপি)কে ফুলেল শুভেচ্ছা    uttaranews24 ফেসবুকে জানান দিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রের আত্মহত্যা    uttaranews24 নির্বাচনে জয়-পরাজয়ের ব্যাখা দিলেন সজিব ওয়াজেদ জয়   
  • প্রচ্ছদ
  • বিচিত্র খবর
vut

'মেয়ে ভূতে'র ভিডিও ফেসবুকে ভাইরাল ! (ভিডিও)

তখন সন্ধ্যা ৬টা ৩০ মিনিট। রাস্তার চারদিক অন্ধকার। শুধু গাড়ির লাইটের আলোয় আশপাশ কিছু দেখা যায়। ওই রাস্তা দিয়ে দ্রুত গতিতে চলছে একটি প্রাইভেট কার। লাল রংয়ের গাড়ি। সেই গাড়ির পেছনে লাগেজ রাখার যে ট্রাঙ্ক রয়েছে সেখানে এক তরুণী বসা। পা ঝুলিয়ে বসে আছে সে। মাঝে মধ্যে এদিক ওদিক তাকাচ্ছে।
ব্যস্ত রাস্তায় বেপরোয়া গতিতে চলা গাড়ির পেছনে সে যেভাবে বসে পা দুলাচ্ছে, তাতে মনে হচ্ছে তার মনে কোনো ভয় নেই। গাড়ি বাঁক নেয়ার সময়ই পড়ে গিয়ে মৃত্যু হতে পারে তরুণীর, সেই কোথাও মাথায় নেই তার।
আর এই গোটা বিষয়টি পেছনে থেকে ভিডিও করেছেন ফটো সাংবাদিক পোয়ারিট কাটকুল। তার গাড়ির ড্রাইভার মেয়েটিকে ভূত বলে আখ্যায়িত করেছেন। গাড়িতে বসে থাকা ওই 'মেয়ে ভূতে'র ভিডিওটি এখন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল। এমন ঘটনা ঘটেছে থাইল্যান্ডে।
বলা হয়, থাইল্যান্ডের সংস্কৃতিতে ভূতের ধারণা বিদ্যমান আছে। সেখানে নাকি মাঝে মধ্যে ভূতের আবির্ভাব হয়। ভয় দেখানোর পর তারা চলে যায়।
এদিকে ফটো সাংবাদিক কাটকুল পুলিশকে জানান, তিনি তার নিজের চোখকেও বিশ্বাস করতে পারছেন না। অবিশ্বাস্য একটি দৃশ্য।
ভিডিও দেখে দেশটির পুলিশ এর কারণ অনুসন্ধান করার চেষ্টা করছেন। ইতিমধ্যে পুলিশ গাড়ির লাইসেন্স প্লেট চেক করেছে। সেখানে দেখা গেছে গাড়িটি বাদামী ওপেল ট্যাক্সি হিসেবে নিবন্ধিত ছিল। কিন্তু ভিডিও ফুটেজে তার রং লাল দেখা যায়। তবে বর্তমানে দেশটির ভূমি পরিবহন অধিদফতর গাড়িটির লাইসেন্স বাতিল করেছে।

বিস্তারিত

sex_0

জেনে নিন যৌনমিলন বিষয়ক কিছু অবাক করা তথ্য!!

১. কিছু কিছু দেশে নতুন বিয়ে হওয়া মেয়েরা ছোট ছোট মুরগির বা ছাগলের রক্ত ভরতি ব্যাগ যোনির ভিতরে রাখে এটা প্রমান করার জন্য যে তারা ভার্জিন।

২. অনেক যৌন বিশেষজ্ঞ চামড়াকে বা স্কিনকে সবচে বড় যৌনাঙ্গ এবং মস্তিস্ককে সবচে শক্তিশালী যৌনাঙ্গ বলে থাকেন।

৩. পুরুষের বীর্যপাতের গড় বেগ ২৮ মাইল/ঘণ্টা।

৪. একজন মহিলার সবচে বেশি রেকর্ড আছে অরগাজমের এবং তা হল এক ঘণ্টায় ১৩৪ বার।

৫. বিশ্বে প্রায় ২০% মহিলা জীবনে কখনই অরগাজম পায় না। এমন কি বিখ্যাত সেক্স আইডল মেরিলিন মনরো জীবনে কখনও অরগাজম পান নি তার অনেক প্রেমিক থাকা সত্ত্বেও।

৬. একজন নারী তার মাসিকের সময় সবচেয়ে শক্তিশালী অর্গাজমগুলো পেতে পারে কারন এই সময় তার যৌনাঙ্গে রক্তের পরিমান সবচেয়ে বেশি থাকে।

৭. একজন মেয়ে যে যৌনাঙ্গ নিয়ে সন্তুষ্ট সে একজন অসন্তুষ্ট মেয়ের চেয়ে ছয়গুন বেশি সেক্সুয়ালি আনন্দ পায়।

৮. বড় স্তন হলেই মেয়ে বেশি যৌন আবেদনময়ী , কথাটা ঠিক নয়।

৯. একজন পুরুষ তার সারা জীবনে ১-২ ট্রিলিয়ন শুক্রানু নির্গত করে থাকে।

১০. একজন পুরুষ প্রতিবারে ১-২ চা চামচ বীর্য নির্গত করে।

১১. একজন সক্ষম পুরুষ সারাজীবনে ১৪ গ্যালন বীর্য নির্গত করে থাকে।

নতুন কিছু জেনে থাকলে শেয়ার করুন বন্ধুদের সাথে। ধন্যবাদ।

বিস্তারিত

nari-khatna

আফ্রিকানদের মাঝে এখনো প্রচলিত নারীর খৎনা !

নারী খৎনা যা নারী লিঙ্গাগ্রচ্ছেদ, নারী যৌনাঙ্গ বিকৃতকরণ, এবং নারী যৌনাঙ্গ ছাঁটাই নামেও পরিচিত; বলতে বোঝানো হয় সে সকল কার্যপ্রণালী যেগুলোতে স্ত্রী যৌনাঙ্গের আংশিক বা পুরোপুরি অপসারণ করা হয় অথবা সাংস্কৃতিক, ধর্মীয় বা অন্য কোনো চিকিৎসা বহির্ভূত কারণে নারীর যৌন অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের ক্ষতি করা হয় বা ক্ষত সৃষ্টি করা হয়। জাতিসঙ্ঘ বিশ্ব জনসংখ্যা তহবিল ৬ ফেব্র“ডয়ারিকে আর্ন্তজাতিক নারী যৌনাঙ্গ বিকৃতকরণ বিরোধী দিবস হিসেবে ঘোষণা করেছে।

 

নারী যৌনাঙ্গ বিকৃতকরণ
১৯৯৬ সালে উগান্ডা ভিত্তিক বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রক্রিয়াকরণ
কাটা-ছেড়ার সীমার উপর নির্ভর করে বিশ্বে বিভিন্ন রকম নারী খৎনার চর্চা ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে, অর্থাৎ যৌনাঙ্গের টিশ্যু কতো বেশি কেটে ফেলা হবে তার ওপর। প্রধানত চার ধরনের প্রক্রিয়া দ্বারা নারী খৎনাকে ভাগ করা হয়েছে। যদিও নারী খৎনার সকল প্রচলিত প্রক্রিয়াগুলো এই চারটি প্রক্রিয়াতে সন্নিবেশিত হয়েছে কিনা সে বিষয়ে কিছু বিতর্ক রয়েছে, সেই সাথে এই বিষয়গুলোর উপর দাখিল করা প্রতিবেদনের উপত্তের নির্ভরযোগ্যতা নিয়েও।

টাইপ ১
পুরো ভগাঙ্কুর বা ভগাঙ্কুরের অগ্রভাগ সম্পূর্ণ বা লম্বালম্বিভাবে কেটে অপসারণ করাকে টাইপ ১ নারী খৎনা হিসেবে সংজ্ঞায়িত করেছে; যা হুডেক্টোমি বা ক্লিটোরোডটোমি নামেও পরিচিত। ভগাঙ্কুরের অগ্রভাগ ও পুরুষাঙ্গের অগ্রত্বককে পরস্পর সাদৃশ্যপূর্ণ ধরা হয়, যা খৎনার সময় কেটে ফেলা হয়। এখানে যে নারীরা লেবিডয়াপ্লাসটি করাতে ইচ্ছুক তারা ভগাঙ্কুরের অগ্রভাগ অপসারণের তীব্র বিরোধী কারণ এর ফলে ক্ষত সৃষ্টি ও স্নায়ুর ক্ষতি হবার সম্ভাবনা থাকে।

টাইপ ২
টাইপ ২ নারী খৎনাকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা এভাবে সংজ্ঞায়িত করেছে- ক্লাইটোরিসের সম্পূর্ণ অপসারণের সাথে লেবিডয়া মাইনরার আংশিক বা সম্পূর্ণ অপসারণ। এই ধরনের নারী খৎনাকে “খাফ্দ”-ও বলে, আরবিতে যার অর্থ “হ্রাস”।

টাইপ ৩ : অপসারণের সাথে ইনফিবুলেশন
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা টাইপ ৩ নারী খৎনাকে কে সংজ্ঞায়িত করেছে যে, বর্হিযৌনাঙ্গের অংশ বিশেষ বা পুরো বর্হিযৌনাঙ্গের অপসারণ এবং যোনিদ্বারকে সেলাই বা চিকন করে ফেলা (ইনফিবুলেশন)। এটি নারী খৎনার সবচেয়ে মারাত্মক রূপ এবং জরিপে দেখা যায় এটি সকল নারী খৎনার প্রায় ১৫%। ইনফিবুলেশনকে ফারাওনিক খৎনা বা নামেও পরিচিত।

হর্ন অফ আফ্রিকাতে ইনফিবুলেশনের উপর এক পর্যবেক্ষণে, পিপডেয়টারস লক্ষ করেন এই প্রক্রিয়ায় বর্হিযৌনাঙ্গের বেশ অনেকখানি টিশ্যু কেটে ফেলা হয়, লেবিডয়া মেজরার ভেতরের অংশসহ পুরো লেবিডয়া মাইনরা। এরপর লেবিডয়া মেজরা কাঁটা বুনে বা সেলাই করে রাখা হয়। নড়াচড়া যেন না করতে পারে সেজন্য কিছু ক্ষেত্রে মেপডেয়টির দুই পা দুই থেকে ছয় সপ্তাহের জন্য বেধে রাখা হয়, যাতে তার ভালভার দুই পাশ সেরে ওঠে। পিউবিস থেকে মলদ্বার পর্যন্ত মাংস প্রাচীর ছাড়া আর কিছুই অবশিষ্ট থাকে না, সাথে শুধু ভালভার নিচের অংশে ছোট একটি জায়গা খোলা থাকে যাতে প্রস্রাব ও রজঃস্রাবের রক্ত বেরিয়ে যেতে পারে। সাধারণত এই কাজটি যিনি করেন তিনি এই প্রক্রিয়াটি করার ব্যাপারে অভিজ্ঞ ও প্রয়োজনীয় দক্ষতা সম্পন্ন, এবং এজন্য স্থানীয় চেতনানাশক ব্যবহৃত হয়। প্রতœন্ত অঞ্চলে যখন এই কাজটি করা হয়, তখন এটি সাধারণত করেন বয়স্ক মাতৃকা বা ধাত্রীরা এবং তখন কোন চেতনানাশক ব্যবহৃত হয় না।

যৌনমিলনের সময় বা কোন কাজের জন্য একটি উল্টো ইনফিবুলেশন সম্পাদিত হতে পারে। এই কাজটি করেন মহিলা আত্মীয়রা যাদের দায়িত্ব হলো ক্ষতটি কয়েক সপ্তাহ পর পর পরীক্ষা করা এবং যদি প্রয়োজন হয় তবে খোলা স্থানটি আরো একটু সম্প্রসারণ করা। শিশু প্রসবের সময় ঐ স্থানটি সাধারণ স্বাভাবিক প্রসব বা যোনিজ প্রসবের জন্য খুব ছোট হওয়ায় ইনফিবুলেশন সম্পূর্ণ খুলে ফেলা হয় এবং প্রসবের পর আবার লাগিয়ে ফেলা হয়। এবং আবার পা দুটো কিছু দিনের জন্য বেধে রাখা হয় যেন তাড়াতাড়ি সেরে ওঠে। যখন শিশু প্রসবের প্রক্রিয়াটি হাসপাতালে হয় তখন ডাক্তার শিশু প্রসবের জন্য ইনফিবুলেশটিকে ঠিক রেখে গভীর এপিসিপডেয়াটোমাইস-এর মাধ্যমে যোনিকে বড় করেন। পরবর্তীতে রোগীনী তার ভালভা আবার বন্ধ করে দেবার জন্য জোর করতে পারেন।

পর্যাপ্ত আধুনিক ওষুধ ও অস্ত্রোপচারের ব্যবস্থা না থাকায় এই চর্চাটির কারণে চিকিৎসা সংক্রান্ত জটিলতা বেড়েই চলেছে।
সুদানে ৩০০ জন নারী ও ১০০ জন পুরুষের মধ্যে পাঁচ বছর ব্যপী দেখা গিয়েছে যে নারীরা এই মারাত্মক যৌনাঙ্গ বিকৃতকরণের শিকার হয়েছিলেন তাদের মধ্যে বেশিরভাগ যৌনাকাঙক্ষা, সুখ এবং অর্গাজম বা শীর্ষসুখের অভিজ্ঞতা লাভ করেছেন, এদতসত্ত্বেও তারা তাদের এই অনুভূতিগুলো তাদের সংস্কৃতিতে তারা লুকিয়ে রাখতে বাঁধ্য। এই প্রক্রিডয়াটির সমর্থকেরা এটি চালিয়ে যাবে কারণ তারা এটিকে আদর্শ সুন্দরের অনুগামীতা বলে মনে করে এবং এটি পশ্চিম থেকে অনেক আলাদা। অনেক ইনফিবুলেটেড নারী মত দেয়, এই প্রক্রিয়াটির কারণে তাদের সঙ্গীরা যে সুখ লাভ করবে তা সুনিদষ্টিভাবে একটি সফল বিবাহিত জীবন ও আনন্দপূর্ণ যৌন জীবনের অংশ।

টাইপ ৪ : অন্যান্য প্রক্রিয়া
অন্যান্য রূপগুলো যৌথভাবে টাইপ ৪ হিসেবে উল্লেখ্য এবং এটার সাথে কোন রকমের টিশ্যু অপসারন জডচঢ়ত নডয়। এটির সাথে বিভিন্ন সীমা চর্চার জডচঢ়ত, যেমন: ভগাঙ্কুরে সূচ ফোটানো, যৌনাঙ্গ পুডচঢ়পডেয় ফেলা  ঘা সৃষ্টি করা সেই সাথে যোনি চিরে  ফেলা অথবা যোনির ভিতরে তৃণলতা প্রবেশ করানো যাতে রক্ত পাত হয় এবং যোনিদ্বার চিকন হয়। টাইপ ৪-এর চর্চা প্রাথমিকভাবে কিছু বিচ্ছিন্ন নৃ-তাত্তিক জনগোষ্ঠীর মধ্যে দেখা যায়, সেই সাথে অন্যান্য টাইপের সাথে একত্রেও দেখা যায়।

ব্যাপকতা
অ্যামেনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের ধারণায় প্রতি বছর প্রায় ১৩০ মিলিডয়ন (১৩ কোটি) নারী এই নারী খৎনার কোন না কোনো একটি প্রক্রিয়া দ্বারা আক্রান্ত হচ্ছে। বর্তমানে নারী যৌনাঙ্গ ছাটাই-এর চর্চা প্রধানত আফ্রিকান দেশগুলোতেই হয়। এটা একটি সাধারণ বলয় যার বিস্তৃতি পশ্চিম আফ্রিকার সেনেগাল থেকে পূর্ব উপকূলের ইথিওপিডয়া, সেই সাথে উত্তরে মিশর থেকে তানজানিয়া পর্যন্ত। এছাড়াও আরব উপদ্বীপের কিছু গোষ্ঠীর মধ্যেও এটির চর্চা দেখা যায়। যে সমস্ত দেশে নারী খৎনার ব্যাপকতা সবচেয়ে বেশি সেগুলো হলো মিশর, সেই সাথে সুদান, ইথিওপিডয়া ও মালি-তে। সাম্প্রতিক কালের সংখ্যাডয় ধারণা করা হয় ৯০% মিশরীয় নারী খৎনার শিকার হয়েছে। সম্প্রতি মিশর নারী খৎনা নিষিদ্ধ ঘোষণা করে একটি আইন পাস করেছে।

নারী খৎনার চর্চা যখন আফ্রিকানদের মাঝে বিশ্বাসের জোরে প্রকাশ্যে ও ব্যাপকভাবে হচ্ছে, তখন মধ্যপ্রাচ্যের কিছু অংশে এটির চর্চা হচ্ছে গোপনীয়তার সাথে। বিশেষ করে আরবদের মধ্যে (আফ্রিকান শিষ্টাচারসম্মত নৃ-তাত্ত্বিক জনগোষ্ঠীগুলো যারা ইনফিবুলেশনকে অধিকতর শ্রেডয় মনে করে) সাধারণত সুন্না লিঙ্গাগ্রচ্ছেদ বা খৎনা সম্পাদিত হডয়। চর্চাটি সাধারণত ঘটে থাকে বিশেষত উত্তর সউদি আরব, জর্ডান ও ইরাকে। সাম্প্রতিক কালে ইরাকের হাসিরা গ্রামের দেখা যায় যে, ৬০% নারী ও বালিকা বলেছেন যে তারা এই প্রক্রিডয়াটির শিকার হয়েছিলেন। সেখানে এই প্রক্রিয়াটির কোন শক্ত প্রমাণ পাওয়া যাডয় নি। সেখানে আরো কিছু আনুষঙ্গিক প্রমাণ আছে যা বলে, নারী খৎনার চর্চা সিরিয়া, পশ্চিম ইরান এবং তুরস্কেও আছে। ওমানে কিছু সমাজে এখনো নারী খৎনার চর্চা আছে; বিশেষজ্ঞরা অবশ্য বিশ্বাস করেন এগুলোর সংখ্যা কম এবং তা বার্ষিকভাবে হ্রাস পাচ্ছে। সংযুক্ত আরব আমিরাত ও সউদি আরবে এটির চর্চা মূলত সেসকল বিদেশী শ্রমিকদের মাঝে যারা পূর্ব আফ্রিকা ও নীল উপত্যকা থেকে এসেছে।

এটির চর্চা আরো আছে আমেরিকার কিছু নৃ-তাত্তিক জনগোষ্ঠীর মধ্যে এবং খুব কম সংখ্যায় ভারতে (দাঊদি বহ্রা গোষ্ঠীতে)। ইন্দোনেশিডয়ার মুসলিম নারীদের মধ্যে মোটামুটি ভাবে এটির চর্চা খুব সাধারণ। অবশ্য আফ্রিকার সাথে তুলনা করলে প্রাডয় সবই টাইপ ১ ও ৪। ৪ নম্বর টাইপটি সাধারণত নির্দেশ করে প্রতীকীভাবে সূচ ফোটানোকে যা রক্ত বের করার জন্য করা হয়।

অভিবাসনের মাধ্যমে এটির চর্চা ইউরোপ, অস্ট্রেলিডয়া এবং আমেরিকাতেও ছড়িয়ে পড়েছে। কিছু ঐতিহ্যমনা পরিবার তাদের মেয়েদের খৎনার ভেতর দিপয়ে যেতে হয় যখন তারা তাদের মাতৃভূমিতে ছুটিতে যায়। যেহেতু পশ্চিমা সরকার নারী খৎনার ব্যপারে খুব সচেতন, তাই তাদের আইনগুলো বহুদেশে নারী খৎনাকে আইনের লঙঘন হিসেবে সাব্যাস্ত করতে সাহায্য করেছে। খালিদ আদেম মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রথম ব্যক্তি যাকে ২০০৬ সালে তার কন্যাকে খৎনা করানোর জন্য শাস্তি প্রদান করা হয়।

সাংস্কৃতিক ও ধর্মীয় রূপ
ইসলাম ও খ্রিস্টান উভডয় ধর্মই ঐতিহ্যগত সাংস্কৃতিক নারী খৎনার চর্চার শিকার। খ্রিস্টপূর্ব ১৬৩ অব্দের একটি গ্রিক প্যাপিরাসে উল্লেখ আছে যে, মিশরীয় মেয়েদের খৎনার ভিতর দিয়ে যেতে হতো এবং এটা ব্যাপকভাবে স্বীকৃত যে এটির জন্ম হয়েছিল ফারাওদের আমলে মিশর ও নীল উপত্যকায়। মমি থেকে প্রাপ্ত প্রমাণেও টাইপ ১ ও ৩ নারী খৎনা থাকার প্রমাণ মেলে। এখনো নারী খৎনার চর্চার বিস্তৃতি সম্মন্ধে কিছু জানা যায় না, তবে এই প্রক্রিডয়াটির চর্চা এখন মুসলিম, খ্রিস্টান ও সর্বপ্রাণবাদিদের মধ্যে আছে।

যদিও নারী খৎনার চর্চা কিছু বিশেষ ধর্মীয় উপ-সংস্কৃতিতে হয়, তারপরও প্রাথমিকভাবে নারী খৎনা ধর্মকে ছাপিয়ে একটি সাংস্কৃতিক চর্চা। ইউনিসেফ বলে যখন আমরা স্বাধীনভাবে ধর্মের দিকে তাকাই, তখন নারী খৎনার সাথে সাধারণত কোন সংশ্লিষ্টতা খুজে পাওয়া যাডয় না। ” নারী খৎনার যেসব যুক্তি ব্যবহৃত হয় তাদের মধ্যে হেরফের হয়, যুক্তিগুলো স্বাস্থ্য থেকে সামাজিক সুবিধা সম্পর্কিত বেশি।

পরিচ্ছন্নতা বজাডয় রাখা,সুস্বাস্থ্য বজাডয় রাখা,কুমারীত্ব অক্ষূণœ রাখা,উর্বরতাশক্তি বাচচানো,ঊচ্ছৃঙ্খলতা প্রতিরোধ করা,বৈবাহিক সুযোগ বৃদ্ধি পাওডয়া,নান্দনিকতার অনুসরণ,পুরুষের যৌনক্ষমতা ও সুখ বৃদ্ধি করা,সামাজিক ও রাজনৈতিক আসঞ্জনতার প্রবতন করা ।

বিস্তারিত

Teen-sex

১৩ বছর বয়সে বাবার সঙ্গে যৌনতায় জড়াতে মা আমাকে বাধ্য করেছে !

মেয়ের বয়স যখন ১৩ বছর, স্বামীর সঙ্গে মেয়ের সেক্স ভিডিও তুলেছিলেন মা নিজেই। এই ঘটনায় ১৯৯৬ সালে শাস্তিও পান দম্পতি। ২০ বছর পর আমেরিকার এক জনপ্রিয় টেলিভিশন শো'তে মুখোমুখি হন মা ও মেয়ে। এরপর আর মেয়ের চোখে চোখ মেলাতে পাড়লেন না মা।

২০ বছর পর মেয়েকে দেখেই আত্মবিলাপে ভেঙে পড়লেন মা। তিনি বলেন, "আমার নিজেকে ঘৃণা হয়।"   মেয়ে আমান্ডা বলেন, "বাবার সঙ্গে যৌন দৃশ্য নিজে হাতে, দাঁড়িয়ে থেকে শুট করেছেন মা", মাথা তুলে কথা বলতে পারেননি মা জাস্টিন। চোখের পাতা যেন অনির্দিষ্ট কালের জন্য মৌনতায় জড়িয়েছে নিজেকে, শুধু জল পড়ছে বৃষ্টির মত।

এ কেমন মা!   টেলিভিশন শো'তে মেয়ে আমান্ডা বলছেন, "আমার নির্মলতা আমার থেকে চুরি করা হয়েছে। আমি সেই পরিবারের মেয়ে যার মা বাবা তাদের সঙ্গেই যৌন কাজ করতে বাধ্য করে। আমি তখন মাত্র ১৩। সেই ঘটনার পর কেটে গেছে ২০ বছর, এখনও এটা ভাবলেই দুঃস্বপ্ন ফিরে আসে, আমার মা বাবা দুজনেই জেল থেকে ছাড়া পেয়েছেন, এখন তারা দুজনেই ঘুরে বেড়াচ্ছে আমার চোখের সামনে দিয়েই।"   

মেয়ের কথার পর অনুতপ্ত মা বলেন, "আমি এই পৃথিবীর সেই হতভাগ্য মা, যে নিজের স্বামীকে নিজের সন্তানের সঙ্গে সেক্স করতে দেখছি। আমার যদি সে ক্ষমতা থাকত, আমি তাহলে সব ফিরিয়ে দিতাম"।    

উল্লেখ্য আমেরিকার আদালত জিম ও জাস্টিনের এই জঘন্য অপরাধের শাস্তি হিসেবে ২০ বছরের কারাবাসের নির্দেশ দেয়। ১৯৯৬ সাল থেকে ২০১৬ পর্যন্ত জেলে থাকার পর এখন তারা দুজনেই মুক্ত।  সূত্র: জি নিউজ ২৪ 

বিস্তারিত

satish-basi

স্ত্রী বাসি মাংসের ঝোল খেতে দেওয়ায় রাগে দুই শিশু সন্তানকে হত্যা !

রাতের খাবারে স্বামীকে বাসি মাংসের ঝোল পরিবেশন করেছিলেন স্ত্রী। আর এটাই তার অপরাধ ছিল। এই নিয়ে তাদের ভেতর শুরু হয় ঝগড়া। ঝগড়ার একপর্যায়ে স্ত্রীকে বেদম প্রহার করেন স্বামী। মারের একপর্যায়ে স্ত্রী অজ্ঞান হয়ে পড়ে যান। কিন্তু এতেও রাগ কমেনি স্বামীর। রাগের চোটে নিজের দুই শিশু ছেলের মাথায় আঘাত করেন। আর পর গলা টিপে দুই ছেলে সন্তানকেই মেরে ফেলেন তিনি।

এই নির্মম ঘটনাটি ঘটে গত বৃহস্পতিবার রাতে ভারতের বেঙ্গালুরু রাজ্যের বীরেশ্বরনগরে। নিষ্ঠুর এই বাবার নাম সতীশ কুমার। তিনি পেশায় একজন কলের মিস্ত্রি। এদিকে ঘটনার পরপরই ঘাতক বাবাকে আটক করেছে বীরেশ্বরনগর পুলিশ। পুলিশ জানায়, ৩৫ বছর বয়সী সতীশ কুমারকে যখন পুলিশ গ্রেপ্তার করে তখন তিনি মদে চুর হয়ে রাস্তায় পড়ে ছিলেন।

আর তাঁর পোশাক ছিল সন্তানদের রক্তে ভেজা। স্থানীয় সূত্র ও পুলিশের বরাত দিয়ে সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি জানায়, সাত বছর আগে বিহারের বাসিন্দা জ্যোতি রানীকে বিয়ে করেছিলেন সতীশ কুমার। বিয়ের পর থেকেই তাদের মধ্যে কলহ লেগেই থাকত। প্রতিবেশীদের দাবি, প্রায়ই স্ত্রী এবং সন্তানদের পেটাতেন বদমেজাজি সতীশ। এরই জের ধরে বৃহস্পতিবার রাতে চার ও দুই বছর বয়সী দুই ছেলেকেও হত্যা করেন তিনি। 

বিস্তারিত

lin-dan

গর্ভবতী স্ত্রীকে ছেড়ে সুপারমডেলের সঙ্গে অন্তরঙ্গ বিশ্বচ্যাম্পিয়ন

 
অনুতপ্ত লিন ড্যান৷ লজ্জায় তার মাথা নত হয়ে গেছে৷ এটাই স্বাভাবিক৷ গর্ভবতী স্ত্রীকে ছেড়ে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ব্যাডমিন্টন খেলোয়াড় অন্তরঙ্গ হয়েছিলেন সুপারমডেল ও অভিনেত্রী হাও ইয়াকির সঙ্গে৷ এই ঘটনা জানাজানি হওয়ার পরেই ক্ষমা চেয়ে নিলেন এই প্রজন্মের অন্যতম সেরা শাটলার৷
গত অক্টোবরে একটি হোটেলে লিন-হাও গিয়েছিলেন৷ দু’জনের অন্তরঙ্গ হওয়ার সেই ভিডিও আর ছবি আগুনের মতো ছড়িয়ে পড়ে সোশ্যাল মিডিয়ায়৷ যাকে বলে ভাইরাল৷সেসময় লিনের স্ত্রী জাই জিংফ্যাং গর্ভবতী৷জাই নিজেও একজন ব্যডমিন্টন খেলোয়াড়৷ এর এক মাস পরেই চৌঠা নভেম্বর লিনের সন্তান আসে পৃথিবীতে৷
দু’বারের বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ও অলিম্পিকের জোড়া সোনা জয়ী খেলোয়াড় এই ঘটনায় অত্যন্ত লজ্জিত৷ক্ষমা চেয়ে নিয়ে বিশ্বের তিন নম্বর বলছেন, ‘এটা পুরুষের মতো কাজ হয়নি৷আত্মপক্ষ সমর্থনে একটা কথাও বলব না৷আমার ব্যবহারে পরিবার আহত৷আমি তাদের কাছে ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি৷’

বিস্তারিত

rock-un

সেরা ‘যৌনাবেদনময় পুরুষ’ তকমা জিতলেন ‘দ্য রক’!

'দ্য রক' নামটি শুনলেই চোখে ভেসে ওঠে রেসলিং রিংয়ে এক দানবের মূর্তি। পুরো নাম ডোয়াইস জনসন। সাবেক এই রেসলিং তারকার সুখ্যাতি এখন ছড়িয়ে পড়েছে রেসলিং রিং এর বাইরেও। কিছুদিন আগেই পেলেন বিশ্বসেরা আয়ের অভিনেতার তকমা। এবারে জিতলেন বিশ্বসেরা ‘যৌনাবেদনময় পুরুষ’ এর খেতাব।

পিপল’স ম্যাগাজিনের জরিপে সেরা যৌনাবেদনময় অভিনেতার তালিকায় দ্বিতীয় অবস্থানে আছেন ব্রিটিশ যুবরাজ প্রিন্স হ্যারি, তৃতীয় হয়েছেন কৌতুক অভিনেতা কিগান মিশেল কি। এছাড়া এ তালিকায় আরো আছেন টিভি তারকা রামি মালেক, সংগীতশিল্পী নিক জোন্স সহ আরও অনেকে। পিপল’স ম্যাগাজিন’কে এ তারকা জানান, আমি নিজেকে যৌনআবেদনময় মনে করি না!

আর এ জন্যই আমাকে এ খেতাব দেয়া হয়েছে! তবে এ খবরে বেশ উচ্ছ্বসিত রক। তিনি বলেন, আমি আমার অগণিত ভক্ত ও দর্শকদের সাথে এ আনন্দ ভাগ করে নিয়ে চাই। তাদের ভালবাসা ও অণুপ্রেরণাই আজকে আমাকে এতো দূর নিয়ে এসেছে। ছয় ফিট পাঁচ ইঞ্চি উচ্চতার এ তারকার ওজন ১১১ কেজি। ১৯৯০ সালের মাঝামাঝিতে রেসলিং এর জগতে প্রবেশ করেন তিনি। তখন থেকেই ‘দ্য রক’ নামে বিপুল জনপ্রিয়তা পান। ২০০১ সালের ‘দ্য মামি রিটার্নস’ ছবির মাধ্যমে হলিউডে পা রাখেন এ তারকা। 

বিস্তারিত

Rupi

নোট বদলাতে ৫০ লাখ রুপি নিয়ে হাজির ভিক্ষুক!

ভারতে ৫০০ ও ১০০০ রুপির নোট বাতিলের পর তা বদলাতে দেশটির ব্যাংকগুলোতে হুমড়ি খেয়ে পড়ছে মানুষ। দীর্ঘ সময় লাইনে দাঁড়িয়ে বেশ কয়েকজন বৃদ্ধের মৃত্যুর খবরও এসেছে। অনেকে অধৈর্য হয়ে ফিরে যাচ্ছেন বাসায়। এরইমধ্যে হায়দরাবাদ প্রদেশের ভিখারাবাদ এলাকার একটি ব্যাংকে ৫০ লাখ রুপি বদলাতে হাজির হন এক ভিক্ষুক। এ ঘটনায় চোখ কপালে ওঠে ব্যাংক কর্মকর্তাদের।

সবকিছুই স্বাভাবিক ছিল; কিন্তু টাকার পরিমানটা বেশি হওয়ায় ব্যাংকের নিম্ন পদস্থ কর্মকর্তারা ওই ব্যক্তিকে বড় কর্তার সঙ্গে দেখা করতে বলেন। সেখানেই ঘটে বিপত্তি। ব্যাংকের এক কর্মকর্তা অর্থের উৎস সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করেন তাকে। তার জবাবে হতভম্ব হয়ে যান ওই কর্মকর্তা।

ওই ব্যক্তি জানান, তিনিসহ পরিবারের সবাই ভিক্ষাবৃত্তিতে জড়িত এবং ভিক্ষা করে তারা এ অর্থ সঞ্চয় করেছেন।

শুধু তাই নয়, ওই ভিক্ষুক আরও জানান, সম্প্রতি তিনি দুই একর জমি বিক্রি করেছেন। পরে জমির কাগজপত্র দেখাতে না পারায় ব্যাংকের কর্মকর্তারা তাকে ফিরিয়ে দেন।

সম্প্রতি ভারতে ৫০০ ও ১০০০ হাজার টাকার নোট বাতিলের পর এ নিয়ে নানা সংকটের সৃষ্টি হয়। পুরনো নোটে হাসপাতালের বিল মেটাতে না পারায় রোগীর মৃত্যুর ঘটনাও ঘটে। পরে সবাই হুমড়ি খেয়ে পড়ে নোট বদলাতে। কিন্তু স্বল্প সময়ে এত বেশি মানুষের নোট বদলাতে গিয়ে হিমশিম খেতে হচ্ছে ব্যাংক কর্মীদের। ভোগান্তিতে পড়েছেন সাধারণ মানুষও।  সব কাজ ফেলে রেখে ঘণ্টার পর ঘণ্টা লাইনে দাঁড়িয়েও বদলানো যাচ্ছে না পুরনো নোট। নোট পাল্টাতে গিয়ে ঝামেলা সহ্য করতে না পেরে অনেকে নগ্ন হয়ে, আবার অনেকে নোট পুড়িয়ে কিংবা নদীতে ভাসিয়ে দিয়ে প্রতিবাদ করেছেন। এ নিয়ে প্রতিবাদী ভিডিওচিত্র তৈরি করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে দিয়েছেন অনেকে। নোট বাতিলের সিদ্ধান্ত প্রত্যাহারের দাবিতে উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে রাজনৈতিক মহলও। তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায় কেন্দ্রীয় সরকারকে আল্টিমেটামও দিয়েছেন।

বিস্তারিত

baba

বাবার গর্ভে সন্তান!

জন্মেছিলেন মেয়ে হয়ে কিন্তু শখ ছিল পুরুষ হবার তাইতো জেন্ডার পরিবর্তন করে পুরুষ হন তিনি। তবে জড়ায়ু রেখে দেন কারণ, মার্তৃত্বের স্বাধ নিতে চাইছিলেন তিনি। হ্যাঁ পাঠক এটা রূপকথার কোন গল্প নয়। ঘটনা বাস্তবের। এই মানুষটি বাস করেন জার্মানিতে। সম্প্রতি একটি ছেলে সন্তানের জন্ম দিয়েছেন তিনি। খবর ডেইলি মেইলের
এর ফলে ইউরোপের প্রথম ট্রান্সজেন্ডার মা হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছেন জার্মানির এই ব্যক্তি। নিজ গর্ভের সন্তান তাকে বাবা বলে ডাকলেও ঐ সন্তানের বায়োলজিক্যাল মা কিন্তু তিনি নিজেই।
বিজ্ঞানের আবিষ্কার যে কোন কল্প কাহিনীকেও হার মানায় সেটাই দেখা গেল এবার বাস্তবে। ট্রান্সজেন্ডার মা হিসেবে জার্মানির এই ব্যক্তি ইউরোপে প্রথম হলেও বিশ্বের প্রথম ঘটনা এটি নয়। এর আগে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের থমাস বিয়েটিক নামের এক ব্যক্তি একই প্রক্রিয়ায় তিন সন্তানের জন্ম দেন। থমাসের ছবিও দেয়া হল ঢাকাটাইমস পাঠকদের জন্য।
জার্মানির এই ব্যক্তি অবশ্য একজনের কাছ থেকে স্পাম (বীর্য) দত্তক নেন। তার পেট দেখলে মনে হত তিনি পেটের কোন অসুখে ভুগছেন। কেউ গর্ভবতী ভেবে তাকে ভুল করত। কিন্তু অনেকেই বুঝতনা যে আসলেই তিনি গর্ভবতী। এ বছরের মার্চে এই ব্যক্তি তার ছেলে সন্তানের জন্ম দেন।
তবে সন্তান জন্মদানের জন্য হাসপাতালে যাবার প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেছিলেন এই জার্মান ব্যক্তি। কারণ আর কিছুই নয়, হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ তাদের হিস্টোরিতে তাকে লিঙ্গ নির্ধারণ করেছিল মেয়ে বলে।

বিস্তারিত

dogae-dogy

কুকুরের সাথে যৌন সম্পর্কের কারণে এক দম্পতি আটক

নর্থ ক্যারোলিনার এক দম্পতি কুকুরের সাথে যৌন সম্পর্কে লিপ্ত হওয়ার কারণে আটক হয়েছেন। সূত্র মতে, আটককৃত মহিলা তার বাসার কুকুরের সাথে যৌন সম্পর্কে লিপ্ত হয়, সে সময় তার স্বামী ভিডিও ধারণ করে। পরে তারা সেই ভিডিওটি ইন্টারনেটে ছড়িয়ে দেয়।
আটককৃত ব্যক্তির নাম রুবেন চান্স জেমস ফক্স এবং তার স্ত্রীর নাম এমবার নিকোলি ফক্স। দুই জনেরই বয়স ২৩ বছর। তাদের দুই জনের বিরুদ্ধেই পাশবিকতা, ষড়যন্ত্র ও নগ্ন দৃশ্য প্রকাশের অভিযোগে মামলা দায়ের করা হয়েছে।
ভার্জিনিয়ার পুলিশ তাদেরকে সাইবার ক্রাইমের ধারা অনুযায়ী ব্যবস্থা নিতে যাচ্ছে। ইতোমধ্যে পুলিশ তাদের বাসা থেকে কম্পিউটার, ভিডিওর আসল কপিসহ আরও আনুসাঙ্গিক জিনিসপত্র জব্দ করেছে।

বিস্তারিত

Next
  • 1
  • 2
  • 3
  • 4
  • 5
  • 6
  • 7
  • 8
  • 9
  • 10
  • 11
  • 12
  • 13
  • 14
  • 15
  • 16
  • 17
  • 18
  • 19
  • 20
  • 21
  • 22
  • 23
  • 24
  • 25
  • 26
  • 27
  • 28
  • 29
  • 30
  • 31
  • 32
  • 33
  • 34
  • 35
  • 36
  • 37
  • 38
  • 39
  • 40
  • 41
  • 42
  • 43
  • 44
  • 45
  • 46
  • 47
  • 48
  • 49
  • 50
  • 51
  • 52
  • 53
  • 54
  • 55
  • 56
  • 57
  • 58
  • 59
  • 60
  • 61
  • 62
  • 63
  • 64
  • 65
  • 66
  • 67
  • 68
  • 69
  • 70
  • 71
  • 72
  • 73
  • 74
  • 75
  • 76
  • 77
  • 78
  • 79
  • 80
  • 81
  • 82
  • 83
  • 84
  • সর্বশেষ
  • সর্বাধিক পঠিত

মধ্যপ্রাচ্যে সন্ত্রাসের মূল কারণ ইসরাইল ও আমেরিকা: রুহানি

আসন্ন নির্বাচনে জিতলেই দেশের ক্ষমতা পাবে তালেবান: আফগান প্রেসিডেন্ট

৫১ নং ওয়ার্ডকে মডেল ওয়ার্ড হিসেবে গড়ে তুলবো: মামুন সরকার

৫১ নং ওয়ার্ডের বিভিন্নস্থানে ঠেলাগাড়ি প্রার্থীর পোস্টার ছিড়ে ফেলা হচ্ছে

হাবিব হাসানের সাক্ষাতে উত্তরা প্রেস ক্লাব সোসাইটি’র নেতৃবৃন্দ

বাসে তরুণীকে যৌন নিপীড়ন; নিপীড়কের হাত কেটে দিতে বললো তরুণী

টঙ্গীতে গাছ কেটে সরকারী জায়গা দখলের অভিযাগ

বিশ্ব ইজতেমার ম্যাপ ও জেলা দায়িত্বশীলদের তালিকা প্রকাশ

ঢাকাকে কাঁদিয়ে বিপিএলে চ্যাম্পিয়ন কুমিল্লা

এগিয়ে চলছে উত্তরা লেকের কার্যক্রম, দক্ষিণের ৮০ ভাগ কাজ সম্পন্ন

৫১ নং ওয়ার্ডের বিভিন্নস্থানে ঠেলাগাড়ি প্রার্থীর পোস্টার ছিড়ে ফেলা হচ্ছে

৫৩ নং ওয়ার্ডকে একটি মডেল এলাকা হিসেবে গড়ে তুলবো

আাগামী মাসের ১৫, ১৬ ও ১৭ তারিখ তুরাগ তীরে বিশ্ব ইজতেমা

নেত্রকোণায় চার সাংবাদিকের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজির অভিযোগ ভিত্তিহীন

বিশ্ব ইজতেমার ম্যাপ ও জেলা দায়িত্বশীলদের তালিকা প্রকাশ

এগিয়ে চলছে উত্তরা লেকের কার্যক্রম, দক্ষিণের ৮০ ভাগ কাজ সম্পন্ন

টঙ্গীতে গাছ কেটে সরকারী জায়গা দখলের অভিযাগ

নদী দখলকারীরা নির্বাচন করার ও ঋণ পাওয়ার অযোগ্য: হাইকোর্ট

উত্তরায় প্রয়াত চিকিৎসক লিটু’র রুহের মাগফিরাত কামনায় দোয়া

উত্তরায় শুরু হয়েছে আমিন মোহাম্মদের আবাসন মেলা ২০১৯

  • প্রচ্ছদ
  • আমাদের পরিবার
  • বিজ্ঞাপন

© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত উত্তরা নিউজ
২০১৩-২০১৬

সম্পাদক ও প্রকাশকঃ মোঃ তারেকউজ্জামান খান
বাড়িঃ ১২৫(৩য় তলা), রানাভোলা এভিনিউ রোড, সেক্টরঃ ১০,
উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০
মোবাঃ ০১৭১২২৬৩৮৯৬
ই-মেইলঃ info@uttaranews24.com, uttaranewsbd24@gmail.com

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা বা ছবি অনুমতি ছাড়া নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি