English
  • Twitter
  • Facebook
  • RSS
  • Google+
  • Vimeo
  • Tumblr
  • Pinterest

logo
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • রাজনীতি
  • অর্থ ও বাণিজ্য
  • তথ্য ও প্রযুক্তি
  • খেলাধুলা
  • বিনোদন
  • লাইফস্টাইল
  • আইন ও আদালত
  • শিক্ষাঙ্গন
  • ধর্ম ও জীবন
  • অন্যান্য
    • প্রবাস
    • উত্তরার খবর
    • রাজধানী
    • সারাবাংলা
    • বিচিত্র খবর
    • ফিচার-সাহিত্য
    • স্বাস্থ্য
    • সাক্ষাৎকার
    • সম্পাদকীয়
    • ছবিঘর
    • ভিডিও
  • উত্তরা
প্রচ্ছদ
  • প্রচ্ছদ
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • রাজনীতি
  • অর্থ ও বাণিজ্য
  • তথ্য ও প্রযুক্তি
  • খেলাধুলা
  • বিনোদন
  • লাইফস্টাইল
  • আইন ও আদালত
  • শিক্ষাঙ্গন
  • ধর্ম ও জীবন
  • অন্যান্য
    • প্রবাস
    • উত্তরার খবর
    • রাজধানী
    • সারাবাংলা
    • বিচিত্র খবর
    • ফিচার-সাহিত্য
    • স্বাস্থ্য
    • সাক্ষাৎকার
    • সম্পাদকীয়
    • ছবিঘর
    • ভিডিও
  • উত্তরা

ব্রেকিং নিউজ

uttaranews24 এগিয়ে চলছে উত্তরা লেকের কার্যক্রম, দক্ষিণের ৮০ ভাগ কাজ সম্পন্ন    uttaranews24 সোনারগাঁও-শাহ মখদুম সড়কে অধিকাংশ সময় যানজট    uttaranews24 নদী দখলকারীরা নির্বাচন করার ও ঋণ পাওয়ার অযোগ্য: হাইকোর্ট    uttaranews24 উত্তরা ১২ নং সেক্টরে প্রধান সড়কে রাস্তার উপর নির্মাণ সামগ্রী!    uttaranews24 তুরাগ থানা আ.লীগ এর পক্ষ থেকে সাহারা খাতুন (এমপি)কে ফুলেল শুভেচ্ছা    uttaranews24 ফেসবুকে জানান দিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রের আত্মহত্যা    uttaranews24 নির্বাচনে জয়-পরাজয়ের ব্যাখা দিলেন সজিব ওয়াজেদ জয়   
  • প্রচ্ছদ
  • লাইফস্টাইল
125045bellyfat.jpg

জেনে নিন পেটের মেদ কমানোর ৯ উপায়

পেটে মেদ বা চর্বি হলে চলা-ফেরায় যেমন কষ্ট হয়, তেমনি নষ্ট হয় সৌন্দর্যও। অনেকে আছেন খুব বেশি মোটা না কিন্তু পেটে অনেক মেদ কিংবা দেহের কিছু কিছু স্থানে মেদ জমায় খুবই অস্বস্তি বোধ করেন। কোনো ভালো পোশাক পড়লেও ভালো লাগে না। শরীরের এই বাড়তি মেদ কিভাবে দূর করা যায় তার কয়েকটি সহজ উপায় পাঠকদের জন্য তুলে ধরা হলো।
১. প্রতিদিনের সকালটা শুরু হোক লেবুর সরবত দিয়ে। এই পদ্ধতি পেটের মেদ কমানোর সবচেয়ে কার্যকরী ১টি উপায়। ১ গ্লাস হালকা গরম পানিতে লেবু চিপে সরবত করে সঙ্গে একটু লবণ মিশিয়ে নিন। ইচ্ছে হলে একটু মধুও মিশিয়ে নিতে পারেন। কিন্তু চিনি মিশাবেন না। প্রতিদিন সকালে পানীয়টি পান করুন। এই পানীয় আপনার বিপাক প্রক্রিয়া বাড়িয়ে পেটের মেদ কমাতে সাহায্য করবে।
২. সাদা ভাত কম খান অথবা কিছুদিনের জন্য ছেড়ে দিন সাদা চালের ভাত খাওয়া। সাদা চালের ভাতের বদলে বিভিন্ন গম জাতীয় শস্য যুক্ত করে নিন আপনার প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায়। তাছাড়া লাল চালের ভাত, গমের রুটি, ওটস, অন্যান্য শস্য যুক্ত করে নিতে পারেন।
৩. চিনি জাতীয় খাবার থেকে দূরেই থাকুন অর্থাৎ চিনিকে না বলুন। এছাড়া মিষ্টি জাতীয় খাবার যেমন মিষ্টি, চকলেট, আইসক্রিম, ফিরনী, সেমাই ইত্যাদি থেকে কিছুদিনের জন্য বিদায় নিয়ে নিন।
৪. উচ্চ তেলযুক্ত খাবার এবং কোল্ড ড্রিঙ্কসগুলো শরীরের বিভিন্ন জায়গায় চর্বি জমিয়ে রাখে। যেমন আমাদের পেট কিংবা উরু। সুতরাং বুঝেই ফেলেছেন যে এই খাবারগুলো তালিকা থেকে বাদ দিয়ে দিতে হবে।
৫. পেটের মেদ কাটিয়ে উঠতে চাইলে প্রতিদিন প্রচুর পরিমাণে পানি পান করতে হবে। তাহলে শরীরের বিপাকের হার বাড়ানোর পাশাপাশি শরীরের বিষাক্ত উপাদানগুলোকে দূর করে দিবে। তাই পানিকে প্রাকৃতিক ক্লিঞ্জার বলা হয়।
৬. কাঁচা রসুনের কয়েক কোয়া সকাল বেলা চুষে খান। তারপরে লেবুর সরবত পান করুন। এই চিকিৎসাটি আপনার ওজন কমানোর জন্য সাহায্য করবে এবং শরীরের রক্ত প্রবাহ সহজ করবে।
৭. যতদিন পেটের মেদ না কমবে ততদিন নন-ভেজ খাদ্য অর্থাৎ মাংস, মাছ, ডিম, দুধ বাদ দিতে হবে। তবে মাছের টুকরোর চামড়া ফেলে খাওয়া যেতেই পারে।
৮. প্রতিদিন সকাল এবং বিকাল এই দুই সময়ে ফল ও সবজি খান। তবে এক্ষেত্রে পানি জাতীয় ফল বাছাই করুন। এই অভ্যাসটি আপনার দেহে এন্টিঅক্সিডেন্ট, ভিটামিন এবং খনিজলবণ এর ঘাটতি পূরণ করবে।
৯. ঝাল খাবার খান। অবাক হচ্ছেন? অবাক হবেন না। ঝাল খাবেন কিন্তু ঝালগুলো আসবে দারচিনি, আদা, গোলমরিচ এবং কাঁচামরিচ থেকে। এগুলো রান্নায় ব্যবহার করুন। এই মশলা স্বাস্থ্যকর। এগুলো শরীরের ইনসুলিন সরবরাহ বাড়ায় এবং রক্তের সুগার লেভেল কমাতে সাহায্য করে। তাই এগুলো ডায়াবেটিস রোগীর জন্যও বেশ উপকারী।
সবকিছু করার পরেও আপনাকে যেটা করতে হবে তাহলো ব্যায়াম। মেদ কমাতে ব্যায়ামের বিকল্প নেই। শরীরকে ঠিক রাখতে প্রতিনিয়ত ব্যায়াম করতে হবে।

বিস্তারিত

ojonnakomarkaron.jpg

জানেন কি শত চেষ্টার পরও ওজন না কমার কারণ কী?

পুষ্টিকর খাবার খাচ্ছেন, সেই সঙ্গে প্রতিদিন শরীরচর্চাও করছেন। তবু ওজন কমাছে না। ভাবছেন কেন এমনটা হচ্ছে। তাই তো? অনেক কারণে এমনটা হতে পারে। তবে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই জীবনযাত্রাগত কিছু ভুল সিদ্ধান্ত অথবা কোনও শারীরিক সমস্যার কারণেই এমনটা হয়ে থাকে।
প্রথমে জীবনযাত্রার প্রসঙ্গে আসা যাক। শুধু মাত্র শরীরচর্চা করলে কিন্তু ওজন কমে না। সেই সঙ্গে ডায়েটের দিকে যেমন নজর দিতে হয়, তেমনি দৈনন্দিন জীবনকেও অনেক বেশি নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসতে হয়। তাই খেয়াল রাখুন কোনো ভুল কাজ করছেন না তো!
প্রসঙ্গত, কিছু রোগের কারণেও অনেক সময় ওজন কমতে চায় না। এদিকটাও খেয়াল রাখা দরকার। না হলে আপনি শরীরচর্চা করে গেলেও ওজন কমতে চাইবে না।
চলুন জেনে নেওয়া যাক ওজন না কমার নানা কারণগুলি কী:
১. ডায়েট মানছেন তো ঠিক করে?
যেমনটা বারংবার বলা হয়েছে যে শুধু শরীরচর্চা করলে চলবে না। কী খাচ্ছেন এবং কখন খাচ্ছেন সেদিকেও খেয়াল রাখতে হবে। প্রসঙ্গত ওজন কমানোর লক্ষ স্থির করার পর কতগুলি খাবারের দিকে ফিরেও তাকানো চলবে না। যেমন- ভাজা-পোড়া, জাঙ্ক ফুড, লাল মাংস, যে কোনও চর্বি জাতীয় খাবার প্রভৃতি।
২. একই ভাবে শরীরচর্চা করলে চলবে না
নিদিষ্ট সময় অন্তর অন্তর শরীরচর্চা করার সময় বাড়াতে হবে। আপনি যদি ভেবে থাকেন প্রতিদিন মাত্র ২০ মিনিট শরীরচর্চা করলেই ফল মিলবে, তাহলে ভুল ভাবছেন। তাই আজ যদি ৩০ মিনিট শরীরচর্চা করেন, তাহলে কাল ৪০ মিনিট করার চেষ্টা করুন। পরের দিন সময় আরও বাড়ান।
৩. মিষ্টি জাতীয় খাবার বেশি খাওয়া চলবে না
মিষ্টি যত বেশি খাবেন শরীরে ক্যালরির মাত্রা বৃদ্ধি পাবে। আর ক্যালরি ওজন বাড়ায়। তাই যতটা পারবেন মিষ্টি জাতীয় খাবার কম খাওয়ার চেষ্টা করবেন। প্রসঙ্গত, মিষ্টি শুধু ওজন বাড়ায় না, সেই সঙ্গে আমাদের সহজে ক্লান্তও করে দেয়। ফলে কর্মক্ষমতা হ্রাস পায়।
৪. পর্যাপ্ত পরিমাণ ঘুম জরুরি
রাতে কম করে ৭-৮ ঘন্টা ঘুমানো জরুরি। এর থেকে কম সময় শরীরকে আরাম দেবেন তো ওজন বাড়তে শুরু করবে।
৫. আপনার থাইরয়েডের সমস্যা নেই তো?
এই রোগের কারণেও অনেক সময় ওজন বাড়ে। তাই যদি দেখেন সব নিয়ম মেনে চলার পরও ওজন কমছে না তাহলে একজন চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে প্রয়োজনীয় টেস্ট করে দেখে নেবেন হাইপারথাইরয়েডিজম অথবা হাইপোথাইরয়েডিজমে আক্রান্ত হয়েছেন কিনা।
৬. অতিরিক্ত স্ট্রেসের কারণেও কিন্তু ওজন বাড়ে
যখনই আমরা মাত্রাতিরিক্ত মানসিক চাপের মধ্যে দিয়ে যাই, তখনই আমাদের শরীরে কর্টিসল নামক স্ট্রেস হরমোনের ক্ষরণ বেড়ে যায়। আর এই হরমোনের ক্ষরণ যত বাড়বে, তত বৃদ্ধি পেতে শুরু করবে শরীরের ওজন। তাই ওজন কমাতে স্ট্রেস থেকে দূরে থাকাটা একান্ত প্রয়োজন।

বিস্তারিত

8mob-poket-ic.jpg

শরীরের স্নায়ুতন্ত্র ও প্রজনন অঙ্গ ক্ষতিগ্রস্ত হয় প্যান্টের পকেটে মোবাইল রাখলে

বেশির ভাগ মানুষই মোবাইল ফোনটিকে রেখে দেন প্যান্টের পকেটে। এভাবে মোবাইল ফোনটি পকেটে রাখলে মানব শরীরে যে ক্ষতি হয়, সে বিষয়টি অনেকেরই অজানা। পকেটে মোবাইল ফোন রাখা স্বাস্থ্যের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ। এর তড়িৎ-চৌম্বকীয় ক্ষেত্রের প্রভাবে মানুষে শরীরের স্নায়ুতন্ত্র ও প্রজনন অঙ্গ ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এমনটাই দাবি করেছে রাশিয়ার একদল গবেষক।

লিগ অব নেশন হেলফ অর্গানাইজেশনের ভাইস প্রেসিডেন্ট ও রাশিয়ার স্বাস্থ্যবিশেষজ্ঞ নিকোলাই কনোরোভ সম্প্রতি মোবাইল ফোন পকেটে রাখার ক্ষতিকর দিকগুলো তুলে ধরেন। তিনি বলেছেন, বর্তমানের মানুষ যতটা তড়িৎ-চৌম্বকীয় ক্ষেত্রের বিকিরণের শিকার হয় এর ৭০ শতাংশই ঘটে নিজের মোবাইল ফোন থেকে।

আর বিভিন্ন গবেষণায় এটি প্রমাণিত, এমন বিকিরণের প্রতি মানুষের শরীর প্রতিক্রিয়াশীল। গবেষকদের মতে, তড়িৎচৌম্বকীয় ক্ষেত্রের বিকিরণের প্রাথমিক শিকার হয় মানুষের স্নায়ুতন্ত্র। এ ছাড়া প্রজনন অঙ্গও এমন বিকিরণে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। তড়িৎচৌম্বকীয় ক্ষেত্র সবেচেয়ে বেশি করে শিশু ও গর্ভবতী মহিলাদের। নিকোলাই কনোরোভ অবশ্য স্বীকার করেছে মোবাইল ফোনসেটের তড়িৎ চৌম্বকীয় ক্ষেত্রের বিকিরণে মানব শরীরের ওপর ক্ষতি নিয়ে বিস্তারিত কোনও গবেষণা হয়নি। তবে এটি কেউ অস্বীকার করতে পারবে না যে, মোবাইল ফোনসেট ব্যবহারের অন্তত কিছুটা সতর্কতা মানা উচিত।

স্বাস্থ্য বিশেষক ওয়েবসাইট হেলদিফুডহাউজের প্রতিবেদন অনুযায়ী, মোবাইল ফোন হাতে বা ব্যাগে রাখা এবং স্বল্পতম সময়ে কথা শেষ করার মাধ্যমে তড়িৎ-চৌম্বকীয় ক্ষেত্রের ক্ষতি অনেকাংশেই কমানো যায়। - ইন্টারনেট

বিস্তারিত

dssdHBEFORETIME.jpg

যে বদ অভ্যাসগুলো হতে পারে আপনার মৃত্যুর কারন !

নিজের অজান্তেই আমাদের অনেকে অকালমৃত্যুর দিকে ধাবিত হই। আর এ ক্ষেত্রে ক্যাটালিস্টের কাজ করে আমাদেরই কিছু বদ অভ্যাস। এইসব রোজকেরে অভ্যাসগুলিই ধীরে ধীরে আমাদের শেষ করে দেয়। আর পানি যখন গলা ছাড়িয়ে মাথা পর্যন্ত পৌঁছে যায়, তখন দৌড়াই ডাক্তারের কাছে। কিন্তু তখন আর কিছুই করার থাকে না। তাই বেশি দেরি হয়ে যাওয়ার আগে এখন থেকেই সচেতন হন, না হলে কিন্তু বিপদ!

বেশি খাওয়ার অভ্যাস যেমন খারাপ, তেমনি একেবারে কম খাওয়াও স্বাস্থ্যের পক্ষে ভাল নয়। আপাতদৃষ্টিতে মনে হওয়া এমনই কিছু অতি সাধারণ ভুলের কারণে আমাদের শরীর ভেতর থেকে খারাপ হতে শুরু করে। আর এই ক্ষয় একসময় ডেকে আনে বড় কোনো রোগকে, যা থেকে অকালমৃত্যু পর্যন্ত ঘটতে পারে।

কী কী বদ অভ্যাসের কারণে আমাদের এমন ক্ষতি হয়, চলুন জেনে নিন :
১. অতিরিক্ত মাংস খেলে
কোনো কিছুই বেশি খাওয়া উচিত নয়। একাধিক কেস স্টাডি করে দেখা গেছে দীর্ঘ সময় ধরে মাত্রাতিরিক্ত মাংস খেলে তার কুপ্রভাব পড়ে কিডনিতে। আসলে শরীরে প্রোটিনের মাত্রা অস্বাভাবিকভাবে বেড়ে গেলে কিডনি সেই অতিরিক্ত চাপ নিতে পারে না, ফলে তা অকালে বিকল হতে শুরু করে।
২. প্রস্রাব চেপে থাকলে
আমরা অনেকেই নানা কারণে প্রস্রাব চেপে থাকি। এমনটা করলে ব্যাকটেরিয়াল ইনফেকশন, যেমন ইউরিনারি ট্রাক্ট ইনফেকশন, ইউরেমিয়া এবং নেফ্রাইটিসের মতো রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা বৃদ্ধি পায়। আর এমনটা নিশ্চয় সকলেরই জানা আছে যেকোনো ধরনের সংক্রমণই শরীরের পক্ষে ভালো নয়।
৩. মাত্রাতিরিক্ত মিষ্টি খাওয়া
অতিরিক্ত চিনি বা মিষ্টিজাতীয় খাবার খেলে শরীরে প্রোটিনের মাত্রা বৃদ্ধি পায়। আর এমনটা হলে তার কুপ্রভাব পড়ে কিডনির ওপর। প্রসঙ্গত, যদি দেখেন প্রস্রাবের সঙ্গে প্রোটিন বেরুচ্ছে, তাহলে বুঝবেন কিডনি খারাপ হতে শুরু করেছে। সে ক্ষেত্রে চিকিৎসকের সঙ্গে পরামর্শ করে শিগগিরই চিকিৎসা শুরু না করলে কিন্তু বিপদ!
৪. পেইন কিলার খাওয়ার অভ্যাস
অতিরিক্ত পেইন কিলার বা ব্যথানাশক খেলে ধীরে ধীরে কিডনি তার কর্মক্ষমতা হারাতে শুরু করে। শুধু তাই নয়, লিভারের কাজ করার ক্ষমতাও কমে যায়।
৫. বেশি লবণ খাওয়া একেবারেই ভালো নয়
শরীরে প্রবেশ করা অতিরিক্ত লবণকে শরীর থেকে বের করে দিতে কিডনিকে অতিরিক্ত কাজ করতে হয়। ফলে কিডনি অল্পতেই হাঁপিয়ে যেতে শুরু করে। আর এমনটা দীর্ঘদিন ধরে হতে থাকলে কিডনির কার্যক্ষমতা কমে যেতে শুরু করে। শুধু তাই নয়, অতিরিক্ত লবণ খেলে রক্তচাপ বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কাও বৃদ্ধি পায়।
৬. ঠিকমতো না ঘুমালে
শরীরকে ঠিক রাখতে প্রতিদিন ৬-৮ ঘণ্টা ঘুমানো জরুরি। এমনটা না হলেই কিডনি খারাপ হতে শুরু করে। কারণ কি জানেন? ঘুমানোর সময়ই কিডনি নিজের ক্ষতের চিকিৎসা করে। ফলে ঠিকমতো না ঘুমালে কিডনির পক্ষে নিজের দেখভাল করা সম্ভব হয়ে ওঠে না। ফলে ধীরে ধীরে কিডনি খারাপ হতে শুরু করে।
৭. পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি না খেলে
ঠিকমতো পানি না খেলে রক্ত চলাচল ব্যাহত হয়, সেই সঙ্গে কিডনিও ঠিকমতো কাজ করতে পারে না। ফলে শরীরে বিষ বা টক্সিনের মাত্রা বাড়তে শুরু করে। আর এমনটা হলেই দেখা দেয় হাজারো জটিল রোগ।

বিস্তারিত

6fat_mota-pic.jpg

মোটা মায়ের সন্তান মোটাই হয় !!!

যেসব মায়ের ওজন বেশি হয়, তারা সন্তানের ওজন নিয়ে মোটেই খেয়াল রাখেন না। সম্প্রতি এক সমীক্ষায় উঠে এসেছে এমনই তথ্য। সম্প্রতি একটি সমীক্ষা চালায় ওয়াশিংটন ইউনিভার্সিটির একটি দল। বেছে নেওয়া হয় এমন ২৩০ জন মহিলাকে, যাঁদের ওজন তুলনামূলক বেশি। সেখানেই দেখা গিয়েছে, নিজেদের অতিরিক্ত ওজনের জন্য ওই মহিলারা হাজারো সমস্যায় ভুগলেও নিজের সন্তানের ওজন নিয়ে তাঁরা মোটেই চিন্তিত নন। উল্টে বাচ্চাদের বেশি ওজনকে তারা স্বাভাবিক ওজন হিসাবেই ভাবতে ভালবাসেন।

সেন্ট লুইসের ব্রাউন স্কুল। সেখানকার ৩ থেকে ৫ বছর বয়সী পড়ুয়াদের মায়েদের সঙ্গে কথা বলেন সমীক্ষকরা। সন্তানের খাদ্যাভাস, বাচ্চা বাড়িতে কী করে, অবসর কিভাবে কাটায় এই সংক্রান্ত বেশ কয়েকটি প্রশ্নের উত্তরও দিতে হয় মায়েদের। এক্ষেত্রে যাদের সমীক্ষার আওতায় রাখা হয়েছে, সেই মা ও সন্তান দু’জনেরই ওজন স্বাভাবিকের থেকে বেশি।

রিপোর্টে দেখা দিয়েছে, মাত্র ২০ শতাংশ মা স্বীকার করেছেন তাঁর সন্তানের ওজন বেশি। আর নিজের সন্তানের অধিক ওজন নিয়ে চিন্তিত মাত্র ৩ শতাংশ মা। বাকিদের মধ্যে বেশিরভাগই নিজের সন্তানের অতিরিক্ত ওজন নিয়ে ভাবতেই রাজি নন।

- ইন্টারনেট

বিস্তারিত

190-pic.jpg

ব্রণ-অ্যাকনের হাত থেকে বাঁচতে কী করবেন?

শীত কাটিয়ে গরমকালটা পড়েই গেল। গরমকালে সবথেকে বড় সমস্যা হল ব্রণ এবং অ্যাকনে। আপনার যদি তৈলাক্ত ত্বক হয়, তাহলে তো কোনও কথাই নেই। ব্রণর সমস্যায় আপনাকে গোটা গরমকালটা কাটাতে হবে।

গরমকালে আমাদের ত্বক সবথেকে বেশি ক্ষতিগ্রস্থ হয়। রোদ, গরম, ঘাম, ধুলো, ধোঁয়ার ফলে ত্বকে বিভিন্ন সমস্যা দেখা দেয়। সূর্যের তাপে সানবার্নে ত্বক কালো হয়ে যায়। আর যাঁদের ত্বক খুবই সেনসিটিভ, তাঁরা অ্যাকনের সমস্যায় ভোগেন। তবে এই অ্যাকনের সমস্যা থেকে রক্ষা পাওয়ার কিছু পদ্ধতি রয়েছে। জেনে নিন সেগুলি কী কী-

> আপনি যদি অ্যাকনের হাত থেকে মুক্তি পেতে চান, তাহলে আপনাকে অবশ্যই আইসক্রিম, চকোলেট, কেক, পিত্‌জাকে টাটা বলতে হবে। চিনি এবং ময়দায় তৈরি কোনও খাবার খাওয়া যাবে না।

> ফাইবারে পরিপূর্ণ খাবার খাওয়ার চেষ্টা করুন। স্প্রাউট, লেবুজাতীয় ফল বেশি পরিমানে খান। এতে আপনার পেট পরিস্কার থাকবে। আর আপনার ত্বকও থাকবে পরিস্কার।

> সারাদিনে অন্তত ২বার ভালো করে ঠান্ডা জল দিয়ে মুখ ধোবেন। মুখের সমস্ত নোংরা এবং অবাঞ্ছিত তেল দূর করুন। অ্যাকনে দূর করার জন্য চা পাতার তেল ব্যবহার করুন।

> শীতকালে যেমন ত্বকে ময়শ্চারাইজারের প্রয়োজন হয়, তেমনই গরমকালেও ময়শ্চারাইজারের খুবই প্রয়োজন। ত্বক অনুযায়ী রাতে ক্রিম মেখে শোবেন।

> যদি আপনার ত্বকে অতিরিক্ত পরিমানে অ্যাকনে দেখা দেয়, তাহলে অবশ্যই চিকিত্‌সকের পরামর্শ নিন।

- ইন্টারনেট

বিস্তারিত

imageawqq23

বাড়িতেই নিজে অথবা সঙ্গীর সাহায্য নিয়ে আপনার যোনির স্বাস্থ্য পরীক্ষা করুন !

যোনি সুস্থ আছে কি না তা সব মেয়েরই খেয়াল রাখা উচিত। যোনিতে নানা ধরনের রোগ হতে পারে এবং তার অনেকটাই যৌন সংসর্গের ফলে হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। তাছাড়া যোনিরসের পিএইচ ব্যালেন্স ঠিকঠাক না থাকলে এবং যোনিতে ব্যাড ব্যাকটেরিয়ার পরিমাণ বেড়ে গেলেও নানা রোগ হতে পারে। 

যোনির স্বাস্থ্য পরীক্ষা করতে সব সময়ে চিকিৎসকের কাছে ছুটতে হয় না। তেমন কোনও র‌্যাশ থাকলে বা যোনিরসের অতিরিক্ত ডিসচার্জ দেখলে চিকিৎসকের কাছে যাওয়া জরুরি কিন্তু তেমন কিছু হয়েছে কি না সেটা জানবেন কীভাবে? 

তার জন্যেই নিজেই নিজের যোনি পরীক্ষা করে দেখুন অথবা সঙ্গীকে বলুন এ ব্যাপারে আপনাকে সাহায্য করতে। সঙ্গী রাজি হলে তো কথাই নেই। কিন্তু তাঁকে না পেলে নিজে কী করে পরীক্ষা করবেন? খুব সহজ। বিছানায় পা ফাঁক করে বসুন এবং একটি আয়না রাখুন এমন একটি পজিশনে যাতে প্রতিবিম্বে যোনি এবং ভালভা ভাল করে দেখতে পান আপনি। 

তার আগে অবশ্যই ঘরে জোরালো আলো জ্বালিয়ে নেবেন। তা ছাড়াও একটি জোরালো টর্চও ব্যবহার করতে পারেন ভালভাবে বোঝার জন্য। যোনি বলতে কিন্তু শুধু যোনিছিদ্র নয়, ক্লিটোরিস, ভালভা এবং ভালভার ভিতরের অংশও ভাল করে পর্যবেক্ষণ করবেন। কোনও রকম ফোস্কা বা র‌্যাশের মতো কিছু রয়েছে কি না তা লক্ষ্য করবেন। 

আয়নায় দেখার পরে আঙুল ব্যবহার করুন। আঙুল দিয়ে ভালভার ভিতরের অংশ, ক্লিটোরিস এবং যোনিছিদ্রের ভিতরের অংশ স্পর্শ করুন। কোনও র‌্যাশ থাকলে তা বুঝতে পারবেন। তেমন কিছু পেলে সঙ্গীকে বলুন আর একবার ভাল করে পরীক্ষা করে দেখতে। 

কিছু কিছু ইনফেকশন বা যৌনরোগের কারণে যোনির ডিসচার্জের রং বদলে যায়। তাই যোনিরসের রং পরীক্ষা করাও জরুরি। একটি পরিষ্কার সাদা কাপড় প্যান্টির মধ্যে কয়েক ঘণ্টা পরে থাকুন। তার পরে দেখুন কোনও রকম অস্বাভাবিক ডিসচার্জ হচ্ছে কি না। 

মেডিকেল স্টোর থেকে ট্যাম্পুন কিনে আনুন। সেটি যোনিতে ইনসার্ট করে কয়েক সেকেন্ড রাখুন। তার পরে ট্যাম্পুনটি বার করে নিয়ে লক্ষ্য করুন ট্যাম্পুনের গায়ে যোনিরসের রংয়ে কোনও অস্বাভাবিকত্ব আছে কি না। প্রি-মেনস্ট্রুয়াল পর্যায় ছাড়া মাসের অন্য সময়েও যদি হালকা সবজেটে বা হলদেটে ডিসচার্জ দেখেন তবে একবার স্ত্রীরোগ-বিশেষজ্ঞের সঙ্গে কথা বলা ভাল। 

প্রতি মাসেই একবার অন্তত এই পরীক্ষা করুন। রোগের হাত থেকে মুক্তির প্রথম উপায় হল সতর্ক থাকা। 

বিস্তারিত

orgams_22dsawe

জানুন সহবাসে কী কী ভাবে মেয়েদের অর্গ্যাজম হয়?

প্রথমেই বলে নেওয়া ভাল মেয়েদের মূলত দু’ধরনের যৌন সুখানুভূতি হয়। প্রথমত, সঙ্গমের সময় মেয়েদের গর্ভাশয়ে পুরুষাঙ্গের আঘাতের ফলে এক রকম সুখানুভূতি হয়। এটিকেই প্রধানত অর্গ্যাজম বলে ধরা হয়। 

কিন্তু মেয়েদের অপর এক রকম সুখানুভূতি হয় এবং সেই অর্গ্যাজমটিই মেয়েদের শরীরে প্রবল উন্মাদনার সৃষ্টি করে। এই অর্গ্যাজমটির মূল উৎস কিন্তু ক্লিটোরিসে নয়, ক্লিটোরিসের ঠিক নীচে জি-স্পটে।  

এই দ্বিতীয় ধরনের অর্গ্যাজমের যে সুখানুভূতি তা পেনিট্রেশনের সুখানুভূতির চেয়েও বেশি। এই ধরনের অর্গ্যাজম সঙ্গম করতে করতে হতে পারে আবার সঙ্গম ছাড়াও হতে পারে। সঙ্গম না করেও কীভাবে মেয়েরা এই অর্গ্যাজম উপভোগ করেন? জেনে নিন এই ৬টি উপায়—

১)  শুধু স্তনবৃন্ত দু’টি যদি আলতো করে স্পর্শ করা হয় বা স্তনবৃন্ত যদি আঙুলে একটু চেপে ধরা হয় তবে এই ধরনের অর্গ্যাজম হতে পারে। 

২) যোনির ভিতরে নয়, ভালভার ভিতরের অংশটি আঙুল দিয়ে অল্প রাব করলে এই অর্গাজম হতে পারে।

৩) পুরুষাঙ্গটি ভালভা ও ক্লিটোরিসে শুধু রাব করলেও মেয়েদের এই দ্বিতীয় ধরনের অর্গ্যাজম হয়। 

৪) অনেক সময় শুধু ডার্টি টক করলেও মেয়েদের এই অর্গ্যাজম হতে পারে। 

৫) অনেক মেয়েরা পর্ন দেখতে দেখতেও অর্গ্যাজমিক বোধ করেন। 

৬) অনেক মেয়ের শরীরের বিশেষ বিশেষ অংশে আলতো কামড় দিলেও এই অনুভব হয়। 

৭) পুরুষসঙ্গী নিতম্বে মাসাজ করলেও অনেক ক্ষেত্রে এই অনুভূতি হয়। 

বিস্তারিত

sfdrey_37663

সেক্স করার সময় ছেলেরা যে ভুলগুলো করে থাকে !

ছেলেরা সেক্স সম্পর্কে জানার জন্য অনেক মুভি দেখে, বই পড়ে। মোট কথা একজন ছেলের সেক্স সম্পর্কে একটা মোটামুটি ধারনা আছে এবং অনেকেই মনে করে যে সে সেক্স নিয়ে সব জানে। পর্ণ দেখে অনেকেই মনে করে সে চাইলেই সেক্স করতে পারবে এবং একটা মেয়েকে সম্পূর্ণ স্যাটিসফাই করতে পারবে। ব্লু ফিল্ম, পর্ণ এগুলো থেকে আমরা অনেক কিছু জানি সত্যি কিন্তু তার সাথে যে বাস্তব জীবনের অনেক তফাৎ রয়েছে। আর ছেলেদের আত্মবিশ্বাসের কারণেই হোক আর পর্ণ থেকে জ্ঞান লাভের কারণেই হোক তারা সেক্স করার সময় কিছু ভুল করে থাকে প্রায়ই। এসব কিছু ভুলের কথা তুলে ধরা হলোঃ

১. আপনি জানেন সে কি চায়ঃ অনেক ছেলেই মনে করে সে জানে তার পার্টনার কি চায়। অনেক ছেলে নিজেকে এ বিষয়ে অভিজ্ঞতা সম্পন্ন হয়ে ভাবে যে তার জন্য মেয়েদের হ্যান্ডেল করা কোন ব্যপার না। সে চাইলেই একটা মেয়েকে অর্গ্যাজম দিতে পারে এবং তার বিশেষ জায়গা গুলো স্পর্শ করে তাকে অনেক বেশি হর্নি করে দিতে পারে। পর্ণ দেখে পরিপক্ক হয়েও অনেকে তা ভাবে। তবে আসল কথা হল, প্রত্যেকটা মেয়ের সেক্সুয়ালিটি অন্য মেয়েদের থেকে আলাদা। তাই অন্য মেয়েদের সাথে তুলনা করে কোন মেয়ের টার্ন অন পয়েন্ট গুলো বোঝা যায় না। তাকে সময় দিয়ে বুঝতে হয়। অনেক মেয়েই লাজুক হয় এসব ব্যাপারে, তাই কখনওই বলে না তারা কি চায়। সে ক্ষেত্রে সেক্সের সময় তার মুখের এক্সপ্রেশন, কর্মকান্ড দেখে প্রত্যেকটা মেয়েকেই আলাদা করে বুঝে নিতে হয়।

২. সে যা চায় সব আপনার আছেঃ  বেশির ভাগ ছেলেই মনে করে যে একটা মেয়েকে স্যাটিসফাই করার ক্ষমতা তার আছে। কিন্তু এমন অনেক মেয়ে আছে যারা বেশ প্রবল ভাইব্রেশন ছাড়া অর্গাসোম লাভ করতে পারে না, অর্থাৎ সে সব মেয়েদের সেক্স বেশী। ফিঙ্গারিং, পেনেট্রেশন বা ওরাল সেক্সে সে সম্পূর্ণ মজা পায় না। এখানে কোন অস্বাভাবিকতা নেই এবং এতে কোন ছেলের পুরুষত্ব কমে যায় না। সেক্স করার সময় দুইজন নিজেদের মত কাজ করতে পারে, ঠিক তখনই ভাইব্রেটর তার কাজ করতে পারে। এরকম আরও অনেক কিছুই আছে, আপনি সবসময় যেভাবে সেক্স করেন তাতে সে মজা নাও পেতে পারে। তাই একটা মেয়ের সেক্সুয়ালিটিকে বুঝে তাকে ইন্টারকোর্সে আনন্দ দিতে হবে।

৩. সেক্স ছেলে ও মেয়ে উভয়ের কাছে একইঃ  ছেলেদের আরেকটি ভুল ধারনা হল, সেক্সে একটা ছেলে যতটা মজা পাচ্ছে ঠিক ততটাই একটা মেয়ে মজা পাচ্ছে। পেনিস কে ভ্যাজায়নায় ঢুকিয়ে যে মজা তা একটা মেয়ের কাছে তেমন হতে পারে না এটা অনেক ছেলের কল্পনাতেই আসে না। কিন্তু আসলে মেয়েদের ভ্যাজায়নার ভেতরের অংশ বাইরের থেকে আরও অনেক বেশি সেন্সিটিভ। জোরে পেনিস ঢুকালে মজা লাগে সত্যি কিন্তু পেনিস অনেক বড় হলে অনেক ক্ষেত্রেই মনে হয় যে পেটে কেউ বাড়ি দিচ্ছে জোরে। ব্যথাও অনুভব হয় মাঝে মাঝেই। তাই জোরে দেওয়ার আগে তার অনুভূতিটা বুঝে নেয়ার চেষ্টা করবেন।

৪. মেয়েদের দৈহিক গঠন সম্পূর্ণই আপনি জানেনঃ ছেলেরা অনেকেই মনে করে যে মেয়েদের দৈহিক গঠন সম্পর্কে সে অনেক কিছুই জানে। ক্লিটরিস, জি-স্পট চিনে মানেই সে একটা মেয়েকে অর্গাসোম দিতে পারে সহজেই। কিন্তু ব্যাপারটা তেমনও নয়। একটা মেয়েকে অর্গাসোম দেওয়ার জন্য সেগুলো তার ক্ষেত্রে কিভাবে স্টিমুলেট করতে হয় তা জানাও আবশ্যক। একটা মেয়ের ক্লিটরিস চুষলে সে হর্নি হয়, আবার আরেকজনের ভাইব্রেটর প্রয়োজন হয়। এসব রকম ফেরের কারনে প্রত্যেককে আলাদা করে অবসার্ভ করতে হয় এবং বুঝতে হয় সঙ্গিনীকে।

৫. ভেজা মানেই টার্ন অনঃ অনেক ছেলে মনে করে মেয়েদের টার্ন অন হওয়া মানেই যেন তার ভ্যাজায়না ভিজে ওঠা। ঠিক না কথাটা। একটা মেয়ের ভ্যাজায়না এমনি তেও ভেজা থাকতে পারে। আবার অনেকক্ষণ সেক্স করার পরও দেখতে পারেন ভেজেনি ভ্যাজায়না। ভ্যাজায়নার তরল কারও কম হয় কারও বেশি। সেক্সের আগে সবারই কিছু বের হয়, তবে শুকনা দেখলেই ভাববেন না সে যথেষ্ট টার্ন অন হয় নি। এটা সম্পূর্ণই প্রাকৃতিক ব্যপার। তাই ভেজা মাত্রই টার্ন অন হওয়া নয়।

৬. নিস্তব্ধ থাকাই উচিত: ছেলেরা মনে করে সেক্সের সময় চুপ করে সেক্স করতে হয়। মেয়েদের Moaning এ তারা টার্ন অন হয় ঠিকই কিন্তু নিজেরা তেমন কিছু বলে না। শুনে রাখুন, ছেলেদের Moaning ও মেয়েরা শুনতে চায় এবং এটা তাদের টার্ন অন করে। এছাড়া সেক্সের সময় কিছু ছোট খাট কথা সেক্সকে আরও মজার এবং ভালবাসাময় করে তুলে। যেমন ধরেন আপনি চাচ্ছেন সে আপনার পেনিস চুষুক। তাহলে আপনি তাকে নিচে ঠেলে দিবেন? মোটেও না। তাকে নিচে দেখিয়ে বলতে পারেন এভাবে করলে ভাল লাগে আমার। এমনকি কিছু মেয়েকে সেক্সের সময় আই লাভ ইউ, বা কোন রোম্যান্টিক কথা বললে তারা আরও হর্নি হয় এবং আপনার প্রতি আরও অনেক মনযোগী হয়ে উঠবে।

বিস্তারিত

Lifestaile

রাতের যে ৬টি কাজ দেবে সুন্দর ত্বক

সুন্দর পরিষ্কার ত্বক সব নারীর কাম্য। ব্রণমুক্ত, দাগহীন ত্বক কে না পেতে চায় বলুন? কিন্তু ত্বকের যত্নের ব্যাপার অনেকেই থাকেন উদাসীন। সুন্দর ত্বক পেতে হলে ত্বকের যত্নে কিছু না কিছু করার প্রয়োজন পড়ে। আসুন জেনে নেয়া যাক রাতে ঘুমানোর আগে ত্বক পরিষ্কারের জন্য অবশ্যই করণীয় কিছু কাজ সম্পর্কে।

১। মুখ পরিষ্কার করা

সারাদিন কর্মব্যস্ত দিন কাটানোর পর শরীরের সাথে সাথে ত্বকও ক্লান্ত হয়ে পড়ে। ধুলাবালি, ময়লা ত্বকে জমে ত্বকের ছিদ্র বন্ধ করে দেয়। তাই রাতে ত্বক পরিষ্কার করা বেশ জরুরি। ঘুমাতে যাওয়ার আগে মুখ পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। ফেসওয়াশ দিয়ে মুখ পরিষ্কার করতে হবে এমনটি নয়। শুধু পানি দিয়ে মুখটি ধুয়ে নিতে পারেন।

২। মেকআপ তুলে ফেলুন

আলসেমী করে অনেকে মেয়েরাই মেকআপ না তুলে ঘুমিয়ে পড়ে। আর তখনই ত্বকের সবচেয়ে বড় ক্ষতি করে থাকেন তারা। মেকআপের কারণে ত্বকের ছিদ্রে ময়লা জমে বন্ধ হয়ে যায়। যা আস্তে আস্তে ত্বকে বলিরেখা ফেলে দিয়ে থাকে। তাই ঘুমাতে যাওয়ার আগে অবশ্যই মেকআপ তুলে ফেলুন।

৩। চুল বাঁধা

চুল খোলা রেখে রাতে ঘুমাতে যাবেন না। এই কাজটি করা থেকে বিরত থাকুন। ঘুমাতে যাওয়ার আগে ভাল করে চুল আঁচড়ে নেওয়া উচিত। এতে মাথার তালুতে রক্ত চলাচল স্বাভাবিক থাকবে। এরপর উচু করে খোঁপা বা বেনী করে ফেলুন। চুলে ময়লা এবং তেল থাকে যা ত্বকে চলে এসে ত্বকে ব্রণ সৃষ্টি করে।

৪। আই ক্রিম ব্যবহার

আপনি যদি দিনের একটি সময় ল্যাপটপ, কম্পিউটার বা টিভি সেটের সামনে কাটিয়ে থাকেন, তবে আপনার চোখে ফোলা ফোলাভাব চলে আসবে। এই চোখের নিচের কালি বা ফোলা ফোলা ভাব দূর করার জন্য আই ক্রিম ব্যবহার করুন। এটি চোখের চারপাশে ত্বক হাইড্রেটেড রাখতে সাহায্য রাখে।

৫। ত্বক ময়েশ্চারাইজ করা

সকাল এবং রাতে দুইবেলা নিয়মিত ত্বক ময়েশ্চারাইজ করুন। হালকা বা অরগানিক ময়েশ্চারাইজ ত্বক থেকে মৃত কোষ, ময়লা দূর করে দেয়। তবে ত্বকের ধরণ অনুযায়ী ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করা উচিত। রাতের ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার পরের দিন সুন্দর ত্বক পেতে সাহায্য করবে।

৬। ঠোঁটের যত্ন

মুখের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ একটি অংশ হলো ঠোঁট। তাই এই ঠোঁটকে অবহেলা করা যাবে না একদমই। রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে ঠোঁটে লিপবাম, অলিভ অয়েল বা এসেনসিয়াল অয়েল ব্যবহার করুন। এটি ত্বক হাইড্রেটেড করতে সাহায্য করে, ত্বক ফাটা রোধ করে।

 

বিস্তারিত

Next
  • 1
  • 2
  • 3
  • 4
  • 5
  • 6
  • 7
  • 8
  • 9
  • 10
  • 11
  • 12
  • 13
  • 14
  • 15
  • 16
  • 17
  • 18
  • 19
  • 20
  • 21
  • 22
  • 23
  • 24
  • 25
  • 26
  • 27
  • 28
  • 29
  • 30
  • 31
  • 32
  • 33
  • 34
  • 35
  • 36
  • 37
  • 38
  • 39
  • 40
  • 41
  • 42
  • 43
  • 44
  • 45
  • 46
  • 47
  • 48
  • 49
  • 50
  • 51
  • 52
  • সর্বশেষ
  • সর্বাধিক পঠিত

বিশ্ব ইজতেমা উপলক্ষে বি সি আই কলেজ বন্ধু সভার ফ্রি চিকিৎসা সেবা কেন্দ্র

উত্তরের ঢাকাকে ‘ডিজিটাল’ ঘোষণা করে আতিকের ইশতেহার

৫১ নং ওয়ার্ডে তরুণ প্রার্থী জুয়েলের প্রচারণায় ব্যাপক সাড়া

টিফিন ক্যারিয়ারে প্রার্থী আবুল হোসেনের নির্বাচনী প্রচারণা ও গণসংযোগ

চন্ডালভোগে কাউন্সিলর প্রার্থী নাসির উদ্দিনের পথসভা

উদযাপিত হলো শান্ত-মারিয়াম ফাউন্ডেশন ডে ২০১৯

উত্তরা প্রেস ক্লাবের নতুন কমিটির পক্ষ থেকে হাবিব হাসানকে ফুলের শুভেচ্ছা

মাদকমুক্ত ও নিরাপদ সমাজ গড়তে অঙ্গীকারবদ্ধ মামুন সরকার

আনন্দ ধারা একাডেমি’র বসন্ত উদযাপন সম্পন্ন

ভাষা, সংস্কৃতি, ঐতিহ্য সুরক্ষা করতে হবে: প্রধানমন্ত্রী

৫১ নং ওয়ার্ডের বিভিন্নস্থানে ঠেলাগাড়ি প্রার্থীর পোস্টার ছিড়ে ফেলা হচ্ছে

৫৩ নং ওয়ার্ডকে একটি মডেল এলাকা হিসেবে গড়ে তুলবো

আাগামী মাসের ১৫, ১৬ ও ১৭ তারিখ তুরাগ তীরে বিশ্ব ইজতেমা

নেত্রকোণায় চার সাংবাদিকের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজির অভিযোগ ভিত্তিহীন

বিশ্ব ইজতেমার ম্যাপ ও জেলা দায়িত্বশীলদের তালিকা প্রকাশ

এগিয়ে চলছে উত্তরা লেকের কার্যক্রম, দক্ষিণের ৮০ ভাগ কাজ সম্পন্ন

টঙ্গীতে গাছ কেটে সরকারী জায়গা দখলের অভিযাগ

নদী দখলকারীরা নির্বাচন করার ও ঋণ পাওয়ার অযোগ্য: হাইকোর্ট

উত্তরায় প্রয়াত চিকিৎসক লিটু’র রুহের মাগফিরাত কামনায় দোয়া

উত্তরায় শুরু হয়েছে আমিন মোহাম্মদের আবাসন মেলা ২০১৯

  • প্রচ্ছদ
  • আমাদের পরিবার
  • বিজ্ঞাপন

© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত উত্তরা নিউজ
২০১৩-২০১৬

সম্পাদক ও প্রকাশকঃ মোঃ তারেকউজ্জামান খান
বাড়িঃ ১২৫(৩য় তলা), রানাভোলা এভিনিউ রোড, সেক্টরঃ ১০,
উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০
মোবাঃ ০১৭১২২৬৩৮৯৬
ই-মেইলঃ info@uttaranews24.com, uttaranewsbd24@gmail.com

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা বা ছবি অনুমতি ছাড়া নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি