English
  • Twitter
  • Facebook
  • RSS
  • Google+
  • Vimeo
  • Tumblr
  • Pinterest

logo
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • রাজনীতি
  • অর্থ ও বাণিজ্য
  • তথ্য ও প্রযুক্তি
  • খেলাধুলা
  • বিনোদন
  • লাইফস্টাইল
  • আইন ও আদালত
  • শিক্ষাঙ্গন
  • ধর্ম ও জীবন
  • অন্যান্য
    • প্রবাস
    • উত্তরার খবর
    • রাজধানী
    • সারাবাংলা
    • বিচিত্র খবর
    • ফিচার-সাহিত্য
    • স্বাস্থ্য
    • সাক্ষাৎকার
    • সম্পাদকীয়
    • ছবিঘর
    • ভিডিও
  • উত্তরা
প্রচ্ছদ
  • প্রচ্ছদ
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • রাজনীতি
  • অর্থ ও বাণিজ্য
  • তথ্য ও প্রযুক্তি
  • খেলাধুলা
  • বিনোদন
  • লাইফস্টাইল
  • আইন ও আদালত
  • শিক্ষাঙ্গন
  • ধর্ম ও জীবন
  • অন্যান্য
    • প্রবাস
    • উত্তরার খবর
    • রাজধানী
    • সারাবাংলা
    • বিচিত্র খবর
    • ফিচার-সাহিত্য
    • স্বাস্থ্য
    • সাক্ষাৎকার
    • সম্পাদকীয়
    • ছবিঘর
    • ভিডিও
  • উত্তরা

ব্রেকিং নিউজ

uttaranews24 এগিয়ে চলছে উত্তরা লেকের কার্যক্রম, দক্ষিণের ৮০ ভাগ কাজ সম্পন্ন    uttaranews24 সোনারগাঁও-শাহ মখদুম সড়কে অধিকাংশ সময় যানজট    uttaranews24 নদী দখলকারীরা নির্বাচন করার ও ঋণ পাওয়ার অযোগ্য: হাইকোর্ট    uttaranews24 উত্তরা ১২ নং সেক্টরে প্রধান সড়কে রাস্তার উপর নির্মাণ সামগ্রী!    uttaranews24 তুরাগ থানা আ.লীগ এর পক্ষ থেকে সাহারা খাতুন (এমপি)কে ফুলেল শুভেচ্ছা    uttaranews24 ফেসবুকে জানান দিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রের আত্মহত্যা    uttaranews24 নির্বাচনে জয়-পরাজয়ের ব্যাখা দিলেন সজিব ওয়াজেদ জয়   
  • প্রচ্ছদ
  • লাইফস্টাইল
ত্বক সুস্থ

ত্বক সুস্থ রাখার ৬ উপায়

সুস্থ ও সুন্দর ত্বক সবারইন কাম্য। তবে অনেকের ধারণা, এজন্য বোধহয় নিয়মিত কঠিন নিয়ম পালন করতে হয়। তবে কিছু সাধারণ নিয়ম মেনে চললে আপনি সুস্থ ও সুন্দর ত্বক পেতে পারেন। জেনে নিন এরমই ছয়টি নিয়ম।

১) বেশি করে ফল ও সবজি খান:
খাদ্য তালিকায় বেশি করে ফল ও সবজি রাখুন। ত্বককে সজীব রাখতে সহায়তা করবে এসব খাবার। বেশি পরিমাণে ভিটামিন সি যুক্ত ফল কমিয়ে আনে ত্বকের ভাঁজ ও ত্বকের বয়স কম রাখতে সাহায্য করবে।

২) দিনে দুইবারের বেশি মুখ ধোবেন না:
দিনে দুইবার মুখ ধোয়ার চেষ্টা করুন। এর বেশি মুখ ধুতে থাকলে ত্বকের স্বাভাবিক তেল চলে যায়, মুখ হয়ে ওঠে শুষ্ক। এছাড়াও স্ক্রাবার দিয়ে মুখ ধুতে গেলে অনেক সময়ে ত্বকে অতিরিক্ত ঘষা লেগে আরো বেশি ক্ষতি হয়। সাধারণ সুতি কাপড় ব্যবহার করেই ভালভাবে মুখ ধুয়ে ফেলা যায়।

৩) চোখের আশেপাশে সানস্ক্রিন মাখবেন না:
চোখের আশেপাশের ত্বক হয় অনেক বেশি স্পর্শকাতর। এ কারণে এখানে রাসায়নিক ব্যবহার করলে ক্ষতির আশঙ্কা অনেক বেশি। চোখ রোদ থেকে বাঁচাতে সানগ্লাস ব্যবহার করুন।

৪) বাইরে বের হওয়ার সময় সানস্ক্রিন ব্যবহার করুন:
শরীরের যেসব অংশ সূর্যের আলোয় আসে সেখানে কিন্তু সানস্ক্রিন মাখতে ভুলে যাবেন না। সূর্যের ক্ষতিকর রশ্মি ত্বকের ক্ষতি করে। এছাড়া হালকবা রঙের ও পাতলা কাপড়ের পোশাক পরলেও সানস্ক্রিন মাখতে ভুলবেন না।

৫) চিৎ হয়ে ঘুমানোর অভ্যাস করুন:
বেশিরভাগ মানুষ কোনো একদিকে কাত হয়ে অথবা উপুড় হয়ে ঘুমাতে পছন্দ করেন। আসলে কিন্তু চিৎ হয়ে ঘুমানোটা ত্বকের জন্য সবচাইতে উপকারী। কারণ কাত হয়ে বা উপুড় হয়ে ঘুমালে মুখের ত্বকে ভার পড়ে, এতে অকালেই ত্বকে ভাঁজ পড়তে পারে।

৬) ত্বকের ডাক্তার দেখান বছরে একবার:
ত্বকের ডাক্তার অর্থাৎ ডারমাটোলজিস্ট দেখান জরুরি। কারণ তারা ত্বকের ক্যান্সারের পূর্বাভাস খুব সহজেই বুঝে ফেলতে পারেন। এছাড়া ত্বকের কোনো সমস্যা দেখা গেলে তা সহজেই নিরাময় করা সম্ভব।

বিস্তারিত

alu_un

ত্বকের রোদে পোড়া দাগ দূর করতে করনীয়ঃ

রোদে পুড়ে ত্বক হারিয়ে ফেলে তার স্বাভাবিক উজ্জ্বলতা। অনেক সময় কালচে ও লালচে ছোপ ছোপ দাগ পড়ে যায় ত্বকে। রোদে পোড়া দাগ দূর করে উজ্জ্বল ত্বক পেতে ব্যবহার করতে পারেন প্রাকৃতিক উপাদান।

আলু
ত্বকের রোদে পোড়া দাগ দূর করতে আলু খুবই কার্যকরী। আলুতে রয়েছে ভিটামিন সি। প্রাকৃতিকভাবে ত্বক ব্লিচ করে এটি। অর্ধেকটা আলু ব্লেন্ডারে দিয়ে পেস্ট করে নিন। পুরো মুখে লাগিয়ে রাখুন পেস্ট। শুকিয়ে গেলে ধুয়ে ফেলুন। দূর হবে ত্বকের রোদে পোড়া দাগ। আলু স্লাইস করে কেটে ত্বকে ঘষলেও উপকার পাবেন।

দই
দই ত্বক ঠাণ্ডা রাখে ও রোদে পোড়া কালচে দাগ দূর করে। দই সরাসরি ত্বকে লাগিয়ে রাখুন। ১০ মিনিট পর ঠাণ্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।

টমেটো
টমেটো স্লাইস করে কেটে রোদে পোড়া ত্বকে ঘষে নিন। শুকিয়ে গেলে ধুয়ে ফেলুন।

লেবু
লেবুতে রয়েছে সাইট্রিক অ্যাসিড যা প্রাকৃতিক উপায়ে দূর করে ত্বকের রোদে পোড়া ভাব। লেবুর রস ত্বকে লাগিয়ে রাখুন কিছুক্ষণ। ঠাণ্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। ত্বকে সামান্য জ্বলুনি হতে পারে। তবে এটি স্বাভাবিক। লেবুর রস লাগানোর পর অন্তত ৩ ঘণ্টা সূর্যের আলোতে যাবেন না।

বেসন
২ টেবিল চামচ বেসনের সঙ্গে দুধ মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করুন। ত্বকে ঘষে ঘষে লাগান পেস্ট। কিছুক্ষণ পর ধুয়ে ফেলুন ত্বক।

চন্দন
চন্দনের সঙ্গে গোলাপজল মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করুন। ত্বকে লাগিয়ে রেখে শুকিয়ে গেলে ধুয়ে ফেলুন। ত্বকের রোদে পোড়া লালচে ভাব দূর হবে।

বিস্তারিত

hair-dandruff

খুশকি দূর করার ঘরোয়া কিছু উপায়

কমবেশি সকলেই খুশকির সমস্যায ভুগে থাকেন। খুশকির কারণে অনেক সময় চুলে নানা সমস্যা দেখা দেয়। এছাড়া চুলের বৃদ্ধিও রোধ করে খুশকি।

তবে ঘরোয়া কিছু টিপস জানা থাকলে খুব সহজেই খুশকি দূর করা সম্ভব। চলুন জেনে নেয়া যাক খুশকি দূর করার ঘরোয়া কিছু উপায়।

১. এক কাপ পরিমাপ গরম পানিতে হোয়াইট ভিনেগার নিয়ে ভালোভাবে মিশান। এবার এই মিশ্রণ নিয়ে আপনার চুলের গোঁড়ায় সুন্দর করে লাগিয়ে নিন। ১০ থেকে ২০ মিনিট পর পরিষ্কার পানি দিয়ে মাথা ধুয়ে ফেলুন। এভাবে আপনি সপ্তাহে একবার এই পদ্ধতি অনুসরণ করলে খুশকি কমে আসবে।

২. এক কাপ গরম পানিতে এক টেবিল চামচ বেকিং সোডা নিয়ে ভালোভাবে মিশান (বোতলে নিয়ে ঝাকিয়ে মিশাতে পারেন।) শ্যাম্পু করার আগে বা শ্যাম্পুর সাথে মিশ্রণটি মিশিয়ে নিয়ে ভালোভাবে চুল শ্যাম্পু করুন। সপ্তাহে একবার এই পদ্ধতি অনুসরণ করুন।

৩. পরিমাণ মতো নিমপাতা ও গরম পানি নিন। তারপর পানিতে নিমপাতা সারারাত ভিজিয়ে রাখুন। পরের দিন সকালে এই পানি দিয়ে আপনার মাথা ধুয়ে ফেলুন। এভাবে কিছুদিন ব্যবহার করলে খুশকি কমে যাবে।

৪. মাথার ত্বকে পরিমাণ মতো লেবুর রস নিয়ে ভালোভাবে ম্যাসাজ করে ৫ থেকে ৭ মিনিট রাখুন। এরপর ১ চা চামচ লেবুর রস ও ১ কাপ পানি মিশিয়ে সেটা দিয়ে মাথা ধুয়ে ফেলুন। যতদিন খুশকি পুরোপুরি না যায় ততদিন এভাবে ব্যবহার করুন।

৫. পরিমাণ মতো অ্যালোভেরা জেল মাথার ত্বকে লাগিয়ে ১৫ মিনিট পর শুধু পানি দিয়ে চুল ধুয়ে নিন। এরপর আরো ১৫ মিনিট পর চুল শ্যাম্পু করে ফেলুন। মাসে দুইবার ব্যবহার করুন।

বিস্তারিত

black-Skin

কালো ত্বকের মেয়েদের জন্য সু-খবর

একটা ফর্সা মেয়ে সহজেই সবার চোখে পরে, যদি তার সাজগোজ সাধারণও হয় তারপরও। গায়ের রংটাই যেন তাকে অন্যদের থেকে আলাদা করে উপস্থাপন করে সর্বদা।

অথচ একটি কালো মেয়ের যতই মায়াকারা চেহারা হোক না কেন সাজসজ্জা যেন তার চেহারায় বেমানান এমনটা আমরা বলছি না, এটাই আমাদের মাঝে প্রচলিত ধারনা যা কিনা শতভাগ ভুল!এই কালো ত্বক হোক কিংবা ফর্সা, যদি সাজটা মানানসই হয় তাহলে তা নজরে পড়বেই। এবং প্রশংসাও পাবে।

গায়ের রং কালো বলে অনেকেই নিজেকে ছোট করে দেখেন। মজার বিষয় হচ্ছে, ফর্সা ত্বকের চেয়ে কালো ত্বক অনেক বেশি সুস্থ থাকে, যা আমাদের অনেকের কাছেই অজানা। কেননা, কালো ত্বকে সূর্যের অতি বেগুনি রশ্মি খুব একটা খারাপ প্রভাব ফেলতে পারে না। কিন্তু ত্বক ফর্সা বা কালো বড় কথা নয়, বরং সুস্থ-স্বাস্থ্যোজ্জ্বল ও লাবণ্যতাই আসল সৌন্দর্য।

কালো ত্বকের সাজগোজ
কালো ত্বকের মেয়েদের মেকআপ করার আগে প্রথমেই ত্বকের ধরন বুঝে রং এবং শেড ঠিক করতে হবে। রংয়ের চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে ত্বকের সুস্থতা। আর সুস্থ ত্বকে মেকআপ করলে তা হয়ে ওঠে আরও সুন্দর। যাদের গায়ের রং কালো তারা অবশ্যই খেয়াল রাখবেন ত্বকের ধরন সম্পর্কে। এ ক্ষেত্রে ত্বকের সঙ্গে মানানসই এবং ন্যাচারাল শেড ব্যবহার করে নিজেকে সাজিয়ে তুলুন পরিপাটি করে। এ ব্যাপারে জেনে নেই সাধারণ কিছু টিপস।

ফাউন্ডেশন
ফর্সা বা কালো যে কোনো ত্বকেই মেকআপের প্রথম ধাপ হচ্ছে ফাউন্ডেশন। যাকে অন্যভাবে বলা যায় মেকআপের ভিত্তি। প্রথমে মুখ ভালো করে ধুয়ে ক্লিনজিং, টোনিং বা ময়েশ্চারাইজার লাগান। তারপর ভালো ব্র্যান্ডের ফাউন্ডেশন দিয়ে বেইজ তৈরি করে নিন। এক্ষেত্রে ত্বকের ধরন ও রং অনুযায়ী তৈলাক্ত নয় এমন, পানি সমৃদ্ধ তরল ফাউন্ডেশন ব্যবহার করুন। তবে ব্যবহারের আগে সামান্য পানি দিয়ে তা ভালোভাবে মিশিয়ে তারপর ত্বকে লাগান। যদি ফাউন্ডেশনের ক্ষেত্রে শেড ব্যবহার করতে হয় তবে অবশ্যই স্কিনের চেয়ে হালকা এবং ন্যাচারাল শেড ব্যবহার করুন। পরে মেকআপ পাউডার ব্যবহার করুন। পাউডার ত্বকের তৈলাক্তভাব দূর করে উজ্জ্বলতা ফুটিয়ে তোলে।

চোখ সাজান সুন্দর করে
সুন্দর করে চোখ সাজানো এক ধরনের শিল্প। সুন্দর করে চোখ সাজালে মেকআপ অনেক বেশি পরিপাটি মনে হয়। চোখ সাজানোর সময় অবশ্যই তৈলাক্ত ও উজ্জ্বল রংয়ের শেডও দেখতে ভালো লাগে। সান্ধ্য সাজের ক্ষেত্রে চোখ সাজানোর সময় চোখের পাতায় হালকা করে পাউডার পাফ বুলিয়ে নিন। এতে আইশেডো ব্যবহারে চোখ অনেক বেশি উজ্জ্বল লাগবে। দিনের জন্য ধূসর বা বাদামি আই লাইনার ব্যবহার করতে পারেন। তবে চিকন করে। এছাড়া চোখের নিচে লাইনার না দেয়াই ভালো। ভালো হয় যদি একেবারেই লাইনার ব্যবহার না করেন। সবশেষে আইলেশ (আলাদা চোখের পাপড়ি) অথবা মাশকারা ব্যবহার করে চোখের সাজ পূর্ণ করুন। মাশকারা ব্যবহারের ক্ষেত্রে ন্যাচারাল এবং স্বচ্ছ রং ব্যবহার করুন। যদি আপনার আইলেশ বড় হয় তবে কালো মাশকারা এড়িয়ে চলুন।

ব্লাসন
ব্লাসন ছাড়া যেন সাজের পরিপূর্ণতা আসে না। তাই মেকআপে ব্লাসন ব্যবহারের সময় শেড নির্বাচনে সতর্ক থাকুন। এক্ষেত্রে আপনি বাদামি শেড ব্যবহার না করে গোলাপি, গাঢ় কমলা ব্যবহার করতে পারেন। কৃষ্ণবর্ণের যারা তারা দিনের সাজে গাঢ় গোলাপি এবং রাতের জন্য তামাটে রং ব্যবহার করুন। এর সঙ্গে গোল্ডেন কালারও ব্যবহার করতে পারেন। তবে কপাল এবং আইব্রোর কোনায় হালকা করে গোল্ডেন রং ব্যবহার করুন। এতে সাজের ধারাবাহিকতা বজায় থাকবে এবং দেখতে অনেক বেশি ভালো লাগবে।

লিপস্টিক
সাজের সবশেষ ধাপ হচ্ছে লিপস্টিক ব্যবহার। লিপস্টিক ব্যবহারের সময় লিকুইড লিপস্টিক না ব্যবহার করে বরং ম্যাট লিপস্টিক ব্যবহার করুন। বাদামি, বেগুনি, হালকা গোলাপি, গোল্ডেন, কফি, চকোলেট শেড বা অন্য যে কোনো হালকা রং ব্যবহার করুন। তবে গাঢ় গোলাপি, মেজেনটা, লাল, কমলা রং এড়িয়ে চলুন। মোট কথা, আপনার ব্যক্তিত্ব ও সাজের ধরন বুঝে লিপস্টিক ব্যবহার করলে তা অনেক বেশি কার্যকর হবে।

আপনার গায়ের রং যেমনই হোক না কেন সুন্দর ও পরিপাটি করে সাজলে যে কেউ হয়ে উঠবেন আকর্ষণীয়। তবে যাই করুন না কেন, আপনি যেভাবে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করবেন এবং আপনার ব্যক্তিত্ব ফুটে উঠবে সে বিষয়ে খেয়াল রাখুন। ত্বকের রং কালো হলেও সুন্দর এবং সঠিক নিয়মে সাজসজ্জা করলে আপনিও হয়ে উঠতে পারেন সুন্দর।

বিস্তারিত

erate

সঙ্গীর সাথে ঝগড়া এড়াতে শিখে রাখুন ৫ কৌশল

নিজের ভালোবাসার মানুষটির সাথে ঝগড়া করতে কার ভালো লাগে বলুন? কেউই চান না নিজের ভালোবাসার মানুষটির সাথে ঝগড়াকরে সম্পর্কে টানাপোড়নের সৃষ্টি করতে। কিন্তু সম্পর্কে থাকলে মতের অমিল হতেই পারে এবং সেই মতের অমিল থেকেই শুরু হতে পারেতর্কের। আর এই তর্ক থেকেই ঝগড়ার শুরু যা অনেক সময়ে সম্পর্কচ্ছেদের কারণ পর্যন্ত হতে পারে। তাই সঙ্গীর সাথে তর্ক শুরু হওয়ারআগেই তা এড়িয়ে যাওয়া উচিত। এতে করে ঝগড়া হয়ে সম্পর্কে তিক্ততার সৃষ্টি হবে না। আজকে জেনে নিন সঙ্গীর সাথে তর্ক এড়ানোরসহজ কৌশলগুলো যা প্রয়োগ করে সহজেই ঠেকাতে পারেন অনেক বড় ঝগড়া।

১) তর্কের দিকে মনোযোগ না দিয়ে সমস্যার দিকে নজর দিন

আমাদের অনেকেরই সমস্যা হচ্ছে আমরা সমস্যার দিকে নজর না দিয়ে তর্ক বাড়ানোর খাতিরে শুধুই তর্কের দিকে নজর দিয়ে থাকি।এতে করেই কথায় কথা বাড়তে থাকে। তাই যুক্তি দিয়ে মূল সমস্যা নিয়ে কথা বলুন, সঙ্গীর কথার পিঠে কথা বলতেই হবে এমনচিন্তাধারা বাদ দেয়ার চেষ্টা করুন।

২) সঙ্গীর দিক থেকে চিন্তা করুন

নিজেকে সঙ্গীর অবস্থানে কল্পনা করে নিন। নিজে একটিবারের জন্য সঙ্গীর দিক থেকে চিন্তা করার চেষ্টা করুন এবং ভেবে দেখুন সঙ্গীকেন কথাটি আপনাকে বলেছেন। এতে করে তার মনে কি চলছে তা অনেকটাই বোঝার চেষ্টা করতে পারবেন। সবসময় নিজের দিকচিন্তা করে সঙ্গীর সাথে তর্ক করে সমস্যা বাড়াতে যাবেন না। সঙ্গীর কথাও চিন্তা করতে চেষ্টা করুন তর্ক আপনাআপনিই থেমে যাবে।

৩) ছাড় দিন নিজেই

আমিই কেন ছাড় দিতে যাবো, আমিই কেন চুপ করে থাকবো এই ধরণের চিন্তা একেবারেই বাদ দিন। সঙ্গীর ইচ্ছার জন্য আপনি ছাড়দিয়ে নিজেকে ছোট করলেন না, বরং সম্পর্কটাকে আপনি এতোই উপরে স্থান দিলেন যে নিজের ইগো আপনি বিসর্জন দিতে পারছেন।আপনার ছাড় দেয়ার মনোভাব দেখে সঙ্গীও নিজের ভুল বুঝতে পারবেন নিজে থেকেই।

৪) মনোযোগ অন্যদিকে নিয়ে যান

আপনি যখন বুঝতে পারছেন তর্ক শুরু হতে যাচ্ছে বা তর্ক খারাপের দিকে মোড় নিচ্ছে তখনই নিজের এবং সঙ্গীর মনোযোগ অন্যদিকেসরিয়ে নেয়ার জন্য অন্য কিছু করুন। সমস্যার সমাধান তখনই সম্ভব যখন দুজনে তর্ক করার জন্য নয় কথা বলার জন্য নিজেকে স্থিররাখতে পারবেন। শুধু তর্ক করার মনোভাব থাকলে সমস্যা বাড়তেই থাকবে।

৫) নিজেই চুপ করে যান

দুজনেই ক্ষেপে তর্ক করা শুরু করতে কখনোই সমস্যার সমাধান করতে পারবেন না বরং ঝগড়া খুবই খারাপের দিকে মোড় নেবে। যখনসঙ্গী ক্ষেপে যাবেন তখন নিজেকে ঠাণ্ডা রাখুন। ভালো কিছু বলতে না পারলে চুপ করে থাকুন অযথা খারাপ কিছু বলে সঙ্গীর সাথে ঝগড়াবাঁধিয়ে দেবেন না। সঙ্গী আপনার চুপ থাকা দেখে নিজেই চুপ করে যাবেন। পরবর্তীতে আপনি বুঝিয়ে বললে অনেক সমস্যার সমাধানকরতে পারেন ঝামেলা এড়িয়েই।

বিস্তারিত

ভিনেগার

ভিনেগারের অজানা যত ব্যবহার

ভিনেগার মূলত খাবারেই ব্যবহার করা হয়ে থাকে। কিন্তু ভিনেগারের ব্যবহার শুধু খাবারেই সীমাবদ্ধ নেই। ভিনেগারের রয়েছা নানা ব্যবহার।

দৈনন্দিন জীবনে ভিনেগারের অনেক অজানা ব্যতিক্রম ব্যবহার রয়েছে যা নিঃসন্দেহে বেশ অবাক করবে আপনাকে। চলুন তবে ভিনেগারের সেসব অজানা ব্যবহার জেনে নেয়া যাক-

গলা খুসখুসে ভাব দূর করতে
গলায় খুসখুসে ভাব ও সেইসঙ্গে শুকনো কাশি থাকলে ১ গ্লাস পানিতে ১ চা চামচ ভিনেগার মিশিয়ে গার্গল করে নিন। এভাবে দিনে ২-৩ বার করলেই ভালো ফলাফল পাবেন।

পিঁপড়ে তাড়াতে
গরম কালে পিঁপড়ের যন্ত্রণায় খাবার রাখাই দায়। এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে সমপরিমান ভিনেগার ও পানি একসাথে মিশিয়ে পিঁপড়ের ঘরে ঢোকার মূল স্থানগুলোতে স্প্রে করে দিন। ব্যস, সমস্যার সমাধান।

কাপড়ের দাগ তুলতে
কাপড়ের দাগ একেবারেই উঠছে না? এককাজ করুন ভিনেগার ও বেকিং সোডার পেস্ট তৈরি করে কাপড়ে লাগিয়ে রাখুন। শুকিয়ে গেলে পুরনো ব্রাশ দিয়ে ঘষে ফেলে দিন পেস্ট। তারপর কাপড় ধুয়ে ফেলুন, দেখবেন দাগ উঠে গিয়েছে সহজেই।

খাবারের ঝাল কমাতে
ভুল করে খাবারে অনেক বেশি ঝাল দিয়ে ফেলেছেন? চট করে সমাধান পেতে খাবারে ১ চা চামচ সাদা ভিনেগার দিয়ে দিন। যদি প্রয়োজন পড়ে তাহলে পরে আরেকটু যোগ করতে পারেন। দেখবেন ঝাল কমে যাবে।

ডিমের খোসা ছাড়াতে
অনেক সময় ডিম সেদ্ধ করলে খোসার সাথে ভেঙে উঠে আসে ডিম। এই সমস্যার সমাধান পেতে ডিম সেদ্ধ করার সময় পানিতে ভিনেগার মিশিয়ে দিন। ডিম আর ভাঙবে না খোসা ছাড়ানোর সময়।

মরিচা দূর করতে
ভিনেগারের অ্যাসিডিক উপাদান আয়রন অক্সাইডের সাথে বিক্রিয়া করে মরিচা দূর করতে সহায়তা করে ছোটো ধাতব জিনিস থেকে। মরিচা পড়া ধাতব জিনিস ভিনেগারে ডুবিয়ে রাখুন খানিকক্ষণ এরপর কাপড় দিয়ে ঘষেই দূর করতে পারবেন মরিচা।

পায়ের ও নখের ফাঙ্গাস দূর করতে
অনেক সময় অপরিষ্কার ও ছত্রাকের আক্রমণে পায়ে এবং নখে ফাঙ্গাস ইনফেকশন হতে পারে। এই সমস্যা দূর করতে প্রতিদিন ভিনেগারমিশ্রিত পানিতে পা ডুবিয়ে রাখুন ২০ মিনিট।

বিস্তারিত

Formal-Dress_Code

নিখুত ফরমাল লুক আনার কৌশল

ঈদের ছুটি শেষে আবার অফিস শুরু হয়েছে পুরোদমে। মাঝে মাঝে দুটো একটা বিয়ের দাওয়াত থাকছে। তাই ছেলেদের সুক্ষ্ণ ফরমাল লুক আনতেই হয়।চুলের কাট বা দাড়ির কাটে নয় প্রয়োজন হয় আরও কিছু। ছেলেদের শত ব্যস্ততার মাঝেও নিজের মধ্যে আভিজাত্য ফুঁটিয়ে তুলতে নিখুত ফরমাল লুক আনার কয়েকটি কৌশল অবলম্বন করা যেতে পারে।

ফরমাল শার্ট

ফরমাল লুকের ক্ষেত্রে রঙিন শার্টও চলে কিন্তু সবচেয়ে ভালো লাগবে হালকা রঙের শার্ট। যেকোনো ব্লেজার এবং স্যুটের সঙ্গে সাদা রঙের শার্টও ভালো মানিয়ে যায়। এছাড়া হালকা রঙের শার্ট গুলো হতে পারে স্ট্রাইপের মধ্যে। এগুলোতে আপনাকে বেশ ব্যক্তিত্বসম্পন্ন মনে হবে।

কালো জুতো

ফরমাল লুকের সঙ্গে অন্য যেকোনো জুতোর বদলে কালো চামড়ার জুতো বেশ ভালো মানায়। এতে করে ফরমাল লুকে আভিজাত্য
আনতে পারেন ছেলেরা। এক্ষেত্রে ডিজাইনে ভিন্নতা থাকতে পারে। আপনার চেহারা এবং পোশাকের সঙ্গে মিল রেখে একটি জুতো বেছে নিতে হবে।

টাই

ফরমাল লুকের আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ জিনিস হচ্ছে টাই। শার্টের রঙের সঙ্গে মিলিয়ে মানানসই গড়নের টাই ফরমাল লুকে আনে স্টাইলিশ ভাব। নিজেদের ভিন্ন ভাবে উপস্থাপন করতে ছেলেরা ভালো কিছু টাই এর কালেকশন রাখতে পারেন।

কাফলিংস

একজোড়া কাফলিংস ফরমাল লুকটাকে আরও আকর্ষণীয় করে তোলে। বেশি নয় মাত্র দুই থেকে তিন জোড়া কাফলিংস রাখতে পারেন নিজের ড্রয়ারে। কোনো ফরমাল মিটিং বা কোনো অনুষ্ঠানে ফরমাল লুক নিতে বেশ কাজে দেবে।

বিস্তারিত

Prevent-Makeup

এই গরমে মেকআপ ঠিক রাখবেন যেভাবে

শীতকালের তুলনায় গরমে মেকআপ ঠিক রাখা একটু কঠিন হয়ে পড়ে। একদিকে গরম অন্যদিকে ঘাম দুটোতেই মেকআপ নষ্ট হয়ে যায়। তবে কিছু নিয়ম মেনে চললে মেকআপ নষ্ট হওয়াকে অনেকাংশে দূর করা সম্ভব। জেনে নিন টিপসগুলো-

* প্রথমে ফেসওয়াশ এবং ক্লিনজার দিয়ে ত্বক খুব ভালো করে ধুয়ে পরিষ্কার করে নেবেন। মুখ পরিষ্কার ও ধোয়া না হলে তেলতেল ভাব রয়ে যায়, এতে মেকআপ গলে যাওয়ার আশঙ্কা তৈরি হয়।

* মেকআপ করার আগে মুখে এক টুকরো বরফ ঘষে নিতে পারেন। এতে করে মেকআপ অনেকটা সময় ত্বকে সেট থাকে।

* মেকআপ ব্যবহারের ক্ষেত্রে সেটি অয়েল ফ্রি কী-না দেখে নিন। অয়েল ফ্রি মেকআপ দীর্ঘক্ষণ স্থায়ী হয়।

* টোনার দিয়ে মুখ ভালো করে মুছে নিন ও ভালো সানস্ক্রিন লোশন লাগিয়ে নিন। এতে ত্বক থেকে অতিরিক্ত তেল দূর হবে ও মেকআপ সেট থাকবে অনেকটা সময়।

* প্রথমে মেকআপ প্রাইমার লাগিয়ে নেবেন। এটি মেকআপ গলে যাওয়া রোধ করবে।

* ফাউন্ডেশন ব্যবহারের ক্ষেত্রে খুব অল্প পরিমাণে ব্যবহার করুন। লিক্যুইডের চাইতে সেমি-লিক্যুইড বা পাউডার ফাউন্ডেশন ব্যবহার করলে মেকআপ গলার আশঙ্কা কম থাকে।

* গরমকালে মেকআপ ব্যবহারের ক্ষেত্রে ওয়াটার প্রুফ বেছে নিন।

* প্রথমে ঠোঁটে ফাউন্ডেশন দিয়ে বেইজ করে নিলে লিপস্টিক দীর্ঘসময় স্থায়ী হবে। তবে লিপগ্লস ব্যবহার না করাই ভালো। এ সময়ে ম্যাট লিপস্টিক ব্যবহার করুন।

বিস্তারিত

এসিডিটি

এসিডিটি থেকে মুক্তির ঘরোয়া পদ্ধতি

এসিডিটির সমস্যায় কম বেশি সবাইকেই ভুগতে হয়। এটি একটি সাধারণ সমস্যা। আমাদের পাকস্থলিতে অতিরিক্ত বা ভারসাম্যহীন এসিড উৎপন্ন হওয়ার ফলে পেট ব্যাথা, গ্যাস, বমিবমি ভাব, মুখে দুর্গন্ধ বা অন্য সমস্যা দেখা দিতে পারে। সাধারণত বেশি ঝাল খাবার খাওয়া, অনিয়মিত খাদ্যাভ্যাস, দু:শ্চিন্তা, ব্যায়াম না করা বা অতিরিক্ত মদ্দপানের ফলে এসিডিটি হতে পারে।

এই এসিডিটি থেকে মুক্তির জন্য অনেকেই ঔষধের দ্বারস্থ হন কিন্তু আমরা অনেকেই জানি না যে ঔষধ ছাড়াও শুধু আমাদের রান্নাঘর ও ফ্রিজে রাখা কিছু উপাদানের মাধ্যমেই এর থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব। আসুন জেনে নেই কি কি দিয়ে তা সম্ভব:

কুসুম গরম পানি:
সাধারণত কুসুম গরম পানি রাতে ঘুমানোর আগে এবং সকালে ঘুম থেকে উঠে খেলে এসিডিটির সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।

দারচিনি:
হজম ক্রিয়ার জন্য খুবই ভাল, এটি প্রাকৃতিক এন্টাসিড যা পেটের গ্যাস দূর করে। এক কাপ পানিতে আধা চা চামচ দারচিনি গুঁড়া দিয়ে ফুটিয়ে নিয়ে দিনে ২/৩ বার এটা খেতে পারেন। এছাড়া চাইলে সুপ/সালাদে দিয়েও খেতে পারেন।

পুদিনা পাতা:
এর বায়ুনিরোধক ও প্রশান্তিদায়ক গুণ নিমিষেই বুক ও পেট জ্বালাপোড়া করা, পেট ফাপা ও বমি ভাব উপশম করে।তাই এসিডিটির লক্ষন দেখা দিলেই কয়েকটি পুদিনা পাতা মুখে নিয়ে চিবিয়ে খেয়ে ফেলতে হবে বা খেতে পারেন চা বানিয়ে, এক কাপ পানিতে ৪/৫ টি পুদিনা পাতা দিয়ে ফুটিয়ে খেতে পারেন বা চাইলে তাতে একটু মধুও যোগ করতে পারেন।

মাঠা:
এতে থাকা ল্যাক্টিক এসিড পাকস্থলির এসিডকে স্বাভাবিক করে। সারাদিনে কয়েকবার শুধু মাঠা খেলে বা সাথে সামান্য গোলমরিচ গুঁড়া অথবা এক চা চামচ ধনেপাতার রস মিশিয়ে খেলে ভালো উপকার পাওয়া যায় আবার আধা থেকে এক চা চামচ মেথি সামান্য পানি দিয়ে পেস্ট করে এক গ্লাস মাঠার সাথে মিশিয়ে খেলে এসিডিটির পেট ব্যাথা দূর হয়।

আপেল সিডার ভিনেগার:
এর ক্ষারধর্মী প্রভাব পাকস্থলীর এসিডিটির সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে। ১-২ চা চামচ অশোধিত ভিনেগার এক কাপ পানিতে মিশিয়ে খাবার আগে বা দিনে এক বা দুইবার খেতে পারেন।

লবঙ্গ:
লবঙ্গ পাকস্থলীর এসিডিটি ও গ্যাস দূর করতে পারে এর বায়ু নিরোধক ক্ষমতার জন্য। ২/৩ টি লবঙ্গ মুখে নিয়ে চুষলে বা সমপরিমান এলাচ ও লবঙ্গ গুঁড়া খেলে এসিডিটির জ্বালা এবং মুখের দুর্গন্ধ দূর হয়।

জিরা:
পাকস্থলীর এসিডকে নিরপেক্ষ করে পেটের ব্যাথা দূর করতে এবং হজমক্রিয়ায় জিরা চমৎকার কাজ করে। দেড়কাপ পানিতে এক চা চামচ করে জিরা, ধনে ও মৌরী গুঁড়া এবং সামান্য চিনি মিশিয়ে খালি পেটে খেতে পারেন অথবা এক গ্লাস পানিতে সামান্য জিরার গুঁড়া মিশিয়ে বা ফুটিয়ে ছেঁকে নিয়ে প্রতিবেলা খাবার পরে খেতে পারেন।

আদা:
আদার রস পাকস্থলীর এসিডকে প্রশমিত করতে সাহায্য করে। এসিডিটির সময় এক টুকরো আদা মুখে নিয়ে চুষলে বা এক কাপ পানিতে কয়েক টুকরো আদা দিয়ে কিছুক্ষন ফুটিয়ে রেখে খেতে পারেন কিংবা শুধু এক চা চামচ করে আদার রস দিনে ২/৩ বার খেলে এসিডিটির থেকে মুক্তি পেতে পারেন।

তালের গুড়:
তালের গুড় খাবারকে হজমে সাহায্য করে এবং হজমক্রিয়াকে ক্ষারধর্মী করে এসিডিটি কমায়। প্রতিবেলা খাবার পর ছোট এক টুকরো গুড় মুখে নিয়ে চুষতে থাকবেন যতক্ষন না এসিডিটির জ্বালা কমে। তবে যাদের ডায়াবেটিস আছে তাদের জন্য এটা প্রযোজ্য নয়।

মৌরী:
পুদিনা পাতার মতো মৌরীরও রয়েছে বায়ু নিরোধক ক্ষমতা যার ফলে খাবার হজম করতে এবং পেটের গ্যাস দূর করতে এটা বেশ কার্যকরী। ভারী ও ঝাল খাবারের পর কিছু মৌরী মুখে দিয়ে চুষতে পারেন। আবার এক বা দুই চা চামচ মৌরী এক কাপ গরম পানিতে দিয়ে কিছুক্ষন রেখে ছেঁকে নিয়ে দিনে কয়েকবার খেতে পারেন।

ঠাণ্ডা দুধ:
পাকস্থলীর গ্যাস্ট্রিক এসিডকে নিয়ন্ত্রণ করে এসিডিটি থেকে মুক্তি দেয় দুধ। দুধে থাকা ক্যালসিয়াম পাকস্থলীতে এসিড তৈরিতে বাধা দেয়। শুধুমাত্র এক গ্লাস ঠাণ্ডা দুধ পান করেই এসিডিটির সমস্যা প্রতিরোধ বা উপশম করা সম্ভব।

সাবধানতা:
পরবর্তীতে যখনই আপনি এসিডিটির সমস্যায় পরবেন তখন এই পদ্ধতিগুলোর সাহায্য নিয়ে দেখতে পারেন কিন্তু যদি দেখেন ২/৩ দিন পরও আপনার সমস্যা থেকেই যাচ্ছে তাহলে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিন।

বিস্তারিত

Butter_uml

দই খান, পরিপাক জনিত সমস্যা থেকে মুক্ত থাকুন

জীবনে চলার পথে পরিচিত ও বিরক্তিকর সমস্যা হল হজম না হওয়া। এমন অবস্থায় সুখের বার্তা নিয়ে দই আপনার সামনে হাজির। সুস্থ্য দেহ ও মন উপভোগ করুন।

দেহের শক্তির উৎস খাদ্য। খাদ্য খাই আমরা, তা দেহের পরিপাকতন্ত্রে গিয়ে বিভিন্ন ধাপে পরিপাক হয়ে শক্তি উৎপন্ন করে থাকে। দেহ উজ্জিবতা ও আনন্দ পায়। খাবার পরিপাক জনিত সমস্যা জীবনে চলার পথে খুব পরিচিত ও মারাত্মক সমস্যা। প্রায় সবার মুখেই হজম না হওয়া নিয়ে বেশ অনেক অভিযোগ শোনা যায়। ধন সম্পদ থাকলেও খেতে না পারলে তার দুঃখের শেষ থাকেনা।

যাদের হজমে তথা পরিপাক তন্ত্রের জটিলতা আছে তাদের জন্য সুখের বার্তা নিয়ে আজ হাজির হলো দই। দই আপনার পরিপাক বন্ধু হয়ে আপনার শান্তি আনায়নে সহায়তা করবে।

দই দুদ্ধ জাত খাবারের মধ্যে অতি পরিচিত ।পছন্দের খাদ্য তালিকার শীর্ষে থাকে অনেকের । দই মুলত আমাদের দেহের জন্য উপকারি ব্যাকটেরিয়ার কালচার । স্টেপ্টোকক্কাস ল্যাক্টিস সহ আরো কিছু । যা আমাদের পরিপাক তন্ত্রের পরিবেশ ঠিক রাখে । হজমে সহায়তা করে ।

শুধু পরিপাক তন্ত্রেই নয়। দেহ ও মনে ব্যাপক প্রভাব আছে এই দইয়ের।

বাচ্চাদের ক্ষেত্রে:

দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
মেধার বৃদ্ধি নিয়ন্ত্রন করে।
দাত ও হাড়ের গঠন ঠিক রাখে।
যুবকের ক্ষেত্রে

পেশী শক্তি বৃদ্ধিতে সহায়তা করে।
মেধাশক্তি বৃদ্ধিতে সহায়তা করে।
মহিলাদের ক্ষেত্রে:

দেহের বিভিন্ন অঙ্গে ছত্রাক জনিত সমস্যা দূর করে।
দেহের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রনেও ভুমিকা আছে।
সবার ক্ষেত্রে:

পরিপাক তন্ত্রের পরিবেশ ভালো রেখে হজম শক্তি বৃদ্ধি করে।
নিয়মিত সেবনে কোলন ক্যন্সারের ঝুকি কমায়।
রক্তচাপ নিয়ন্ত্রনে বিশেষ ভুমিকা রয়েছে।
মাথা ঠান্ডা রাখে ও মনোযোগ বৃদ্ধিতে সহায়ক।
যে সমস্ত মানুষ দুধ হজম করতে পারেন না, তারাও খুব সহজে দই হজম করতে পারেন।
তাই আসুন আমরা নিয়মিত দই খাই। সুস্থ্য দেহ ও মন উপভোগ করি।

বিস্তারিত

Next
  • 1
  • 2
  • 3
  • 4
  • 5
  • 6
  • 7
  • 8
  • 9
  • 10
  • 11
  • 12
  • 13
  • 14
  • 15
  • 16
  • 17
  • 18
  • 19
  • 20
  • 21
  • 22
  • 23
  • 24
  • 25
  • 26
  • 27
  • 28
  • 29
  • 30
  • 31
  • 32
  • 33
  • 34
  • 35
  • 36
  • 37
  • 38
  • 39
  • 40
  • 41
  • 42
  • 43
  • 44
  • 45
  • 46
  • 47
  • 48
  • 49
  • 50
  • 51
  • 52
  • সর্বশেষ
  • সর্বাধিক পঠিত

মধ্যপ্রাচ্যে সন্ত্রাসের মূল কারণ ইসরাইল ও আমেরিকা: রুহানি

আসন্ন নির্বাচনে জিতলেই দেশের ক্ষমতা পাবে তালেবান: আফগান প্রেসিডেন্ট

৫১ নং ওয়ার্ডকে মডেল ওয়ার্ড হিসেবে গড়ে তুলবো: মামুন সরকার

৫১ নং ওয়ার্ডের বিভিন্নস্থানে ঠেলাগাড়ি প্রার্থীর পোস্টার ছিড়ে ফেলা হচ্ছে

হাবিব হাসানের সাক্ষাতে উত্তরা প্রেস ক্লাব সোসাইটি’র নেতৃবৃন্দ

বাসে তরুণীকে যৌন নিপীড়ন; নিপীড়কের হাত কেটে দিতে বললো তরুণী

টঙ্গীতে গাছ কেটে সরকারী জায়গা দখলের অভিযাগ

বিশ্ব ইজতেমার ম্যাপ ও জেলা দায়িত্বশীলদের তালিকা প্রকাশ

ঢাকাকে কাঁদিয়ে বিপিএলে চ্যাম্পিয়ন কুমিল্লা

এগিয়ে চলছে উত্তরা লেকের কার্যক্রম, দক্ষিণের ৮০ ভাগ কাজ সম্পন্ন

৫১ নং ওয়ার্ডের বিভিন্নস্থানে ঠেলাগাড়ি প্রার্থীর পোস্টার ছিড়ে ফেলা হচ্ছে

আইইউবিএটিতে ৮০তম ওরিয়েন্টেশন প্রোগ্রাম পালিত

৫৩ নং ওয়ার্ডকে একটি মডেল এলাকা হিসেবে গড়ে তুলবো

আলোকিত সমাজ গড়তে সকল স্তরের জনগণের কাছে দোয়া চাই: মিনারা সুলতানা

আাগামী মাসের ১৫, ১৬ ও ১৭ তারিখ তুরাগ তীরে বিশ্ব ইজতেমা

নেত্রকোণায় চার সাংবাদিকের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজির অভিযোগ ভিত্তিহীন

উত্তরায় দুই দিনে চার স্থানে অগ্নিকাণ্ড!! ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

বিশ্ব ইজতেমার ম্যাপ ও জেলা দায়িত্বশীলদের তালিকা প্রকাশ

এগিয়ে চলছে উত্তরা লেকের কার্যক্রম, দক্ষিণের ৮০ ভাগ কাজ সম্পন্ন

টঙ্গীতে গাছ কেটে সরকারী জায়গা দখলের অভিযাগ

  • প্রচ্ছদ
  • আমাদের পরিবার
  • বিজ্ঞাপন

© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত উত্তরা নিউজ
২০১৩-২০১৬

সম্পাদক ও প্রকাশকঃ মোঃ তারেকউজ্জামান খান
বাড়িঃ ১২৫(৩য় তলা), রানাভোলা এভিনিউ রোড, সেক্টরঃ ১০,
উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০
মোবাঃ ০১৭১২২৬৩৮৯৬
ই-মেইলঃ info@uttaranews24.com, uttaranewsbd24@gmail.com

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা বা ছবি অনুমতি ছাড়া নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি