English
  • Twitter
  • Facebook
  • RSS
  • Google+
  • Vimeo
  • Tumblr
  • Pinterest

logo
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • রাজনীতি
  • অর্থ ও বাণিজ্য
  • তথ্য ও প্রযুক্তি
  • খেলাধুলা
  • বিনোদন
  • লাইফস্টাইল
  • আইন ও আদালত
  • শিক্ষাঙ্গন
  • ধর্ম ও জীবন
  • অন্যান্য
    • প্রবাস
    • উত্তরার খবর
    • রাজধানী
    • সারাবাংলা
    • বিচিত্র খবর
    • ফিচার-সাহিত্য
    • স্বাস্থ্য
    • সাক্ষাৎকার
    • সম্পাদকীয়
    • ছবিঘর
    • ভিডিও
  • উত্তরা
প্রচ্ছদ
  • প্রচ্ছদ
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • রাজনীতি
  • অর্থ ও বাণিজ্য
  • তথ্য ও প্রযুক্তি
  • খেলাধুলা
  • বিনোদন
  • লাইফস্টাইল
  • আইন ও আদালত
  • শিক্ষাঙ্গন
  • ধর্ম ও জীবন
  • অন্যান্য
    • প্রবাস
    • উত্তরার খবর
    • রাজধানী
    • সারাবাংলা
    • বিচিত্র খবর
    • ফিচার-সাহিত্য
    • স্বাস্থ্য
    • সাক্ষাৎকার
    • সম্পাদকীয়
    • ছবিঘর
    • ভিডিও
  • উত্তরা

ব্রেকিং নিউজ

uttaranews24 এগিয়ে চলছে উত্তরা লেকের কার্যক্রম, দক্ষিণের ৮০ ভাগ কাজ সম্পন্ন    uttaranews24 সোনারগাঁও-শাহ মখদুম সড়কে অধিকাংশ সময় যানজট    uttaranews24 নদী দখলকারীরা নির্বাচন করার ও ঋণ পাওয়ার অযোগ্য: হাইকোর্ট    uttaranews24 উত্তরা ১২ নং সেক্টরে প্রধান সড়কে রাস্তার উপর নির্মাণ সামগ্রী!    uttaranews24 তুরাগ থানা আ.লীগ এর পক্ষ থেকে সাহারা খাতুন (এমপি)কে ফুলেল শুভেচ্ছা    uttaranews24 ফেসবুকে জানান দিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রের আত্মহত্যা    uttaranews24 নির্বাচনে জয়-পরাজয়ের ব্যাখা দিলেন সজিব ওয়াজেদ জয়   
  • প্রচ্ছদ
  • বিচিত্র খবর
হিজরা

বৃহন্নলাবৃত্তান্ত

প্রতিটি মানুষই নারী-পুরুষ দুই ভাগে বিভক্ত। তবে কখনো কখনো মাতা-পিতার জিনঘটিত বা হরমোনজনিত সমস্যার কারণে সন্তান হিজড়া হয়। একজন সুস্থ মানুষের সঙ্গে কিছু বৈশিষ্ট্যের গরমিল ছাড়া তেমন কোনো পার্থক্য নেই। তার পরও তারা চরমভাবে অবহেলিত। মানুষ হয়েও যেন মানুষ না, এমনকি পরিবারের কাছেও অগ্রহণযোগ্য। রাষ্ট্রীয়ভাবে স্বীকৃতি পেলেও নাগরিক সুবিধার বিন্দুমাত্র পায় না! বেঁচে থাকার জন্য করতে হয় নিরন্তর সংগ্রাম। ভারী মেকআপের আড়ালে পোষে এক পাহাড়সম দুঃখ! হিজড়া জনগোষ্ঠীর নানা দিক নিয়ে লিখেছেন কবীর আলমগীর

পুরান ঢাকার শ্যামপুরের এক বনেদি পরিবারে জন্ম গৌতম বণিকের। মা-বাবার আদরের সন্তান। স্কুলে যাওয়া, বন্ধু-বান্ধব, ভাই-বোনদের সঙ্গে হাসি-খুশিতেই কাটছিল তার কৈশোরজীবন। একসময় বয়স বাড়ে গৌতমের। কিন্তু যতই দিন যায় সে ঘরকুনো স্বভাবের হয়ে ওঠে। অন্য ভাইয়েরা খেলতে যায় মাঠে, নদীর ধারে; কেবল গৌতমের জীবনটা কেমন যেন আড়ষ্ট হয়ে যায়। সে তার ভেতরে ভেতরে ঘটে যাওয়া এক পরিবর্তন সঙ্গে নিয়ে বেড়ে ওঠে। সে সাজতে পছন্দ করে, রান্না করতে পছন্দ করে; পুরুষরূপী শরীরের আড়ালে এক নারীর স্বভাব নিয়ে কাটায় দিন। যা মেনে নিতে পারে না তার ভাইয়েরা। চলে শাসন, বারণ, এমনকি শারীরিক নির্যাতন। কেবল ঘরের ভেতর নির্যাতন নয়, বাইরে থেকেও আসে আঘাত, ‘তুই এমন কেন? ছেলে হয়ে মেয়ের মতো আচরণ করিস? তুই হিজড়া, তোর মুখ দেখাও পাপ!’

সময় কাটে নানা রকম গঞ্জনা সয়ে। আর এভাবেই নানা বঞ্চনা আর অবহেলার মধ্য দিয়েই ইন্টারমিডিয়েট পরীক্ষা দেয় গৌতম। মেয়েসুলভ স্বভাব দেখে একদিন গৌতমের এক ভাই বলেন, ‘তোর জন্য আমাদের মানসম্মান চলে যাচ্ছে। তুই কি বাড়ি ছেড়ে চলে যেতে পারিস না?’ গৌতম বলে, ‘কেন যাব। আমি তো চুরি করি না, খারাপ কিছু করি না। ’ ভাইয়ের জবাব—‘তুই চোরের থেকেও খারাপ, তুই হিজড়া। ’ এভাবেই নিজের কথাগুলো বলছিলেন একসময়ের গৌতম বণিক থেকে আজকের অনন্যা বণিক। শৈশবের স্মৃতিচারণা করে অনন্যা বলেন, ‘বুঝতে পারলাম, আমার কারণে আমার পরিবার অশান্তিতে ভুগছে। মাকে নানা কথা শুনতে হচ্ছে। একদিন চিন্তা করলাম, মাকে মুক্তি দেব, পরিবারের সদস্যদের মুক্তি দেব। তাই সত্যিই একদিন বেরিয়ে পড়ি রাস্তায়। ’

ঢাকার মধ্য বাড্ডার আরেকজন চৈতি। তিনি তাঁর স্মৃতিচারণা করে বলেন, ‘ওই বয়সে দেখা যায় আমি ছেলে। কিন্তু মেয়েদের জিনিসের জন্য কান্নাকাটি করতাম। মেয়েদের জিনিস দিয়ে নিজেকে সাজাতাম। দেহ পুরুষ আর অন্তর নারীদের। ’ প্রাথমিকে লেখাপড়ায় ভালো ছিলেন জানিয়ে চৈতি বলেন, “ক্লাস ফোরে ওঠার পর থেকে রেজাল্ট খারাপ হতে থাকে। এইচএসসিতে ভীষণ মানসিক বিপর্যয়ে পড়ি। সবাই বলত—‘তুমি তো ছেলে, তুমি কেন মেয়েদের মতো করে চলবা, কাপড় পরবা। ’ হাতে নেইলপলিশ মেখে স্কুলে গিয়েছি, ম্যাডাম বেত দিয়ে পেটাতেন। বলতেন, ‘তুমি না ছেলে মানুষ, তুমি এ রকম করছ কেন। ’ তখন রাগ করে তিন মাসের জন্য অন্য জায়গায় চলে যাই। পরে মা আমাকে নিয়ে আসেন। ” এর কিছুদিন পর চৈতি বুঝতে পারেন, তিনি পরিবারে শুধু এক অবাঞ্ছিত সদস্য। একদিন রাজবাড়ী থেকে চলে আসেন ঢাকায়, ওঠেন এক গুরু মায়ের কাছে।

গুরু-শিষ্যের পরম্পরা

পরিবার ছেড়ে যে হিজড়ারা আসেন, তাঁদের বেশির ভাগই আশ্রয় নেন গুরু মা অথবা বাবার কাছে। কেবল একজন নয়, একই আশ্রয়ে থাকেন ১২-১৩ জন, এমনকি ৫০-৬০ জনও। পুরো ঢাকা শহরে হিজড়া জনগোষ্ঠীর জন্য রয়েছে প্রায় ৫০ জন গুরু। রাত হলে তাঁরা গুরুর আশ্রয়ে ফিরে যান, সকাল হলে বেরিয়ে পড়েন জীবিকার তাগিদে। হিজড়াদের কেউ গান করেন, নাচ করেন, কেউ ছেলে নাচান, কেউ বাজারে, ফুটপাতে কিংবা বাসের যাত্রীদের কাছে উপার্জনের জন্য হাত পাতেন। নিজের একসময়ের অভিজ্ঞতার কথা স্মরণ করে বন্ধু সোশ্যাল ওয়েলফেয়ার সোসাইটির সিনিয়র লিয়াজোঁ অফিসার অনন্যা বণিক বলেন, ‘আমাদের গুরুর নাম বকুল হাজি। ওই জায়গায় আমরা ১৩-১৪ জন থাকতাম। শুরুর দিকে নতুন হিজড়ারা ভালো জীবন যাপন করতে পারতাম না। কেউ কাপড় ধুতাম, একজন থালাবাসন মাজতাম, আবার সকাল ৯টার দিকে বেরিয়ে পড়তাম। ’ তবে সব গুরু সমান নন, কেউ কেউ খারাপ আচরণও করেন। ঠিকমতো গুরুর আশ্রয়ে খাবার পাওয়া যায় না। হিজড়াদের উপার্জনের বেশির ভাগ টাকা চলে যায় গুরুর পকেটে।

আনন্দবাজার বস্তিতে থাকা রুকসানা বলেন, ‘সারা দিনে যা ইনকাম হয়, তার পুরো টাকা আমরা গুরুর হাতে তুলে দিই। গুরুকে মান্য করি, গুরু আমাদের আশ্রয় দেন; সুতরাং তাঁর অসন্তুষ্টি হয় এমন কোনো কাজ করি না। তবে কেউ কেউ খারাপ ব্যবহারও করে। ধরেন, ১০০ টাকা উপার্জন হলে গুরু রেখে দেন ৬০ টাকা। বাকি ৪০ শতাংশ বিভিন্ন ভাগে ভাগ হয়। বয়সভেদে ১০০ টাকার মধ্যে কেউ পায় ২০ টাকা, কেউ পায় ১৫ টাকা আবার কেউ পায় তারও অনেক কম। ’ গুরু যতই খারাপ ব্যবহার করুক না কেন, তবু রয়ে যেতে হয়। কারণ গুরুই হলো তাদের আদর্শিক আশ্রয়। গুরুর সব কিছু মেনে নিয়েই তাদের থাকতে হয়। মতিঝিলে বসবাসকারী সুইটি হিজড়া বলেন, ‘কোথায় যাব? আমরা কী করব? আমাদের ফিরে যাওয়ার তো কোনো পথ নেই। তাই গুরুকে ছেড়ে চলে আসা সম্ভব না। ’

অবহেলার জীবন

বাংলাদেশ সরকারের হিসাব মতে, সারা দেশে মোট হিজড়ার সংখ্যা ১০ হাজার। তবে বেসরকারি হিসাবে অন্তত এক লাখ। এর মধ্যে শুধু ঢাকায়ই রয়েছে পাঁচ-ছয় হাজার। ঢাকায় বসবাসকারী এ জনগোষ্ঠীর বেশির ভাগই বেকার, এদের নির্দিষ্ট কোনো উপার্জনমাধ্যম নেই। এরা মানুষের কাছে হাত পাতে, কেউ বা নাচ-গান করে, কেউ নবজাতক নাচিয়ে টাকা উপার্জন করে। কেবল বেকারত্ব আর অনিশ্চিত জীবনই নয়, রয়েছে তাদের প্রতি সামাজিক ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গির অভাবও। হিজড়াদের কষ্টের কথা উল্লেখ করে অনন্যা বণিক বলেন, ‘আমার মতো চাকরি কতজন করতে পারছেন। সুযোগ-সুবিধার অভাবে সবাই তো লেখাপড়া করার সুযোগই পাননি। যাঁদের জীবিকা নেই তাঁদের অবস্থা আরো শোচনীয়। ’ দয়াগঞ্জের বাসিন্দা আনুরী বলেন, ‘পথে-ঘাটে বের হলেই মানুষ আমাদের নিয়ে কানাঘুষা করে, নানা কথা বলে, কুপ্রস্তাব দেয়। আমাদের জন্য তো বস্তি বরাদ্দ। ভালো বাসা ভাড়া নিতে গেলেও বাড়ির মালিক দিতে চান না। দিতে চাইলেও ডাবল ভাড়া দাবি করেন। ’ মালিবাগের পুষ্পিতা বলেন, ‘আমরা ভিক্ষা করতে গেলেও মানুষ আগের মতো সহায়তা করে না। আবার ধরেন আমরা বাসে উঠলাম। পাশের সিট ফাঁকা। কিন্তু মানুষ আমাদের সঙ্গে বসবে না। রাস্তায় অনেক যন্ত্রণা। মানুষ ঘৃণার চোখে তাকায়। তুই তুই করে কথা বলে। ঠাট্টা-তামাশা করে। ’

নীরবে কাঁদে মন

পরিবার থেকে বিচ্ছিন্ন হলেও কখনো কখনো তাঁরা পরিবারের সুখের মুহূর্তগুলো অনুভব করেন। তাঁরাও সংসার করতে চান, ঘর বাঁধতে চান ভালোবাসার মানুষের সঙ্গে। ধরা যাক শাম্মীর কথা। কোনো একসময় সশস্ত্র বাহিনীর এক সদস্যের সঙ্গে শাম্মীর পরিচয় হয়। নতুন পরিচিত মানুষের সঙ্গে মোবাইলে কথা হয় ঘণ্টার পর ঘণ্টা। একসময় ছেলেটির প্রেমে পড়েন শাম্মী। তিনি জানান, তিনি বাইরে যা ভেতরে এক অন্য মানুষ। তবু ওই ছেলেটি শাম্মীকে নিয়ে সংসার করতে চান। শেষ পর্যন্ত পরিবারের আপত্তির মুখে শাম্মীর জীবন থেকে ছেলেটি সরে যান। তেজতুরী বাজারের ছলনা হিজড়া ভালোবাসার নামে শুধু প্রতারিতই হয়েছেন। দীর্ঘ সময় প্রেম করেছেন এক ছেলের সঙ্গে। একপর্যায়ে তাঁরা একসঙ্গে থাকতে শুরু করেন। ভালোবাসার অভিনয় করে একসময় ওই ছেলেটা ৭০ হাজার টাকা নিয়ে পালিয়ে যান। ‘অপরূপ বাংলাদেশ’ নামে তেজতুরী বাজারের একটি সমবায় সমিতির এক কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, ‘আমাদের সমিতিতে অনেক হিজড়া টাকা জমা করেন। কিন্তু অনেকে তাঁদের সঙ্গে বিয়ের অভিনয় করে কিছুদিন একসঙ্গে থেকে সব টাকা নিয়ে পালিয়ে যান। এ রকম ঘটনা প্রায়ই ঘটে। ’

বিড়ম্বনায় পথের মানুষ

‘হিজড়ারা সমাজ, রাষ্ট্র ও পরিবার থেকে বিতাড়িত—এই কষ্টের সঙ্গে সমবেদনা জানাতে হয়। কিন্তু এঁদের কেউ কেউ পথে-ঘাটে বিরূপ আচরণ করেন। ফলে অনেক সময় বিব্রতকর পরিস্থিতিতে পড়তে হয়’—এমন কথা জানালেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জহুরুল হক হলের ছাত্র মো. রেজাউল করিম। ঢাকার বনানীতে বেসরকারি এক কম্পানিতে চাকরি করেন মো. এহতেশাম কাজী। তিনি বলেন, ‘একদিন বাসে উঠে কয়েকজন হিজড়া ভিক্ষা চাওয়া শুরু করলেন। ১০ টাকা দিতে চাইলাম। জোর করে মানিব্যাগ থেকে ৫০ টাকা নিয়ে গেল। ’ হিজড়াদের আচরণ এ রকম কেন? জানতে চাইলে শাম্মী বলেন, ‘আমাদের তো সংসার নেই, পরিবার নেই। আমরা নিপীড়িত-লাঞ্ছিত। ভিক্ষা ছাড়া আমাদের উপার্জনের কোনো পথ নেই। নানা বঞ্চনার মধ্যে থাকতে থাকতে কখনো কখনো মেজাজ ঠিক রাখা যায় না। এ কারণে হিজড়াদের কেউ কেউ রাগ দেখায়। কেউ যদি আমাদের সঙ্গে ভালো ব্যবহার করেন, আমরা তাঁদের সঙ্গে ভালো ব্যবহার করি। আমরাও তো মানুষ। ’ এ ছাড়া জানা গেছে—ভালো মানুষকে হিজড়া বানিয়ে ব্যবসা করা হচ্ছে। একাধিক অসাধুচক্র হিজড়াদের নিয়ে ব্যবসা করে। তারা প্রতারণার মাধ্যমে অল্প বয়সী ছেলে-মেয়ে সংগ্রহ করে। এক শ্রেণির অসাধু ডাক্তারের সহায়তায় যৌনাঙ্গ কেটে ওষুধের মাধ্যমে পরিণত করা হয় হিজড়ায়। পরে চাঁদাবাজি, পতিতাবৃত্তিতে বাধ্য করা হয়। পেটের দায়ে বা প্রলোভনে পড়ে কেউ যেন এমন পথে পা না বাড়ায়, তার জন্য যেমন দরকার সামাজিক সচেতনতা, তেমনি দরকার কর্মসংস্থান সৃষ্টি। বিদ্যমান প্রতারকচক্রগুলোকে আইনের আওতায় নেওয়ার জন্য কঠোর পদক্ষেপও জরুরি।

স্বীকৃতির জটিলতা

২০১৩ সালের ১১ নভেম্বর ‘তৃতীয় লিঙ্গ’ হিসেবে হিজড়া জনগোষ্ঠীকে সরকারিভাবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়। খবরটি এই সম্প্রদায়ের মধ্যে সুখের খবর এনেছিল। এ কারণে তাঁরা মূলধারার জনস্রোতে একাকার হতে পারবেন। তাঁরা সমাজের সুযোগ-সুবিধা পাবেন, রাষ্ট্রের সুযোগ-সুবিধা পাবেন। বন্ধু সোশ্যাল ওয়েলফেয়ার সোসাইটির লিয়াজোঁ অফিসার অনন্যা বণিকের ভাষ্য, ‘স্বাধীনতার ৪৬ বছর পর এ রকম একটি স্বীকৃতি আমাকে অনেক আনন্দ দিয়েছিল। কিন্তু বিদ্যমান সমাজ কাঠামোর গুণগত পরিবর্তন না হলে এই স্বীকৃতি অবহেলিত এই জনগোষ্ঠীর খুব বেশি উপকার বয়ে আনবে না। সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির আওতায় আমাদের মাসে ৬০০ টাকা ভাতা দেওয়া হয়, যা জীবনযাপনের ব্যয়ের তুলনায় কিছুই না। এ খাতে সরকারের বাজেট আরো বাড়ানো দরকার। তা না হলে এই জনগোষ্ঠীর কোনো উন্নয়ন হবে না। ’ যাত্রাবাড়ীর লারা বলেন, ‘কেবল স্বীকৃতি দিলেই হবে না, স্বীকৃতির বিষয়টি বাস্তবায়নও জরুরি। ’ বাঁধন হিজড়া সংঘের নির্বাহী পরিচালক পিংকি শিকদার বলেন, ‘এই জনগোষ্ঠীকে শিক্ষার সুযোগ দিতে হবে। প্রয়োজনে রাষ্ট্রকে এই দায়িত্ব নিতে হবে। এ ছাড়া কর্মমুখী শিক্ষার ওপর জোর দিতে হবে। তাহলে এই জনগোষ্ঠীর কেউই আর বেকার থাকবে না। ’

তবু আশায় বাঁধি বুক

পথে চলতে নানা কটু কথা শুনতে হয়। পরিবারেও এদের ঠাঁই নেই। রাষ্ট্র থেকে যে সুযোগ-সুবিধা তাদের কাঙ্ক্ষিত তা-ও নেই। তবু এরা আশায় বুক বাঁধে। অবহেলিত এই জনগোষ্ঠীর প্রত্যেক সদস্য বাকি জীবন কাটাতে চান সুখে। তাঁদের স্বপ্ন সমাজব্যবস্থা একদিন না একদিন বদলাবেই। বন্ধু সোশ্যাল ওয়েলফেয়ার সোসাইটির চেয়ারম্যান আনিসুল ইসলাম হিরু বলেন, ‘তৃতীয় লিঙ্গের এই মানুষদের খাদ্য, বাসস্থান, চিকিৎসাসহ মৌলিক প্রয়োজনের ব্যবস্থা রাষ্ট্রকেই করতে হবে। এরা যাতে সমাজের মূলধারার সঙ্গে মিশতে পারে, সে বিষয়ে পরিকল্পনা আরো জোরালো করতে হবে। তাহলে কেবল এই জনগোষ্ঠীর জীবনমানের উন্নয়ন ঘটবে। ’ হিজড়াদের সংগঠন পদ্মকুঁড়ির নির্বাহী পরিচালক আনোয়ারি বলেন, ‘একদিন জীবনের অন্ধকার ঘুচবেই। আলো আসবেই। আর সেই আলোয় আলোকিত হতে চায় হিজড়াদের জীবন। এখন কেবল সেই আলোর অপেক্ষা। ’

 

বিস্তারিত

2twin-due_k_pic

টেলরের ডাক্তারি পরীক্ষায় ধরা পড়ল এক আশ্চর্য রোগ, কী সেই রোগ?(ভিডিওসহ)

পেটের মাঝ বরাবর একটা রেখা। মনে হয় শরীরকে দুই ভাগে ভাগ করে ফেলেছে। রঙও আলাদা। বাঁ দিকটা লালচে। ডান দিক তাঁর স্বাভাবিক ত্বকের রঙ ধারন করেছে। টেলরের এই অবাক করা ফিচার দেখে চিকিত্করাও ভেবেছিলেন এটা জন্ম দাগ হবে। তবে খানিকটা বড় হওয়ার পর প্রায়শই অসুস্থ হয়ে পড়তেন তিনি। তখন পরীক্ষা ধরা পড়ল এক আশ্চর্য রোগ।

কী সেই রোগ?

ডাক্তারি ভাষায় রোগের নাম কাইমেরিজম। অত্যন্ত জটিল রোগ। গর্ভে থাকাকালীন যমজ সন্তানের ভ্রূণ জন্মানোর আগে একটি অন্যটির মধ্যে মিশে যায়। তার ফলে যে শিশু জন্মায় তার শরীরে দু’রকম ডিএনএ থাকে। যেমনটা হয়েছে টেলরের ক্ষেত্রে। তাঁর পেটের যে অংশটি লাল হয়ে রয়েছে সেখানে তাঁর যমজ বোনের অস্তিত্ব রয়েছে। তাঁর শরীরে এক সঙ্গে দু’টি ইমিউন সিস্টেম এবং ব্লাড স্ট্রিম রয়েছে।

টেলর বলেন, ১২-১৩ বছর বয়স থেকে মাঝে মধ্যেই ভীষণ অসুস্থ হয়ে পড়তাম। বহু ডাক্তার দেখাই। কিন্তু তাতে ফল কিছুই হয়নি। কেউ ধরতে পারছিলেন না আসলে সমস্যা কোথায়। বেশিরভাগ চিকিত্সক এই দাগকে জন্মদাগ বলে বিশেষ গুরুত্ব দেননি। পরে বিশদে পরীক্ষার পরে জানা যায় আমি কাইমেরিজমে আক্রান্ত। ’

সূত্র: এই সময়

বিস্তারিত

vw&U&I‡I‡o_pic.jpg

নগর ভবনের মাইকের লাউড স্পিকারে মাঝরাতে পর্নো ছবির আওয়াজ !

মাইক ব্যবহার করা হয় সাধারণত মানুষকে বিভিন্ন সচেতনতামূলক বার্তা পাঠানো ও জরুরি গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন ঘোষণা দেয়ার কাজে। কিন্তু তুরস্কে এবার ঘটলো ব্যতিক্রম ঘটনা। সেখানে শোনা গেল পর্নো ছবির আওয়াজ। যুক্তরাজ্যের গণমাধ্যম ইন্ডিপেনডেন্টের খবরে বলা হয়, বৃহস্পতিবার মধ্যরাতে দেশটির কাস্টামুনু প্রদেশে এ ঘটনা ঘটে। অবশ্য তুর্কি পুলিশের দাবি, হ্যাক করে এই ঘটনা ঘটানো হয়েছে। ঘটনা তদন্তের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এদিকে পর্নো ছবির সেই শব্দ অনেকে রেকর্ড করে ছেড়ে দেয় সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে। ঘটনা জানাজানির পর তা তদন্তের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

গত বৃহস্পতিবার রাত একটায় নগরীর মানুষ যখন ঘুমিয়ে পড়েছে ঠিক তখন নগর ভবনের মাইকের লাউড স্পিকারে এক অদ্ভুত শব্দ শোনা গেল। তুরস্কের কাস্টামুনু এবং এর পাশের কুজিকেন্ট শহরের আশপাশের এলাকায় শোনা গেল, নিষিদ্ধ পর্নো ছবি চলছে। সঙ্গে সঙ্গে অনেকেই তা রেকর্ড করে নেন। ছেড়ে দেন ইউটিউব, ফেসবুকসহ সামাজিক যোগাযোগের সব মাধ্যমে।

সমালোচনার মুখে পড়ে নগরবাসীর কাছে ক্ষমা চেয়েছে মুনু শহরের মেয়র তাহসিন বাবাস। তিনি ঘটনা তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন। পুলিশ এ ঘটনার নজরদারি করছে। পুলিশের মুখপাত্র ডেইলি মেইলকে বলেছেন, একটি এলাকায় মাইকে ওই শব্দ শোনা গেছে। কেউ চাইলে ফ্রিকোয়েন্সি ব্যবহার করে তারা যা চান তাই সম্প্রচার করতে পারবেন। আমরা এ ঘটনার তদন্ত শুরু করেছি। পুলিশ বলছে, পুরো ঘটনা জানতে আরও অপেক্ষা করতে হবে। আমরা স্বচ্ছভাবে ঘটনার তদন্ত করছি।

বিস্তারিত

cUebiiIyantho--pic.jpg

অদ্ভুত দর্শন হাঙর ধরা পড়ল মৎস্যজীবীদের জালে, ২০ ফুট লম্বা, ওজন ৭০০ কেজি!

ইন্টারন্যাশনাল ইউনিয়ন অফ কনজারভেশন অফ নেচার জীবটিকে অতি বিপন্ন তকমা দিয়েছে। তার দেখা মেলাই ভার হয়ে দাঁড়িয়েছে। অথচ স্‌ফিস নামে সেই অতিকায় বিশেষ প্রজাতির হাঙর ধরা পড়ল মৎস্যজীবীদের জালে।  

ভারতের মহারাষ্ট্রের সিন্ধুদুর্গ এলাকায় সেই অদ্ভুত দর্শন হাঙরকে চাক্ষুষ করতে চোখে পড়ার মত ভিড় জমল সমুদ্রের ধারে। নাক বিশাল। আর তাতে কাঁটা কাঁটা করা। অনেকটা বড় দাড়ার করাতের মত। এই বিশেষ নাসিকার কারণেই এর নাম স্‌ফিস।  

মৎস্যজীবীদের দাবি, মাছ ধরার সময় কোনওভাবে সেটি জলের তলায় জালে জড়িয়ে যায়। সেখান থেকে বার হতে গিয়ে হাঙরের নাক যায় জালে পেঁচিয়ে। আর তাতেই একসময়ে দমবন্ধ হয়ে মৃত্যু হয় মাছটির। ২০ ফুট লম্বা ও ৭০০ কেজি ওজনের মাছটিকে জলের ওপরে তুলতে ৪-৫ জন মৎস্যজীবী হিমসিম খেয়ে যান।  

যদিও কয়েকজন পরিবেশবিদের দাবি, এই ধরণের হাঙর মৎস্যজীবীদের তোলার মাছই খেয়ে সাফ করে দেয়। ফলে মৎস্যজীবীরাও তাঁদের মাছ বাঁচাতে হাঙরগুলোকে মেরে দেন। এদিকে সিন্ধুদুর্গ এলাকায় হাঙরটিকে তোলার পর সেখানে আরও একটি খবর কান পাতলে শোনা যাচ্ছে। মৃত স্‌ফিসটি নাকি ইতিমধ্যে বিক্রিও হয়ে গেছে। দাম উঠেছে দেড় লক্ষ টাকা!

- ইন্টারনেট

বিস্তারিত

UPKe&urs.jpg

উজ্জ্বল নীল আলো বাঁচিয়ে রেখেছে ইসমাইল আলি কে !

ব্রিটেনের চার বছরের শিশু ইসমাইল আলি জন্ম থেকে লিভারের এক বিরল সমস্যায় আক্রান্ত। দিনের মধ্যে অন্তত ২০ ঘণ্টা উজ্জ্বল নীল আলোয় থাকতে হয় তাকে। চিকিৎসাবিজ্ঞানের পরিভাষায় একে বলা হয় ক্রিগলার-নাজার সিনড্রম। অনেকে আবার বলে ‘লাইফটাইম জন্ডিস’।
মানুষের শরীরে এক ধরনের উৎসেচক তৈরি হয় যা পুরনো ও ক্ষয়ে যাওয়া লোহিত রক্ত কণিকাকে নিষ্ক্রিয় করে নতুন লোহিত রক্ত কণিকা তৈরিতে সাহায্য করে। ইসমাইলের শরীরে সেই উৎসেচকই নেই। ফলে লিভার ক্রমেই বিষের আধার হয়ে উঠছে। সেই বিষকে নিষ্ক্রিয় করতে না পারলে ইসমাইলকে বাঁচানো যাবে না। আর সেই কারণেই দিনের ২০ ঘণ্টা তাকে রাখা হয় এই উজ্জ্বল নীল আলোর মধ্যে।
ইসমাইলের মা শাহজিয়া চৌধুরি জানান, “ঘুম, খাওয়া, খেলা সবই ওর এই বিছানার মধ্যে। এ ছাড়া ওকে বাঁচিয়ে রাখার আর তো কোনও পথও নেই। আমরা কোথাও বাইরে খেতে যাই না। কোনও বিয়ে বাড়ি যাই না। সবসময়ই ওর বিছানার কাছে থাকি। আমরা ওকে খুব ভালবাসি। দুনিয়ার জন্য ওকে বদলাতে চাই না। ”
অবশ্য এই ফটোথেরাপি ছাড়া আরও একটা পথ রয়েছে, লিভার ট্রান্সপ্ল্যান্ট। তবে শাহজিয়া ও তার স্বামী শাহজাব আলি ভয় পান, এই কাটাছেঁড়ার কারণে ছেলেটার যদি প্রাণসংশয় হয়। ইসমাইল বড় হয়ে কখনও যদি লিভার ট্রান্সপ্ল্যান্ট করাতে চায় তবে সেক্ষেত্রে সবরকমভাবে ছেলের পাশে থাকবেন তারা।
সূত্রঃ সংবাদ প্রতিদিন

বিস্তারিত

cUeKe&ic.jpg

এই স্কুটারটির দাম ২ কোটি টাকা মাত্র !!!

বিশ্বের সবচেয়ে পুরনো এই স্কুটার তৈরি করেছিল ভেসপা কম্পানি। ১৯৫৩ সালে হাতে তৈরি এই স্কুটারটি অঁড্রে হেপবার্নের ব্লকবাস্টার ছবি 'রোমান হলিডে’-তে দেখানো হয়েছিল। এর পর থেকেই ওই স্কুটারের জনপ্রিয়তা বাড়ে। সেই সঙ্গে বাড়তে থাকে এর দামও।

১৯৪৬-এ স্কুটারটিকে হাতে তৈরি করা হয়েছিল। এটা আজও চলে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর থেকে এই স্কুটার সংস্থাটি যুদ্ধবিমান বানানো শুরু করে। কিন্তু পরবর্তী কালে তা বানানো বন্ধ করে দেয়। শুরু করে স্কুটার তৈরি করা।  

বিস্তারিত

100333USMAYERDUDH.jpg

প্যাকেটজাত ‘মায়ের দুধ’ বিক্রি হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রে, জাতিসংঘের নিন্দা

কম্বোডিয়া থেকে যুক্তরাষ্ট্রে ‘মায়ের দুধ’ আমদানির নিন্দা জানিয়েছে জাতিসংঘের শিশু অধিকার বিষয়ক সংস্থা ইউনিসেফ। এতে কম্বোডিয়ার মা ও শিশু পুষ্টিহীনতার শিকার হবে বলে সতর্ক করেছে সংস্থাটি। যুক্তরাষ্ট্রের উতাহভিত্তিক একটি কোম্পানি মার্কিন মায়েদের জন্য ‘প্যাকেটজাত মায়ের দুধ’ বিক্রি করছে।
এ ঘটনা সামনে আসায় কম্বোডিয়ার সরকারও তার দেশ থেকে মায়ের দুধ রফতানি বন্ধের নির্দেশ দিয়েছে।
বার্তা সংস্থা এএফপি জানিয়েছে, মার্কিন কোম্পানি অ্যামব্রোশিয়া ল্যাবস কম্বোডিয়া থেকে গরিব মায়েদের কাছ থেকে অল্প দামে বুকের দুধ সংগ্রহ করে। সেগুলো হিমায়িত করে জাহাজ মারফত যুক্তরাষ্ট্রে নিয়ে আসে। এরপর পাস্তুরিত প্রক্রিয়ায় প্যাকেটজাত করা হয়। মাত্র ১৪৭ মিলিলিটার দুধের প্যাক ২০ ডলারে বিক্রি করা হচ্ছে মার্কিন মায়েদের কাছে।
কোম্পানিটির দাবি, বিশ্বে প্রথমবারের মতো তারাই বিদেশ থেকে আমদানিকৃত বুকের খাঁটি দুধ বিক্রি করছে। যুক্তরাষ্ট্রের যেসব মায়েরা তাদের শিশুদের পর্যাপ্ত বুকের দুধ সরবরাহ করতে পারছেন না, তারা এটা ব্যাপক হারে সংগ্রহ করছেন।

বিস্তারিত

1302429_kalerkantho_pic.jpg

দেখুন কিভাবে বেঁচে উঠল বরফ হয়ে যাওয়া মাছ (ভিডিও)

সম্প্রতি সোশাল নেটওয়ার্কিং সাইট ফেসবুকে ভাইরাল হয়েছে এমনই একটি ভিডিও। সেখানে দেখা যাচ্ছে, বরফে জমে যাওয়া একটি মাছ পানির মধ্যে পড়তেই ধীরে ধীরে ফিরে পেল প্রাণ। এনটিডি টেলিভিশনের ফেসবুক পেইজের এই ভিডিও ২০ ঘণ্টার মধ্যে দেখে ফেলেছেন অন্তত ৬০ লাখ মানুষ। প্রচুর মানুষ সেই ভিডিওতে কমেন্টও করেছেন।

ভিডিও দেখা যাচ্ছে, একজন রেফ্রিজারেটর থেকে ওই বরফ হয়ে যাওয়া মাছটিকে বের করে একটি পানিভর্তি গামলার মধ্যে ছেড়ে দিলেন। কিছুক্ষণ পরই দেখা গেল, বরফ গলে গিয়ে রুপালি শরীর বেরিয়ে এলো মাছের। তারপর ধীরে ধীরে পাখনা নেড়ে সাঁতার কাটতে লাগল ওই মাছটি।

 

বিস্তারিত

khuliiiiii

সিংড়ায় খুলিবিহীন জীবিত সন্তান প্রসব ! এলাকায় চাঞ্চল্য

নাটোরের সিংড়ায় খুলিবিহীন জীবিত একটি ছেলে সন্তানের জন্ম দিয়েছেন নাটোরের এক নারী। বিষয়টি ওই এলাকায় আলোড়ন সৃষ্টি করেছে। রবিবার দুপুরে পৌর শহরের চকসিংড়া মহল্লার মুদি দোকানদার আব্দুল মতিনের স্ত্রী শিউলি বেগম এই সন্তান জন্ম দেন। বাসস্ট্যান্ড এলাকার দেশ মেডিকেল সেন্টারের শল্য চিকিৎসক আখের আলী মন্ডল সিজার অপারেশনের মাধ্যেমে বাচ্চাটির জন্মদানের প্রক্রিয়া শেষ করেন। বর্তমানে বাচ্চাটি সুস্থ আছে বলে ডাক্তার জানিয়েছেন। সিংড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আরএমও ডা. মুরাদ হোসেন জানান, জন্মগত ত্রুটির কারণে বাচ্চার আকৃতি এমন হতে পারে। তবে এ ধরনের বাচ্চা বেশিদিন বাঁচে না বলে তিনি জানান। 

বিস্তারিত

sfghjkyctew

জেনে নিন কীভাবে বীর্যের ঘনত্ব বাড়ানো যায়?

অনেক পুরুষই হয়তো বীর্যের ঘনত্ব নিয়ে চিন্তিত থাকে যে, কীভাবে বীর্যের ঘনত্ব বাড়ানো যায়? তাই বীর্যের ঘনত্ব বাড়ানোর কয়েকটি পদ্বতি নিম্নে তুলে ধরা হলোঃ

১. ধূমপান বন্ধ করুন। ধূমপায়ীদের শুক্রাণু সংখ্যা অধূমপায়ীদের চেয়ে ২২% কম হয়।
২. টাইট আণ্ডারওয়্যার বা প্যান্ট ব্যবহার করবেন না। ঢিলা জিনিস ব্যবহার করুন।
৩. হস্তমৈথুনের চেয়ে সেক্স বেশি করার চেষ্টা করুন। পারলে হস্তমৈথুন একেবারে বাদ দিন।
৪. এলকোহল খাওয়া বাদ দিন একেবারে। এলকোহল বা মদ খেলে শরীরে Estrogen (নারী হরমোন) লেভেল বেড়ে যায়।
৫. বলা হয় যে, গাঁজা খেলে বীর্যের পরিমান বাড়ে। কিন্তু এটা ধর্মীয়ভাবে নিষিদ্ধ এবং গাঁজা খেলে মস্তিস্ক কোষের ক্ষতি হয়।
৬. প্রচুর পানি পান করুন। দিনে ২ লিটারের বেশি।
৭. টুনা মাছ, মুরগি, লাল মাংস, কচি ছাগল বা ভেড়ার মাংস খান। এতে প্রচুর এ্যামাইনো এসিড থাকে যা Testosterone (পুরুষ হরমোন) লেভেল বাড়িয়ে দেয়।
৮. প্রতিদিন বাদাম খান। বাদামে জিঙ্ক এবং এ্যামাইনো এসিড প্রচুর পরিমানে থাকে।
৯. গমের আটা এবং বার্লি জিঙ্ক সরবরাহ করে। জিঙ্ক বীর্য উৎপাদনে গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা রাখে।
১০. প্রচুর ঢেঁড়স এবং ব্রকলি খান। খুব কাজে দেয়।
১১. টমেটো, তরমুজ, পেয়ারা, লাল মরিচ এবং বাতাবি লেবু (জাম্বুরা) প্রচুর পরিমানে খান। এতে লাইকোপিননামের এনজাইম থাকে যা বীর্যের পরিমান এবং ঘনত্ব বৃদ্ধি করে।

বিস্তারিত

Next
  • 1
  • 2
  • 3
  • 4
  • 5
  • 6
  • 7
  • 8
  • 9
  • 10
  • 11
  • 12
  • 13
  • 14
  • 15
  • 16
  • 17
  • 18
  • 19
  • 20
  • 21
  • 22
  • 23
  • 24
  • 25
  • 26
  • 27
  • 28
  • 29
  • 30
  • 31
  • 32
  • 33
  • 34
  • 35
  • 36
  • 37
  • 38
  • 39
  • 40
  • 41
  • 42
  • 43
  • 44
  • 45
  • 46
  • 47
  • 48
  • 49
  • 50
  • 51
  • 52
  • 53
  • 54
  • 55
  • 56
  • 57
  • 58
  • 59
  • 60
  • 61
  • 62
  • 63
  • 64
  • 65
  • 66
  • 67
  • 68
  • 69
  • 70
  • 71
  • 72
  • 73
  • 74
  • 75
  • 76
  • 77
  • 78
  • 79
  • 80
  • 81
  • 82
  • 83
  • 84
  • সর্বশেষ
  • সর্বাধিক পঠিত

একুশের প্রথম প্রহরে শহীদদের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা জানালো ইউওবি

উত্তরা সেন্ট্রাল চেস ক্লাবের দুলাল অপরাজিত চ্যাম্পিয়ন 

মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে সন্ধানী স্বেচ্ছায় রক্তদান কর্মসূচী অনুষ্ঠিত

বিশ্ব ইজতেমা উপলক্ষে বি সি আই কলেজ বন্ধু সভার ফ্রি চিকিৎসা সেবা কেন্দ্র

উত্তরের ঢাকাকে ‘ডিজিটাল’ ঘোষণা করে আতিকের ইশতেহার

৫১ নং ওয়ার্ডে তরুণ প্রার্থী জুয়েলের প্রচারণায় ব্যাপক সাড়া

টিফিন ক্যারিয়ারে প্রার্থী আবুল হোসেনের নির্বাচনী প্রচারণা ও গণসংযোগ

চন্ডালভোগে কাউন্সিলর প্রার্থী নাসির উদ্দিনের পথসভা

উদযাপিত হলো শান্ত-মারিয়াম ফাউন্ডেশন ডে ২০১৯

উত্তরা প্রেস ক্লাবের নতুন কমিটির পক্ষ থেকে হাবিব হাসানকে ফুলের শুভেচ্ছা

৫১ নং ওয়ার্ডের বিভিন্নস্থানে ঠেলাগাড়ি প্রার্থীর পোস্টার ছিড়ে ফেলা হচ্ছে

৫৩ নং ওয়ার্ডকে একটি মডেল এলাকা হিসেবে গড়ে তুলবো

আাগামী মাসের ১৫, ১৬ ও ১৭ তারিখ তুরাগ তীরে বিশ্ব ইজতেমা

নেত্রকোণায় চার সাংবাদিকের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজির অভিযোগ ভিত্তিহীন

বিশ্ব ইজতেমার ম্যাপ ও জেলা দায়িত্বশীলদের তালিকা প্রকাশ

এগিয়ে চলছে উত্তরা লেকের কার্যক্রম, দক্ষিণের ৮০ ভাগ কাজ সম্পন্ন

টঙ্গীতে গাছ কেটে সরকারী জায়গা দখলের অভিযাগ

নদী দখলকারীরা নির্বাচন করার ও ঋণ পাওয়ার অযোগ্য: হাইকোর্ট

উত্তরায় প্রয়াত চিকিৎসক লিটু’র রুহের মাগফিরাত কামনায় দোয়া

উত্তরায় শুরু হয়েছে আমিন মোহাম্মদের আবাসন মেলা ২০১৯

  • প্রচ্ছদ
  • আমাদের পরিবার
  • বিজ্ঞাপন

© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত উত্তরা নিউজ
২০১৩-২০১৬

সম্পাদক ও প্রকাশকঃ মোঃ তারেকউজ্জামান খান
বাড়িঃ ১২৫(৩য় তলা), রানাভোলা এভিনিউ রোড, সেক্টরঃ ১০,
উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০
মোবাঃ ০১৭১২২৬৩৮৯৬
ই-মেইলঃ info@uttaranews24.com, uttaranewsbd24@gmail.com

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা বা ছবি অনুমতি ছাড়া নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি