English
  • Twitter
  • Facebook
  • RSS
  • Google+
  • Vimeo
  • Tumblr
  • Pinterest

logo
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • রাজনীতি
  • অর্থ ও বাণিজ্য
  • তথ্য ও প্রযুক্তি
  • খেলাধুলা
  • বিনোদন
  • লাইফস্টাইল
  • আইন ও আদালত
  • শিক্ষাঙ্গন
  • ধর্ম ও জীবন
  • অন্যান্য
    • প্রবাস
    • উত্তরার খবর
    • রাজধানী
    • সারাবাংলা
    • বিচিত্র খবর
    • ফিচার-সাহিত্য
    • স্বাস্থ্য
    • সাক্ষাৎকার
    • সম্পাদকীয়
    • ছবিঘর
    • ভিডিও
  • উত্তরা
প্রচ্ছদ
  • প্রচ্ছদ
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • রাজনীতি
  • অর্থ ও বাণিজ্য
  • তথ্য ও প্রযুক্তি
  • খেলাধুলা
  • বিনোদন
  • লাইফস্টাইল
  • আইন ও আদালত
  • শিক্ষাঙ্গন
  • ধর্ম ও জীবন
  • অন্যান্য
    • প্রবাস
    • উত্তরার খবর
    • রাজধানী
    • সারাবাংলা
    • বিচিত্র খবর
    • ফিচার-সাহিত্য
    • স্বাস্থ্য
    • সাক্ষাৎকার
    • সম্পাদকীয়
    • ছবিঘর
    • ভিডিও
  • উত্তরা

ব্রেকিং নিউজ

uttaranews24 এগিয়ে চলছে উত্তরা লেকের কার্যক্রম, দক্ষিণের ৮০ ভাগ কাজ সম্পন্ন    uttaranews24 সোনারগাঁও-শাহ মখদুম সড়কে অধিকাংশ সময় যানজট    uttaranews24 নদী দখলকারীরা নির্বাচন করার ও ঋণ পাওয়ার অযোগ্য: হাইকোর্ট    uttaranews24 উত্তরা ১২ নং সেক্টরে প্রধান সড়কে রাস্তার উপর নির্মাণ সামগ্রী!    uttaranews24 তুরাগ থানা আ.লীগ এর পক্ষ থেকে সাহারা খাতুন (এমপি)কে ফুলেল শুভেচ্ছা    uttaranews24 ফেসবুকে জানান দিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রের আত্মহত্যা    uttaranews24 নির্বাচনে জয়-পরাজয়ের ব্যাখা দিলেন সজিব ওয়াজেদ জয়   
  • প্রচ্ছদ
  • বিচিত্র খবর
bash

জীবনে সাফল্যের মুখ দেখতে চান, তা হলে নিজেকেই বাঁশ দিন!

চিনা সভ্যতায় বাঁশগাছ শুভশক্তির প্রতীক। বাড়ির বাগানে বাঁশগাছ লাগানো চিনাদের ঐতিহ্যে অতি সাধারণ ব্যাপার। বাঙালি বাঁশ নিয়ে বড়ই সংবেদনশীল। অন্যকে বাঁশ দেওয়ার বেলায় কিন্তু এই সংবেদনশীলতা হাওয়া হয়ে যায়। কিন্তু যদি নিজেকেই বাঁশ দেওয়া যায় তা হলে জীবনের অনেক জটিলতা এড়ানো যেত বলে জানায় প্রাচীন চৈনিক বাস্তুশাস্ত্র বা ফ‌েং শ্যুই। চিনা সভ্যতায় বাঁশগাছ শুভশক্তির প্রতীক। বাড়ির বাগানে বাঁশগাছ লাগানো চিনাদের ঐতিহ্যে অতি সাধারণ ব্যাপার। কিন্তু সেই সঙ্গে ফেং শ্যুই জানায়, বাড়ির ভিতরেও বাঁশগাছ লাগালে তা অশুভ শক্তিকে প্রতিহত করে, জীবনে স্থিতিশীলতা নিয়ে আসে। গৃহে একটি কাচের পাত্রে মাটি ও জল রেখে তাতে ছোট বাঁশগাছ পোঁতা হয়। গাছে লাল রিবন বেঁধে দেওয়ার বিধি রয়েছে। দেখা যেতে পারে বাঁশগাছের করিশ্মা।

• গৃহে বাঁশগাছ লাগালে তা এক প্রাকৃতিক ভারসাম্যকে হাতের কাছেই নিয়ে আসে। কারণ, চৈনিক বাস্তুসম্মত পঞ্চভূতকে এই গাছ একত্র করে। জলে এই গাছ রাখা হয়, মাটিতে এই গাছ পোঁতা হয়, গাছ নিজেই কাঠ, কাচের পাত্রে এই গাছকে রাখা হয়, কাচ চৈনিক বাস্তু মতে ধাতু। আর এর গায়ে যে লাল রিবন বাঁধা হয়, তা অগ্নির প্রতীক। এই পাঁচ এলিমেন্টের সহাবস্থান জীবনে স্থিতি ও ভারসাম্য নিয়ে আসে বলেই বিশ্বাস।

• কচি বাঁশগাছের সবুজ রং দৃষ্টিশক্তিকে সতেজ রাখে। স্নায়ুতন্ত্রকে স্নিগ্ধতা দেয়। চিকিৎসকদের মতে, সেরিব্রাল কর্টেক্স ও রেটিনার পক্ষে এই রং অতি উপকারী।

• মনে রাখা প্রয়োজন, বাঁশ গাছও গাছ। অন্য গাছের মতোই তা অক্সিজেন ত্যাগ করে। ঘরের বাতাস শুদ্ধ হয়।

• চিনা ঐতিহ্য মনে করে, ভিতরে ফাঁপা ও বাইরে শক্ত এই গাছ নেগেটিভ এনার্জিকে প্রতিহত করে। ৩৫-১২০ বছরে বাঁশগাছে ফুল আসে। এই ফুল সৌভাগ্যের প্রতীক।

• সর্বোপরি রয়েছে বাঁশগাছের সৌন্দর্য। ঋতু অনুযায়ী এর রং বদল ঘরের একঘেয়েমি দূর করে। বাসিন্দার মনকে সতেজ রাখে। সূত্র:-এবেলা

বিস্তারিত

basor

থানাতেই নবদম্পতির বাসর!

বিয়ের পর থানাতেই বাসর কেটেছে নবদম্পতির। সম্প্রতি ভারতের উত্তর চব্বিশ পরগনার অশোকনগর থানা এলাকায় ঘটেছে এমন ঘটনা। পাঁচ বছর ধরে পরিবারের আপত্তি উপেক্ষা করে সম্পর্ক টিকিয়ে রেখেছিল এক কিশোরী।

বয়স ১৮ হতেই পালিয়ে যান ভালোবাসার মানুষটির কাছে। বিয়ে করেন তারা। তবে সে বিয়ে পূর্ণতা পায়নি। কারণ বিয়ের পর থেকেই ওই নববধূকে হুমকি দিতে শুরু করেন তার পরিবারের লোকরা।

কিশোরীর অভিযোগ, তাকে তুলে নিয়ে যাওয়ার পাশাপাশি স্বামীকে মেরে ফেলার ভয়ও দেখানো হয়। তাই আতঙ্কে বাসররাত বাড়ির বদলে থানাতেই কাটাতে হয় তাদের। নিরাপত্তার দাবিতে পুলিশের দ্বারস্থ হন তারা।

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, দু’জনের পরিবারে অর্থনৈতিক দিক থেকে অনেক পার্থক্য রয়েছে। দেবাদৃতার স্বামী বুবাই একটি ব্যাগের কারখানায় কাজ করেন। অন্যদিকে দেবাদৃতার বাবার লিফটের ব্যবসা রয়েছে।

এ কারণেই তাদের সম্পর্কে রাজি ছিলেন না দেবাদৃতার বাবা চিন্ময় শীল। দেবাদৃতার অভিযোগ, পাঁচ বছর ধরে এ সম্পর্ক থেকে বেরিয়ে আসার জন্য বাবা-মা তার ওপর অনেক নির্যাতন চালায়।

দেবাদৃতা বলেন, ‘প্রতি রাতেই বাবা মদ্যপ অবস্থায় ফিরে আমাকে মারধর করতেন। ১৮ বছর বয়স না হওয়ার কারণে বাড়ি ছেড়ে যেতে পারছিলাম না। গত দুই মাস আগে ১৮ বছর পূর্ণ হয়েছে আমার। ২৯ তারিখ রাতে আমাকে মারধর করে বাড়ির বাইরে বের করে দেয় বাবা-মা। তারপরই বুবাইকে বিষয়টি জানাই। পরের দিন দু’জনে পালিয়ে বিয়ে করি।’

বিস্তারিত

Risky

কর্মজীবনে সফল হতে চাইলে এই আরচণগত ভুলগুলি করা চলবে না

এমন কিছু বড় ও মারাত্মক ভুল রয়েছে যে কারণে কর্মক্ষেত্রে তাৎক্ষণিকভাবেই আপনার খ্যাতি ধ্বংস হতে পারে বা এমনকি আপনি চাকরিচ্যুতও হতে পারেন। কিন্তু সাধারণত ছোট ছোট ভুল জমা হওয়ার মাধ্যমেই কর্মীরা তাদের কর্মজীবনে পিছিয়ে পড়েন।

 এখানে এমন ১৯টি বাজে আচরণের উল্লেখ করা হলো যেগুলো আপনার বিশ্বাসযোগ্যতা নষ্ট করবে এবং শেষবিচারে আপনার অনেক বড় ক্ষতি করবে:

১. কম্পানির সংস্কৃতির সাথে মানিয়ে না চলা
প্রতিটি কর্মস্থলই এর নিজস্ব সামাজিক প্রথানুযায়ী কর্মতৎপর থাকে। সেই সংস্কৃতির সঙ্গে নিজেকে মানিয়ে নিতে না পারলে আপনি সহকর্মীর কাছ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়বেন। আর তা ছাড়া আপনার ব্যাপারে সহকর্মীদের মনে এই ধারণা তৈরি হবে আপনি অফিসে ইতিবাচক সম্পর্ক তৈরিতে আগ্রহী নন।

২. অজুহাত
নিজের ভুল ও ব্যর্থতাগুলোর দায় গ্রহণ না করে অজুহাত তৈরি করে সে দায় এড়াতে চান।

৩. শুধু ন্যূনতম কাজটুকু করা
আপনি হয়ত নির্দিষ্ট সময়সীমার আগেই কাজ শেষ করেন এবং গুণগতমানসম্পন্ন কাজ করেন। কিন্তু আপনার কাজের পরিমাণ খুবই কম।

৪. আকর্ষণীয় পোশাক না পরা
আপনি একবার কোনো অবস্থানে থিতু হওয়ার পর আপনার অবয়বও সে অনুযায়ী থিতু হতে হবে। কিন্তু তা বজায় রাখতে ব্যর্থ হলে আপনি বিশ্বাসযোগ্যতা এবং কর্তৃত্ব হারাবেন। শতবর্ষ পুরনো এই প্রবাদটি মনে রাখবেন: 'আপনি যে চাকরি চান সে অনুযায়ী পোশাক পরুন'।

 ৫. কথা অনুযায়ী কাজ না করা
কাউকে আপনি যা করে দেওয়ার কথা বলেছেন তা যদি করতে ব্যর্থ হন তাহলে আপনি অনির্ভরযোগ্য হিসেবে খ্যাতি পাবেন। কথা অনুযায়ী কাজ করলে আপনি নির্ভরযোগ্য বলে গণ্য হবেন এবং আপনার ওপর আরো দায়িত্ব অর্পণের ব্যাপারে বিশ্বস্ততা অর্জন করবেন। ফলে সহজেই প্রমোশনও পাবেন।

৬. হতাশা
আপনি যদি অভ্যাসগতভাবেই বাজে মনোভাব লালন করেন তাহলে বসের কাছে আপনি একটি বালাই হিসেবেই গণ্য হবেন। অনবরত ঘ্যাঙালে এবং অভিযোগ করলে আপনি চারপাশের লোকদের কাছে প্রিয়ভাজন হতে পারবেন না। ফলে আপনার বসও আপনাকে বেশিদিন কাছে রাখতে চাইবেন না।

৭. সহকর্মীদের অগ্রাহ্য করা
সহকর্মীদের সঙ্গে বন্ধুত্ব গড়ে তোলা উচ্চপদস্থদের সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রাখার মতোই গুরুত্বপূর্ণ। সকলের পরিচিত এবং পছন্দনীয় হতে চেষ্টা করুন। যাতে সহকর্মীরা প্রয়োজনের সময় আপনাকে মূল্যবান তথ্য দিয়ে সহায়তা করেন।

৮. আত্মরক্ষামূলক হওয়া
আপনার বস হয়তো আপনি নিখুঁত হবেন তেমনটা প্রত্যাশা করেন না। কিন্তু নেতিবাচক ফিডব্যাক গ্রহণের সময় যদি আপনি আত্মরক্ষামূলক হয়ে ওঠেন তাহলে আপনি অপেশাদার বলে বিবেচিত হবেন। আপনি যদি গঠনমূলক সমালোচনা শুনতে আগ্রহী না হন তাহলে আপনার বস ধরে নিবেন আপনি নিজের উন্নয়ন ঘটাতে ইচ্ছুক নন।

৯. গড়িমসি করা
কোনো প্রকল্প সম্পন্ন করতে শেষসীমা পর্যন্ত বিলম্ব করার ফলে শুধু আপনিই অতিরিক্ত চাপে পড়বেন না। বরং এতে আপনার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট বাকি সকলেরই কাজ থেমে থাকবে। ফলে কোনো সমস্যা দেখা দিলে সবার আগে আপনাকেই অভিযুক্ত করা হবে।

১০. রুঢ় ই-মেইল লেখা
আপনি ব্যক্তিগতভাবে কতটা বন্ধুভাবাপন্ন তাতে কিছু্ই যায় আসে না। ই-মেইলে রুঢ় ভাষা ব্যবহারের ফলে আপনার সব খ্যাতি ধ্বংস হতে পারে। এমনকি আপনি যদি অনিচ্ছাকৃতভাবেও রুঢ় ভাষা ব্যবহার করেন তাতেও অফিসে আপনার খ্যাতি নষ্ট হবে এবং অন্যরা আর আপনার সঙ্গে আন্তক্রিয়া করতে চাইবে না।

১১. অর্থপূর্ণ অবদান না রাখা
কোনো বৈঠকে শুধু কথা বলার জন্যই কিছু বলার মাধ্যমে উৎপাদনশীল কিছু যোগ করা সম্ভব হয় না। এর চেয়ে বরং আগেভাগে প্রস্তুতি নিন এবং কোনো ধারণা ভাগাভাগি করার সময় পরিমাণের চেয়ে বরং গুণগতমানের ওপর গুরুত্ব দেন বেশি।

১২. সবসময়ই দেরি করা
এতে সহকর্মীরা ভাববেন আপনি তাদের সময়ের কোনো মূল্য দিচ্ছেন না। এতে আপনাকে অন্যের প্রতি অশ্রদ্ধাশীল এবং যত্নহীন মনে হবে। ফলে লোকে আপনাকে বিশ্বাস করতে ভয় পাবেন। সুতরাং যেকোনো মূল্যে সব সময়ই সময়মতো অফিসে হাজির থাকুন।

১৩. সারাক্ষণ বকবক করা
এতে অন্যরা তাদের কাজ সম্পন্ন করতে বাধাগ্রস্ত হন। সারাক্ষণ বকবক করলে অন্যরা আপনার সঙ্গে কাজ করতেও আগ্রহী হবেন না।

১৪. ই-মেইল অগ্রাহ্য করা
সময়মতো ই-মেইলের উত্তর দিতে ব্যর্থ হলে যাদের উত্তর দরকার তারা হতাশা হয়ে পড়বেন। আর সহকর্মীরাও ভাববেন আপনি তাদের সময়ের মূল্য দেন না। এতে আপনি অপেশাদার হিসেবেও কুখ্যাতি অর্জন করবেন।

১৫. রুঢ় আচরণ
কেউ যদি আপনার সঙ্গে কাজ করতে না চায় তাহলে আপনি যত ভালো কাজই করেন না কেন তাতে কিছুই যায় আসে না। রুঢ় আচরণে শুধু আপনার সহকর্মীরাই দূরে সরে যাবেন না বরং ম্যানেজাররাও আপনাকে পছন্দ করবেন না। মনে রাখবেন লোকের মন জয় করার সবচেয়ে উত্তম পন্থা হলো নম্রতা।

১৬. সকলকে খুশি রাখার চেষ্টা
কর্মস্থলের সকলকে খুশি রাখার চেষ্টা করে হয়ত ক্ষণিকের জন্য ভালোলাগার অনুভূতি লাভ করেত পারবেন। জনে জনে খুশি করার মাধ্যমে আপনি নিজেকে গুরুত্বপূর্ণ এবং পছন্দনীয়ও অনুভব করতে পারেন। কিন্তু এটি চরম একটি অস্বাস্থ্যকর আচরণ এবং শেষবিচারে আপনার ক্যারিয়ার ধ্বংস করবে।

আপনি যদি কখনোই কাউকে 'না' বলতে না পারেন এবং প্রতিটি সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় অন্যের কথা বিবেচনা করেন তাহলে লোকে আপনাকে সব সময়ই মাড়িয়ে চলবে। এবং আপনাকে গুরুত্ব সহকারে বিবেচনা করবেন না। এতে আপনার মধ্যে ক্ষোভ, চাপা উত্তেজনা এবং মানসিক অবসাদ সৃষ্টি হবে। যার ফলে আপনার কর্মজীবনও ধ্বংস হতে পারে।

১৭. নিজের ভুলগুলোর দায় এড়িয়ে চলা
কেউই নিখুঁত নন। এবং আমরা সকলেই ভুল। সুতরাং সহকর্মীদের দিকে আঙুল না তুলে বরং নিজের ভুলের দায় নিজের কাঁধে নেওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলুন। এতে সহকর্মীসহ আপনার বস এবং সকলেই আপনাকে পছন্দ করবেন।

১৮. অন্যের কাজের কৃতিত্ব চুরি করা
কর্মস্থলে নিজের জন্য আপনার সবচেয়ে ক্ষতিকর কাজ হলো এটি। এই কাজ খুবই অপেশাদারসুলভ এবং অনৈতিক।

১৯. অন্যদের সঙ্গে ভালোভাবে কাজ করতে না পারা
অন্যদের সঙ্গে ভালোভাবে কাজ করতে পারাটা গুরুত্বপূর্ণ। আপনাকে দলবদ্ধ প্রকল্প বা বড় বৈঠক ভালোবাসতেই হবে তেমন কোনো কথা নেই। তবে দলবদ্ধ হয়ে কাজ করার সময় নিজের সেরা অবদানটুকু রাখতে শিখতে হবে।

বিস্তারিত

Cobra

বিষধর গোখরোর সঙ্গে খেলছে শিশুরা, কিন্তু তারা ছোবল মারছে না!

কবি সুনীল তার কবিতায় বলেছিলেন ‘তিন প্রহরের বিল’ নামে এক স্বপ্নীল জলাশয়ের কথা যেখানে পদ্মফুলের মাথায় সাপ আর ভ্রমরেরা খেলা করে। তবে এখানে বাস্তবে ভয়াবহ বিষাক্ত পদ্মগোখরো খেলা করছে শিশুদের হাতে, কারও বা পেঁচিয়ে আছে গলা।

সাপের ভঙ্গিতে নেই কোনো আক্রমণাত্মক ভাবের প্রকাশ!

সাধারণত আশপাশের সামান্যতম শব্দ বা শরীরে কারও স্পর্শ পেলেই সঙ্গে সঙ্গে ফণা তুলে ছোবল মারতে উদ্যত হয় বিষাক্ত গোখরো বা গোক্ষুর। কিন্তু যেই কালফণীকে দেখে অতি সাহসী লোকও লাফিয়ে নিরাপদ দূরত্বে গিয়ে দাঁড়ায়- তেমন প্রাণীকে প্রায় দুগ্ধপোষ্য শিশুরা হাতে নিয়ে খেলছে, বিরক্ত করছে নানাভাবে। অথচ সাপগুলো যেন শান্ত খরগোশের মতো আচরণ করে। এমন দৃশ্যও দেখা যায়! কালের কণ্ঠের পাঠকদের জন্য তেমনি কিছু দুর্লভ ছবি এখানে দেওয়া হলো। 

জায়গাটির নাম কাপারি গ্রাম। এর অবস্থান ভারতের উত্তর প্রদেশের এলাহাবাদ জেলা শহর থেকে ৩৫ কিলোমিটার  দূরের শংকরগড়ে। বাসিন্দারা বংশপরম্পরায় সাপকে নিজেদের পরিবারের সদস্যের মতোই প্রতিপালন করে এসেছে। এখন তো বলা যায় বুকে হাঁটা এই প্রাণীটি তাদের যাপিত জীবনের অচ্ছেদ্য অংশে পরিণত হয়েছে। গ্রামটিকে সাপুড়েদের গ্রাম বলেই জানে সবাই।

সাপই গ্রামের অধিকাংশের জীবন-জীবিকার উপায়। কার ঘরে কতোটি পোষা সাপ আছে তা দিয়ে কে কতোটা ‘সম্পদশালী’ তা বিবেচনা করা হয়।

এখানকার শিশুরা সাধারণত কোনো খেলনা নিয়ে খেলে না। তাদের খেলার সঙ্গী ভয়াবহ সব সাপ। কোনোমতে হাঁটতে পারে বা হাঁটতে এখনও শেখেনি- এমন শিশুকেও দেখা যায় বিষাক্ত সাপ নিয়ে খেলছে, নানানভাবে সাপকে জ্বালাতন করছে। কিন্তু সাপ রেগে-মেগে তাদের ছোবল দেয় না, একটু বিরক্তও হয় না।

এলাহাবাদ ছাড়াও একই প্রদেশের বাগপুর এলাকার যোগীডেরা গ্রামেও এমন দৃশ্য দেখা যায়। তবে যোগীডেরায় আর মাত্র একটি সাপুড়ে পরিবার আছে।

অনুসন্ধানে জানা গেছে, বংশ পরম্পরায় সাপের সঙ্গে জীবনযাপন করে গেলেও কাপারি গ্রামে আজতক সাপের ছোবলে কারও মৃত্যু হয়নি। গ্রামের বাসিন্দারা বিষয়টি নিয়ে রীতিমতো গর্ব করে থাকে। তবে কেন বা কোন ‘জড়ি-বটির’ কারণে অতি তিরিক্ষি মেজাজের সাপগুলোও পোষা বেড়ালের মতো তাদের বশ্রতা স্বীকার করে থাকে সারাক্ষণ- এই গোমর জানায়নি তারা।    সূত্র: এনবিটি

 

বিস্তারিত

jibba

জিভের আকৃতি বলে দেবে চরিত্র সম্পর্কে অনেক কিছু …

সাধারণত, অনেক সময় আপনার জিভের ওপর লক্ষ্য রাখতে বলা হয়… কিন্তু কেন? আপনি কর্কশ ভাবে কথা বলছেন বা অতিরিক্ত কথা বলছেন, এইজন্য কি? আপনার ব্যক্তিত্ব বা ব্যবহারের জন্য কি আপনি আপনার জিভকে দোষ দিতে পারেন। আমি জানিনা এই প্রশ্নের কেউ উত্তর দিতে পারবে কিনা? আমরা অনেকেই জিভ বার করে ছবি তুলি কিন্তু কেউ একবারও জিভের দিকে লক্ষ্য রাখার দরকার মনে করি না।

হ্যাঁ একথা সত্যি যে আপনার জিভের গঠন দেখে আপনার ব্যক্তিত্ব সম্পর্কে বলা যেতে পারে। শুধু যে আপনার হাত ও চোখই আপনার সম্পর্কে বলতে পারে তাই নয়, আপনার জিভও আপনার অতিরিক্ত কথা বলা বা তর্কবিতর্কের প্রকৃতির জন্য দায়ী। তাই আমরা বরং দেখে নিই আপনার জিভ আপনার ব্যবহার এর জন্য কতটা দায়ী।-কালের কণ্ঠ

মোটা জিভ
যদি আপনার জিভ মোটা হয় তাহলে আপনার মেজাজ খুবই চড়া, এছাড়াও আপনি খুব রাগী ও ঝগড়ুটে প্রকৃতির এবং আপনি বাড়িতে সবাইকে শাসন করেন। এটা হয়ত খুবই নেতিবাচক শোনায় তবে এধরনের মানুষেরা নিজেদের সীমাটাও খুব ভাল বোঝে। এটা তাদের কে খুব দৃঢ়চরিত্র ও চিত্তাকর্ষক করে তোলে।

পাতলা জিভ
পাতলা জিভের মানুষেরা অতিরিক্ত কথা বলে কিন্তু এদের মনটাও খুব পরিষ্কার হয়। এরা খুব সরল প্রকৃতির হয় এবং এরা কাউকে আঘাত দেয় না (তবে অজান্তে মাঝেমধ্য ঘটিয়ে ফেলে)।

লম্বা জিভ
লম্বা জিভের মানুষেরা খুব বিচক্ষণ হয়।

লম্বা জিভের নারীরা তাদের শ্বামীদের খুব ভালোবাসে। (এর ব্যাতিক্রমও অবশ্য হয়)
ছোট জিভ
ছোট জিভের ভালো ও খারাপ দুটো দিকই থাকে। এধরনের মানুষেরা কম কথা বলে এবং শান্ত স্বভাবের হয় কিন্তু এরা কিছুর প্রতিবাদ করতে পারে না।

এরোডায়নামিক আকৃতির জিভ
ছুঁচলো আকৃতির জিভের মানুষেরা খুব ধূর্ত প্রকৃতির হয়। এরা ষড়যন্ত্র করাতে পারদর্শী হয়।

বেঁকানো জিভ
বেঁকানো জিভের মানুষেরা সাধারণত খুব সরল ও দয়ালু প্রকৃতির হয়।

লালচে জিভ
লালচে জিভের মানুষের ব্যক্তিত্ব একটু আলাদা হয়, এরা একটু ভীতু প্রকৃতির হয়। এই ধরনের মানুষেরা সাধারণত আগুনকে খুব ভয় পায়।

বিস্তারিত

Kim

গ্র্যাজুয়েশনের আগে গলায় ফাঁস নিলেন বিউটি কুইন

নিজ বাড়িতে আত্মহত্যা কললেন সাবেক মিস ইন্ডিয়া ট্রিনিদাদ অ্যান্ড টোবাগো ২০১৩  এর ফাইনালিস্ট। সাবেক এই সুন্দরীর নাম কিম্বার্লি তেলুকসিং।

পরিবারের প্রিন্সেস টাউনের বাড়িতে তার ঝুলন্ত মৃতদেহ পাওয়া যায়। গলায় ফাঁস নিয়েছিলেন তিনি। ইউনিভার্সিটি অব দ্য ওয়েস্ট ইন্ডিজ পড়ছিলেন। তার গ্র্যাজুয়েশন শেষের দিকে ছিল। হাতপাতালে নেওয়া হলে ২৪ বছর বয়সী তেলুকসিংকে মৃত ঘোষণা করেন ডিস্ট্রিক্ট মেডিক্যাল অফিসার।  

 সাবেক এই বিউটি কুইনের বাড়িতে বিকালের দিকে লোকজন ভীড় করেন। তার এক আত্মীয় তাকে সিলিংয়ের গলার দড়ি নিয়ে ঝুলন্ত অবস্থায় খুঁজে পান। ২০১০ সালের তিনি ত্রিনিদাদ অ্যান্ড টোবাগো ইয়ুথ পার্লামেন্টের বিরোধীদলীয় নেত্রী ছিলেন। ইয়ুথ অ্যাম্বাসাডরের সদস্যও ছিলেন তিনি।

 মিস ইন্ডিয়া ত্রিনিদান অ্যান্ডো টোবাগো সংস্থার পরিচালক মাহিন্দ্র রামপারসাদ বলেন, কিম্বার্লির মৃত্যুতে তিনি হচকিত হয়ে পড়েছেন। ওই সৌন্দর্য প্রতিযোগিতার প্রশিক্ষণ শিবিরে তেলুকসিং অনেক কিছুই শিখেছেন। ব্যক্তিস্বাতন্ত্র্যবোধ বিকশিত হয় সেখানেই। আজ এই সংস্থা আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে বলতে পারে যে, কিম্বার্লি একজন যোগ্য ফাইনালিস্ট হিসেবে নিজের মেধা দেখিয়েছিলেন। তার শোক সন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানাচ্ছে ত্রিনিদাদ অ্যান্ড টোবাগো অর্গানাইজেশন পরিবার।  
সূত্র : ইন্ডিয়া টাইমস 

বিস্তারিত

Ma

মায়ের দুধ দিয়ে এই যুবতী যা করছেন, দেখলে চমকে যাবেন

স্তন্যদুগ্ধ পান করানো নিয়ে এক এক মায়ের এক এক ধরনের মতামত রয়েছে। প্রত্যেক সন্তানের কাছেই মাতৃদুগ্ধ নিয়ে বিশেষ সংবেদনশীলতা রয়েছে। ভারতের চেন্নাইয়ে প্রীতি বিজয় নামে এক শিল্পী মায়ের দুধ নিয়ে সেই ভাবাবেগকে একটি নতুন রূপ দিতে শুরু করেছেন। স্তন্যদানের অভিজ্ঞতাকে অমর করে রাখতে অনেক মায়ের যে উৎসাহ রয়েছে, তাকে আকার দিচ্ছেন তিনি।

৩০ বছর বয়সি এই শিল্পী মায়ের দুধ দিয়ে কানের দুল, আংটি, লকেটের মতো গয়না তৈরি করছেন। এমনকী, ঘরে সাজিয়ে রাখার মতো জিনিসও বানাচ্ছেন তিনি মাতৃদুগ্ধ দিয়ে।

প্রীতি নিজেও ছয় বছরের এক সন্তানের মা। একটি ফেসবুক ফোরামে স্তন্যদুগ্ধ নিয়ে গয়নার ব্যাপারে কথাবার্তা চলতে চলতে প্রীতির মাথায় স্তন্যদুগ্ধ দিয়ে গয়না বানানোর ভাবনা আসে। প্রীতি দক্ষিণ ভারতের একটি সংবাদমাধ্যমকে বলেন, আমি আগে পলিমার ও মাটির গয়না বানাতাম। মনে হল নতুন এই পরিকল্পনা নিয়ে কাজ করলে কেমন হয়।

ইন্টারনেট থেকেই এই ধরনের গয়না বানানোর প্রশিক্ষণ নেন প্রীতি।

তবে সে পথ কঠিন ছিল। প্রায় ছ’মাস ধরে মায়ের দুধের গয়না তৈরির চেষ্টা করে অবশেষে সফল হন তিনি। এই বছরের মে মাস থেকে অর্ডার নেওয়া শুরু করেন তিনি। ক্রেতারা প্রীতিকে ফেসবুক পেজের মাধ্যমে যোগাযোগ করেন। কীভাবে বুকের দুধ পাঠাতে হবে, তা বলে দেন তিনি। ঠিক অবস্থায় রাখলে মানুষের দুধ তাড়াতাড়ি খারাপ হয় না বলেই প্রীতির দাবি।

 

যদিও অনেক দিন হয়ে গেলে তা শিশুকে খাওয়ানো যায় না, কিন্তু সেই দুধ থেকে গয়না বানানোতে কোনও অসুবিধা হয় না। প্রীতির কাছে পৌঁছালে সেই দুধে প্রিজারভেটিভ মিশিয়ে ফ্রিজারে রেখে দেন তিনি। ওই অবস্থায় দুধ প্রায় ছ’মাস রেখে দেওয়া যায় বলে জানিয়েছেন তিনি।  

ধীরে ধীরে মাতৃদুগ্ধের গয়নার চাহিদা বাড়ছে। সপ্তাহে প্রায় ১২টি অর্ডার পেলেও, এই শিল্পী চার থেকে পাঁচটি গয়না বানাতে পারেন। ডিজাইন ও কী ধরনের ধাতু ব্যবহার করা হচ্ছে, তার উপর গয়নাটির দাম নির্ভর করে। ১০০০ থেকে ৪০০০ টাকার মতো দাম এই গয়নার।

শুধুই মাতৃদুগ্ধ নয়, প্রীতি মাঝে মাঝেই সন্তানের প্রথম দাঁত বা চুল, এমন কী জন্ম নাড়ি দিয়েও গয়না বা ঘর সাজানোর জিনিসের অর্ডার পান। প্রীতির কথায়, আসলে স্তন্যদান একটি অপূর্ব অভিজ্ঞতা এবং এটি মা ও সন্তানের মধ্যে একটি অদ্ভুত বন্ধন তৈরি করে। অনেকে স্মৃতিচিহ্ন হিসেবে রেখে দেওয়ার জন্যই এই গয়না তৈরি করান।

তবে প্রীতি দুঃখ তিনি নিজের স্মৃতির জন্য কিছুই বানাতে পারেননি। কারণ তিনি এই গয়না বানানোর কায়দা আয়ত্ত করেন তাঁর সন্তান বড় হয়ে যাওয়ার পরে।  

বিস্তারিত

snaks

সাপ আমার মুখ কামড়ে ধরেছে!

রীতিমতো হলিউড ছবির দৃশ্য। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে আপৎকালীন নম্বর ৯১১ তে একটি ফোন পেলেন অপারেটর। ফোনে ভেসে এলো নারীকণ্ঠ, তাড়াতাড়ি আসুন! একটা বোয়া সাপ আমার মুখ কামড়ে ধরেছে। চমকে ওঠেন অপারেটর। ঠিক বিশ্বাস করে উঠতে পারেন না কী শুনছেন। মহিলা তাকে আবার জানান, তিনি ঠিকই শুনেছেন। একটা সাড়ে পাঁচ ফুটের অতিকায় বোয়া সাপ এই মুহূর্তে জড়িয়ে ধরে আছে তাঁর শরীর। কামড়ে ধরেছে তার নাক!

এরপর আর দেরি করেননি ওই অপারেটর। তড়িঘড়ি তিনি অ্যাম্বুল্যান্স পাঠিয়ে দেন ওই মহিলার বাড়ি। ফায়ার সার্ভিস শাখার কর্মকর্তরা উদ্ধার করেন তাকে। সত্যিই এক অতিকায় সাপ মহিলাকে জড়িয়ে রেখেছিল। বোয়া সাপ জাতের দিক থেকে অজগরেরই ভাই।

সত্যিই এক অতিকায় সাপ মহিলাকে জড়িয়ে রেখেছিল। বোয়া সাপ জাতের দিক থেকে অজগরেরই ভাই। একই রকম অতিকায় চেহারা তারও। 

একটি আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমের সূত্রে জানা যাচ্ছে, ৪৫ বছর বয়স্ক ওই কর্মকর্তা ঘটনাস্থলে পৌঁছে দেখেন মহিলার চারপাশ রক্তে ভেসে যাচ্ছে। এমন ভয়ানক ঘটনা তিনি আগে কখনও দেখেননি বলে তিনি জানিয়েছেন। শেষ পর্যন্ত মহিলাকে উদ্ধার করতে গিয়ে সাপটির মাথাটা কেটে ফেলতে হয়। আর কিছুক্ষণ হলে ওই মহিলা আরো বিপদে পড়তেন। সাপটি এত জোরে তাঁকে জড়িয়ে ধরেছিল যে, তার শরীরে রক্ত ও অক্সিজেন সরবরাহে প্রবল ব্যাঘাত ঘটছিল।

কোথা থেকে এলো ওই সাপ? মহিলা জানিয়েছেন, তিনি সাপ পোষেন। তাঁর সংগ্রহে রয়েছে ১১টি সাপ। ওই বোয়া এবং তার সঙ্গে আরও একটি সাপকে তিনি সম্প্রতি উদ্ধার করেছিলেন। শেষ পর্যন্ত সেই সাপটিই তাঁকে আক্রমণ করে বসে। তবে এখন মহিলা ভালো আছেন বলেই জানা গেছে। তাঁর প্রাণহানির আশঙ্কা নেই বলেই চিকিৎসকরা জানিয়েছেন।

বিস্তারিত

toddler-drinks-mom_un.jpg

ক্ষুধা মেটাতে মৃত মায়ের দুধ পান!

রেললাইনের পাশে পড়ে আছে মায়ের নিথর দেহ। চিরদিনের মতো শিশুকে এতিম করে মা চলে গেছেন না ফেরার দেশে। কিন্তু ১৭ মাস বয়সের অবুঝ শিশুর এখনও বোঝার ক্ষমতা হয়নি তার মা আর জীবিত নেই। কান্নাকাটি করলেই তাকে আর তড়িঘড়ি করে বুকের দুধ পান করাতে পারবেন না।

 

অবুঝ ওই শিশু ক্ষুধার জ্বালায় কান্নাকাটি করে একপর্যায়ে মৃত মায়ের দুধ পান করতে থাকে। বুধবার ভারতের মধ্য প্রদেশের দামোহ জেলায় নির্মম এ ঘটনা ঘটেছে।

রেললাইনের পাশে মরদেহ পড়ে থাকতে দেখে মনু বাল্মিকি নামের স্থানীয় এক ব্যক্তি পুলিশে খবর দেন। তারা ভেবেছিলেন সেখানে শুধু কোনো নারীর মরদেহ পড়ে আছে। তবে কিছুক্ষণের মধ্যেই তাদের নজরে আসে ক্ষুধার্ত বাচ্চার সেই হৃদয়বিদারক কাণ্ড।

drinks

এই দৃশ্য দেখে উপস্থিত জনতা দুই চোখের পানি ধরে রাখতে পারেনি। পরে পুলিশ এসে শিশুটিকে স্থানীয় হাসপাতালে স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য পাঠায়। পরীক্ষায় জানা গেছে, শিশুটি জ্বরে ভুগছে। হাসপাতাল থেকে তাকে প্রয়োজনীয় ওষুধ দেয়া হয়েছে।

পুলিশ নিহত ওই নারীকে উদ্ধার করেছে। মরদেহের সুরতহাল প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ট্রেন দুর্ঘটনায় তার মৃত্যু হতে পারে। মরদেহের নাক ও কানে দুর্ঘটনার চিহ্ন রয়েছে। বাচ্চাটিকে কোনো এতিমখানায় স্থানান্তরের চেষ্টা করা হচ্ছে। তবে ততক্ষণ পর্যন্ত হাসপাতালেই থাকবে বাচ্চাটি।

বিস্তারিত

মৃত সংবাদ

মৃত রোগী হেঁটে বেড়াচ্ছে হাসপাতালে!

মৃত্যুসংবাদ রটে গিয়েছিল। স্বজনরা কাঁদতে কাঁদতে হাসপাতালে পৌঁছেছেন। ডেথ সার্টিফিকেটও ইসু হয়ে গিয়েছে। কিন্তু একি! রোগী যে দিব্যি হাসপাতালে হেঁটে বেড়াচ্ছে। সম্প্রতি এমন ঘটনাই প্রত্যক্ষ করল ভারতের পশ্চিমবঙ্গের একটি হাসপাতালের রোগী ও স্বজনরা। সম্প্রতি এমন খবরই জানিয়েছে জি নিউজ।

হাসপাতাল থেকে মৃত্যু সংবাদ যায় থানায়। এরপর সেটা মৃতের স্বজনদের কাছে। ফোন পেয়ে দ্রুত হাসপাতালে ছুটে যান তার আত্মীয়-স্বজনরা। কিন্তু ফুল-মালা হাতে হাসপাতালে গিয়ে তারা তাদের চোখকে বিশ্বাস করতে পারছেন না। যার মৃত্যুর খবর পেয়ে কাজকর্ম ফেলে হাসপাতালে আসা, সেই রোগী দিব্যি হেঁটে বেড়াচ্ছে!

এক সপ্তাহ ধরে পশ্চিমবঙ্গের হাওড়া জেলা হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন ব্যাঁটরার জয় নারায়ণ পাণ্ডে। বুধবার সকালে ব্যাঁটরা থানা থেকে ফোনে মৃত্যু সংবাদ পান স্বজনরা। ব্যাঁটরার মধুসূদন পালচৌধুরী লেনে নেমে আসে শোকের ছায়া। সংসারে একা জয় নারায়ণের সত্কারের জন্য এগিয়ে আসেন প্রতিবেশীরা। খবর চলে যায় দূরে থাকা আত্মীয়দের কাছে। ফুল, মালা আর শববাহী গাড়ি নিয়ে তাঁরা পৌঁছে যান হাসপাতালে।

শোকগ্রস্ত মানুষগুলির জন্য সেখানে অপেক্ষা করছিল বড় চমক। মৃত্যু সংবাদ ভুল। দিব্যি বেঁচে আছেন জয় নারায়ণ! অভিযোগ ইস্যু হওয়া ডেথ সার্টিফিকেট ছিঁড়ে ফেলে দেন হাসপাতাল কর্মীরা। ওই রোগীকেও ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। এ ঘটনার জেরে রীতিমতো ক্ষুব্ধ রোগীর আত্মীয়-স্বজনেরা। ঘটনার তদন্ত চেয়ে হাওড়া থানায় অভিযোগ দায়ের করেছেন তারা।

হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের দাবি, ওয়ার্ডের মধ্যে ঘুরছিলেন জয়নারায়ণ পাণ্ডে। তখনই তাঁর খালি বেডে চলে আসেন অন্য একজন। জয়নারায়ণ পাণ্ডের বেডেই তাঁর মৃত্যু হয়। আর সেখান থেকেই বিভ্রান্তির শুরু।

বিস্তারিত

Next
  • 1
  • 2
  • 3
  • 4
  • 5
  • 6
  • 7
  • 8
  • 9
  • 10
  • 11
  • 12
  • 13
  • 14
  • 15
  • 16
  • 17
  • 18
  • 19
  • 20
  • 21
  • 22
  • 23
  • 24
  • 25
  • 26
  • 27
  • 28
  • 29
  • 30
  • 31
  • 32
  • 33
  • 34
  • 35
  • 36
  • 37
  • 38
  • 39
  • 40
  • 41
  • 42
  • 43
  • 44
  • 45
  • 46
  • 47
  • 48
  • 49
  • 50
  • 51
  • 52
  • 53
  • 54
  • 55
  • 56
  • 57
  • 58
  • 59
  • 60
  • 61
  • 62
  • 63
  • 64
  • 65
  • 66
  • 67
  • 68
  • 69
  • 70
  • 71
  • 72
  • 73
  • 74
  • 75
  • 76
  • 77
  • 78
  • 79
  • 80
  • 81
  • 82
  • 83
  • 84
  • সর্বশেষ
  • সর্বাধিক পঠিত

মধ্যপ্রাচ্যে সন্ত্রাসের মূল কারণ ইসরাইল ও আমেরিকা: রুহানি

আসন্ন নির্বাচনে জিতলেই দেশের ক্ষমতা পাবে তালেবান: আফগান প্রেসিডেন্ট

৫১ নং ওয়ার্ডকে মডেল ওয়ার্ড হিসেবে গড়ে তুলবো: মামুন সরকার

৫১ নং ওয়ার্ডের বিভিন্নস্থানে ঠেলাগাড়ি প্রার্থীর পোস্টার ছিড়ে ফেলা হচ্ছে

হাবিব হাসানের সাক্ষাতে উত্তরা প্রেস ক্লাব সোসাইটি’র নেতৃবৃন্দ

বাসে তরুণীকে যৌন নিপীড়ন; নিপীড়কের হাত কেটে দিতে বললো তরুণী

টঙ্গীতে গাছ কেটে সরকারী জায়গা দখলের অভিযাগ

বিশ্ব ইজতেমার ম্যাপ ও জেলা দায়িত্বশীলদের তালিকা প্রকাশ

ঢাকাকে কাঁদিয়ে বিপিএলে চ্যাম্পিয়ন কুমিল্লা

এগিয়ে চলছে উত্তরা লেকের কার্যক্রম, দক্ষিণের ৮০ ভাগ কাজ সম্পন্ন

৫১ নং ওয়ার্ডের বিভিন্নস্থানে ঠেলাগাড়ি প্রার্থীর পোস্টার ছিড়ে ফেলা হচ্ছে

আইইউবিএটিতে ৮০তম ওরিয়েন্টেশন প্রোগ্রাম পালিত

৫৩ নং ওয়ার্ডকে একটি মডেল এলাকা হিসেবে গড়ে তুলবো

আলোকিত সমাজ গড়তে সকল স্তরের জনগণের কাছে দোয়া চাই: মিনারা সুলতানা

আাগামী মাসের ১৫, ১৬ ও ১৭ তারিখ তুরাগ তীরে বিশ্ব ইজতেমা

নেত্রকোণায় চার সাংবাদিকের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজির অভিযোগ ভিত্তিহীন

উত্তরায় দুই দিনে চার স্থানে অগ্নিকাণ্ড!! ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

বিশ্ব ইজতেমার ম্যাপ ও জেলা দায়িত্বশীলদের তালিকা প্রকাশ

এগিয়ে চলছে উত্তরা লেকের কার্যক্রম, দক্ষিণের ৮০ ভাগ কাজ সম্পন্ন

টঙ্গীতে গাছ কেটে সরকারী জায়গা দখলের অভিযাগ

  • প্রচ্ছদ
  • আমাদের পরিবার
  • বিজ্ঞাপন

© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত উত্তরা নিউজ
২০১৩-২০১৬

সম্পাদক ও প্রকাশকঃ মোঃ তারেকউজ্জামান খান
বাড়িঃ ১২৫(৩য় তলা), রানাভোলা এভিনিউ রোড, সেক্টরঃ ১০,
উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০
মোবাঃ ০১৭১২২৬৩৮৯৬
ই-মেইলঃ info@uttaranews24.com, uttaranewsbd24@gmail.com

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা বা ছবি অনুমতি ছাড়া নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি