English
  • Twitter
  • Facebook
  • RSS
  • Google+
  • Vimeo
  • Tumblr
  • Pinterest

logo
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • রাজনীতি
  • অর্থ ও বাণিজ্য
  • তথ্য ও প্রযুক্তি
  • খেলাধুলা
  • বিনোদন
  • লাইফস্টাইল
  • আইন ও আদালত
  • শিক্ষাঙ্গন
  • ধর্ম ও জীবন
  • অন্যান্য
    • প্রবাস
    • উত্তরার খবর
    • রাজধানী
    • সারাবাংলা
    • বিচিত্র খবর
    • ফিচার-সাহিত্য
    • স্বাস্থ্য
    • সাক্ষাৎকার
    • সম্পাদকীয়
    • ছবিঘর
    • ভিডিও
  • উত্তরা
প্রচ্ছদ
  • প্রচ্ছদ
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • রাজনীতি
  • অর্থ ও বাণিজ্য
  • তথ্য ও প্রযুক্তি
  • খেলাধুলা
  • বিনোদন
  • লাইফস্টাইল
  • আইন ও আদালত
  • শিক্ষাঙ্গন
  • ধর্ম ও জীবন
  • অন্যান্য
    • প্রবাস
    • উত্তরার খবর
    • রাজধানী
    • সারাবাংলা
    • বিচিত্র খবর
    • ফিচার-সাহিত্য
    • স্বাস্থ্য
    • সাক্ষাৎকার
    • সম্পাদকীয়
    • ছবিঘর
    • ভিডিও
  • উত্তরা

ব্রেকিং নিউজ

uttaranews24 এগিয়ে চলছে উত্তরা লেকের কার্যক্রম, দক্ষিণের ৮০ ভাগ কাজ সম্পন্ন    uttaranews24 সোনারগাঁও-শাহ মখদুম সড়কে অধিকাংশ সময় যানজট    uttaranews24 নদী দখলকারীরা নির্বাচন করার ও ঋণ পাওয়ার অযোগ্য: হাইকোর্ট    uttaranews24 উত্তরা ১২ নং সেক্টরে প্রধান সড়কে রাস্তার উপর নির্মাণ সামগ্রী!    uttaranews24 তুরাগ থানা আ.লীগ এর পক্ষ থেকে সাহারা খাতুন (এমপি)কে ফুলেল শুভেচ্ছা    uttaranews24 ফেসবুকে জানান দিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রের আত্মহত্যা    uttaranews24 নির্বাচনে জয়-পরাজয়ের ব্যাখা দিলেন সজিব ওয়াজেদ জয়   
  • প্রচ্ছদ
  • জাতীয়
শেখ হাসিনা

২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলায় নিহতদের প্রতি প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা

২০০৪ সালের ২১ আগস্ট রাজধানীর বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউতে গ্রেনেড হামলায় নিহতদের স্মরণে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে অস্থায়ী বেদীতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

রবিবার বিকাল ৪টার দিকে এ শ্রদ্ধা দিবেদন করেন তিনি। এ সময় নিহতদের মাগফেরাত কামনা করে মোনাজাত করা হয়।

তার সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন দলের নেতাকর্মীরা।

বিস্তারিত

গ্রেনেড হামলা

ইতিহাসের কলংকময় দিন ২১ আগস্ট

দেশের ইতিহাসে ভয়াবহ গ্রেনেড হামলার ১২তম বার্ষিকী আজ। ইতিহাসের কলংকময় ২১ আগস্ট। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ আওয়ামী লীগকে নেতৃত্বশূন্য করতে ২০০৪ সালের এদিন নারকীয় হামলা চালানো হয়।

বঙ্গবন্ধু এভিনিউতে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে সন্ত্রাসবিরোধী সমাবেশে চালানো এ হামলায় সাবেক রাষ্ট্রপতি প্রয়াত জিল্লুর রহমানের সহধর্মিণী ও আওয়ামী লীগের মহিলাবিষয়ক সম্পাদক আইভি রহমানসহ ২৪ নেতাকর্মী নিহত হন।

বর্তমান প্রধানমন্ত্রী ও তৎকালীন বিরোধী দলের নেতা শেখ হাসিনা এবং আওয়ামী লীগের নেতারা সেদিন অল্পের জন্য এ হামলা থেকে রক্ষা পান। আকস্মিক এ হামলায় আহত হন আরও ৪০০ জন। আহতদের অনেকেই পঙ্গু হয়ে গেছেন। তাদের কেউ কেউ আর স্বাভাবিক জীবন ফিরে পাননি। ভয়াল ২১ আগস্টের ১২তম বার্ষিকী উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পৃথক বাণী দিয়েছেন। বাণীতে ২১ আগস্টের শহীদদের আত্মার মাগফিরাত কামনা ও আহতদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানিয়েছেন তারা। দিবসটি পালন উপলক্ষে নানা কর্মসূচি নেয়া হয়েছে।

প্রত্যক্ষদর্শীদের মতে, ২০০৪ সালের ২১ আগস্টের ওই সমাবেশে প্রধান অতিথি ছিলেন তৎকালীন বিরোধী দল আওয়ামী লীগ সভানেত্রী ও বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সমাবেশের শেষদিকে ট্রাকের ওপর তৈরি অস্থায়ী মঞ্চে দলের সভানেত্রী হিসেবে বক্তব্য দেয়া শুরু করতেই চারদিক থেকে শুরু হয় গ্রেনেড হামলা। উপর্যুপরি গ্রেনেড হামলায় একের পর এক ছিন্নভিন্ন হতে থাকে সমাবেশে যোগ দেয়া আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের দেহ। ঘটনার আকস্মিকতায় সমাবেশস্থল থেকে যে যার মতো পালাতে থাকেন। এ সময় তৎকালীন মেয়র মোহাম্মদ হানিফসহ আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতারা মানবঢাল তৈরি করে শেখ হাসিনাকে নিরাপদে গাড়িতে তুলে দেন। গ্রেনেডের আঘাত থেকে অলৌকিকভাবে বেঁচে গেলেও তার (শেখ হাসিনা) শ্রবণশক্তির ক্ষতি হয়। ন্যক্কারজনক এ হামলার বিচার প্রায় শেষ পর্যায়ে। এ ঘটনায় হওয়া দুটি মামলায় এ বছরই রায় ঘোষণা হতে পারে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।

বর্বরোচিত হামলায় নিহতরা হলেন : আইভি রহমান, প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত নিরাপত্তারক্ষী ল্যান্স করপোরাল (অব.) মাহবুবুর রশীদ, আবুল কালাম আজাদ, রেজিনা বেগম, নাসির উদ্দিন সরদার, আতিক সরকার, আবদুল কুদ্দুস পাটোয়ারি, আমিনুল ইসলাম মোয়াজ্জেম, বেলাল হোসেন, মামুন মৃধা, রতন শিকদার, লিটন মুনশি, হাসিনা মমতাজ রিনা, সুফিয়া বেগম, রফিকুল ইসলাম (আদা চাচা), মোশতাক আহমেদ সেন্টু, মোহাম্মদ হানিফ, আবুল কাশেম, জাহেদ আলী, মোমেন আলী, এম শামসুদ্দিন, ইসাহাক মিয়া প্রমুখ।

জানা গেছে, ২১ আগস্টের এ হামলার পর দুটি মামলা হয়। একটি হত্যা মামলা ও অপরটি বিস্ফোরক দ্রব্য আইনের মামলা। অভিযোগ রয়েছে, ২০০৪ সালের ২১ আগস্টের এ হত্যাকাণ্ডের বিচারের ব্যাপারে তৎকালীন বিএনপি সরকার নির্লিপ্ত ভূমিকা পালন করেছিল। শুধু তা-ই নয়, এ হামলার সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের রক্ষা করতে সরকারের কর্মকর্তারা উঠেপড়ে লাগেন। জজ মিয়া নাটক সাজিয়ে ঘটনা ভিন্ন খাতে নেয়ার চেষ্টা চালানো হয়। এসব কারণে মামলা দুটির বিচার বিলম্বের মুখে পড়ে। বর্তমানে মামলার সাক্ষ্য গ্রহণ প্রায় শেষ পর্যায়ে রয়েছে। মোট ৪৯২ জন সাক্ষীর মধ্যে ২২৪ জনের সাক্ষ্য নেয়া হয়েছে। এ বছরই রায় ঘোষণা সম্ভব হবে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা। আইনমন্ত্রী আনিসুল হক শনিবার বলেছেন, এ হামলা মামলার বিচার প্রায় শেষ পর্যায়ে। যে কোনো দিন রায় ঘোষণা করা হবে। ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-১-এ মামলা দুটির বিচারকাজ একসঙ্গে চলছে। হত্যা মামলায় আসামি ৫২ জন ও বিস্ফোরক দ্রব্য আইনের মামলায় আসামি ৪১ জন। ৫২ আসামির মধ্যে ৩৪ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এদের মধ্যে ৮ জন জামিনে, ২৫ জন কারাগারে আছে।

আসামিদের মধ্যে মানবতাবিরোধী অপরাধে জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদের ফাঁসি কার্যকর হয়েছে। বাকি ১৮ পলাতক আসামির অনুপস্থিতিতেই বিচারকাজ চলছে। একই সঙ্গে পলাতকদের দেশে ফিরিয়ে আনার প্রচেষ্টাও অব্যাহত আছে বলে জানিয়েছেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক।

কর্মসূচি: দিবসটি উপলক্ষে আজ বিকাল ৪টায় বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ের আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে স্থাপিত অস্থায়ী শহীদ বেদীতে আওয়ামী লীগ সভানেত্রী ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জাতীয় নেতাদের সঙ্গে নিয়ে শ্রদ্ধার্ঘ্য অর্পণ, দোয়া ও মিলাদ মাহফিলে অংশগ্রহণ করবেন।

একই স্থানে তিনি ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলায় নিহত শহীদ পরিবারের সদস্য ও আহতদের সঙ্গে সাক্ষাৎ এবং আলোচনা সভায় অংশগ্রহণ করবেন।

এছাড়া আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী এবং ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও পেশাজীবী সংগঠন দিবসটি উপলক্ষে আলোচনা সভা, দেয়া মাহফিলসহ নানা কর্মসূচি গ্রহণ করেছে।

বিস্তারিত

আইনমন্ত্রী আনিসুল হক

শীঘ্রই ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলার রায়

শিগগিরই ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলার রায় দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক।

আজ শনিবার জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে অ্যাটর্নি জেনারেলের কার্যালয় আয়োজিত স্বেচ্ছায় রক্তদান কর্মসূচিতে আইনমন্ত্রী এ কথা বলেন।

আইনমন্ত্রী বলেন, ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলার বিচার শেষ পর্যায়ে রয়েছে। যেকোনো দিন রায় ঘোষণা করা হবে। তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলায় আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্র রয়েছে কি না তা খতিয়ে দেখতে কমিশন গঠন করা যেতে পারে।

বঙ্গবন্ধু হত্যায় প্রয়াত রাষ্ট্রপতি ‍জিয়াউর রহমানের মরণোত্তর বিচার করা হবে কি না, তা আইনমন্ত্রীর কাছে জানতে চান এক সংবাদিক। জবাবে তিনি বলেন, আইনে সেই সুযোগ নেই; কেননা ফৌজদারি আইনের মামলায় অভিযুক্ত কোনো আসামি মারা গেলে তার বিচারের কোনো বিধান নেই। যদি তিনি (জিয়াউর রহমান) দোষী হন, তা ইতিহাসের পাতায় লেখা থাকবে।

বঙ্গবন্ধু খুনের ঘটনায় কমিশন

রক্তদান কর্মসূচিতে দেওয়া বক্তব্যে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের হত্যার নেপথ্যে ষড়যন্ত্রকারীদের বের করতে একটা কমিশন করা উচিত বলে মন্তব্য করেন আইনমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘যারা যারা এর নেপথ্যে ছিলেন ইতিহাসের কারণেই কিন্তু সেটা খোঁজে বের করা দরকার। আমরা চিন্তা ভাবনা করছি তাদের খোঁজে বের করতে কোনো কমিশন গঠন করবার কথা।’

বিএনপি-জামায়াতের জোট সরকারের আমলে ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট আওয়ামী লীগের এক সন্ত্রাসবিরোধী সমাবেশে এই ভয়াবহ গ্রেনেড হামলার ঘটনা ঘটে।

হামলায় ২৪ জন নিহত এবং পাঁচ শতাধিক লোক আহত হয়। নিহতদের মধ্যে ছিলেন তৎকালীন মহিলা আওয়ামী লীগের সভানেত্রী মরহুম রাষ্ট্রপতি জিল্লুর রহমানের স্ত্রী আইভি রহমান।

তবে তৎকালীন বিরোধীদলীয় নেতা এবং বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং আওয়ামী লীগের প্রথম সারির অন্যান্য নেতা এই হত্যাকাণ্ড থেকে বেঁচে যান।

 

সূত্র- এনটিভি

বিস্তারিত

motiur_un

আজ বীরশ্রেষ্ঠ মতিউর রহমানের ৪৫তম শাহাদাতবার্ষিকী

বীরশ্রেষ্ঠ ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমানের ৪৫তম শাহাদাতবার্ষিকী আজ । ১৯৭১ সালের ২০ আগস্ট উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত হয়ে তিনি শাহাদতবরণ করেন।

মতিউর রহমান পাকিস্তানের করাচির মশরুর বিমান ঘাঁটি থেকে প্রশিক্ষণ উড়োজাহাজ নিয়ে পালিয়ে আসার চেষ্টা করেন। ভারতীয় সীমান্তের ৩৫ মাইল দূরে থাট্টায় উড়োজাহাজটি বিধ্বস্ত হয়। তার মৃতদেহ ঘটনাস্থল থেকে প্রায় আধা মাইল দূরে পাওয়া যায়। মুক্তিযুদ্ধের সময় তিনি ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট পদে ছিলেন।

১৯৪১ সালের ২৯ নভেম্বর জন্মগ্রহণ করেন মতিউর রহমান। ১৯৬৭ সালের ২১ জুলাই একটি মিগ-১৯ বিমান চালনার সময় আকাশে সেটা হঠাৎ বিকল হয়ে গেলে অপূর্ব দক্ষতায় প্যারাস্যুটযোগে মাটিতে অবতরণ করেন।

মুক্তিযুদ্ধে মতিউরের অসম সাহসিকতা ও অতুলনীয় অবদানের জন্য বাংলাদেশ সরকার তাকে সর্বোচ্চ জাতীয় খেতাব 'বীরশ্রেষ্ঠ' উপাধিতে ভূষিত করে।

 

বিস্তারিত

Anisul_un

‘গ্রেনেড হামলা মামলার বিচার শেষ পর্যায়ে, রায় শিগগিরই’

আইনমন্ত্রী অ্যাডভোকেট আনিসুল হক বলেছেন, ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলার বিচার শেষ পর্যায়ে রয়েছে। শিগগিরই এ রায় দেওয়া হবে বলে আশা করছি।

শনিবার সকালে জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে অ্যাটর্নি জেনারেলের কার্যালয়ের আয়োজনে স্বেচ্ছায় রক্তদান কর্মসূচিতে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ তথ্য জানান।

আইনমন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলায় আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্র রয়েছে কিনা খতিয়ে দেখতে কমিশন গঠন করা যেতে পারে।

বঙ্গবন্ধু হত্যায় জিয়াউর রহমানের মরণোত্তর বিচার হবে কি-না- সাংবাদিকদের এ প্রশ্নের জবাবে আইনমন্ত্রী বলেন, ফৌজদারি আইনের মামলায় অভিযুক্ত কোনো আসামি মারা গেলে তার বিচারের কোনো বিধান নেই।

ফলে বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলায় জিয়াউর রহমানের মরণোত্তর বিচার হওয়ার কোনো সুযোগ নেই। যদি তিনি দোষী হন, তা ইতিহাসের পাতায় লেখা থাকবে।

বিস্তারিত

21_August_un

২১ আগস্ট ভয়াবহ গ্রেনেড হামলার ১২তম বার্ষিকী আগামীকাল

ইতিহাসের ভয়াবহতম ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার ১২তম বার্ষিকী আগামীকাল।
জাতি আগামীকাল শ্রদ্ধাবনতচিত্তে ইতিহাসের ভয়াবহতম গ্রেনেড হামলা দিবস পালন করবে। বারো বছর আগের এইদিনে বঙ্গবন্ধু এভিনিউতে আওয়ামী লীগের শান্তি সমাবেশে নারকীয় গ্রেনেড হামলার ঘটনা ঘটে।
বর্তমান প্রধানমন্ত্রী ও তৎকালীন বিরোধী দলীয় নেতা শেখ হাসিনা এবং আওয়ামী লীগের শীর্ষ স্থানীয় কয়েকজন নেতা সেদিন অল্পের জন্য এই ভয়াবহ হামলা থেকে বেঁচে গেলেও অপর ২৪ জন নিহত হন।
২০০৪ সালের ২১ আগস্টের শান্তি সমাবেশে বিকেলে একটি ট্রাকের উপর অস্থায়ী মঞ্চে যখন শেখ হাসিনা বক্তৃতা দিচ্ছিলেন তখন আকস্মিক এই হামলায় সাবেক রাষ্ট্রপতি প্রয়াত জিল্লুর রহমানের সহধর্মিনী ও আওয়ামী লীগের মহিলা বিষয়ক সম্পাদক আইভি রহমান এবং আরো ২৩ জন নেতা-কর্মী নিহত হন।
এছাড়াও এই হামলায় আরো ৪শ’ জন আহত হন। আহতদের অনেকেই চিরতরে পঙ্গু হয়ে গেছেন। তাদের কেউ কেউ আর স্বাভাবিক জীবন ফিরে পাননি। দেশের বৃহৎ এই রাজনৈতিক সংগঠন আওয়ামী লীগকে নেতৃত্বশূণ্য করতে এ হামলা করা হয়েছিল বলে পরবর্তি সময়ে অভিযোগ করেছিলেন দলটির নেতৃবৃন্দ।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন , শেখ হাসিনার বক্তব্যের শেষ পর্যায়ে আকস্মিক গ্রেনেড বিস্ফোরণে ঘটনাস্থলে মারাত্মক বিশৃংখলা, ভয়াবহ মৃত্যু ও দিনের আলো মুছে গিয়ে এক ধোয়াচ্ছন্ন পরিবেশ সৃষ্টি হয়।
ঢাকা’র তৎকালিন মেয়র মোহাম্মদ হানিফ এবং শেখ হাসিনার ব্যক্তিগত দেহরক্ষীসহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ তাৎক্ষণিকভাবে এক মানব বলয় তৈরি করে নিজেরা আঘাত সহ্য করে তাকে গ্রেনেড ও গুলির আঘাত থেকে রক্ষা করেন।
এদিকে শেখ হাসিনা গ্রেনেডের আঘাত থেকে বেঁচে গেলেও তাঁর শ্রবণ শক্তি নষ্ট হয়ে যায়।
হীমশীতল মৃত্যুর স্পর্শ থেকে বেঁচে যাওয়া অনেকে এখনও বিশ্বাসই করতে পারেন না আসলে তারা জীবিত আছেন কি-না। মৃত্যুর এতো কাছাকাছি গিয়ে আবার ফিরে আসায় হয়তো তারা নতুন জীবন পেয়েছেনÑ কিন্তু যতদিন তারা বেঁচে থাকবেন ততদিন তাদের বহন করে যেতে হবে সেই দুঃস্বপ্নের মত তাড়িয়ে বেড়ানো স্মৃতিকে, হঠাৎ করে গভীর অন্ধকারে তলিয়ে যাওয়ার সেই ঘটনাকে।
এই বর্বরোচিত গ্রেনেড হামলায় দলের নিহত নেতাকর্মীদের মধ্যে রয়েছেন- আইভি রহমান, ল্যান্স করপোরাল (অব:) মাহবুবুর রশীদ, আবুল কালাম আজাদ, রেজিনা বেগম, নাসির উদ্দিন সরদার, আতিক সরকার, আবদুল কুদ্দুস পাটোয়ারি, আমিনুল ইসলাম মোয়াজ্ঝেম, বেলাল হোসেন, মামুন মৃধা, রতন শিকদার, লিটন মুনশী, হাসিনা মমতাজ রিনা, সুফিয়া বেগম, রফিকুল ইসলাম (আদা চাচা). মোশতাক আহমেদ সেন্টু, মোহাম্মদ হানিফ, আবুল কাশেম, জাহেদ আলী, মোমেন আলী, এম শামসুদ্দিন এবং ইসাহাক মিয়া।
মারাত্মক আহতরা হলেন বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, আমির হোসেন আমু, প্রয়াত আব্দুর রাজ্জাক, সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত, ওবায়দুল কাদের, এডভোকেট সাহারা খাতুন, প্রয়াত মোহাম্মদ হানিফ, আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, নজরুল ইসলাম বাবু, আওলাদ হোসেন, সাঈদ খোকন, মাহবুবা পারভীন, এডভোকেট উম্মে রাজিয়া কাজল, নাসিমা ফেরদৌস, শাহিদা তারেক দিপ্তী, রাশেদা আখতার রুমা, হামিদা খানম মনি, ইঞ্জিনিয়ার সেলিম, রুমা ইসলাম, কাজী মোয়াজ্জেম হোসেইন, মামুন মল্লিক প্রমুখ।
অভিযোগ রয়েছে ২০০৪ সালের ২১ আগস্টের এই হত্যাকান্ডের প্রতিকারের ব্যাপারে তৎকালীন বিএনপি সরকার নিলিপ্ত ভূমিকা পালন করেছিল। শুধু তাই নয় এ হামলার সাথে জড়িত ব্যক্তিদের রক্ষা করতে সরকারের কর্মকর্তারা ঘটনাকে ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করার চেষ্টা করছে। ঘটনাস্থল থেকে উদ্ধারকৃত পাঁচটি গ্রেনেড ধ্বংস করে দিয়ে প্রমাণ নষ্ট করার চেষ্টাও করা হয়েছিল।
হামলার পর তৎকালিন স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবরের তত্ত্বাবধানে একটি তদন্ত কার্যক্রম পরিচালনা করা হয় এবং এতে জজ মিয়া নামে এক ভবঘুরে, একজন ছাত্র, একজন আওয়ামী লীগের কর্মীসহ ২০ জনকে গ্রেফতার করা হয়। অথচ পরবর্তী তদন্তে তাদের কারো বিরুদ্ধেই অভিযোগ প্রমাণিত হয়নি।
সেনা সমর্থিত তত্বাবধায়ক সরকারের আমলে অনুকুল পরিস্থিতিতে সরকার এ হামলার পুনারায় তদন্তের নির্দেশ দিলে এবং সাড়ে তিন বছর পর বিলম্বিত পুলিশ চার্জ শিট নথিভুক্ত করা হয়। অথচ বিএনপি’র কতিপয় সংসদ সদস্য এই জঘন্য হামলাকে আওয়ামী লীগের পরিকল্পিত হামলা বলে দাবি করেছিলেন।
পুনরায় তদন্তে পুলিশ এই হামলার পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নের সাথে জড়িত থাকার অভিযোগে ২১ জনকে চিহ্নিত করে।
অভিযুক্তদের মধ্যে সাবেক মন্ত্রী ও জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদের ১৯৭১ সালে স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় মানবতাবিরোধী অপরাধ মামলায় ফাঁসিতে মৃত্যু হয়।
অন্যদিকে, সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর, সাবেক উপমন্ত্রী আবদুস সালাম পিন্টু ও হরকাতুল জিহাদ প্রধান মুফতি আবদুল হান্নান কারাগারে রয়েছে।
এই মামলায় পুলিশের সাবেক আইজি আশরাফুল হুদা, শহুদুল হক ও খোদাবক্স চৌধুরী এবং সাবেক তিন তদন্ত কর্মকর্তা- সিআইডি’র সাবেক এসপি রুহুল আমিন, সিআইডি’র সাবেক এএসপি আতিকুর রহমান ও আবদুর রশিদ জামিনে রয়েছে।
পলাতকদের মধ্যে তারেক রহমান রয়েছে লন্ডনে, শাহ মোফাজ্জল হোসেন কায়কোবাদ ব্যাংককে, হানিফ এন্টারপাইজের মালিক মোহাম্মদ হানিফ কলকাতা, মেজর জেনারেল (অব.) এ টি এম আমিন আমেরিকায়, লে. কর্নেল (অব.) সাইফুল ইসলাম জোয়ার্দার কানাডায়, বাবু ওরফে রাতুল বাবু ভারতে, আনিসুল মোরসালীন ও তার ভাই মহিবুল মুত্তাকিন ভারতের একটি কারগারে এবং মওলানা তাজুল ইসলাম দক্ষিণ আফ্রিকায় অবস্থান করছে বলে গোয়েন্দা সূত্র জানায়।
জঙ্গি নেতা শফিকুর রহমান, মুফতি আবদুল হাই, মওলানা আবু বকর, ইকবাল, খলিলুর রহমান, জাহাঙ্গীর আলম ওরফে বদর ও মওলানা লিটন ওরফ জোবায়ের ওরফে দেলোয়ার, ডিএমপি’র তৎকালীন ডেপুটি কমিশনার (পূর্ব) ও ডেপুটি কমিশনার (দক্ষিণ) মো. ওবায়দুর রহমান এবং খান সৈয়দ হাসানও বিদেশে অবস্থান করছে।
তবে সাবেক অভিযুক্ত হারিছ চৌধুরীর কোনো খোঁজ পাওয়া যাচ্ছে না। পলাকতকদের মধ্যে মওলানা তাজউদ্দিন ও বাবু আটক উপমন্ত্রী আবদুস সালাম পিন্টুর ভাই।
বেশ কয়েকটি বিদেশী মিশন যেমন ব্রিটিশ স্কটল্যান্ড ইয়ার্ড, ইউএস ফেডারেল ব্যুারো অব ইনভেস্টিগেশন (এফবিআই) এবং ইন্টারপোল বাংলাদেশী তদন্তকারীদের যোগ দিলেও এসব প্রতিষ্ঠান বিএনপি সরকার তাদের সহযোগিতা করেনি বলে অভিযোগ করেছিল।
এই মামলার সঙ্গে সম্পৃক্ত সরকারি কৌসুলি এ্যাডভোকেট মোশাররফ হোসেন কাজল বাসসকে বলেছেন , ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার বিচার এখন শেষ পর্যায়ে। জাতি দীর্ঘ প্রত্যাশিত এই মামলার রায় তিন মাসের মধ্যে দেখতে পাবেন বলে তিনি আশা করেন।
তিনি বলেন, ‘দুইজন তদন্ত কর্মকর্তার (আইও) জেরা সম্পন্ন হলেই ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলার রায় দেয়া হবে এবং এজন্য প্রয়োজন দুই থেকে তিন মাস।’
৪৯১ জনের মধ্যে প্রয়োজনীয় ২২৪ জন স্বাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ করা সম্পন্ন হওয়ায় তিনি এই আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
যথাযোগ্য মর্যাদায় দিবসটি পালনের জন্য আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী সংগঠনসমূহ দিনব্যাপী বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করেছে।
দিবসটি উপলপক্ষে আগামীকাল বিকেল ৪ টায় বঙ্গবন্ধু এভিনিউস্থ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে স্থাপিত অস্থায়ী শহীদ বেদীতে আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দলের জাতীয় নেতৃবৃন্দকে সাথে নিয়ে শ্রদ্ধার্ঘ্য অর্পণ, দোয়া ও মিলাদ মাহফিলে অংশগ্রহণ করবেন।
আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যকরী কমিটির সদস্য, উপদেষ্টা পরিষদ, সংসদ সদস্য, অন্যান্য রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দ এবং আওয়ামী লীগের সহযোগী সংগঠনের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক এসময় উপস্থিত থাকবেন।
এই সময় আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী, ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনগুলোসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক, পেশাজীবী সংগঠনের নেতৃবৃন্দও অনুরূপ কর্মসুচিতে যোগদান করবেন।
পরে একই স্থানে শেখ হাসিনা ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলায় নিহত শহীদ পরিবারের সদস্যবৃন্দ ও আহতদের সাথে সাক্ষাৎ এবং আলোচনা সভায় অংশগ্রহণ করবেন।

সুত্রঃ প্রথম আলো । 

বিস্তারিত

স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়

হাসপাতাল গুলোতে নিরাপত্তা বাড়ানোর সিদ্ধান্ত

সাম্প্রতিক কিছু জঙ্গি হামলার প্রেক্ষাপটে দেশের হাসপাতালগুলোতে নিরাপত্তা বাড়ানোর নির্দেশ দিয়েছে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়।

হাসপাতালে গার্ডের সংখ্যা বাড়ানো, সিসি ক্যামেরা স্থাপন, রোগী ও এটেনডেন্টদের জন্য আইডি কার্ড চালুসহ নানা পদক্ষেপ নিয়েছে কর্তৃপক্ষ।

সাম্প্রতিক সময়ে নিরাপত্তা নিয়ে নানা রকম উদ্বেগের মধ্যেই রাজধানীতে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নাশকতা হতে পারে এরকম তথ্য পায় আইন- শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনী। এরই পরিপ্রেক্ষিতে হাসপাতালগুলোতে নিরাপত্তা বাড়ানোর উদ্যোগ নেয় স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়।

এক সপ্তাহ আগে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের এক বৈঠকে এ সংক্রান্ত বেশকিছু সিদ্ধান্ত গ্রহণের পর প্রয়োজনীয় নির্দেশনা পাঠানো হয় হাসপাতালগুলোতে। সে অনুযায়ী ব্যবস্থাও নিতে শুরু করেছে অনেক হাসপাতাল।

বিস্তারিত

Abdur_rashid_un

আজ মাওলানা আব্দুর রশিদ তর্কবাগীশের ৩০তম মৃত্যুবার্ষিকী

সলঙ্গা বিদ্রোহের মহানায়ক ও মহান ভাষা আন্দোলনে নেতৃত্বদানকারীদের মধ্যে অন্যতম নেতা মাওলানা আব্দুর রশিদ তর্কবাগীশের ৩০তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ। ১৯৮৬ সালের ২০ আগস্ট তিনি ঢাকা পিজি হাসপাতালে মৃত্যুবরণ করেন।

 

 তাঁর মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে সিরাজগঞ্জের বিভিন্ন সংগঠন নানা কর্মসূচী গ্রহণ করেছে। কর্মসূচীর মধ্যে রয়েছে ভোরে মরহুমের মাজারে পুষ্পস্তবক অর্পণ, মাজার জিয়ারত, ফাতেহা পাঠ ও দোয়া খায়ের।

সিরাজগঞ্জ মাওলানা তর্কবাগীশ গবেষণা কেন্দ্র, রায়গঞ্জের বেগম নুরুন্নাহার তর্কবাগীশ সরকারি কলেজ, সলঙ্গা থানার চড়িয়া মাওলানা আব্দুর রশিদ তর্কবাগীশ বিজ্ঞান মাদ্রাসা, পাটধারী মাওলানা আব্দুর রশিদ তর্কবাগীশ উচ্চ বিদ্যালয়, সলঙ্গা মাওলানা তর্কবাগীশ পাঠাগার, মাওলানা আব্দুর রশিদ তর্কবাগীশ ফাউন্ডেশন এসব কর্মসূচী পালন করবে।

 মাওলানা আব্দুর রশিদ তর্কবাগীশ ১৯০০ সালের ২৭ নভেম্বর সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়া উপজেলার তারুটিয়া গ্রামে এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন।

 ১৯২২ সালের ২৭ জানুয়ারি তার নেতৃত্বে বিলেতি পণ্য বর্জন আন্দোলনে সলঙ্গা হাটে বিট্রিশ পুলিশের গুলিতে প্রায় সাড়ে ৪ হাজার মানুষ শহীদ হয়। ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলন, ৫৪ সালের যুক্তফ্রন্টের নির্বাচন, ১৯৫৫ সালে ১২ আগষ্ট পাকিস্তানের গণ-পরিষদে রাস্ট্রীয় ভাষা বাংলার দাবীতে তিনিই প্রথম বাংলা ভাষায় বক্তব্য রাখেন। ৬২ সালের শিক্ষা আন্দোলন, ৬৯ সালের গণঅভ্যূত্থান এবং ৭১ সালের মহান স্বাধীনতা সংগ্রামে তাঁর ভূমিকা ছিল অসামান্য।

 ১৯৫৬ সাল থেকে ১৯৬৭ সালের ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত মওলানা আব্দুর রশিদ তর্কবাগীশ নিখিল পাকিস্তান আওয়ামীলীগের সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন।

 স্বাধীনতার পর তারই প্রচেষ্টায় মাদ্রাসা শিক্ষা পুনরায় চালু হয়। বাংলাদেশ মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান হিসাবে তিনি প্রথম মাদ্রাসা শিক্ষাকে আধুনিকীকরণ ও একে বিজ্ঞান সম্মত রূপদান করেন।

তাছাড়া ইসলামী ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা এবং তিনি বেতার ও টেলিভিশনে কোরআন তেলাওয়াতের নিয়ম চালু করেন। এছাড়া তিনি কৃষক আন্দোলন, খেলাফত আন্দোলন, তেভাগা আন্দোলনসহ দেশ ও জাতির ক্রান্ত্রিকালে সকল মুক্তির আন্দোলনে সরাসরি সামনে থেকে জাতীর অধিকার আদায়ে সর্বদা সচেষ্ট থেকেছেন আজীবন।

বিস্তারিত

কেরানীগঞ্জ  কারাগার

নতুন কারাগারের ৩৬ ত্রুটি চিহ্নিত

কেরানীগঞ্জে নবনির্মিত ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার নির্মাণে ৩৬ ধরনের ত্রুটি চিহ্নিত হয়েছে। রান্নাঘর ও বাথরুম নির্মাণে বড় ধরনের ত্রুটি শনাক্ত হয়েছে। বন্দির তুলনায় সাক্ষাৎকক্ষ ছোট। অপেক্ষাগার রাখা হয়নি। কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সন্তানদের স্কুলের জন্য হয়নি নকশা প্রণয়ন। পুকুর খনন হয়নি। নির্মাণ করা হয়নি সেন্টার টাওয়ার ও মসজিদ। এসব ত্রুটি দূর করতে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একজন অতিরিক্ত সচিবকে দায়িত্ব দেয়া হয়েছে। তালিকা তৈরির পর নির্মাণ প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে যোগাযোগের মাধ্যমে সমস্যাগুলো দূর করবেন এই কর্মকর্তা। নবনির্মিত এ কারাগারের নির্মাণ অগ্রগতি নিয়ে এক সভায় উল্লেখিত সিদ্ধান্ত হয় বলে কারা অধিদফতর ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে।

এ প্রসঙ্গে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব ড. মো. মোজাম্মেল হক খান বৃহস্পতিবার যুগান্তরকে বলেন, কেরানীগঞ্জের কেন্দ্রীয় কারাগার দেশের একটি বড় স্থাপনা। ইতিমধ্যে কারাগারটি প্রধানমন্ত্রী উদ্বোধন করেছেন। এর আগে কয়েকবার কারাগারটি পরিদর্শন করা হয়েছে। তিনি বলেন, ‘প্রতিবারই কিছু নির্মাণ ত্রুটি তার চোখে পড়েছে। মনে হয়েছে, এখানকার প্রকল্প পরিচালক, প্রকৌশলী ও ঠিকাদার প্রায় সবাই নিজ দায়িত্ব সম্পর্কে উদাসীন। রাষ্ট্রীয় এ স্থাপনাটি যত্নসহকারে নির্মাণ করা হয়নি। ছোটখাটো অনেক নির্মাণ ত্রুটি রয়েছে।’

এ নিয়ে কোনো তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়নি উল্লেখ করে মোজাম্মেল হক খান বলেন, ‘প্রকল্প পরিচালককে অন্যত্র বদলি করা হয়েছে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিবকে (কারা) এসব ত্রুটি দেখভালের দায়িত্ব দেয়া হয়েছে। তিনি সেখানে সরেজমিন গিয়ে ত্রুটি-বিচ্যুতির তালিকা করবেন। সে অনুযায়ী সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান তা পুনঃনির্মাণ করে দেবে। এটি চলমান প্রক্রিয়া। কিছু নতুন বিষয় সংযোজন করারও সিদ্ধান্ত রয়েছে, যা পরবর্তীকালে নকশা সংশোধনের মাধ্যমে করা হবে।’

গত ১০ এপ্রিল প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কেরানীগঞ্জের এ কারাগার আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করেন। এর মাধ্যমে আড়াইশ’ বছরের পুরনো কারাগার ঢাকার নাজিম উদ্দিন রোড থেকে কেরানীগঞ্জে স্থানান্তর করা হয়। এর আগে কেরানীগঞ্জে নবনির্মিত ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারটির নির্মাণে নানা ত্রুটি ও অনিয়ম নিয়ে অসন্তোষ প্রকাশ করেন কারা অধিদফতরের মহাপরিদর্শক (আইজি প্রিজন্স) ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সৈয়দ ইফতেখার উদ্দীন।

স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অধীন সংস্থাগুলোর উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়ন নিয়ে ২৯ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত অগ্রগতি পর্যালোচনা সভায় তিনি এ অসন্তোষ প্রকাশ করেন। এক কর্মকর্তা বলেন, ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার কেরানীগঞ্জে স্থানান্তর ও এর সামগ্রিক বিষয়ে আলোচনা হয়। প্রকল্প পরিচালক বলেন, একটি ব্যারাক ছাড়া সব ভৌত নির্মাণ কাজ শেষ হয়েছে। নির্মাণ কাজের যেসব ত্রুটি-বিচ্যুতি ছিল, সেটাও সংশোধন করা হয়েছে। এ সময় আইজি প্রিজন্স সৈয়দ ইফতেখার উদ্দীন কারাগার নির্মাণের নানা অনিয়ম ও ত্রুটি-বিচ্যুতি তুলে ধরেন। তিনি বলেন, কারাগারের জন্য গণপূর্ত অধিদফতরের উড ওয়ার্কশপ থেকে আসবাবপত্র সরবরাহ করা হয়েছে। এর মধ্যে অধিকাংশের গুণগত মান ও পরিমাপ সঠিক হয়নি। নির্মাণ উপকরণও নিুমানের। তখন বিষয়টি খতিয়ে দেখা হবে বলে বৈঠকে সিদ্ধান্ত হয়। কিন্তু পরে আর তা খতিয়ে দেখতে কোনো কমিটি গঠন করা হয়নি।

সর্বশেষ ১ আগস্ট কারা মহাপরিদর্শক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সৈয়দ ইফতেখার উদ্দীনের সভাপতিত্বে একটি বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে ৩৬টি নির্মাণ ত্রুটির বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়। এগুলোর মধ্যে রয়েছে- রান্নাঘরের এডজাস্ট ফ্যান লাগানো এবং ভাতের মাড় ও পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা করা। বন্দিদের গোসলের জন্য ওয়ার্ডের পাশে অতিরিক্ত চৌবাচ্চা নির্মাণ ও তাতে পানি সরবরাহের জন্য অতিরিক্ত পাইপ সংযোজন করা। বন্দিদের সঙ্গে সাক্ষাৎপ্রার্থীদের জন্য কক্ষ অপ্রতুল, এ কারণে অতিরিক্ত কক্ষ নির্মাণ করা। সাক্ষাৎপ্রার্থীদের জন্য অপেক্ষাগার শেড নির্মাণ করা। কারাগারের ভেতরে পর্যাপ্ত ডাস্টবিন নেই। ফলে যেখানে সেখানে ময়লা আবর্জনা ফেলা হচ্ছে। এছাড়া বন্দিদের ওয়ার্ডের সামনে নিচতলায় টয়লেট নির্মাণ জরুরি। পাশাপাশি কারাগারের উৎপাদন বিভাগকে আরও সম্প্রসারণ করতে হবে, বর্তমানে যা রয়েছে তা প্রয়োজনের তুলনায় খুব ছোট। এছাড়া গাড়ির জন্য অতিরিক্ত গ্যারেজ নির্মাণ, ফ্ল্যাগ স্ট্যান্ড নির্মাণ, কারাগারের ভেতরে বড় গাড়ি প্রবেশের ব্যবস্থা করা, পর্যাপ্ত বৈদ্যুতিক আলোর ব্যবস্থা করা, ক্যাফেটেরিয়া নির্মাণের বিষয় গুরুত্ব দেয়া হয়। এছাড়া কারারক্ষী ব্যারাকে এমআই ইউনিটে স্যালুন স্থাপন, পরিদর্শন বাংলো নির্মাণ, করারক্ষীদের জন্য আলাদা ব্যারাক নির্মাণ, আবাসিক ভবনের টয়লেটের পানি নিষ্কাশন ও অন্যান্য সমস্যা দূর করতে বলা হয়েছে।

কারা অধিদফতর সূত্র জানায়, দক্ষিণ কেরানীগঞ্জের তেঘরিয়া ইউনিয়নের রাজেন্দ্রপুরে ১৯৪ দশমিক ৪১ একর জমির ওপর তৈরি হয়েছে নতুন এই কারাগার। বিশাল এলাকা নিয়ে গড়ে তোলা হয়েছে সীমানা প্রাচীর। এই কারাগারের ধারণ ক্ষমতা ৪ হাজার ৫৯০ জন। তবে ৭-৮ হাজার বন্দি থাকতে পারবে। ডিভিশনপ্রাপ্ত বন্দিদের জন্য ৬০টি বিশেষ কক্ষ থাকছে। এর পাশাপাশি নারী, কিশোর অপরাধে অভিযুক্ত কিশোর বন্দি ও মানসিক ভারসাম্যহীন বন্দিদের জন্য রয়েছে বিশেষ সেল। কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিনোদনে অফিসার্স ক্লাব, কর্মচারীদের জন্য স্টাফ ক্লাব, স্কুল, লাইব্রেরি, মসজিদ, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানসহ সভার জন্য অডিটোরিয়াম নির্মাণের কথা রয়েছে।

বিস্তারিত

মেয়র আনিসুল হক

ডিএনসিসি থেকে ৯০ ভাগ অবৈধ বিলবোর্ড উচ্ছেদ

ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি) এলাকা থেকে ৯০ ভাগ অবৈধ বিলবোর্ড উচ্ছেদ করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন মেয়র আনিসুল হক।

শুক্রবার সকালে গুলশানে সিটি করপোরেশনের নতুন ভবনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ তথ্য জানান।

ডিএনসিসি মেয়র জানান, গত এক বছরে প্রায় ২০ হাজার অবৈধ বিলবোর্ড এবং ৭০ হাজার ব্যানার-ফেস্টুন উচ্ছেদ করা হয়েছে। এখনও যেসব ব্যানার-ফেস্টুন রয়ে গেছে, সেগুলো স্বেচ্ছায় সরিয়ে না নিলে আইনি ব্যবস্থা নেয়া হবে।

আনিসুল হক বলেন, ঢাকা এখন মোটামুটিভাবে অবৈধ বিলবোর্ডমুক্ত। সম্প্রতি উচ্চ আদালতের এক নির্দেশের পর সিটি করপোরেশনের অবস্থান আরও কঠোর হয়েছে।

মেয়র বলেন, এখনও বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতারা বিলবোর্ড, ব্যানার ও ফেস্টুন টাঙাচ্ছেন। এটাকে আর প্রশ্রয় দেয়া হবে না। তারা স্বেচ্ছায় সেসব সরিয়ে না ফেললে উচ্ছেদ করা হবে। তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।

এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, সিটি করপোরেশনের তিন-চারজন কাউন্সিলর তাদের নাম ও ছবি ব্যবহার করে ব্যানার, তোরণ বসাচ্ছেন। তাদেরকে সেগুলো সরিয়ে নিতে হবে। আজকের পর নিশ্চয়ই কাউন্সিলররা আরও সচেতন হবেন।

সংবাদ সম্মেলনে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ডিএনসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মেসবাহুল ইসলাম, প্রধান প্রকৌশলী ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সাঈদ আনোয়ারুল ইসলাম, প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এস এম এম সালেহ ভূঁইয়া, প্রধান বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কর্মকর্তা কমোডর আবদুর রাজ্জাক প্রমুখ।

বিস্তারিত

Next
  • 1
  • 2
  • 3
  • 4
  • 5
  • 6
  • 7
  • 8
  • 9
  • 10
  • 11
  • 12
  • 13
  • 14
  • 15
  • 16
  • 17
  • 18
  • 19
  • 20
  • 21
  • 22
  • 23
  • 24
  • 25
  • 26
  • 27
  • 28
  • 29
  • 30
  • 31
  • 32
  • 33
  • 34
  • 35
  • 36
  • 37
  • 38
  • 39
  • 40
  • 41
  • 42
  • 43
  • 44
  • 45
  • 46
  • 47
  • 48
  • 49
  • 50
  • 51
  • 52
  • 53
  • 54
  • 55
  • 56
  • 57
  • 58
  • 59
  • 60
  • 61
  • 62
  • 63
  • 64
  • 65
  • 66
  • 67
  • 68
  • 69
  • 70
  • 71
  • 72
  • 73
  • 74
  • 75
  • 76
  • 77
  • 78
  • 79
  • 80
  • 81
  • 82
  • 83
  • 84
  • 85
  • 86
  • 87
  • 88
  • 89
  • 90
  • 91
  • 92
  • 93
  • 94
  • 95
  • 96
  • 97
  • 98
  • 99
  • 100
  • 101
  • 102
  • 103
  • 104
  • 105
  • 106
  • 107
  • 108
  • 109
  • 110
  • 111
  • 112
  • 113
  • 114
  • 115
  • 116
  • 117
  • 118
  • 119
  • 120
  • 121
  • 122
  • 123
  • 124
  • 125
  • 126
  • 127
  • 128
  • 129
  • 130
  • 131
  • 132
  • 133
  • 134
  • সর্বশেষ
  • সর্বাধিক পঠিত

মধ্যপ্রাচ্যে সন্ত্রাসের মূল কারণ ইসরাইল ও আমেরিকা: রুহানি

আসন্ন নির্বাচনে জিতলেই দেশের ক্ষমতা পাবে তালেবান: আফগান প্রেসিডেন্ট

৫১ নং ওয়ার্ডকে মডেল ওয়ার্ড হিসেবে গড়ে তুলবো: মামুন সরকার

৫১ নং ওয়ার্ডের বিভিন্নস্থানে ঠেলাগাড়ি প্রার্থীর পোস্টার ছিড়ে ফেলা হচ্ছে

হাবিব হাসানের সাক্ষাতে উত্তরা প্রেস ক্লাব সোসাইটি’র নেতৃবৃন্দ

বাসে তরুণীকে যৌন নিপীড়ন; নিপীড়কের হাত কেটে দিতে বললো তরুণী

টঙ্গীতে গাছ কেটে সরকারী জায়গা দখলের অভিযাগ

বিশ্ব ইজতেমার ম্যাপ ও জেলা দায়িত্বশীলদের তালিকা প্রকাশ

ঢাকাকে কাঁদিয়ে বিপিএলে চ্যাম্পিয়ন কুমিল্লা

এগিয়ে চলছে উত্তরা লেকের কার্যক্রম, দক্ষিণের ৮০ ভাগ কাজ সম্পন্ন

৫১ নং ওয়ার্ডের বিভিন্নস্থানে ঠেলাগাড়ি প্রার্থীর পোস্টার ছিড়ে ফেলা হচ্ছে

৫৩ নং ওয়ার্ডকে একটি মডেল এলাকা হিসেবে গড়ে তুলবো

আাগামী মাসের ১৫, ১৬ ও ১৭ তারিখ তুরাগ তীরে বিশ্ব ইজতেমা

নেত্রকোণায় চার সাংবাদিকের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজির অভিযোগ ভিত্তিহীন

বিশ্ব ইজতেমার ম্যাপ ও জেলা দায়িত্বশীলদের তালিকা প্রকাশ

এগিয়ে চলছে উত্তরা লেকের কার্যক্রম, দক্ষিণের ৮০ ভাগ কাজ সম্পন্ন

টঙ্গীতে গাছ কেটে সরকারী জায়গা দখলের অভিযাগ

নদী দখলকারীরা নির্বাচন করার ও ঋণ পাওয়ার অযোগ্য: হাইকোর্ট

উত্তরায় প্রয়াত চিকিৎসক লিটু’র রুহের মাগফিরাত কামনায় দোয়া

উত্তরায় শুরু হয়েছে আমিন মোহাম্মদের আবাসন মেলা ২০১৯

  • প্রচ্ছদ
  • আমাদের পরিবার
  • বিজ্ঞাপন

© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত উত্তরা নিউজ
২০১৩-২০১৬

সম্পাদক ও প্রকাশকঃ মোঃ তারেকউজ্জামান খান
বাড়িঃ ১২৫(৩য় তলা), রানাভোলা এভিনিউ রোড, সেক্টরঃ ১০,
উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০
মোবাঃ ০১৭১২২৬৩৮৯৬
ই-মেইলঃ info@uttaranews24.com, uttaranewsbd24@gmail.com

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা বা ছবি অনুমতি ছাড়া নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি