English
  • Twitter
  • Facebook
  • RSS
  • Google+
  • Vimeo
  • Tumblr
  • Pinterest

logo
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • রাজনীতি
  • অর্থ ও বাণিজ্য
  • তথ্য ও প্রযুক্তি
  • খেলাধুলা
  • বিনোদন
  • লাইফস্টাইল
  • আইন ও আদালত
  • শিক্ষাঙ্গন
  • ধর্ম ও জীবন
  • অন্যান্য
    • প্রবাস
    • উত্তরার খবর
    • রাজধানী
    • সারাবাংলা
    • বিচিত্র খবর
    • ফিচার-সাহিত্য
    • স্বাস্থ্য
    • সাক্ষাৎকার
    • সম্পাদকীয়
    • ছবিঘর
    • ভিডিও
  • উত্তরা
প্রচ্ছদ
  • প্রচ্ছদ
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • রাজনীতি
  • অর্থ ও বাণিজ্য
  • তথ্য ও প্রযুক্তি
  • খেলাধুলা
  • বিনোদন
  • লাইফস্টাইল
  • আইন ও আদালত
  • শিক্ষাঙ্গন
  • ধর্ম ও জীবন
  • অন্যান্য
    • প্রবাস
    • উত্তরার খবর
    • রাজধানী
    • সারাবাংলা
    • বিচিত্র খবর
    • ফিচার-সাহিত্য
    • স্বাস্থ্য
    • সাক্ষাৎকার
    • সম্পাদকীয়
    • ছবিঘর
    • ভিডিও
  • উত্তরা

ব্রেকিং নিউজ

uttaranews24 এগিয়ে চলছে উত্তরা লেকের কার্যক্রম, দক্ষিণের ৮০ ভাগ কাজ সম্পন্ন    uttaranews24 সোনারগাঁও-শাহ মখদুম সড়কে অধিকাংশ সময় যানজট    uttaranews24 নদী দখলকারীরা নির্বাচন করার ও ঋণ পাওয়ার অযোগ্য: হাইকোর্ট    uttaranews24 উত্তরা ১২ নং সেক্টরে প্রধান সড়কে রাস্তার উপর নির্মাণ সামগ্রী!    uttaranews24 তুরাগ থানা আ.লীগ এর পক্ষ থেকে সাহারা খাতুন (এমপি)কে ফুলেল শুভেচ্ছা    uttaranews24 ফেসবুকে জানান দিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রের আত্মহত্যা    uttaranews24 নির্বাচনে জয়-পরাজয়ের ব্যাখা দিলেন সজিব ওয়াজেদ জয়   
  • প্রচ্ছদ
  • বিচিত্র খবর
teacher-student.jpg

শিক্ষিকা ভেরা অন্তঃসত্ত্বা , দায়ী ১৩ বছরের ছাত্র !

অনলাইন ডেস্ক: নাবালক ছাত্রের সঙ্গে যৌনসম্পর্কে জড়িয়ে পড়ায়, এখন পালিয়ে বেড়াতে হচ্ছে টেক্সাসের একটি স্কুলের ইংরেজির শিক্ষিকাকে। যৌননিগ্রহের অভিযোগে ইতিমধ্যেই তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছে টেক্সাস পুলিশ। অভিযোগ প্রমাণ হলে, ২৫ বছর পর্যন্ত জেল হতে পারে ওই শিক্ষিকার।

হ্যারিস কাউন্টির স্টোভাল মিডল স্কুলের এই শিক্ষিকা অ্যালেক্সজান্দ্রিয়া ভেরা অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়ার পরেই ছাত্রের সঙ্গে যৌনসম্পর্কে জড়িয়ে পড়ার ঘটনাটি প্রকাশ্যে আসে। স্কুলের প্রিন্সিপালের কাছে এই সম্পর্কের কথা অস্বীকার করেননি ২৪ ছর বয়সী এই শিক্ষিকা। স্বীকারের পরই তার পিছু নিয়েছে পুলিশ। আর গ্রেপ্তার এড়াতে তিনি গা ঢাকা দিতে বাধ্য হয়েছেন।

আদালতের নথি থেকে জানা যায়, তিনি যে স্কুলের শিক্ষিকা, সেখানকারই ১৩ বছরের এক ছাত্রের সঙ্গে তার শারীরিক সম্পর্ক তৈরি হয়। সেই সম্পর্কের জেরে অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়েন শিক্ষিকা।

অবশ্য পুলিশের প্রাথমিক জেরায় অ্যালেক্সজান্দ্রিয়া জানিয়েছিলেন, প্রথম দিকে তিনি ওই ছাত্রটিকে ঠেকানোর চেষ্টা করেছিলেন। যদিও, তদন্তের পর সেই দাবি সত্যি নয় বলেই মনে করছে পুলিশ।

জিজ্ঞাসাবাদে ওই শিক্ষিকা পুলিশকে জানান, ২০১৫-র সেপ্টেম্বর থেকে ২০১৬-র জানুয়ারি পর্যন্ত তাদের মধ্যে যৌনসম্পর্ক ছিল। ওই সময়কালে তারা প্রায় প্রতিদিনই শারীরিকভাবে মিলিত হয়েছেন। অ্যালেক্সজান্দ্রিয়া ভেরার এই স্বীকারোক্তির পরেই এই শিক্ষিকার বিরুদ্ধে শিশু যৌননিগ্রহের অভিযোগ দায়ের হয়েছে।

স্কুলের প্রিন্সিপাল এলসা রাইট পুলিশকে জানিয়েছেন, ভেরা তার কাছেও এই সম্পর্কের বিষয়টি স্বীকার করেছেন। এ-ও জানিয়েছেন, ছাত্রটির পরিবার এই সম্পর্ক মেনে নিয়েছে। অন্তঃসত্ত্বা হওয়ার খবরে তারা উত্‍‌ফুল্ল। ভেরাকে তারা বাড়িতে আমন্ত্রণও জানিয়েছেন।

পরিবার মেনে নিলেও কিন্তু শাস্তির হাত থেকে নিস্তার পাবেন না এই শিক্ষিকা। কারণ, টেক্সাসের বর্তমান আইন অনুযায়ী, এ ধরনের অপরাধে ২৫ বছর পর্যন্ত জেল হওয়ার নিধান রয়েছে।

বিস্তারিত

fashions-flow-dolphn.jpg

আটলান্টিকে পড়ে যাওয়া আইফোন ফিরিয়ে দিল ডলফিন ! (ভিডিও সহ)

বন্ধুরা সবাই মিলে মজা করতেই আটলান্টিকের একেবারে মাঝ খানে গিয়েছেন। আটলান্টিকের একেবারে মাঝে। বাহামাসের মাঝ সমুদ্রে মিয়ামির ডান্সার তথা চিয়ারলিডার্স টেরেসা কিই আর তার বন্ধুরা সামুদ্রিক প্রাণীদের সঙ্গে খুব মজা করছে। হঠাত্‍ই ঘটল একটা ঘটনা। যে নৌকায় টেরেসারা বসে ছিল, সেটা সামান্য কাত হতেই পড়ে গেল তার দামী আইফোনটা। টেরেসা তা দেখেই চিৎকার দিলেন। তার বন্ধুরাও হতবাক। এত গুরুত্বপূর্ণ ফোন হারিয়ে যাবে ভেবে টেরেসার হৃদ স্পন্দন বন্ধ হয়ে যাওয়ার মতো। কিন্তু তখনই ঘটল এক অদ্ভূত ঘটনা। হঠাত্‍ই পানি থেকে মুখ তুলে টেরেসার আইফোন ফেরত দিয়ে দিল এক ডলফিন। তা দেখে সবাই মহা খুশি। ডলফিনটার নাম Cacique। ফোনটা পানিতে তলিয়ে যাচ্ছে দেখে ডলফিনটা ডুব দেয়। তারপর মুখে করে তুলে এনে ফেরত দিয়ে যায়।

এই ঘটনার পুরোটাই ভিডিও করা হয়েছে। কেউ ফোন ফেলে গেলে মানুষ সেই ফোনের মালিককে খুঁজে আর তা ফেরত দেওয়ার ইচ্ছা দেখায় না। কিন্তু মানুষ যেটা করে না, সেটাই করে দেখালো ডলফিন।

টেরেসার ফেসবুকে পুরো ঘটনা লিখে সেই ভিডিও আপলোড করতেই তা নিয়ে তোলপাড় শুরু হয় সোশ্যাল মিডিয়ায়। টেরেসা ফেসবুকে লেখেন, ‘Cacique, নামের ডলফিনটা আমার পানিতে পড়ে যাওয়া ফোনটা ফেরত দিয়ে দিল। সত্যি দুনিয়ার সবচেয়ে সুন্দর জিনিসের সাক্ষী থাকলাম।’

 

বিস্তারিত

blue-whales

‘নীল তিমি’র কারণে ১৩০ কিশোর-কিশোরীর আত্মহত্যা!

রাশিয়ায় পরপর কয়েকটি আত্মহত্যার ঘটনা ঘটে। ঘটনা-১, ১৪তলা বিল্ডিংয়ের ছাদ থেকে লাফ দিয়ে ১৫ বছরের এক স্কুল ছাত্রীর আত্মহত্যা। ঘটনা-২, ১৫তলা বিল্ডিংয়ের ছাদ থেকে লাফ ১৬ বছর বয়সী এক ছাত্রীর। ঘটনা-৩, ট্রেনের সামনে ঝাঁপ দিয়ে ১৪ বছরের এক কিশোরীর  আত্মহত্যা। রাশিয়ার এই আত্মহত্যার ঘটনাগুলোর তদন্তে নেমেই চাঞ্চল্যকর তথ্য পেয়েছেন গোয়েন্দারা।প্রতিটি আত্মহত্যাই একে অপরের সঙ্গে জড়িত। গোয়েন্দারা করছেন, এই আত্মহত্যাগুলোর পিছনে রয়েছে এক অনলাইন সোশ্যাল গেম। নাম ব্লু ওয়েল বা নীল তিমি।পুলিশি রিপোর্ট অনুযায়ী, ২০১৫-র এপ্রিল থেকে ২০১৬-র এপ্রিল পর্যন্ত রাশিয়াতে মোট ১৩০ জন কিশোর-কিশোরী আত্মহত্যা করেছে।

চাঞ্চল্যকর তথ্যে জানা গেছে, এদের অধিকাংশই সোশ্যাল মিডিয়ায় ব্লু ওয়েল গ্রুপের সদস্য ছিল।রুশ গোয়েন্দারা বিষয়টি সম্পর্কে নিশ্চিত হন এক স্কুল শিক্ষকের থেকে পাওয়া তথ্য থেকে। সম্প্রতি মস্কোর ওই স্কুল শিক্ষক অজ্ঞাতপরিচয় এক ব্যক্তির ফোন পান। ফোনে ওই ব্যক্তি শিক্ষককে জানান যে, স্কুলের এক ছাত্রী এমনই এক গ্রুপের সদস্যা এবং শিগগিরই আত্মহত্যা করতে চলেছে। এরপরই পুলিশের কাছে বিষয়টি জানান ওই শিক্ষক।পুলিশ কর্মকর্তারা ওই ছাত্রীকে জিজ্ঞাসাবাদ করলে জানতে পারেন, প্রথমে আত্মহত্যা করতে চাইলেও পরে পিছিয়ে আসে ওই কিশোরী। সে গোয়েন্দাদের জানায়, ব্লু ওয়েল গেমটি খেলতে গিয়ে অ্যাডমিনিস্ট্রেটরদের থেকে আত্মহত্যার নির্দেশ পায় সে। এরপরই ওই গ্রুপ থেকে বেরিয়ে যায় কিশোরী।

ক্ষতিকারক এই গেম সম্পর্কেও তথ্য জোগাড় করেছেন গোয়েন্দারা।রেজিস্টার করার পর প্রথমে কিশোর-কিশোরীদের বিভিন্ন টাস্ক দেওয়া হয়। যত দিন যায়, এই টাস্ক আরও বিভৎস হতে থাকে। দাড়ি কাটার রেজার বা ব্লেড দিয়ে শরীরে নীল তিমির ছবি বানাতে বলা হয় টাস্কে। গোটা দিন ভৌতিক ছবি দেখতে বলা হয়। এভাবেই ৫০তম দিনে ভোর সাড়ে ৪টার সময় ঘুম থেকে উঠে কোনো উঁচু বিল্ডিংয়ের ছাদ থেকে ঝাঁপ দিতে বলা হয় গেমারদের।গোয়েন্দারা জানতে পেরেছেন, ৫০ দিনের এই গোটা সময়ে গেমারদের বোঝানো হয় দুনিয়ার নেতিবাচক দিক সম্পর্কে। এক কথায় ব্রেন ওয়াশ চলে। জীবনে বেঁচে থেকে কোনো লাভ নেই – এই কথাটি কিশোর-কিশোরীদের মস্তিষ্কে ঢুকিয়ে দেওয়া হয়। এরপর তাদের নির্দেশ দেওয়া হয় নিজের জীবন খতম করে দিতে।

স্থানীয় সংবাদমাধ্যম থেকে জানা যায়, রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের নেতৃত্বাধীন গোয়েন্দাদের হাতে ধরা পড়ে এক যুবক। দেশে কিশোর-কিশোরীদের মধ্যে আত্মহত্যা ছড়িয়ে দিতে ৮টি গ্রুপ চালানোর অভিযোগ রয়েছে তার বিরুদ্ধে। তার চালানো গ্রুপের প্রভাবেই আত্মহত্যা করেছেন ১৫ জন।গোয়েন্দাদের আশঙ্কা এমন আরও গ্রুপ ছড়িয়ে রয়েছে ওই দেশে। যারা ব্রেন-ওয়াশ করে কিশোর-কিশোরীদের আত্মহত্যায় প্ররোচনা দিচ্ছে।

বিস্তারিত

13161558437dddddsa67

কলেজে ভর্তির জন্য একমাত্র অবিবাহিত নারী শিক্ষার্থী যোগ্য বলে গণ্য !

কলেজের হোস্টেলে বিবাহিত নারীরা থাকলে অন্য নারীদের সমস্যা হয়, মনসংযোগ নষ্ট হয়-এই যুক্তি দেখিয়ে ভারতের তেলেঙ্গানা রাজ্য সরকারের সামাজিক কল্যাণ আবাসিক নারী ডিগ্রি কলেজগুলিতে ভর্তি হওয়ার জন্য একমাত্র অবিবাহিত নারী শিক্ষার্থীদেরই যোগ্য বলে গণ্য করা হচ্ছে।সম্প্রতি তেলেঙ্গানা সোস্যাল ওয়েলফেয়ার রেসিডেন্সিয়াল এডুকেশন্যাল ইনস্টিটিউশন সোসাইটি থেকে একটি বিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়েছে। যেখানে বলা হয়েছে ২০১৭-১৮ শিক্ষাবর্ষে বিএ, বিকম, বিএসসি-পাঠ্যক্রমে প্রথম বর্ষে ভর্তির জন্য বিবাহিত নারী শিক্ষার্থীদের বিবেচনা করা হবে না। যার অর্থ অবিবাহিত নারী শিক্ষার্থীরাই সেখানে আবেদন করতে পারবেন।

রাজ্যটিতে এই ধরনের ২৩ টি ডিগ্রি কলেজ রয়েছে। যেখানে বর্তমানে পড়াশোনা করেন প্রায় ৪ হাজার নারী শিক্ষার্থী। এদের অনেকেই বিবাহিত। কিন্তু রাজ্য সরকারের ওই নতুন ঘোষণার ফলে বিপুল সংখ্যক নারী শিক্ষার্থী প্রবল চাপে পড়ে গেছেন।রাজ্যের ওইসব কলেজগুলির হোস্টেলগুলির এক একটিতে ২৮০ জন নারী শিক্ষার্থী থাকতে পারেন। রাজ্য সরকার পরিচালিত ওইসব কলেজগুলিতে খাওয়া ও পড়াশোর জন্য কোনও খরচ লাগে না। কিন্তু ওইসব কলেজগুলির ৭৫ শতাংশ আসনই তপসিলি জাতির প্রার্থীদের জন্য সংরক্ষিত। বাকি ২৫ শতাংশ আসন সংরক্ষিত তপসিলি উপজাতি ও পিছিয়েপড়া শ্রেণির শিক্ষার্থীদের জন্য। ফলে ওইসব শ্রেণির যেসব নারী কষ্ট করে পড়াশোনার সুযোগ এতদিন পেতেন তারাও হয়তো থাকার সমস্যায় পড়াশোনা ছেড়ে দিতে বাধ্য হবে বলে মনে করা হচ্ছে।

এ ব্যপারে সোসাইটির কনটেন্ট ম্যানেজার বি. ভেনকট রাজু জানান ‘বিবাহিত নারী শিক্ষার্থীরা হোস্টেলে থাকলে তাদের সঙ্গে প্রতি সপ্তাহে বা ১৫ দিন পর পর দেখা করতে আসেন তাদের স্বামীরা। এতে হোস্টেলের অবিবাহিত নারীদের মনঃসংযোগে অসুবিধা হয়। তাই অবিবাহিত নারী শিক্ষার্থীরা যাতে পড়াশোনার দিক থেকে লক্ষ্য ভ্রষ্ট না হয়, সেই লক্ষ্যেই এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে’।সোসাইটির সেক্রেটারি ড. আর.এস.প্রবীণ কুমার জানান ‘আমরা বিবাহিত নারী শিক্ষার্থীদের নিরুৎসাহিত করতে চাই না পাশাপাশি তারা যদি ভর্তির জন্য আর্জি জানান সেটাতেও বাধা দেওয়া হবে না। আসলে আমরা কাউকে অস্বীকারও করতে চাইনা বা কারও মনে আঘাত করতে চাই না’।

বিস্তারিত

5dddddss

কেন সেক্সচ্যাটে আগ্রহ ছাত্রীদের? জানাচ্ছে সমীক্ষা !

‘সাবালক’ হয়েছে কলকাতা শহর৷ কিন্তু সমীক্ষা রিপোর্টের তথ্য বলছে, সেই সাবালকত্ব আসছে সময়ের আগেই৷ আর এই অকাল সাবালকত্ব কলকাতা শহরে এক নয়া ট্রেন্ডেরও হদিশ দিচ্ছে৷ কী সেই সমীক্ষা? কী বলছে তার রিপোর্ট? তথ্যপ্রযুক্তির ব্যবহারের ওপর এক সংস্থার করা সাম্প্রতিক সমীক্ষা বলছে, কলকাতায় বসবাসকারী মহিলাদের মধ্যে সেক্সচ্যাটের প্রবণতা বেড়েছে৷ নজরে পড়ার মতো বিষয়, সেই প্রবণতা সব থেকে বেশি বেড়েছে স্কুলপড়ুয়া ছাত্রীদের মধ্যে৷ যে পরিসংখ্যানে কলকাতা পিছনে ফেলে দিয়েছে দিল্লি, মুম্বই, বেঙ্গালুরু, এলাহাবাদের মতো শহরকে৷ যা একদিকে যেমন উদ্বেগ বাড়াচ্ছে বিশেষজ্ঞদের, অন্যদিকে কিছু মন্দের ভালোও খুঁজে পাচ্ছেন সমীক্ষকরা৷ সব মিলিয়ে এই নতুন ট্রেন্ডে ধরা দিয়েছে নগরযাপনের এক অন্য দিক৷

 

বেঙ্গালুরু, এলাহাবাদ, দিল্লি, কলকাতা ও মুম্বই এই পাঁচ শহরে মোট ৫ হাজার তরুণীর মধ্যে সমীক্ষা চালিয়েছে ‘ওয়েবরুট’ নামের সংস্থাটি৷ ফিনল্যান্ডের তুর্কু বিশ্ববিদ্যালয়ের তথ্যপ্রযুক্তি বিভাগের সঙ্গে যৌথ ভাবে সমীক্ষা চালায় তারা৷ এই সমীক্ষার উদ্দেশ্য ছিল তথ্যপ্রযুক্তি ও আধুনিক যৌন জীবনের মধ্যে সম্পর্ক খুঁজে বের করা৷

অনলাইন ও ফিল্ড সার্ভে- দুই পদ্ধতিতেই পাঁচ শহরের প্রত্যেকটিতে এক হাজার মহিলা নাগরিকদের মধ্যে সমীক্ষা চালিয়েছে সংস্থা৷ যেখানে ছিলেন একাদশ-দ্বাদশের ছাত্রী থেকে শুরু করে মধ্য ত্রিশের মহিলারা৷ কাজটি শেষ করতে ছ’মাসেরও বেশি সময় লেগেছে বলে দাবি তাদের৷ কী বলছে রিপোর্ট? সংস্থার মুখ্য সমীক্ষক অরিন্দম সেনগুপ্ত বলছেন, ‘সেক্সচ্যাট করেন কি না, এটা আর পাঁচটি প্রশ্নের মধ্যে একটি ছিল৷ অবাক করা বিষয় হল, ওই প্রশ্নের জবাবেই মেয়েরা সব থেকে বেশি মুখ খুলেছেন৷ যা থেকে আমরাও বুঝতে পারলাম, এতদিন যা চলত একেবারেই রেখেঢেকে, সে বিষয়েই মুখ খুলতে বেশি আগ্রহী এই বড় শহরগুলির মেয়েরা৷’

সমীক্ষার রিপোর্ট বলছে, এলাহাবাদে সব থেকে বেশি তরুণী সেক্সচ্যাট সম্পর্কে মুখ খুলেছেন৷ স্যাম্পেল সাইজের ৪০ শতাংশ মহিলা স্বীকার করেছেন, তাঁরা তাঁদের প্রণয়ী, স্বামী বা পার্টনারের সঙ্গে সময় পেলেই বিভিন্ন চ্যাটিং অ্যাপ, এসএমএস বা ভিডিও অ্যাপের মাধ্যমে সেক্সচ্যাট করেন৷ যার শুরুটাও অনেকাংশে মহিলারাই করে থাকেন বলে দাবি সমীক্ষকদের৷ অরন্দিমবাবু এ প্রসঙ্গে অন্য একটি মাত্রাও জুড়ে দিয়েছেন৷ তাঁর বক্তব্য, ‘এলাহাবাদের ফলাফলে যে এই ট্রেন্ড এতটা ধরা পড়বে, তা আমাদের ধারণায় ছিল না৷ কারণ, এখানে সমাজ এখনও সাবেকিয়ানায় ভরপুর৷ অথচ সেক্সচ্যাটে মুখ খোলা তরুণীরা কিন্ত্ত বেশিরভাগই গৃহবধূ৷’

কলকাতার চিত্রটি কী? এই শহর সেক্সচ্যাটের স্বীকারোক্তিতে অবশ্য রয়েছে তিন নম্বরে৷ এলাহাবাদের পর বেঙ্গালুরুর মহিলারা সব থেকে বেশি স্বীকার করেছেন, তার পরই রয়েছে কলকাতা৷ এখানে স্যাম্পেল সাইজের ২৮ শতাংশ মহিলা স্বীকার করেছেন তাঁরা নিয়মিত সেক্সচ্যাট চালান৷ কিন্ত্ত ২৮ শতাংশের মধ্যে আবার ১৬ শতাংশ মেয়েই কিন্ত্ত স্কুলপড়ুয়া৷ এক্ষেত্রে আবার কলকাতা পাঁচ শহরের মধ্যে সবার উপরে৷ মূলত শহরের অভিজাত ইংরেজি মাধ্যম স্কুলের উচ্চমাধ্যমিক স্তরের ছাত্রীরাই অকপটে এ কথা স্বীকার করেছে৷

কেন সেক্সচ্যাটে আগ্রহ ছাত্রীদের? সমীক্ষক সংস্থার বক্তব্য, এই প্রশ্নটিও অপশনাল হিসেবে রাখা হয়েছিল ওই সমীক্ষা প্রশ্নপত্রের মধ্যে৷ সেখানে অনেক ছাত্রীই দাবি করেছে, মূলত তিনটি কারণের জন্য এই পন্থা বেছে নিয়েছেন তাঁরা৷ প্রথমত, যার সঙ্গে প্রণয়ের সম্পর্ক তৈরি হয়েছে বা তৈরি করার ইচ্ছে রয়েছে, সেই ছেলেটির সেক্সুয়াল ওরিয়েন্টেশন জানা৷ অর্থাৎ, পার্টনারের যৌন চেতনা কী রকম, তার একটি আগাম আন্দাজ করে প্রয়োজনে সাবধানী পদক্ষেপের প্রস্তুতির জন্য৷

দ্বিতীয়ত, সময় কাটাতে এর মতো ‘এনজয়ব্ল’ বাক্যালাপ হয় না বলেই মনে করছে তিলোত্তমার অনেক স্কুলছাত্রীরা৷ এতে পরবর্তী সময়ে যৌন সম্পর্কে লিপ্ত হলে আগাম রুট ম্যাপ থাকছে বলে মতামত বহু স্কুলপড়ুয়ার৷ তৃতীয়ত, বহু স্কুল ছাত্রীরাই সরাসরি যৌন সম্পর্কে যেতে চায় না৷ ফলে যৌন সম্পর্কের দ্বিতীয় একটি পন্থা বের করতেই এই পদ্ধতি অনেকে বেছে নিয়েছেন৷

তবে এই শহরের এই নয়া ট্রেন্ড একটি উদ্বেগও বাড়িয়েছে৷ তথ্যপ্রযুক্তি বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, এ ভাবে হোয়াটস অ্যাপ-ফেসবুক বা চ্যাটিং অ্যাপের মাধ্যমে সেক্সচ্যাট যদি বেহিসেবি ক্রমে বাড়ে, তা হলে বিভিন্ন ব্যক্তিগত কথা, ছবি, ভয়েস বা ভিডিও সংগ্রহের মাধ্যমে ব্ল্যাকমেলের প্রবণতা বাড়তে পারে৷ যা পরে নানা বিপদের কারণও হতে পারে বলে মতামত বিশেষজ্ঞদের৷

 

বিস্তারিত

sporn-star_ddnadia_hijab

পর্নস্টারদের ক্ষেত্রে যে কথাটা নির্মমভাবেই সত্যি! (ভিডিও)

একই কাজ যদি দীর্ঘদিন ধরে করে যাওয়া হয়, তবে কি তা ভাল লাগার কথা? সবাই বলবেন- নয়! কেন না, পুনরাবৃত্তি মানুষকে ক্লান্ত করে তোলেই! পর্নস্টারদের ক্ষেত্রে কথাটা নির্মমভাবেই সত্যি! দিনের পর দিন ক্যামেরার সামনে নানারকম ভাবে রতিক্রিয়া করতে করতে একসময় তাঁদের যৌনতাবোধও অনেকাংশেই ভোঁতা হয়ে যায়। তাই যদি হয়, তবে পর্নস্টাররা যৌনসুখের চূড়ান্তে পৌঁছন কীভাবে? একটু স্পষ্ট করে বললে- ঠিক কোন কোন যৌন-আসনকে অবলম্বন করে ব্যক্তিগত জীবনে রতিসুখ খুঁজে নেন তাঁরা? 

শুনতে অদ্ভুত লাগলেও বছর শেষের মুখে সবাই যখন সালতামামি নিয়ে ব্যস্ত, তখন এরকম একটা প্রশ্ন তুলে ধরেছে উডরকেট নামে এক প্রাপ্তমনস্ক সংস্থা। তারা জানতে চেয়েছে পর্নস্টারদের কাছে- ব্যক্তিগত জীবনে কোন সেক্সুয়াল পজিশন তাঁদের সবচেয়ে প্রিয়? কোনটায় বেশি স্বাচ্ছ্যন্দ অনুভব করেন তাঁরা? কেন না, পর্দায় তাঁদের দেখা যা নানা জটিল সেক্সুয়াল আসনে মিলিত হতে। কিন্তু পর্দার বাইরে ছবিটা ঠিক কীরকম?

 
সেই অভিজ্ঞতা ভাগ করে নিয়েছেন এপ্রিল ওনিল, অ্যালি হেজ, অ্যানিকা আলব্রাইট, ট্রিনিটি সেন্ট ক্লেয়ার, ভায়োলেট মনরো, আমারনবা মিলারের মতো ডাকসাইটে পর্নস্টাররা। তাঁরা ছাড়াও আরও অনেক পর্নস্টারের জবানি নিয়ে শুট করা হয়েছে একটি ভিডিও। তা, কী বলছেন তাঁরা? 

মিশনারি সেক্স পজিশনের দিকেই ভোট দিয়েছেন বেশিরভাগ! মিশনারি বা মৈথুনের প্রচলিত আসনটি এমনিতে যতই সাদামাটা মনে হোক না কেন, পর্নস্টাররা বলছেন- এতেই তাঁরা তৃপ্তি পান সবচেয়ে বেশি। কেন না, ক্যামেরার সামনে অনেক পজিশনে থাকতে থাকতে দিনের শেষে বাড়ি ফিরে আর শরীর দেয় না! তখন ওই সাদামাটা আলিঙ্গনে আর অনেক চুমুতেই রতিসুখের চূড়ান্তে পৌঁছন তাঁরা।
এছাড়া অনেক পর্নস্টার, বিশেষ করে মহিলারা ভোট দিয়েছেন কাউগার্ল এবং ডগি স্টাইলের দিকেও। কাউগার্লে যেহেতু নারীটি পুরুষের উপরে থাকে, সেইজন্য নড়াচড়া করতে সুবিধা হয়। এটাই মেয়েদের মধ্যে জনপ্রিয় করেছে এই যৌন আসনকে। আর ডগি স্টাইল বা পিছন থেকে সঙ্গম জনপ্রিয় কারণ এখানে নারীকে সক্রিয় থাকতে হয় না। যা অনেকটা মিশনারি পজিশনেরই উল্টো পিঠ বলা যায়!

একবার ভাল করে শুনুন এবং দেখুন ভিডিওটা! পর্নস্টারদের বার্তা আপনাকে অবাক করবেই!

 

বিস্তারিত

Model-Rayssadddss

লাইভ টিভি শো’তে বিকিনি সুন্দরীর নির্লজ্জতা (ভিডিও)

পেশার সুযোগ নিয়ে শ্লীলতাহানির চেষ্টা। লাইভ শো’তেই প্রেজেন্টারকে কষিয়ে চড় মারলেন ব্রাজিলের এই মডেল। ওই তরুণীর সাহসী পদক্ষেপের প্রশংসায় পঞ্চমুখ ইন্টারনেট বিশ্ব। চড় খেয়ে রীতিমতো হতভম্ব শো’র সঞ্চালক।

Feature Image

 

ব্রাজিলের ওই টিভি শো’তে এসেছিলেন বিকিন মডেল রায়াস্সা টেক্সেইরো মেলো। ওই বিকিনি সুন্দরী সে দিন বিশেষ আমন্ত্রিত ছিলেন টিভি শো’য়ে। সান লোশন মাখানোর জন্য একজন এক্সপার্ট ছিলেন ওই শো’তেই। শো’র টিআরপি বাড়ানোর জন্য মেলো’কে প্রেজেন্টার বলেন, আরেকটু সান লোশন মাখলে ক্যামেরায় ভালো দেখতে লাগবে।

সান লোশন এক্সপার্ট এরপর মেলোর শরীরে লোশন মাখাতে শুরু করেন। লোশন লাগানোর অছিলায় মেলোর শরীরে ঘোরাতে শুরু করে অভদ্র হাত। প্রথমে পেটে, তারপর ঊরুতে। অস্বস্তিকর মুখে তখনও হাসিটা রেখেছিলেন ওই বিকিনি মডেল। সানস্ক্রিন লোশন এক্সপার্ট এরপরই ধীরে ধীরে হাতটি নিয়ে যায় মেলোর নিতম্বে। টিপে ধরে। আর সহ্য করেননি মেলো। লাইভ শো’তেই এক চড় কষিয়ে দেন। এবং শো ছেড়ে বেরিয়ে যান। দেখুন সেই ভিডিও:

 

বিস্তারিত

oidddddddfffff

পুরুষাঙ্গের আকার বা মাপ কখনোই সহবাসে তৃপ্তিকে প্রভাবিত করে না !

১. খর্বঃ এদের পুরুষাঙ্গ উত্তেজিত অবস্থায় অর্থাৎ মিলনের জন্য উত্থিত অবস্থায় পাঁচ ইঞ্চি বা তার চেয়ে কম দীর্ঘ হয়। নীরস নারীতে পূর্ণ তৃপ্তি, সাধারণে বেশী আনন্দ হয়। কিন্তু ঝাঁজালো স্ত্রী হলে আনন্দ শিহরণ ও ঝাঁকুনির মাত্রা পুরুষাঙ্গে সহ্য করা কষ্টকর হয়।
২. সাধারণঃ উত্থিত অবস্থায় পুরুষাঙ্গ ছয় ইঞ্চি দীর্ঘ হয়। সকল নারীতেই তৃপ্তি, তবে নীরসে কিছুটা কম ও ঝাঁজালোতে অধিক।
৩. দীর্ঘঃ উত্থিত পুরুষাঙ্গের দৈর্ঘ্য সাত ইঞ্চি বা তার চেয়ে অধিক, এমনকি নয় বা দশ ইঞ্চি পর্যন্ত হতে পারে। ঝাঁজালো রমণীতে পূর্ণ তৃপ্তি, কারণ বৃহৎ পুরুষাঙ্গের প্রয়োজনীয় অধিক কামরস ঝাঁজালো রমণীই যোগান দিতে পারে। সাধারণ স্ত্রীতে স্বল্প আনন্দ এবং নীরস স্ত্রীর সাথে সহবাসে বিশেষ আনন্দ নেই।

তবে, মনে রাখতে হবে যে, সহবাসের ক্ষেত্রে পুরুষাঙ্গের আকার বা মাপ কখনোই প্রভাবিত করে না। আমাদের উপমহাদেশের পুরুষদের পুরুষাঙ্গের গড় মাপ ৫-৬ ইঞ্চি। এর বেশী হলে তা অবশ্যই বংশগত।

বিস্তারিত

16koti6x696.jpg

রোমানিয়ান অষ্টাদশীর কুমারীত্ব বিক্রি হবে ষোলো কোটি টাকায় !

অষ্টাদশী কন্যা আলেক্সজান্দ্রা খেফরেন জাতিতে রোমানিয়ান। বাস করেন জার্মানিতে। লাস্যময়ী এ নারী নিজের কুমারীত্ব বিক্রির ঘোষণা দিয়েছেন। দাম হেঁকেছেন বাংলাদেশি টাকায় ষোলো কোটি টাকা! তিনি কুমারীত্ব বিক্রির বিজ্ঞাপন দিয়েছেন একটি ওয়েবসাইটে। সেখানে তিনি স্বইচ্ছায় এমন ঘোষণা দিয়েছেন বলে নিশ্চিত করেছেন। 

যদিও এর আগে এ ধরনের খবর বিভিন্ন সময় গণমাধ্যমে প্রকাশিত হয়েছে। কিন্তু সেক্ষেত্রে সেই সব মেয়েরা ছিল ভাগ্য বিড়ম্বিত। তারা পরিবার বাঁচাতে, কেউ কেউ মা-বাবার জটিল রোগের চিকিৎসা খরচ জোগাতে এমন ঘোষণা বাধ্য হয়ে দিয়েছেন। কিন্তু আলেক্সজান্দ্রার বিষয়টি তেমন নয়। জানা গেছে, ‘সিন্ডেরেলা’ নামক ওই ওয়েবসাইটটি চালান জ্যান। তার ওয়েবে শুধু আলেক্সজান্দ্রা নয়, আরও চার কুমারী নারীর বিজ্ঞাপন রয়েছে। জ্যান বলেছেন, `আলেক্সজান্দ্রাকে জোর করা হয়নি। ও স্বেচ্ছায় কুমারীত্ব বিক্রি করতে আমার দ্বারস্থ হয়। আমি কমিশনের বিনিময়ে সাহায্য করছি মাত্র। আমাদের ওয়েবে কুমারীত্ব সুবিধা পেতে চাইলে আগাম ৪০ শতাংশ টাকা জমা দিতে হয়, বাকিটা পরে দিলেই হয়।’

আলেক্সজান্দ্রা জানিয়েছেন, সে পকেটমানি ও পড়াশোনার খরচ জোগাতে এই ঘোষণা দিয়েছে। তার বাবা পুলিশ, মা ফার্মাসিস্ট। তার প্রতি বেজায় রুষ্ট তার অভিভাবক। হয়তো এ জন্য তাকে বাড়িও ছাড়তে হতে পারে। তবে সে বাবা মার কথা তেমন গুরুত্বপূর্ণ মনে করছে না। নির্দিষ্ট টাকা পেলেই সে যে কোনো পুরুষের সঙ্গে শয্যায় যাবে।

আলেক্সজান্দ্রা আরও জানিয়েছেন, একজন ধনী ব্যবসায়ী তার সঙ্গে যোগাযোগ করেছেন। হয়তো আরও অনেকেই তাকে পছন্দ করবেন। তিনি আগামী বছরের ফেব্রুয়ারি মাস পর্যন্ত অপেক্ষা করবেন। বিজ্ঞাপন দেখে যে ব্যক্তি সবচেয়ে বেশি টাকা দেবেন, তার শয্যাতেই যাবেন আলেক্সজান্দ্রা খেফরেন।

উল্লেখ্য যে, জার্মানিতে দেহ ব্যবসা আইনত বৈধ। যে কেউ অর্থের বিনিময়ে যৌনকর্মে লিপ্ত হতে পারেন।

বিস্তারিত

konna-800x445.jpg

কন্যাসন্তানের জন্ম হলে তামাক ও দুধ দিয়ে তাকে হত্যা করার রীতি প্রচলিত যে গ্রামে !

দেশে পুত্রসন্তানের অনুপাতে কন্যাসন্তানের সংখ্যা যথাযথ রাখার জন্য সরকার আইন করে গর্ভস্থ ভ্রূণের লিঙ্গ নির্ধারণ বন্ধ করেছে বেশ কয়েক বছর আগেই। কিন্তু তা সত্ত্বেও চোরাগোপ্তা গর্ভস্থ ভ্রূণের লিঙ্গ নির্ধারণ এবং কন্যাভ্রূণ হত্যা হয়েই চলেছে। এতে কন্যাভ্রূণ হত্যা এবং কন্যাসন্তানের প্রতি বিরূপ আচরণের পরিণাম যে কী মারাত্মক হতে পারে তার জ্বলন্ত দৃষ্টান্ত হিসেবে সম্প্রতি সংবাদের শিরোনাম হয়েছে ভারতের মধ্যপ্রদেশের গুমারা গ্রাম। এই গ্রামে চল্লিশ বছর পরে কোনো বিয়ের আসর বসছে ২০১৭-র ডিসেম্বরে।

গুমারা গ্রামে দীর্ঘ দিন ধরেই মেয়েদের প্রতি বিরূপ মনোভাব পোষণ করে আসা হচ্ছে। মেয়ে বয়স্ক হলে তার বিয়ে দিতে হবে। আর বিয়ে মানেই মোটা অঙ্কের যৌতুক। সেই কারণে কন্যাসন্তানকে বোঝা বলেই মনে করে গ্রামের অধিকাংশ পরিবার। কোনো নারী গর্ভবতী হলেই আইন ভেঙে গর্ভস্থ ভ্রূণের লিঙ্গ নির্ধারণ করানো হয়।  

যদি দেখা যায়, গর্ভের ভ্রূণ কন্যাসন্তানের, তা হলে হয় গর্ভেই তাকে মেরে ফেলা হয়, নতুবা জন্মের পরে তাকে হত্যা করা হয়। এটাই এই অঞ্চলের রীতি। ফলে এই নৃশংসতা নিয়ে কখনও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে কেউ কোনো অভিযোগও জানানোর প্রয়োজন বোধ করেননি।  

কন্যাসন্তানের জন্মের পরে তামাক ও দুধ দিয়ে তাকে হত্যা করার রীতি প্রচলিত রয়েছে গ্রামে। এ ছাড়াও নানা অদ্ভুত কৌশলে কন্যাসন্তানদের পৃথিবী থেকে সরিয়ে ফেলা হয়ে থাকে।  

এক সর্বভারতীয় সংবাদপত্রের সঙ্গে কথাপ্রসঙ্গে গ্রামের এক মহিলা জানান, ‘আমি কুড়ি বছর আগে কন্যাসন্তানের জননী হয়েছিলাম। আমার সন্তানকে কেউ হত্যা করার সাহস দেখায়নি ঠিকই, কিন্তু পরিবারের লোকের চাপে আমি আমার বাচ্চাকে ঠিকমতো লালন-পালন করতে পারিনি। পরিণামে ক্ষুধার তাড়নায় মেয়েটি শৈশবেই মারা যায়। ’

দীর্ঘ চল্লিশ বছরে গ্রামের কোনো মেয়ে বিয়ের বয়সে পৌঁছায়নি। গ্রামের ছেলেরা পাত্রীর গ্রামে গিয়ে বিয়ে করেছে। ফলে প্রায় চল্লিশ বছর হয়ে গেল, গুমারায় বসেনি কোনো বিয়ের আসর। কিন্তু এ বার গ্রামের মেয়ে ১৮ বছর বয়সি আরতি গুজার বিয়ের পিঁড়িতে বসতে চলেছে আগামী ডিসেম্বর মাসে। ওই সময়েই গ্রামের আর এক কন্যা, রচনা গুজারেরও বিয়ে স্থির হয়ে রয়েছে।  

আরতির বিয়ে হওয়ার কথা ছিল এই বছরের মার্চ মাসেই। কিন্তু বোর্ডের পরীক্ষার কারণে সেই বিয়ে পিছিয়ে যায়। আরতির বিয়ে নিয়ে গ্রামের কচিকাঁচা এবং নারীরা রীতিমতো উত্তেজিত। এক দল প্রবীণ অবশ্য বিয়ে নিয়ে ততটা উৎসাহিত নন, যতটা এই বিয়ের খবর সংবাদমাধ্যমের চোখের আড়ালে রাখতে।  

তাদের বক্তব্য, গ্রামের বদনাম করার লক্ষ্যেই তাদের গ্রামের ‘গুপ্ত’ খবর কেউ বা কারা সংবাদমাধ্যমের কানে তুলেছে।

 

বিস্তারিত

Next
  • 1
  • 2
  • 3
  • 4
  • 5
  • 6
  • 7
  • 8
  • 9
  • 10
  • 11
  • 12
  • 13
  • 14
  • 15
  • 16
  • 17
  • 18
  • 19
  • 20
  • 21
  • 22
  • 23
  • 24
  • 25
  • 26
  • 27
  • 28
  • 29
  • 30
  • 31
  • 32
  • 33
  • 34
  • 35
  • 36
  • 37
  • 38
  • 39
  • 40
  • 41
  • 42
  • 43
  • 44
  • 45
  • 46
  • 47
  • 48
  • 49
  • 50
  • 51
  • 52
  • 53
  • 54
  • 55
  • 56
  • 57
  • 58
  • 59
  • 60
  • 61
  • 62
  • 63
  • 64
  • 65
  • 66
  • 67
  • 68
  • 69
  • 70
  • 71
  • 72
  • 73
  • 74
  • 75
  • 76
  • 77
  • 78
  • 79
  • 80
  • 81
  • 82
  • 83
  • 84
  • সর্বশেষ
  • সর্বাধিক পঠিত

মধ্যপ্রাচ্যে সন্ত্রাসের মূল কারণ ইসরাইল ও আমেরিকা: রুহানি

আসন্ন নির্বাচনে জিতলেই দেশের ক্ষমতা পাবে তালেবান: আফগান প্রেসিডেন্ট

৫১ নং ওয়ার্ডকে মডেল ওয়ার্ড হিসেবে গড়ে তুলবো: মামুন সরকার

৫১ নং ওয়ার্ডের বিভিন্নস্থানে ঠেলাগাড়ি প্রার্থীর পোস্টার ছিড়ে ফেলা হচ্ছে

হাবিব হাসানের সাক্ষাতে উত্তরা প্রেস ক্লাব সোসাইটি’র নেতৃবৃন্দ

বাসে তরুণীকে যৌন নিপীড়ন; নিপীড়কের হাত কেটে দিতে বললো তরুণী

টঙ্গীতে গাছ কেটে সরকারী জায়গা দখলের অভিযাগ

বিশ্ব ইজতেমার ম্যাপ ও জেলা দায়িত্বশীলদের তালিকা প্রকাশ

ঢাকাকে কাঁদিয়ে বিপিএলে চ্যাম্পিয়ন কুমিল্লা

এগিয়ে চলছে উত্তরা লেকের কার্যক্রম, দক্ষিণের ৮০ ভাগ কাজ সম্পন্ন

৫১ নং ওয়ার্ডের বিভিন্নস্থানে ঠেলাগাড়ি প্রার্থীর পোস্টার ছিড়ে ফেলা হচ্ছে

আইইউবিএটিতে ৮০তম ওরিয়েন্টেশন প্রোগ্রাম পালিত

৫৩ নং ওয়ার্ডকে একটি মডেল এলাকা হিসেবে গড়ে তুলবো

আলোকিত সমাজ গড়তে সকল স্তরের জনগণের কাছে দোয়া চাই: মিনারা সুলতানা

আাগামী মাসের ১৫, ১৬ ও ১৭ তারিখ তুরাগ তীরে বিশ্ব ইজতেমা

নেত্রকোণায় চার সাংবাদিকের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজির অভিযোগ ভিত্তিহীন

উত্তরায় দুই দিনে চার স্থানে অগ্নিকাণ্ড!! ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

বিশ্ব ইজতেমার ম্যাপ ও জেলা দায়িত্বশীলদের তালিকা প্রকাশ

এগিয়ে চলছে উত্তরা লেকের কার্যক্রম, দক্ষিণের ৮০ ভাগ কাজ সম্পন্ন

টঙ্গীতে গাছ কেটে সরকারী জায়গা দখলের অভিযাগ

  • প্রচ্ছদ
  • আমাদের পরিবার
  • বিজ্ঞাপন

© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত উত্তরা নিউজ
২০১৩-২০১৬

সম্পাদক ও প্রকাশকঃ মোঃ তারেকউজ্জামান খান
বাড়িঃ ১২৫(৩য় তলা), রানাভোলা এভিনিউ রোড, সেক্টরঃ ১০,
উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০
মোবাঃ ০১৭১২২৬৩৮৯৬
ই-মেইলঃ info@uttaranews24.com, uttaranewsbd24@gmail.com

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা বা ছবি অনুমতি ছাড়া নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি