English
  • Twitter
  • Facebook
  • RSS
  • Google+
  • Vimeo
  • Tumblr
  • Pinterest

logo
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • রাজনীতি
  • অর্থ ও বাণিজ্য
  • তথ্য ও প্রযুক্তি
  • খেলাধুলা
  • বিনোদন
  • লাইফস্টাইল
  • আইন ও আদালত
  • শিক্ষাঙ্গন
  • ধর্ম ও জীবন
  • অন্যান্য
    • প্রবাস
    • উত্তরার খবর
    • রাজধানী
    • সারাবাংলা
    • বিচিত্র খবর
    • ফিচার-সাহিত্য
    • স্বাস্থ্য
    • সাক্ষাৎকার
    • সম্পাদকীয়
    • ছবিঘর
    • ভিডিও
  • উত্তরা
প্রচ্ছদ
  • প্রচ্ছদ
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • রাজনীতি
  • অর্থ ও বাণিজ্য
  • তথ্য ও প্রযুক্তি
  • খেলাধুলা
  • বিনোদন
  • লাইফস্টাইল
  • আইন ও আদালত
  • শিক্ষাঙ্গন
  • ধর্ম ও জীবন
  • অন্যান্য
    • প্রবাস
    • উত্তরার খবর
    • রাজধানী
    • সারাবাংলা
    • বিচিত্র খবর
    • ফিচার-সাহিত্য
    • স্বাস্থ্য
    • সাক্ষাৎকার
    • সম্পাদকীয়
    • ছবিঘর
    • ভিডিও
  • উত্তরা

ব্রেকিং নিউজ

uttaranews24 রংপুরে বোরো চাষে সেচ খরচ বৃদ্ধি    uttaranews24 মালদ্বীপের সাবেক প্রেসিডেন্ট গ্রেপ্তার    uttaranews24 মালদ্বীপের প্রধান বিচারপতি গ্রেপ্তার    uttaranews24 জোড়া সেঞ্চুরিতে ক্যারিয়ারের সেরা অবস্থানে মুমিনুল    uttaranews24 রাতজুড়ে মালদ্বীপে ঘটে যাওয়া ঘটনা    uttaranews24 রাতজুড়ে মালদ্বীপে ঘটে যাওয়া ঘটনা    uttaranews24 কাঁঠালবাড়ী-শিমুলিয়া ফেরি চলাচল বন্ধ   
  • প্রচ্ছদ
  • জাতীয়
আখাউড়া-আগরতলা

আখাউড়া-আগরতলা রেলপথের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন দুপুরে

বাংলাদেশের আখাউড়া ও ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের আগরতলার মধ্যে রেললাইনের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন হচ্ছে আজ ভারতের সময় দুপর ১২টায় (বাংলাদেশ সময় সাড়ে ১২টা)।

ত্রিপুরায় বাংলাদেশের রেলমন্ত্রী মুজিবুল হক ও ভারতের কেন্দ্রীয় রেলমন্ত্রী সুরেশ প্রভাকর প্রভু যৌথভাবে এর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করবেন।

ভারতের অর্থায়নে এই রেল লাইনটি নির্মিত হবে। এর মাধ্যমে ৬৯ বছর পর আন্তর্জাতিক রুট হিসেবে নির্মাণ হচ্ছে আখাউড়া-আগরতলা রেলপথ। আগরতলায় ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপনের ওই অনুষ্ঠানে থাকবেন রেলমন্ত্রী মুজিবুল হক।

বাংলাদেশ রেলওয়ের সিনিয়র তথ্য কর্মকর্তা মো. শরিফুল আলম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

তিনি জানান, ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করতে আজ রোববার সকাল ৭টায় বাংলাদেশের রেলমন্ত্রী মো. মুজিবুল হক ত্রিপুরার উদ্দেশে যাত্রা করেছেন। তার সঙ্গে রয়েছেন রেল-সচিব ফিরোজ সালাহ উদ্দিন, রেলওয়ের মহাপরিচালক আমজাদ হোসেন, রেলমন্ত্রীর পিএস ও এপিএস।

ভিত্তিপ্রস্তরের ওই অনুষ্ঠানে থাকবেন ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী মানিক সরকার, ভারতের কেন্দ্রীয় রেলমন্ত্রী সুরেশ প্রভু ও ঢাকায় ভারতীয় হাইকমিশনার হর্ষবর্ধন শ্রীংলা।

ভারতের রেল মন্ত্রণালয় থেকে তহবিল পাওয়ার পর এরই মধ্যে আগরতলা-আখাউড়ার মধ্যে রেল যোগাযোগের জমি অধিগ্রহণের কাজ শুরু হয়েছে। ২০১৭ সালের মধ্যে ১৫ কিলোমিটার দীর্ঘ আখাউড়া-আগরতলা রেল পথের কাজ শেষ হবে।

এ রেলপথের মাত্র ৫ কিলোমিটার ভারতের ত্রিপুরা অংশে, বাকি ১০ কিলোমিটারই বাংলাদেশে। ভারতীয় রেলপথকে বাংলাদেশের রেলপথের সঙ্গে সংযুক্ত করবে এ আখাউড়া-আগরতরা রেল যোগাযোগ।

ভারতীয় সংবাদ মাধ্যমে বলা হয়, এতে দুই দেশের মধ্যে, বিশেষ করে ভারতের অবহেলিত উত্তর-পূর্বাঞ্চলের রাজ্যগুলোর সঙ্গে বাংলাদেশের বাণিজ্য সম্প্রসারিত হবে।

আখাউড়া-আগরতলা রেলপথ পুরো অংশ নির্মাণে ব্যয় ধরা হয়েছে ৯৮০ কোটি রুপি। এর মধ্যে ভারতের ৫ কিলোমিটার অংশের জন্য ব্যয় ধরা হয়েছে ৫৮০ কোটি রুপি। বাংলাদেশ অংশের জমি অধিগ্রহণ, পুনর্বাসন ও অন্যান্য রাজস্ব খাতে ব্যয় ধরা হয়েছে ৫৭ কোটি ৫ লাখ টাকা। আর ১০ কিলোমিটার মিশ্র গেজ (একই সঙ্গে মিটার ও ব্রডগেজে) রেলপথ নির্মাণে ৪২০ কোটি ৭৬ লাখ টাকা, যা অনুদান হিসেবে দেবে ভারত।

বাংলাদেশের দিকে প্রথম স্টেশন হবে গঙ্গাসাগর। গঙ্গাসাগর থেকে আখাউড়ার মধ্যে বর্তমান স্টেশনের পাশ দিয়ে তৈরি হবে নতুন রেললাইন। আগরতলা রেলওয়ে স্টেশন থেকে বের হয়ে নিশ্চিন্তপুর সীমান্ত দিয়ে বাংলাদেশে ঢুকবে এ রেলপথ।

বিস্তারিত

bonna_un

উত্তর আর উত্তর পূর্বাঞ্চলের ১০ লাখ মানুষ পানিবন্দি

উত্তর আর উত্তর পূর্বাঞ্চলের প্রধান প্রধান নদ-নদীতে পানি বেড়েই চলেছে।

প্রতিদিন তলিয়ে যাচ্ছে নতুন নতুন এলাকা। ডুবছে বসতবাড়ি, ফসলের মাঠ। অনাহারে-অর্ধাহরে মানবেতর জীবন যাপন করছেন পানিবন্দি মানুষ। বন্যা হানা দিয়েছে মূলত দারিদ্র্যপীড়িত অঞ্চলে।

ফলে কবে দুর্যোগের অবসান হবে, কবে পানি কমবে নদীতে- অপেক্ষায় দুর্গতরা। তবে পানি উন্নয়ন বোর্ডের বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্রের পর্যবেক্ষণ কোনো সুখবর দিচ্ছে না তাদের।

বরং পরিস্থিতি আরও খারাপ হতে পারে- বলছেন তারা। পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্রের একজন কর্মকর্তা জানিয়েছেন, এখন পর্যন্ত পানি বৃদ্ধির প্রবণতা আর উজানে ভারতে বৃষ্টিপাতের যে পূর্বাভাস পাওয়া যাচ্ছে, তাতে দীর্ঘমেয়াদি ও বড় বন্যার আশঙ্কা করছেন তারা।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে সতর্কীকরণ কেন্দ্রের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. সাজ্জাদ হোসেন বলেন, সাধারণত আগস্ট-সেপ্টেম্বর মাসেই বেশি বন্যা হয়। সে হিসেবে ধারণা করা হচ্ছে এবারও পরিস্থিতি সে রকম হতে পারে।

তবে সবকিছুই অনুমাননির্ভর। বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্রের উপাত্ত বলছে, দেশে প্রধান নদ-নদীর বেশির ভাগই এখন বিপৎসীমার ওপর দিয়ে বইছে।

বিভিন্ন জায়গায় বাঁধের উপর আশ্রয় নিয়েছে পানিবন্দি মানুষ। ভাঙনের কারণে নদীতে বিলীন হয়েছে সহস্রাধিক পরিবারের ভিটেমাটি। বন্যাকবলিত এলাকাগুলোতে খাবার, বিশুদ্ধ পানি ও ওষুধের সংকট বেড়েই চলেছে। বন্ধ হয়ে গেছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। তীব্র স্রোতে ব্যাহত হচ্ছে ফেরি চলাচল।

আমাদের প্রতিনিধিদের পাঠানো তথ্য অনুযায়ী বন্যাকবলিত জেলাগুলোর মধ্যে রয়েছে জামালপুর, কুড়িগ্রাম, নীলফামারী, গাইবান্ধা, সুনামগঞ্জ, পঞ্চগড়, ফরিদপুর, বগুড়া, সিরাজগঞ্জ, রাজবাড়ী, মানিকগঞ্জ ও মুন্সীগঞ্জ।

ফরিদপুরের ১১টি ইউনিয়নের ১৫ হাজার পরিবার, লালমনিরহাটের ২৬টি ইউনিয়নের প্রায় ৫০ হাজার পরিবার, সিরাজগঞ্জের ৩১টি ইউনিয়নের সাড়ে ৭ হাজার পরিবার, বগুড়ার ৮৭টি গ্রামের প্রায় ২০ হাজার পরিবার, মুন্সীগঞ্জে কয়েক হাজার পরিবার, নীলফামারীর ১৫ হাজার পরিবার, জামালপুরের ৪০টি ইউনিয়নের প্রায় ৩ লাখ মানুষ, গাইবান্ধার ২২টি ইউনিয়নের ৭০টি গ্রামের ২০ হাজার পরিবারের ২ লাখ ৪০ হাজার মানুষ, কুড়িগ্রামের ৫৬টি ইউনিয়নের ৭১৯টি গ্রামের সোয়া ছয় লাখ মানুষ পানিবন্দি হয়ে পড়েছে।

বিস্তারিত

karagar

কেন্দ্রীয় কারাগারকে চার স্তরের বিনোদন কেন্দ্রে রূপান্তরের পরিকল্পনা

ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির আমলে গড়ে তোলা ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারকে চার স্তরের বিনোদন কেন্দ্রে রূপান্তরের পরিকল্পনা করা হচ্ছে। চার স্তরের মধ্যে রয়েছে- পার্ক, জাদুঘর, কনভেনশন সেন্টার, উন্মুক্ত নাট্যমঞ্চ। শুক্রবার কারা সদর দপ্তরের সংবাদ সম্মেলন শেষে কারা মহা পরিদর্শক (আইজি প্রিজন) ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ইফতেখান উদ্দিন এ পরিকল্পনার কথা জানান। তিনি বলেন, ‘এখানে অনেক কিছুই হবে। ভেতরে দুটি মিউজিয়াম এবং নানা ঐতিহাসিক নিদর্শন রয়েছে। সেই ঐতিহাসিক নিদর্শন সংরক্ষণ করার পাশাপাশি একটি নতুন নকশায় বিনোদনের স্থান তৈরি করা হবে।’ এর বাইরে কনভেনশন সেন্টার, কিছু ডিপার্টমেন্টাল স্টোর এবং কিছু উন্মুক্ত নাট্যমঞ্চ করা হবে বলেও জানান কারা-মহাপরিদর্শক। তিনি বলেন, ‘এসব বাস্তবায়নে ইনস্টিটিউট অব আর্কিটেক্ট এবং ইনস্টিটিউট অব প্ল্যানার্সের সহযোগিতায় আমরা একটি ওপেন কম্পিটিশনে যাচ্ছি; ডিজাইন কম্পিটিশন। ওপেন কম্পিটিশনে যে ডিজাইনটা প্রথমস্থান অধিকার করবে তাদেরকে এই কাজের কনসালটেন্সি করার দায়িত্ব দেয়া হবে।’ তবে বন্দি চলে গেলেও কারাগারটি কারা অধিদপ্তরের অধীনে থাকবে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘কারণ নিরাপত্তার সাথে সাথে আরো অনেক বিষয় জড়িত।’ ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনে মেয়র নির্বাচনের প্রচারণায় সাঈদ খোকনও পুরান ঢাকাবাসীর জন্য ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের স্থানে পার্ক ও খেলার মাঠ গড়ে তোলার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন বলেও জানান কারা মহাপরিদর্শক। কারা সূত্রে জানা যায়, ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির আমলে ১৭৮৮ সালে ৩৮ একর জমির ওপর গড়ে তোলা দুর্গের ভেতরে একটি ক্রিমিনাল ওয়ার্ড নির্মাণের মাধ্যমে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের তথা কারা বিভাগের যাত্রা শুরু হয়। প্রসঙ্গত, ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের আশপাশে বেশ কয়েকটি বড় আবাসিক ভবন গড়ে ওঠায় এর নিরাপত্তা ও গোপনীয়তা উভয়ই বিঘ্নিত হচ্ছে বলে উপলব্ধি করে সরকার। এরপর ১৯৯৪ সালে কারাগারটি সরিয়ে নিয়ে দুটি কারাগার নির্মাণের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। এর মধ্যে একটি গাজীপুরের কাশিমপুরে ও অন্যটি কেরানীগঞ্জে। অবশেষে ২০০৬ সালে একনেকে কেরানীগঞ্জে এ প্রকল্পের অনুমোদন দেয়া হয়। এরপর থেকেই শুরু হয় জমি অধিগ্রহণের কাজ। আর বাস্তবায়নের সময় নির্ধারণ করা হয় ২০১১ সালের জুন মাস পর্যন্ত। কিন্তু পরে তিন দফায় প্রকল্পের মেয়াদ বাড়িয়ে করা হয় ২০১৭ সাল পর্যন্ত। তবে মেয়াদ শেষ হওয়ার আগেই গত ১০ এপ্রিল কেরানীগঞ্জের তেঘরিয়া ইউনিয়নের রাজেন্দ্রপুরে সাড়ে চার হাজার বন্দী ধারণ ক্ষমতার নতুন ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। প্রায় ১৯৪ একর জায়গার ওপর ৪০০ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত হয়েছে এশিয়ার সর্বাধুনিক ও বৃহত্তম এ কারাগারটি।

বিস্তারিত

ব্রিটেন ভিসা

সহজ হচ্ছে ব্রিটেনের ভিসা আবেদন

বাংলাদেশি ভিসা প্রার্থীদের জন্য নতুন অনলাইন অ্যাপ্লিকেশন ফর্ম চালু করতে যাচ্ছে ব্রিটেন। এর মাধ্যমে আরও সহজভাবে ব্রিটেনের ভিসার আবেদন করতে পারবেন বাংলাদেশিরা।

বৃহস্পতিবার (২৮ জুলাই) এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে নতুন এই ব্রিটিশ ভিসা অ্যাপ্লিকেশন ফর্ম সম্পর্কে জানিয়েছে বাংলাদেশের ব্রিটিশ হাইকমিশন।

অ্যাক্সেস ইউকে নামে অভিহিত এই নতুন অ্যাপ্লিকেশন ফর্মটি তুলনামূলকভাবে সংক্ষিপ্ত হওয়ার পাশাপাশি মোবাইল ফরম্যাটের মাধ্যমেও এটি ডাউনলোড করা সম্ভব।

নতুন এই ভিসা ফর্মের ব্যাপারে ব্রিটেনের ভিসা অ্যান্ড ইমিগ্রেশন বিভাগের দক্ষিণ ও দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার আঞ্চলিক পরিচালক নিক ক্রাউচ বলেন, ব্রিটেন ভ্রমণে আগ্রহীদের ভিসা প্রদান সেবা উন্নত করতে বদ্ধপরিকর ব্রিটিশ সরকার।

ভিসা আবেদনের প্রক্রিয়াকে আরও দ্রুত ও সহজ করাই এই নতুন ভিসা অ্যাপ্লিকেশন ফর্মের লক্ষ্য।

২০১৪ সালে প্রথম চিনে এই ভিসা অ্যাপ্লিকেশন ফর্মটি চালু হয়েছিলো উল্লেখ করে নিক ক্রাউচ বলেন, তিনি আশা করেন এর মাধ্যমে আরও বেশি সংখ্যক বাংলাদেশি যুক্তরাজ্য ভ্রমণ করবেন। www.gov.uk/apply-uk-visa. ঠিকানায় পাওয়া যাবে যাবে নতুন এই ভিসা অ্যাপ্লিকেশন ফর্ম সম্পর্কিত বিস্তারিত তথ্য।

একই সঙ্গে বাংলা ভাষায় এই ফর্ম প্রণয়নের কাজ চলছে বলে জানানো হয়েছে ব্রিটিশ হাইকমিশনের ওই বিজ্ঞপ্তিতে।

বিস্তারিত

karagar_un

চলছে বন্দী স্থানান্তর, নিরাপত্তা জোরদার

ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে কেরানীগঞ্জে স্থাপিত নতুন কেন্দ্রীয় কারাগারে বন্দী স্থানান্তর প্রক্রিয়া শুরু করেছে কারা কর্তৃপক্ষ। শুক্রবার ভোর সাড়ে ৫টা থেকে বন্দী স্থানান্তর প্রক্রিয়া শুরু হয়। 
 
ইতিমধ্যে ১ হাজার ৬০ জন বন্দীকে তিন ভাগে ২৩টি প্রিজন ভ্যানে করে নতুন কারাগারে স্থানান্তর করা হয়েছে।
 
কারা সূত্রে জানা যায়, র‌্যাব, পুলিশ, এপিবিএন সহ আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর ২৬০০ সদস্য বন্দী স্থানান্তর কাজের নিরাপত্তার দায়িত্বে নিয়োজিত আছেন। এছাড়াও ৭০০ কারারক্ষী ও কারা গোয়েন্দা স্থানান্তর কাজে যুক্ত রয়েছেন।
 
বন্দী স্থান‍ান্তরকে কেন্দ্র করে কেন্দ্রীয় কারাগার ও এর আশপাশের এলাকায় নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। আশপাশের রাস্তায় মানুষ ও যান চলাচলে নিয়ন্ত্রণ আরোপ করা হয়েছে।
 
কেরানীগঞ্জের তেঘরিয়া ইউনিয়নের রাজেন্দ্রপুরে সাড়ে চার হাজার বন্দী ধারণ ক্ষমতার নতুন ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার গত ১০ এপ্রিল উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

বিস্তারিত

civil_hasina_un

আধুনিক ও উদ্ভাবনীমূলক জনপ্রশাসনই দেশের মূল শক্তিঃ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জনপ্রশাসনে আধুনিক তথ্য প্রযুক্তির ব্যবহার বৃদ্ধির প্রশংসা করে বলেছেন, আধুনিক, গতিশীল ও উদ্ভাবনীমূলক জনপ্রশাসনই দেশকে উন্নয়নের সর্বোচ্চ শিখরে নিয়ে যেতে পারে।

তিনি বলেন, ‘বিশ্বের উন্নত দেশের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে দ্রুত, উন্নততর ও সহজলভ্য সেবা দিতে হলে আমাদেরকে আরও বেশি দক্ষতা অর্জন করতে হবে।’ শেখ হাসিনা বলেন, 'আমি মনে করি জনপ্রশাসনের প্রতিটি সদস্যের সে দক্ষতা রয়েছে। আমরা দক্ষতা বৃদ্ধির জন্য দেশে-বিদেশে প্রশিক্ষণেরও ব্যবস্থা করেছি। আমরা চাই জনগণ সেবার জন্য ঘুরবে না, সরকার জনগণের দোরগোড়ায় সেবা পৌঁছে দেবে’।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বৃহস্পতিবার সকালে ‘উন্নয়ন উদ্ভাবনে জনপ্রশাসন-২০১৬’ শীর্ষক আন্তর্জাতিক সামিটের উদ্বোধনকালে প্রধান অতিথির ভাষণে একথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের ‘এক্সেস টু ইনফরমেশন’ (এটুআই ) প্রকল্পের উদ্যোগে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান নভোথিয়েটারে সরকারের ডিজিটাল বাংলাদেশ ও রূপকল্প-২০২১ বাস্তবায়নের বিভিন্ন উদ্ভাবন, দেশীয় ও আন্তর্জাতিক মহলে তুলে ধরার জন্য এই সামিটের আয়োজন করা হয়।

অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তৃতা করেন জনপ্রশাসন মন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী স্থপতি ইয়াফেস ওসমান এবং ইউএনডিপি’র কান্ট্রি ডিরেক্টর পলিন টেনাসিস।

মন্ত্রী পরিষদ সচিব মো.শফিউল আলম সভাপতিত্বে আয়োজিত অনুষ্ঠানে আরও বক্তৃতা করেন প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব মো.আবুল কালম আজাদ । প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের ‘এটুআই’ প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক এবং প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের মহাপরিচালক কবির বিন আনোয়ার অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তৃতা করেন।

অনুষ্ঠানে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আব্দুল মুহিত,শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদসহ মন্ত্রী পরিষদ সদস্যবৃন্দ,প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা,সংসদ সদস্যবৃন্দ, সরকারের উচ্চপর্যায়ের কর্মকর্তাগণ,জেলা প্রশাসক ও বিভাগীয় কমিশনারবৃন্দ,স্বায়ত্তশাসিত ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তাবৃন্দ, মালদ্বীপ ও ভ’টানের মন্ত্রীবৃন্দ, কূটনৈতিক মিশনের সদস্যবৃন্দ,বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূতগণ এবং উন্নয়ন সহযোগী দেশের সদস্যবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

অনুষ্ঠানে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে সব্যসাচি লেখক সৈয়দ শামসুল হকে পরিচালনায় এবং জাপানি একটি প্রতিষ্ঠানের সহযোগিতায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং বাঙালির স্বাধীনতা সংগ্রামের ইতিহাসের ওপর নির্মিত ৩০ মিনিটের একটি থ্রিডি চলচ্চিত্র প্রদর্শন করা হয়। এছাড়া,দেশকে বর্তমান সরকারের ডিজিটালাইজেশনে রূপান্তরের তথ্যচিত্র নিয়ে ‘রপান্তরের গল্প’ (টেল অব ট্রান্সফর্মেশন) প্রদর্শিত হয়।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, আধুনিক, গতিশীল ও উদ্ভাবনমূলক জনপ্রশাসনই পারে একটি দেশকে উন্নয়নের সর্বোচ্চ শিখরে তুলে ধরতে। আমাদের জনপ্রশাসনের প্রতিটি স্তর আজ সে লক্ষ্যেই কাজ করে যাচ্ছে।

‘বিশ্বের উন্নত দেশের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে দ্রুত, উন্নততর ও সহজলভ্য সেবা দিতে হলে আমাদেরকে আরও বেশি দক্ষতা অর্জন করতে হবে’বলেও প্রধানমন্ত্রী উল্লেখ করেন।

তিনি বলেন,আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি- জনপ্রশাসনের সদস্যরা তথ্য-প্রযুক্তি, জ্ঞান-বিজ্ঞান, মেধা ও অর্জিত অভিজ্ঞতার সর্বোচ্চ ব্যবহার করে নতুন নতুন উদ্ভাবনী পদ্ধতি ও কৌশল আয়ত্ব করছে।

শেখ হাসিনা বলেন, আমরা চাই জনগণ সেবার জন্য ঘুরবে না, সরকার জনগণের দোরগোড়ায় সেবা পৌঁছে দিবে।

জনপ্রশাসনের প্রতিটি ক্ষেত্রে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করার কোন বিকল্প নেই, এ কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন,আমার দৃঢ় বিশ্বাস- আপনারা সকলে মিলে একবিংশ শতকের উপযোগী আধুনিক, সেবামুখী একটি চৌকষ জনপ্রশাসন গড়ে তুলবেন।

অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী তথ্য প্রযুক্তির ব্যবহারের ক্ষেত্রে দেশের ৬৪টি জেলার মধ্যে ব্রাক্ষণবাড়িয়া,যশোর এবং চট্টগ্রাম-এই তিন জেলাকে শ্রেষ্ঠ জেলার এবং শ্রেষ্ঠ বিভাগ হিসেবে ঢাকাকে সন্মাননা প্রদান করেন।

তিন জেলার জেলা প্রশাসক যথাক্রমে ড.মো.মোশাররফ হোসেন,ড.মো. হুমায়ুন কবির এবং মো.মেজবাহ উদ্দিন নিজ নিজ জেলার পক্ষে প্রধানমন্ত্রীর কাছ থেকে সন্মাননা ক্রেষ্ট গ্রহণ করেন। বিভাগগুলোর মধ্যে শ্রেষ্ঠ ঢাকা বিভাগের পক্ষে বিভাগীয় কমিশনার হেলাল উদ্দিন আহমদ প্রধানমন্ত্রীর কাছ থেকে সন্মাননা ক্রেষ্ট নেন।

প্রধানমন্ত্রী তাঁর বক্তৃতায় বলেন, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সরকার জনগণের সরকার। সমতাভিত্তিক সমাজ বিনির্মাণই আমাদের একমাত্র লক্ষ্য। আর “ডিজিটাল বাংলাদেশ” সেই লক্ষ্য অর্জনের চাবিকাঠি।

জাতির পিতা তাঁর সাড়ে তিন বছরের সরকারে বাংলাদেশকে উন্নয়নের ভিত্তির উপর দাঁড় করিয়ে দিয়ে গেছেন-এ কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন,জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু একটি যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশ গড়ে তুলতে উদ্ভাবনী চিন্তা ও তথ্য-প্রযুক্তির বিকাশকে প্রধান্য দিয়েছিলেন। জাতির পিতা দেশের প্রথম শিক্ষা কমিশনের দায়িত্ব দিয়েছিলেন ড. কুদরত-ই-খুদার মত বিজ্ঞানীর হাতে। তিনি বেতবুনিয়ায় দেশের প্রথম ভূ-উপগ্রহ কেন্দ্র স্থাপন করেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, জাতির পিতার এসকল পদক্ষেপই আমাদের ডিজিটাল বাংলাদেশের ভিত্তি।

‘উন্নয়ন উদ্ভাবনে জনপ্রশাসন-২০১৬’ এই আন্তর্জাতিক সামিট অত্যন্ত সময়োপযোগী একটি আয়োজন মন্তব্য করে প্রধানমন্ত্রী এ সময় বলেন, এর মাধ্যমে দেশের উন্নয়নে নতুন নতুন উদ্ভাবনী কৌশল গ্রহণ ও বাস্তবায়নে জনপ্রশাসনের প্রতিটি কর্মী আরও উৎসাহিত হবেন।

তিনি ’৯৬ পূর্ববর্তী সময়ে দেশে তথ্য প্রযুক্তি,কম্পিউটার ব্যবহারের স্মৃতি রোমন্থন করে বলেন,‘আমরা যখন ১৯৯৬ সালে সরকার গঠন করি তখন সবকিছুই চলত এনালগ স্টাইলে। ইন্টারনেট তো দূরের কথা কম্পিউটার ব্যবহার করার বিষয়েও ছিল অনেকেরই অনীহা। আমার কাছে মন্ত্রণালয় থেকে যে ফাইলগুলো আসতো তা ছিল টাইপ মেশিনে টাইপ করা, কম্পিউটার যাও ছিল তাও পড়ে থাকতো শোপিসের মত।’

সে সময় একটি কম্পিউটারের লেজার প্রিন্টারসহ মূল্য প্রায় সাড়ে ৩ লাখ টাকা ছিল উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, তাঁর সন্ত্রান সজীব ওয়াজেদ জয়ের কাছ থেকেই তিনি কম্পিউটার প্রশিক্ষণ পেয়েছেন,কম্পিউটার এক্সেসরিজের ট্যাক্স কমিয়ে এটি জনগণের নাগালের মধ্যে দেয়া হয় তাঁরই পরামর্শে। এমনকি ‘ডিজিটাল’ শব্দটিও তাঁর তথ্য প্রযুক্তি উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়ের দেয়া বলেও তিনি উল্লেখ করেন।

এ সময় প্রধানমন্ত্রী দেশের সকল ল্যান্ডফোনকে ডিজিটালে রূপান্তর বিএনপি’র এক প্রভাবশালী মন্ত্রীর মনোপলি ভেঙ্গে মোবাইল ফোনকে ব্যক্তি সেক্টরে উন্মুক্ত করে দেয়া সহ তথ্য প্রযুক্তিকে সহজলভ্য এবং মানুষের ক্রয় ক্ষমতার মধ্যে নিয়ে আসায় তাঁর সরকারের বিভিন্ন পদক্ষেপ তুলে ধরেন।

তিনি বলেন,‘আমার বলতে দ্বিধা নেই, এ ব্যাপারে আমাকে পরামর্শ দিয়েছে, শিক্ষা দিয়েছে আমার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়। তার পরামর্শ ছিল আমরা যেন কম্পিউটার ও যন্ত্রাংশের উপর ট্যাক্স কমিয়ে দেই। তাহলেই এগুলো সার্বজনীন হবে। আমি জয়ের পরামর্শ মোতাবেক তাই-ই করলাম। সেইসাথে সাবমেরিন কেবল স্থাপন করার সিদ্ধান্ত নেই।’

বিএনপি-জামায়াত জোট সরকার বিনা খরচে সাবমেরিন ক্যাবলের আন্তর্জাতিক নেটওয়ার্কে বাংলাদেশকে যুক্ত করার সুযোগ হাতছাড়া করেছিল- এ কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘সাবমেরিন ক্যাবলের আন্তর্জাতিক নেটওয়ার্কে যুক্ত না হবার কারণ হিসেবে তারা বলেছিল এ সংযোগ নিলে বাংলাদেশের সকল তথ্য চুরি হয়ে যাবে।’

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ২০০৯ সালে আমরা আবার সরকার গঠন করি। আমাদের নির্বাচনী মেনিফেস্টোর অন্যতম অঙ্গীকার ছিল ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ’ বাস্তবায়ন। ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ’ শব্দটি আমার ছেলে জয়ই আমাদেরকে উপহার দিয়েছে। তারই পরামর্শে ডিজিটাল বাংলাদেশ বাস্তবায়নে আমরা কাজ শুরু করি। এটি এখন আর স্বপ্ন নয়, বাস্তবতা।

তিনি বলেন, আমরা সারা দেশে ৫ হাজার ২৭৫টি ডিজিটাল সেন্টার স্থাপন করেছি। এখান থেকে ২০০ প্রকার ই-সেবা দেওয়া হচ্ছে। দেশের সকল উপজেলায় অপটিক্যাল ফাইবার কানেকটিভিটি চালু করা হয়েছে। ভিডিও কনফারেন্সিংয়ের মাধ্যমে পারস্পরিক যোগাযোগ দ্রুত ও সহজতর হয়েছে।

‘আমরা ইন্টারনেট ডেনসিটি ও সাবমেরিন ক্যাবলের ক্যাপাসিটি বৃদ্ধি করেছি’ উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, দেশে তথ্য-প্রযুক্তিবান্ধব নীতি প্রণয়ন করা হয়েছে। দেশের ৯৯ ভাগ এলাকা এখন মোবাইল নেটওয়ার্কের আওতায় এসেছে। দেশে ৩-জি প্রযুক্তির মোবাইল নেটওয়ার্ক চালু করা হয়েছে। ৪-জি প্রযুক্তিও অচিরেই চালু করা হবে।

প্রধানমন্ত্রী সারা দেশে তাঁর সরকারের জিজিটাইজেশনের চিত্র তুলে ধরে বলেন, আমরা ২৫ হাজারেরও বেশি ওয়েবসাইট নিয়ে ‘জাতীয় তথ্য বাতায়ন’ চালু করেছি। এছাড়া ১ হাজার ৫০০ এর বেশি সরকারি ফরম নিয়ে চালু করা হয়েছে ফর্ম পোর্টাল।

তিনি বলেন, তাঁর সরকার ‘মাল্টিমিডিয়া ক্লাসরুম’ ও ‘শিক্ষক কর্তৃক ডিজিটাল কনটেন্ট তৈরি’ নামে দুটি মডেল উদ্ভাবন করেছে। দেশের ২৩ হাজার ৩৩১টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় এবং ৪ হাজার ৫০০টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে মাল্টিমিডিয়া ক্লাসরুম স্থাপন করা হয়েছে। ১০ হাজার বিষয়ে ১ লক্ষ পৃষ্ঠার কনটেন্ট নিয়ে জাতীয় ই-তথ্যকোষ তৈরি করা হয়েছে।

তাঁর সরকার ৩০০টি পাঠ্যপুস্তক এবং ১০০টির বেশি সহায়ক বই ই-বুকে রূপান্তর করেছে উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, ‘মুক্তপাঠ’ নামে বাংলা ভাষায় নির্মিত একটি উন্মুক্ত ই-লার্নিং প্লাটফর্ম চালু করা হয়েছে। দৃষ্টি প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের জন্য তৈরি করা হয়েছে ‘একসেসিবল মাল্টিমিডিয়া টকিং বুক’।

প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়সহ ২০টি মন্ত্রণালয়, ৪টি অধিদপ্তর এবং ৬৪টি জেলা প্রশাসকের কার্যালয় ও ৭টি বিভাগীয় কমিশনার অফিসে ‘ই-ফাইলিং সিস্টেম’ চালু এবং দেশের সকল ভূমি রেকর্ড (খতিয়ান) ডিজিটাল করার কাজ চলছে বলেও প্রধানমন্ত্রী উল্লেখ করেন।

চিকিৎসা সেবাকে প্রযুক্তির মাধ্যমে জনগনের দোড়গোড়ায় নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে তাঁর সরকারের উদ্যোগ সম্পর্কে প্রধানমন্ত্রী বলেন, মোবাইল ফোনের মাধ্যমে বিনামূল্যে স্বাস্থ্য পরামর্শ নেওয়া যাচ্ছে। টেলিমেডিসিনের মাধ্যমে রোগী শহরের হাসপাতালে না এসেও বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে পারছেন।

তিনি বলেন,কৃষক এবং কৃষি সম্পর্কিত সেবা ও তথ্য প্রদানের জন্য দেশের প্রথম সরকারি কলসেন্টার হিসাবে ‘কৃষি কলসেন্টার’ চালু করা হয়েছে। আমরা ৪০০টি ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টারে এজেন্ট ব্যাংকিং চালু করেছি। ১৮ লক্ষ নাগরিক ই-টিআইএন ব্যবহার করছে। ১ হাজার ৩৩৩টি পোস্ট অফিসে পোস্টাল ক্যাশকার্ড, ২ হাজার ৭৫০টি পোস্ট অফিস ও সাব-পোস্ট অফিসে ইলেক্ট্রনিক মানি অর্ডার চালু করা হয়েছে। প্রায় ৮ হাজার ৫০০ পোস্ট ই-সেন্টার প্রতিষ্ঠার কাজ চলছে।

তাঁর সরকার ইলেকট্রনিক চিপ সম্বলিত স্মার্ট ড্রাইভিং লাইসেন্স কার্ড প্রদান করেছে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, মোটরযানের ট্যাক্স ও ফি অনলাইনে প্রদান করা হচ্ছে। রেলওয়েতে ই-টিকিটিংয়ের ব্যবস্থা করা হয়েছে। বিভিন্ন ইউটিলিটি বিল পরিশোধ, অনলাইনে হজ্জ¦ ব্যবস্থাপনাসহ বিভিন্ন ধরনের নাগরিক সেবা আমরা অনলাইনে প্রদান করছি।

প্রধানমন্ত্রী জনপ্রশাসনে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা-কর্মচারিদের উদ্দেশ্যে বলেন,ডিজিটাল বাংলাদেশ ও রূপকল্প ২০২১ এর বাস্তবায়নে মুখ্য ভূমিকা পালন করছেন আপনারাই।

তিনি বলেন, উদ্ভাবনকে পৃষ্ঠপোষকতা করতে আমরা ‘ইনোভেশন ফান্ড’ তৈরি করেছি। এ পর্যন্ত সার্ভিস ইনোভেশন ফান্ডের আওতায় ১০৩টি প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হয়েছে। ১৯ কোটি ৮৯ লাখ টাকারও বেশি অর্থ বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। উদ্ভাবনী সংস্কৃতিকে বেগবান করতে ‘আইডিয়া ব্যাংক’ নামে একটি উদ্ভাবনী প্লাটফর্মও আমরা চালু করেছি।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমাদের রয়েছে বিশাল মানবসম্পদ। তথ্য-প্রযুক্তির সাথে এই মানবসম্পদকে সম্পৃক্ত করতে হবে। সরকারের উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে নাগরিকদের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে হবে। তবেই আমরা কাক্সিক্ষত লক্ষ্যে পৌঁছাতে পারব।

দেশের পুরাতন জঙ্গি সমস্যা নতুন করে মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে উল্লেখ প্রধানমন্ত্রী বলেন, আধুনিক তথ্য প্রযুক্তির অপব্যবহার করে তারা ফায়দা লুটছে। এ বিষয়ে সবাইকে সচেতন থাকতে হবে।

শেখ হাসিনা বলেন, এ দেশটি আমাদের সকলের। আসুন তথ্য-প্রযুক্তির সর্বোত্তম ব্যবহার করে আমরা দেশের উন্নয়নের জন্য আরও নতুন নতুন বিষয় উদ্ভাবন করি। আগামী প্রজন্মের জন্য আমাদের বর্তমানকে উৎসর্গ করি।

প্রধানমন্ত্রী এ সময় বাংলাদেশকে দারিদ্রমুক্ত এবং উন্নত করে গড়ে তুলতে তাঁর রাজনৈতিক অঙ্গীকার-রূপকল্প ২০২১ বাস্তবায়নের মাধ্যমে বাংলাদেশকে একটি মধ্যম আয়ের দেশ এবং রূপকল্প ২০৪১ বাস্তবায়নের মাধ্যমে একটি উন্নত-সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তুলতে সকলের সহযোগিতা কামনা করেন।
প্রধানমন্ত্রী অনুষ্ঠানের শেষে ‘উন্নয়ন উদ্ভাবনে জনপ্রশাসন-২০১৬’ শীর্ষক সামিট উপলক্ষ্যে আয়োজিত বিভিন্ন স্টল ঘুরে দেখেন।

বিস্তারিত

hasina_un

বিএনপি জঙ্গিদের সাথে ষড়যন্ত্র লিপ্তঃ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, জঙ্গিদের সাথে বিএনপি নেতাদের সম্পর্ক কি? জঙ্গিদের জন্য তাদের এতো দরদ কেন? এরা ষড়যন্ত্রে লিপ্ত কিনা এটা দেখতে হবে।

তিনি বলেন, ‘গতকালের কল্যাণপুরের ঘটনার ব্যাপারে বিএনপি’র দুই নেতা শাহ মোয়াজ্জেম ও হান্নান শাহ বলেছে, এরা জঙ্গি কিনা সন্দেহ রয়েছে। জঙ্গিদের জন্য বিএনপি নেতাদের এতো আহাজারি কেন? গুলশানে তারা যে ধরনের ব্যাগ ব্যবহার করেছে, জিন্সের প্যান্ট ওপরে কালো আলখাল্লা পড়া, মাথায় একই ধরনের পাগড়ী পড়া এরপরও তাদের মনে সন্দেহের কারণ কি? এরা জঙ্গি কিনা। এটা সন্দেহের বিষয়। তাহলে তাদের কোথায় গা লাগলো। তাহলে তাদের উদ্দেশ্য কি এই জঙ্গিদের সাথে সম্পর্ক কি? এই প্রশ্ন আমি জাতির কাছে রেখে গেলাম।’

তিনি বুধবার দশম জাতীয় সংসদের ১১তম (বাজেট) অধিবেশনে সমাপনী ভাষণে এসব কথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘সরকার যেখানে জঙ্গি দমনের চেষ্টা করছে সেখানে তারা পুলিশের কার্যক্রমকে যদি জনসাধারণের কাছে প্রশ্নবিদ্ধ করেন এর চেয়ে দুঃখের বিষয় আর কিছুই নেই। পুলিশ বাহিনী সারা রাত কষ্ট করে জঙ্গিদের দমনে কাজ করছে। তিনি বলেন, পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে যে হামলার ঘটনা ঘটেছে সেখানে কেউ জঙ্গিদের কোলে করে তুলে এনে লালন-পালন করে নাই। ঘটনাস্থলেই তাদের মেরে ফেলা হয়েছে। ফ্রান্স, জার্মান, আমেরিকা, জাপানসহ সকল ঘটনায় জঙ্গিরা হয় নিজেরা আত্মহত্যা করেছে অথবা তাদের মেরে ফেলা হয়েছে। জঙ্গি দমনের এটাই নিয়ম। এতে বিএনপি নেতাদের এত কষ্ট কেন। তাদের এত দরদ কেন, এদের সাথে কোন যোগসূত্র আছে কিনা বা ষড়যন্ত্রে এরা লিপ্ত কিনা তা খতিয়ে দেখতে হবে।’

শেখ হাসিনা বলেন, জঙ্গি দমনের ব্যাপারে সমগ্র জাতি আজ ঐক্যবদ্ধ। ইনশাআল্লাহ জঙ্গি দমন হবে এ বিশ্বাস আমাদের রয়েছে। এখন অভিভাবক, শিক্ষকসহ সবাই এ ব্যাপারে সচেতন রয়েছে। সবার সহযোগিতা নিয়ে দেশকে সরকার এগিয়ে নিতে চায় দেশের উন্নতি করতে চায়। এ ব্যাপারে সকলের সহযোগিতা প্রয়োজন।

তিনি বলেন, সরকার দারিদ্রের হাত থেকে মানুষকে মুক্ত করে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে।

পাকিস্তান সৃষ্টিতে বাঙালিদের অবদান বেশি থাকলেও বাঙালিরাই চাকুরিসহ প্রতিটি ক্ষেত্রে চরম বৈষম্যের শিকার হন। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এদেশের মানুষের মুক্তির জন্য সারা জীবন লড়াই সংগ্রাম করে গেছেন। জাতির পিতাকে হত্যা করা না হলে এদেশ আরো আগেই উন্নতির চরম শিখরে পৌঁছাতো। এই বৈষম্যের কারণে এবং বঞ্চিত মানুষের মুক্তির জন্য বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতার ডাক দেন। স্বাধীন জাতি হওয়ার কারণেই এখন বাঙালিরা বিভিন্ন সরকারি চাকুরিসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে উঁচু পদে আসীন হন।

শেখ হাসিনা বলেন, আওয়ামী লীগ যখনই ক্ষমতায় আসে তখনই দেশের মানুষের ভাগ্যের উন্নয়ন হয়। ১৯৯৬ সালে সরকার গঠনের পর থেকে দেশের মানুষের কল্যাণে আমরা কাজ করি। এরপর আবার ২০০১ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতা থেকে যাওয়ার পর আবারো উন্নয়নের চাকা থেমে যায়। ২০০৮ সালে ক্ষমতায় আসার পর আওয়ামী লীগ সরকার দেশের উন্নয়নে আবারো বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করে। দেশ এখন নিম্ন মধ্যবিত্ত থেকে মধ্যম আয়ের দেশের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। দেশের মানুষের মাথাপিছু আয় বেড়েছে, গড় আয়ু বেড়েছে, দারিদ্রের হার উল্লেখযোগ্য হারে কমেছে।

তিনি বলেন, সুচিন্তিত পরিকল্পনা নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে বলেই দেশ উন্নয়নের দিকে অগ্রসর হচ্ছে। প্রকাশ্যে আগুন দিয়ে মানুষ হত্যাকে জনগণ যখন প্রতিহত করে তখন বিএনপি-জামায়াত আবারো বেছে বেছে মানুষ হত্যা শুরু করে। এটাও যখন নিয়ন্ত্রণে আনা হয় তখন আবারো সন্ত্রাসী কর্মকান্ড চালাতে থাকে। তারা গুলশানে একটি হোটেলে দেশি-বিদেশীসহ বেশ কিছু মানুষকে জিম্মি করে। সেখানে উদ্ধার অভিযান চালাতে গিয়ে দুইজন পুলিশসহ বেশকিছু মানুষ মারা যায়। এরপর কমান্ডো অপারেশনের মাধ্যমে জিম্মিদের উদ্ধার করা হয়।

বিস্তারিত

Prime-Minister-Modi

'সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে যুদ্ধে ভারত সবসময় বাংলাদেশের পাশে'

সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে যুদ্ধে ভারত সরকার সবসময় বাংলাদেশের পাশে থাকবে বলে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী পুনরায় দৃঢ়তার সাথে উল্লেখ করেছেন।

বাংলাদেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান ভারত সফরের দ্বিতীয় দিনে বৃহস্পতিবার সকালে ভারতের প্রধানমন্ত্রীর বাসভবনে এক সৌজন্য সাক্ষাৎকালে নরেন্দ্র মোদী একথা বলেন।

সাক্ষাৎকালে বাংলাদেশের সাম্প্রতিক সহিংস কর্মকাণ্ড দমনে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সময়োপযোগী এবং দৃঢ় পদক্ষেপের প্রতি সমর্থন জানিয়ে নরেন্দ্র মোদী শেখ হাসিনার গতিশীল নেতৃত্বের ভূয়সী প্রশংসা করেন।

ভারতের প্রধানমন্ত্রী বলেন, '১৯৭১সালের মুক্তিযুদ্ধে ভারত যেভাবে বাংলাদেশের পাশে দাঁড়িয়ে সাহায্য এবং সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিয়েছিল সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে যুদ্ধে ভারত একই রকমভাবে বাংলাদেশের পাশে থাকবে।'

এসময় সৌজন্য সাক্ষাৎকালে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান বলেন, 'অতীত কাল থেকেই বাংলাদেশ সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির দেশ। সংখ্যালঘু সম্প্রদায় সহ সকল ধর্ম ও বর্ণের মানুষ বাংলাদেশে তাদের ধর্মীয় আচার-উৎসব স্বাধীনভাবে পালন করে আসছেন। বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন বর্তমান সরকার সংখ্যা লঘু সম্প্রদায়সহ সকল সম্প্রদায়ের ধর্মীয়, সাংস্কৃতিক ও মানবিক অধিকার রক্ষায় সর্বদা সচেষ্ট রয়েছে।'

বাংলাদেশের সাম্প্রতিক সন্ত্রাসী ঘটনার কথা বলতে গিয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী বলেন, 'এসব ঘটনায় যারা জড়িত তারা বাংলাদেশের নাগরিক এবং বাংলাদেশেই তারা লালিত-পালিত। এদের সাথে আন্তর্জাতিক কোনও সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর সংযোগের প্রমাণ পাওয়া যায়নি।' ভারতের প্রধানমন্ত্রীও এ বিষয়ে একমত পোষণ করেন বলে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা শরীফ মাহমুদ অপু সাংবাদিকদের জানিয়েছেন।

বিস্তারিত

ধর্মমন্ত্রী অধ্যক্ষ মতিউর রহমান

প্রথমবারের মত হজ কার্যক্রমে প্রাক নিবন্ধন প্রক্রিয়া চালু

ধর্মমন্ত্রী অধ্যক্ষ মতিউর রহমান বলেছেন, এবারই প্রথমবারের মত হজ কার্যক্রমে প্রাক নিবন্ধন প্রক্রিয়া চালু করা হয়েছে। সুষ্ঠু ও সুন্দরভাবে হজ কার্যক্রম সম্পন্ন করার জন্য ধর্ম মন্ত্রণালয় সব ধরণের প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে। এছাড়া হজ ব্যবস্থাপনা ও হাজিদের সেবা প্রদানের জন্য ডিজিটাল প্রযুক্তির ব্যবহার শুরু হয়েছে।
মন্ত্রী আজ বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদে ধর্ম মন্ত্রণালয় আয়োজিত সরকারি ব্যবস্থাপনায় ঢাকা মহানগরী ও পার্শ্ববর্তী জেলার হজযাত্রীদের প্রশিক্ষণ কর্মশালা এর উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।
ধর্মমন্ত্রী বলেন, এই প্রশিক্ষণ কর্মশালার মাধ্যমে হজযাত্রীগণ হজ পালনের বিষয়ে প্রয়োজনীয় দিক নির্দেশনা পাবেন। বিশেষ অতিথির বক্তব্যে ধর্ম মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব জাকির আহমেদ বলেন, হজযাত্রীদের সুশৃঙ্খলভাবে হজ পালন করতে হবে এবং হজের দিক নির্দেশনাগুলো সঠিকভাবে পালন করতে হবে। ইসলামিক ফাউন্ডেশনের সার্বিক ব্যবস্থাপনায় অনুষ্ঠিত দিনব্যাপী এ-কর্মশালায় অন্যান্যের মধ্যে এ কে এম এ আউয়াল এমপিসহ ধর্ম মন্ত্রণালয় ও ইসলামিক ফাউন্ডেশনের কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।

বিস্তারিত

পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ এইচ মাহমুদ আলী

জঙ্গিবাদের কবল থেকে তরুণদের রক্ষায় দীর্ঘমেয়াদি পদক্ষেপ

পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ এইচ মাহমুদ আলী বলেছেন, বাংলাদেশের সন্ত্রাসীরা আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠনের কাছ থেকে কোনো রকম দিক নির্দেশনা পাচ্ছে কি না তা খতিয়ে দেখছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।

আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীতে বিস আয়োজিত এক সেমিনার এই মন্তব্য করেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী।
মন্ত্রী বলেন, মৌলবাদ, সন্ত্রাসবাদ ও জঙ্গিবাদের আঁতাত ভাঙতে সরকার বদ্ধপরিকর।
জঙ্গিবাদের কবল থেকে তরুণদের রক্ষায় দীর্ঘমেয়াদি পদক্ষেপ নেওয়ার কথাও জানান পররাষ্ট্রমন্ত্রী।
বিসের পরিচালনা পরিষদের সভাপতি মুন্সি ফয়েজ আহমেদের সভাপতিত্বে সেমিনারের উদ্বোধনী অধিবেশনে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন আইসিএলডিএসের নির্বাহী পরিচালক মেজর জেনারেল (অব.) আবদুর রশিদ।

বিস্তারিত

Next
  • 1
  • 2
  • 3
  • 4
  • 5
  • 6
  • 7
  • 8
  • 9
  • 10
  • 11
  • 12
  • 13
  • 14
  • 15
  • 16
  • 17
  • 18
  • 19
  • 20
  • 21
  • 22
  • 23
  • 24
  • 25
  • 26
  • 27
  • 28
  • 29
  • 30
  • 31
  • 32
  • 33
  • 34
  • 35
  • 36
  • 37
  • 38
  • 39
  • 40
  • 41
  • 42
  • 43
  • 44
  • 45
  • 46
  • 47
  • 48
  • 49
  • 50
  • 51
  • 52
  • 53
  • 54
  • 55
  • 56
  • 57
  • 58
  • 59
  • 60
  • 61
  • 62
  • 63
  • 64
  • 65
  • 66
  • 67
  • 68
  • 69
  • 70
  • 71
  • 72
  • 73
  • 74
  • 75
  • 76
  • 77
  • 78
  • 79
  • 80
  • 81
  • 82
  • 83
  • 84
  • 85
  • 86
  • 87
  • 88
  • 89
  • 90
  • 91
  • 92
  • 93
  • 94
  • 95
  • 96
  • 97
  • 98
  • 99
  • 100
  • 101
  • 102
  • 103
  • 104
  • 105
  • 106
  • 107
  • 108
  • 109
  • 110
  • সর্বশেষ
  • সর্বাধিক পঠিত

কোলোন ক্যান্সার প্রতিরোধে নিয়মিত খেতে হবে ৯টি খাবার

নিম্ন মধ্যবিত্তের স্বপ্নপূরণের বাধা দূর করার আহ্বান

নৈরাজ্য করলে কঠোর হাতে দমন : স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টি করছে সরকার

তাইওয়ানে ৬.৪ মাত্রার ভূমিকম্প

বিএনপির সাবেক এমপি হাসান উদ্দিন সরকারসহ আটক ৬

সংবাদ সম্মেলনে আসছেন খালেদা জিয়া

নাশকতা মোকাবিলায় আওয়ামী লীগের ব্যাপক প্রস্তুতি

প্রয়োজনে সাংবাদিকদের পক্ষে মামলা লড়বেন আইনমন্ত্রী

হাবিবুন নবী খান সোহেল আটক

  • প্রচ্ছদ
  • আমাদের পরিবার
  • বিজ্ঞাপন

© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত উত্তরা নিউজ
২০১৩-২০১৬

সম্পাদক ও প্রকাশকঃ মোঃ তারেকউজ্জামান খান
বাড়িঃ ১২৫(৩য় তলা), রানাভোলা এভিনিউ রোড, সেক্টরঃ ১০,
উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০
মোবাঃ ০১৭১২২৬৩৮৯৬
ই-মেইলঃ info@uttaranews24.com, uttaranewsbd24@gmail.com

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা বা ছবি অনুমতি ছাড়া নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি