English
  • Twitter
  • Facebook
  • RSS
  • Google+
  • Vimeo
  • Tumblr
  • Pinterest

logo
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • রাজনীতি
  • অর্থ ও বাণিজ্য
  • তথ্য ও প্রযুক্তি
  • খেলাধুলা
  • বিনোদন
  • লাইফস্টাইল
  • আইন ও আদালত
  • শিক্ষাঙ্গন
  • ধর্ম ও জীবন
  • অন্যান্য
    • প্রবাস
    • উত্তরার খবর
    • রাজধানী
    • সারাবাংলা
    • বিচিত্র খবর
    • ফিচার-সাহিত্য
    • স্বাস্থ্য
    • সাক্ষাৎকার
    • সম্পাদকীয়
    • ছবিঘর
    • ভিডিও
  • উত্তরা
প্রচ্ছদ
  • প্রচ্ছদ
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • রাজনীতি
  • অর্থ ও বাণিজ্য
  • তথ্য ও প্রযুক্তি
  • খেলাধুলা
  • বিনোদন
  • লাইফস্টাইল
  • আইন ও আদালত
  • শিক্ষাঙ্গন
  • ধর্ম ও জীবন
  • অন্যান্য
    • প্রবাস
    • উত্তরার খবর
    • রাজধানী
    • সারাবাংলা
    • বিচিত্র খবর
    • ফিচার-সাহিত্য
    • স্বাস্থ্য
    • সাক্ষাৎকার
    • সম্পাদকীয়
    • ছবিঘর
    • ভিডিও
  • উত্তরা

ব্রেকিং নিউজ

uttaranews24 এগিয়ে চলছে উত্তরা লেকের কার্যক্রম, দক্ষিণের ৮০ ভাগ কাজ সম্পন্ন    uttaranews24 সোনারগাঁও-শাহ মখদুম সড়কে অধিকাংশ সময় যানজট    uttaranews24 নদী দখলকারীরা নির্বাচন করার ও ঋণ পাওয়ার অযোগ্য: হাইকোর্ট    uttaranews24 উত্তরা ১২ নং সেক্টরে প্রধান সড়কে রাস্তার উপর নির্মাণ সামগ্রী!    uttaranews24 তুরাগ থানা আ.লীগ এর পক্ষ থেকে সাহারা খাতুন (এমপি)কে ফুলেল শুভেচ্ছা    uttaranews24 ফেসবুকে জানান দিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রের আত্মহত্যা    uttaranews24 নির্বাচনে জয়-পরাজয়ের ব্যাখা দিলেন সজিব ওয়াজেদ জয়   
  • প্রচ্ছদ
  • লাইফস্টাইল
poka_ins

ঘরোয়া ব্যবস্থায় পোকামাকড়ের উপদ্রবমুক্ত থাকার উপায় !

ঘরে নানা পোকামাকড়ের উপদ্রব খুব সাধারণ একটি সমস্যা। তবে এটি শুধু ঝামেলাই বাড়ায় না, নানা রোগও ছড়ায়। বাজারে বিভিন্ন ধরনের ওষুধ পাওয়া যায়। তেলাপোকার ক্ষেত্রে বিভিন্ন ধরনের চক, ইঁদুরের হাত থেকে রেহাই পেতে লাল গমের দানার মতো লানির্যাট ওষুধ, জাঁতাকল, বাক্সকল ইত্যাদি ব্যবহার করা যেতে পারে। অন্যান্য পোকার উপদ্রব থেকে রেহাই পেতে ব্যবহার করতে পারেন বিভিন্ন ধরনের পোকামাকড় মারার স্প্রে। এসব ছাড়াও কিছু ঘরোয়া পদ্ধতি রয়েছে, যার সাহায্যে সহজে পোকামাকড়ের হাত থেকে রক্ষা পাওয়া যায়। এগুলো হল-

১. আলমারিতে বা কাপড় রাখার যেকোনো স্থানে নিমপাতা শুকনো করে কাপড়ে বেঁধে কিংবা কালোজিরা কাপড়ের পুঁটলি করে রেখে দিলে কাপড়চোপড়ে পোকা আক্রমণ করে কম।

২. আবার অনেক সময় কাপড়ের ভেতর ন্যাপথলিন ব্যবহার করলে পোকা ধরার আশঙ্কা কম থাকে এবং কাপড়ে সুগন্ধও থাকে।

৩. মাঝেমধ্যে রোদে দিলে কাপড়ে পোকা ধরে না।

৪. রান্নাঘরে চিনির কৌটায় দু-একটা লবঙ্গ রেখে দিলে পিঁপড়ার উপদ্রব কম হয়। ঘরের দেয়ালে উইপোকার উপদ্রব বেশি দেখা যায়। এ থেকে রেহাই পেতে দেয়ালের যে স্থান থেকে উইপোকা বের হয়, সেখানে কর্পূরের গুঁড়ার সঙ্গে লিকুইড প্যারাফিন মিশিয়ে দ্রবণ তৈরি করে দেওয়া যেতে পারে।

৫. শুকনো নিমপাতার গুঁড়া রান্নাঘরের যেকোনো স্থানে ছড়িয়ে রাখলে পোকার উপদ্রব কম হয়ে থাকে।

৬. যেকোনো খাবার পোকার হাত থেকে রক্ষার জন্য খাবার টেবিলের ওপর যেন কোনো লাইট না রাখা হয় সেদিকে লক্ষ রাখতে হবে। অবশ্যই বাড়ির নকশা করার সময় ডাইনিং রুমের খাবার টেবিলের ওপর কিংবা রান্নাঘরে চুলার ওপর লাইটের ব্যবস্থা রাখা যাবে না। কারণ, কোনো কোনো ঋতুতে লাইটে পোকার উপদ্রব বেশি থাকে।

যন্ত্রণা থেকে মুক্তি পেতে:

১. তেলাপোকা, ইঁদুর, মশা, মাছি—এসব পোকার হাত থেকে রক্ষা করতে অবশ্যই প্রতিটা ঘর পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে।

২. আমাদের বাসাবাড়িতে সাধারণত কালো ইঁদুরের উপদ্রব বেশি হয়ে থাকে। যেকোনো ধরনের ইঁদুরের হাত থেকে রেহাই পেতে ইঁদুরের গর্তের মুখে মরিচের ধোঁয়া দেওয়া যেতে পারে। এ ছাড়া ইঁদুরের গর্তে পানি ঢাললে ইঁদুরের উপদ্রব কমে।

৩. পোকামাকড় মারার ওষুধ অবশ্যই রাতে দিতে হবে। সকালে ঘুম থেকে উঠেই আবার পরিষ্কার করতে হবে।

৪. ইঁদুর মারার ওষুধ খাবারের সঙ্গে মিশিয়ে দিতে হবে। তাহলে দ্রুত ইঁদুর মারা যাবে।

৫. ঘরের যেখানে ময়লা-আবর্জনা জমে থাকে সেখানে পরিষ্কার করে ফেলতে হবে।

৬. ঘর থেকে মাছি দূর করতে গুড়ের সঙ্গে ফিনিশ পাউডার মিশিয়ে দিতে হবে।

৭. ঘর থেকে মশা-মাছি দূর করতে স্যাভলন দিয়ে ঘর পরিষ্কার করতে হবে। আর মশার উপদ্রব থেকে রক্ষা পেতে ঘরে যেন আলো-বাতাস প্রবেশ করতে পারে সে ব্যবস্থা করতে হবে।

৮. বাসাবাড়ির আশপাশের নর্দমা আবর্জনামুক্ত রাখতে হবে।

৯. গন্ধযুক্ত কোনো খাবার রাখা যাবে না ঘরে, তাতে মশা-মাছির উপদ্রব বাড়বে।

১০. সন্ধ্যার দিকে ধূপের ধোঁয়া দিলে মশার উপদ্রব কমে যায়।

১১. অকেজো কোনো জিনিস ঘরে রাখা যাবে না।

পোকামাকড়ের উপদ্রব যেন না হয়, এ জন্য কীটনাশক তো ব্যবহার করতেই পারেন। তবে এসব আমাদের জন্য ক্ষতিকর। তাই ঘরোয়া ব্যবস্থাগুলো নিয়ে ঘরকে পোকামাকড়ের উপদ্রবমুক্ত রাখার চেষ্টা করে দেখতে পারেন। 

বিস্তারিত

shoping

গুছিয়ে করুন সাশ্রয়ী শপিং

তাসনিম আনজুম একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা। তার সে শখগুলো রয়েছে তার মধ্যে অন্যতম শপিং করা। সুযোগ পেলেই চলে যান শপিংয়ে। একগাদা কেনাকাটা করে ফেরেন বাড়িতে। কিন্তু সমস্যায় পরেন, যখন কাজ করতে গিয়ে দেখেন বাড়িতে প্রয়োজনীয় অনেক কিছুই নেই। তখন মনে হয় শপিং করে লাভ কী হলো। সময় ও অর্থ দুটোরই অপচয় হলো বেশি। তাই কেনাকাটা করতে যাওয়ার আগে কিছু বিষয় যদি বুঝে নেয়া যায় তাহলে একদিকে যেমন গুছিয়ে কাজটা করা হয় অন্যদিকে শপিংয়ে অপচয়টাও এড়ানো যায়। কারণ কেনাকাটা সবারই করতে হয়। সেটা কাঁচাবাজার হোক বা জামাকাপড় অথবা অন্য কিছু।

তালিকা তৈরি করে নিন : কেনাকাটা করতে যাওয়ার আগে আপনার প্রয়োজনীয় জিনিসগুলোর একটি তালিকা তৈরি করে নিন। সেই সাথে সম্ভাব্য দামটাও ঠিক করে ফেলুন। এবার এ তালিকা অনুযায়ী কেনাকাটা করুন। এর বাইরে যেন কোনো কিছু কিনতে না হয় সেই দিকে জোরালো নজর রাখুন। তবে প্রয়োজনয়ী কিছু ভুলে গেলে সেটি আগামী সপ্তাহের বাজারের লিস্টে তুলে নিন।

একবারে কেনার চেষ্টা করুন : বারবার বাজারে যাওয়া সময় ও অর্থ দুটোরই অপচয় ঘটায়। তাই যতটা সম্ভব মাসের বাজার একবারে করার চেষ্টা করুন। এ ছাড়া সপ্তাহের কেনাকাটারও একটা তালিকা করতে পারেন। এমনকি খাবারের মেনু তৈরি করে সেই অনুযায়ী প্রয়োজনীয় কেনাকাটার তালিকা করে নিতে পারেন। একবারে বেশি করে কেনাটা অনেক দিক থেকেই সাশ্রয়ী হয়।

বাজারে যাওয়ার সময় শিশুদের রেখে যান : শিশুদের নিয়ে বাজারে যাওয়া মানে সময় ও খরচ দুটোই বেড়ে যাওয়া। কারণ শিশুরা নানা জিনিস দেখে বায়না ধরে, তখন সেটা কিনতে হলে বাজেট বেড়ে যায়। বলা হয়, অতিরিক্ত সময় দোকানে ঘোরা মানেই অতিরিক্ত কেনাকাটা। তাই আপনার প্রয়োজনীয় কেনাকাটার সময় শিশুদের বাড়িতে রেখে যান।

মৌসুমি পণ্য কিনুন : ফল, সবজি বা অন্যান্য অনেক পণ্য আছে সেগুলো একটা নির্দিষ্ট সময়ে বাজারে প্রচুর পাওয়া যায়। সে সাথে দামও কম থাকে। তাই বাজার করার সময় সিজনাল পণ্যগুলো কেনার চেষ্টা করুন। যদি এগুলো সংরক্ষণ করার সুযোগ থাকে তাহলে মৌসুমে বেশি পরিমাণে কিনে ফ্রিজে রাখতে পারেন। আপনার জন্য সাশ্রয়ী হবে।

মোড়কের চাকচিক্যে ভুলবেন না : সুন্দর মোড়ক আর প্যাকিং দেখে কখনো কিছু কিনবেন না বরং পণ্যটি মানসম্পন্ন কি না সে বিষয়টি দেখুন। পণ্য মানসম্পন্ন হলে সেটি ব্যবহার করে উপকার পাবেন। এ ক্ষেত্রে বলা যেতে পারেÑ সব পণ্যের জন্য সুপার মার্কেটে না গিয়ে বরং সাশ্রয়ী মূল্যে ভালো জিনিস পাওয়া যায় এমন দোকানও ঘুরে দেখতে পারেন।

সেলের সুযোগ নিন : আজকাল নানা ধরনের পণ্যে সেল চলছে দেখা যায়। যে পণ্যটি আপনার প্রয়োজন ওই জাতীয় কোনো পণ্যে সেল চলছে কি না সেটি আগে খোঁজ নিন। অথবা যেগুলোতে সেল চলছে সেগুলোতে আপনার প্রয়োজন রয়েছে এমন কিছু থাকলে কিনে নিন। তবে সেল চলছে বলেই অপ্রয়োজনীয় পণ্য কিনতে যাবেন না।

প্রথমেই কেনা শুরু করবেন না : সুপারশপ হোক অথবা শপিংমল অনেকে শপিংয়ে এসেই যা ভালো লাগে কিনতে শুরু করেন। সেটা না করে প্রথমে কিছুটা ঘুরে দেখে নিতে পারেন কি ধরনের জিনিসপত্র রয়েছে আপনার চারপাশে। সেই সাথে সুযোগ থাকলে দামটাও যাচাই করে নিন। তখন কেনাকাটা করতে সুবিধা হবে।

দাম দেখে নিন : যেকোনো পণ্য কেনার আগে এর দাম ভালো করে দেখে নিন। অনেক সময় দাম প্যাকেটের মোড়কে লেখা থাকে না। না দেখে কিনলে সেটা আপনার জন্য বাড়তি খরচের কারণ হয়ে উঠতে পারে।

ভালোভাবে দেখে শুনে কিনুন : যেকোনো পণ্য কেনার আগে এর কোম্পানি, উপকরণ ও মেয়াদের সময় ইত্যাদি বিষয়গুলো ভালোভাবে দেখে নিন।
বিভিন্ন দোকানে হলিডে সেল দেয়া হয়। এসব দিনের সুযোগ নিন এবং কেনাকাটা করুন সাশ্রয়ী মূল্যে।

বিকল্প খুঁজুন : যে পণ্য বেশি দামে কিনতে হবে এমন পণ্যগুলোর বিকল্প খুঁজে বের করুন। সাশ্রয়ী হতে এটি বেশ কার্যকর।

বিস্তারিত

Sex-un-ss

মধু ও দুধের মধ্যে যৌনশক্তি বাড়ানোর উপাদান রয়েছে!

পুরুষত্বহীনতার চিকিৎসায় আয়ুর্বেদে মধুর ব্যবহার নতুন নয়। আয়ুর্বেদশাস্ত্রে উল্লেখ রয়েছে, মধু মিশিয়ে নিয়মিত এক গ্লাস করে দুধ খেলে স্পার্ম কাউন্ট শূন্য থেকে বেড়ে ৬ কোটি পর্যন্ত হতে পারে। কীভাবে শুক্রাণু বাড়ে, সে উল্লেখও রয়েছে।

বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, দুধের মধ্যে থাকা ভিটামিন এ পুরুষ সেক্স হরমোনের পরিমাণ বাড়ায়। অন্যদিকে, মধুতে থাকা ভিটামিন ই ও জিঙ্ক সেক্স স্টিমুল্যান্ট হিসেবে কাজ করে পুরুষদের যৌনশক্তি বাড়ায়।

অনলাইন এক সমীক্ষায় জানা গেছে, ১৮ থেকে ৫০-এর মধ্যে বয়স এমন ১০ শতাংশ পুরুষই লো স্পার্ম কাউন্টের শিকার।

বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, ঘরোয়া বেশ কিছু উপায়ে শুক্রাণুর সংখ্যা বাড়ানো যায়। তবে, দুধ ও মধুই এর মধ্যে সহজলভ্য। এক গ্লাস দুধ ভালো করে ফুটিয়ে নিয়ে, তাতে মধু মিশিয়ে পান করতে হবে। নিয়মিত কিছুদিন খেলে বীর্যে স্বাস্থ্যকর শুক্রাণুর সংখ্যা বাড়বে।

এর বাইরেও যৌনশক্তি বাড়াতে চাইলে আরও কিছু ঘরোয়া দাওয়াই রয়েছে। রাতে শুতে যাওয়ার আগে দু’তিন কোয়া রসুন মধুর সঙ্গে মিশিয়ে খেলে উপকার পাবেন।

যে ১০টি কারণে শুক্রাণু কমতে পারে

১) শারীরিক ও মানসিক ধকল
২) অনিদ্রা
৩) কোলে ল্যাপটপ রেখে কাজ করলে বা শুক্রাশয় গরম কিছুর সংস্পর্শে এলে
৪) জিঙ্কের ঘাটতি বা টক্সিক বেড়ে গেলে
৫) ধূমপান ও অতিরিক্ত মদ্যপান
৬) ওবেসিটি বা স্থূলতা
৭) ক্যানসার
৮) বংশগতভাবে
৯) হরমোন সংক্রান্ত সমস্যা
১০) কিছু মেডিসিন ও স্টেরডের কারণেও পুরুষদের শুক্রাণু কমে ইনফার্টিলিটি দেখা দিতে পারে।

বিস্তারিত

woman

সবার কাছে বিয়ের পরে যা গোপন করেন নারীরা!

সম্পর্ক ভাল রাখতে খুব বেশি গোপনীয়তা ভাল নয় এ কথা শুনেছেন নিশ্চয়ই।‌ নারীদের ক্ষেত্রে অবশ্য এ সব নিয়ম–কানুন খাটে না। বিয়ের আগে নারীরা নিজের মনের সব কথা বলতে দ্বিধা করলেও বিয়ের পর সাধারণত নিজেরাই অনেক কথাই নিজের ভেতর গোপন করে রাখেন। জেনে নেওয়া যাক বিয়ের পর কোন কোন বিষয়গুলি নারীরা নিজেদের ভেতর রেখে দিতে পছন্দ করেন- 

১। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ‌শারীরিক সমস্যার কথা স্বামীর কাছে বেমালুম চেপে যান নারীরা।  যদিও কাছের মানমুষটির উৎকণ্ঠা কমাতেই এমন আচরণ করেন তারা। কিন্তু পরে সমস্যা বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থেকেই যায়। 

২। অনেক সময়েই দেখা যায় ‌বিয়ের পর নিজের ইচ্ছে জলাঞ্জলি দেন নারীরা। কোনও বিষয়ে স্বামীর সঙ্গে একমত না হলেও, প্রতিবাদ করেন না। অন্যের কথামতো ওঠেন বসেন বহুক্ষেত্রেই। 

৩। শারীরিক সম্পর্কে সন্তুষ্ট না হলেও, স্বামীকে সেকথা জানাতে চান না। ভয় পান স্বামী হয়তো দুঃখ পাবেন। 

৪। অফিসে বড়সড় সাফল্য পেলেও জাহির করেন না। স্বামী হীনম্মন্যতার কথা ভেবে দুশ্চিন্তায় ভোগেন। 

৫। সংসার খরচ থেকে বাঁচিয়ে টাকা জমানোর অভ্যাস রয়েছে নারীদের। অন্য কাউকে এ ব্যাপারে জানান না। দরকারের সময় অবশ্য নিজে থেকেই সেই টাকা বের করে দেন।

৬। সম্পর্ক আগের মতো নেই। স্বামীর আচরণে দুঃখ পাচ্ছেন। কিন্তু অনেক সময় মুখ ফুটে কিছু বলেন না নারীরা। 

বিস্তারিত

un_gosol

জেনে নিন গরম পানিতে গোসলের কিছু সুফল

শীতের দিনে গরম পানিতে অনেকেই সকালের গোসলটা সেরে নিতে চান। আবার অনেকে সারাবছরই গরম পানিতে গোসল করতে অভ্যস্ত। জেনে নিন গরম পানিতে গোসল করলে যে সুফলগুলো পাওয়া যায়-

এক. মস্তিষ্কের ক্ষমতা বাড়ায় গরম পানি গোসল মস্তিষ্কের ক্ষমতা বাড়ে। এতে আপনি বেশ ফুরফুরে বোধ করতে পারবেন। সব কাজে মন দিতে পারবেন। বিরক্তিভাব দূর হবে।

দুই. পেশি ও গাঁটের ব্যথার উপশম গরম পানিতে গোসল করলে পেশি ও হাড়ের ব্যথা কমে যায়। গাঁটের ব্যাথা ও বাতের ব্যথার থেকে রক্ষা পেতে গরম পানিতে গোসল করা ভাল।

তিন. ভাল ঘুম গরম পানিতে গোসল করলে রাতের ঘুম ভাল হয়। আর ভাল ঘুম শারীরিকভাবে আরামদায়ক হয় তা নয়, মানসিকভাবেও রিল্যাক্স থাকতে সাহায্য করে।

চার.ত্বক পরিষ্কার রাখে বাইরের ধুলোবালি ত্বকের উপর আস্তরণ তৈরি করে। গরম পানিতে রোমকূপ থেকে সেই সমস্ত ধূলিকণা সহজেই বেড়িয়ে আসে।    

পাঁচ. মানসিক চিন্তা দূর করে কাজ থেকে বাড়ি ফেরার পর অস্থির বোধ করাটাই স্বাভাবিক। এমন সময় গরম পানিতে গোসল করলে সেই অস্থিরতা কেটে যায়। ছয়. সর্দি কাশি থেকে মুক্তি গরম পানিতে গোসল আপনাকে দিতে পারে কাশি, কফ ও গলা ব্যথা থেকে মুক্তি। 

বিস্তারিত

un_nim

নিম পাতার মিশ্রণে এলার্জি তাড়ানোর মন্ত্র

অনেকেই এলার্জির কারণে অস্বস্তিতে ভোগেন। এই সমস্যার ভয়াবহতা সম্পর্কে শুধু এর ভুক্তভোগীরাই জানেন। আবার এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে অনেকেই খাদ্যতালিকা থেকে পছন্দের খাবার বাদ দেন। চিকিৎসকের মতে, কিছু কিছু খাদ্য গ্রহণের পর কারও কারও শরীরে অস্বাভাবিক প্রতিক্রিয়া দেখা যায়।

যেমন- গরুর দুধ, ডিম, বাদাম, সয়াবিন, ইলিশ, চিংড়ি, পুঁটি, বোয়াল, শোল, বেগুন, কুমড়া, কচু থেকে অ্যালার্জিক রিঅ্যাকশন হতে পারে। এতে ত্বক চুলকাতে থাকে এবং সঙ্গে সঙ্গে চাকা হয়ে লাল হয়। চোখেও চুলকানি, পানি পড়া, লাল হয়ে ফুলে ওঠে। রোগের লক্ষণ ও কতদিন থেকে হয়েছে এর সঙ্গে রোগীর জন্মগত ত্বকের রোগ, হাঁপানি ও নাক দিয়ে পানি পড়া বা হাঁচির সমস্যা রয়েছে কিনা তা জানা যায়। ল্যাবরেটরি পরীক্ষা, যেমন- স্কিন প্রিক টেস্ট, স্পেসিফিক আইজিই-ও করা হয়। শুধু তাই নয় এলার্জির কারণে বছরের পর বছর অনেক পুষ্টিকর খাবার থেকে বঞ্চিত থাকতে হয়। এতে অনেকেই ভোগেন পুষ্টিহীনতায়। তবুও এলার্জি থেকে মুক্তি মেলে না।

তবে এলার্জি নিয়ে আর ভাবনা নয়। এলার্জি আক্রান্ত ব্যক্তিরা চিন্তা ভুলে নিম পাতার মিশ্রণে এক মাসের মধ্যে সহজ উপায়ে এলার্জিকে চিরবিদায় জানাতে পারবেন! আসুন জেনে নিই নিম পাতার মিশ্রণের প্রস্তুত প্রণালী-

প্রথমে এক কেজি নিম পাতা ভালো করে রোদে শুকিয়ে নিন। এরপর শুকনো নিম পাতা পাটায় গুড়া করে পরিষ্কার একটি কাচের পাত্রে ভরে রাখুন।   ব্যবহারের পদ্ধতি এক চা চামচের তিন ভাগের এক ভাগ নিম পাতার গুড়া এবং এক চা চামচ ভুষি এক গ্লাস পানিতে আধা ঘণ্টা ভিজিয়ে রাখতে হবে। আধা ঘণ্টা পর চামচ দিয়ে ভালো করে নেড়ে খেতে হবে।

প্রতিদিন সকালে খালি পেটে, দুপুরে ভরা পেটে এবং রাতে শোয়ার আগে এই মিশ্রণ খাবেন। এ মিশ্রণ কমপক্ষে ২১ দিন খেতে হবে। কার্যকারিতা শুরু হতে এক মাস সময় লাগতে পারে। নিম পাতার মিশ্রণ এক মাস খাওয়ার পর আপনার এলার্জি কমে যাবে। তারপর আপনি স্বাভাবিকভাবেই পছন্দের খাবারগুলো যেমন হাঁসের ডিম, বেগুন, গরুর মাংস, চিংড়ি, কচু, দুধ, পুঁইশাক, মিষ্টি কুমড়া খেতে পারবেন। তবে পছন্দের সব খাবার বেশী খাওয়া যাবে না। 

বিস্তারিত

Joba

জবাফুলের পানি নিয়মিত খান শরীরের মেদ কমান !

কিছু ফুল আছে যেগুলোর দিকে তাকালেই মন ভালো হয়ে যায় এবং সুখ অনুভব হয়। সেই ফুলগুলো ভক্ষণযোগ্য এবং স্বাস্থ্যের জন্য উপকারীও। এমনই একটি ফুল হচ্ছে হিবিসকাস বা জবা ফুল। গবেষকরা বলছেন, ভেষজ হিসেবে জবা ফুল সবদিক থেকে নিরাপদ। যে কোনো ব্লাড গ্রুপের যে কেউ-ই খেতে পারেন। সব থেকে বড় কথা শরীরে এর কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই। চীনারা তো আছেনই, তাদের টেক্কা দিয়েছে নাইজেরীয়রাও। শরীর থেকে টক্সিন দূর করতে এক-একজন দিনে ২৫ কাপ করে শুধু জবার পানিতে চুমুক দেন! নীচে জবার ৫টি গুণ উল্লেখ করা হল

১. ঠাণ্ডা ঠাণ্ডা কুল কুল : ভারতে জবা ফুল খাওয়ার রেওয়াজ নতুন নয়। শুধু ভারত কেন মিশর থেকে ইরান, আফ্রিকা থেকে দক্ষিণ আমেরিকা অনেক দেশেই ভেষজ ওষুধ হিসেবে জবাকে গুরুত্ব দেওয়া হয়। গ্রীষ্মে নিজেকে শীতল রাখতে দিনে কয়েক কাপ জবার পানি যথেষ্ট। কারণ, জবার মধ্যে তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণের ক্ষমতা রয়েছে।

২. ব্লাড প্রেসার ও কোলেস্টেরল কমাতে : উচ্চ রক্তচাপের কারণে যাদের ওষুধ খেতে হয়, নিয়মিত তারা কয়েক কাপ করে জবা ফুলের পানি খান। প্রেসার নিয়ন্ত্রণে আসবে। গবেষকরা জানাচ্ছেন, ফল পেতে দিনে তিন কাপ করে জবা ফুলের পানি অন্তত ছ-সপ্তাহ খেয়ে যেতে হবে। ক্ষতিকারক কোলেস্টেরল কমাতেও জবার জুড়ি নেই। কার্ডিওভাসকুলার এবং সংবহনতন্ত্রের সমস্যাতেও উপকারী। কোষ্ঠকাঠিন্যে যারা ভুগছেন, তাদের জন্যও এটা মহাষৌধ। গলা ধরলেও খেতে পারেন, কাজ দেবে।

৩. ব্লাড ক্যানসার দূরে রাখে : হিবিসকাস বা জবা অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে ভরপুর। এই ফুলের নির্যাসে থাকা অ্যান্থোসায়ানিন লিউকেমিয়া আক্রান্ত কোষকে মেরে ফেলে।

৪. ফ্লু তাড়ায় : ২০১৬-র জুনে প্রকাশিত এক গবেষণায় জবা ফুলের মধ্যে থাকা খুব শক্তিশালী অ্যান্টি-ভাইরাল এফেক্টের উল্লেখ করা হয়েছে। অ্যাভিয়ান ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাসের হাত থেকে বাঁচতে জবা ফুলের নির্যাস কার্যকরী ওষুধ।

৫. বিপাকক্রিয়ার হার বাড়ায় : উদর স্ফীত হতে থাকলে বা শরীরে মেদ জমলে জবাফুলের পানি নিয়মিত খেতে পারেন। কারণ, জবা বিপাকের গতি বাড়িয়ে শরীরে জমে থাকা ফ্যাট নষ্ট করে। যাদের ফ্যাটি লিভার, নিশ্চিন্তে জবার পানি পান করুন। উপকৃত হবেন। বিপাকীয় সিনড্রোমেও ভালো দাওয়াই।

প্রস্তুতি : দুইভাবে এই ইনফ্যুশন বানানো যায়। কয়েক'টা জবা ফুল ভালো করে ধুয়ে, সারারাত ভিজিয়ে রেখে পরদিন সকালে সেই পানিটা খেতে পারেন। অথবা সকালে গরম পানিতে পনেরো মিনিট জবা ফুল ভিজিয়ে রেখে সেই পানিটি খেয়ে নিতে পারেন। জবার গুণ কিন্তু এখানেই শেষ নয়। যাদের যৌনশক্তি কমে এসেছে, যাদের মাথা থেকে থেকে চক্কর মারে, চলতে ফিরতে পায়ের পেশিতে টান ধরে, জবার পানি দিনে কয়েক বার করে খেলে প্রচুর উপকার হবে।

বিস্তারিত

Spray

সেক্স জাগানিয়া স্প্রে কাজ করবে ভায়াগ্রার চেয়েও দ্রুত !

পুরুষদের এবার 'নীল পিল'কে বিদায় বলে দেওয়ার সময় এসেছে। কারন পুরুষেরা এবার পিল বাদ দিয়ে দিয়ে ঝুঁকবে স্প্রের দিকে। অবাক হওয়ার কিছু নেই, এটাই সত্যি। আর যদি সত্যিই এমনটা হয় তাহলে কেনই বা পিলের বাড়তি ঝামেলা পোহাতে যাবে পুরুষেরা। হাতের কাছে মানুষ এমন কিছু পাওয়া যায় যা কিনা মাত্র কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে কাজ শুরু করবে তাহলে সেখানে ধৈর্য্য ধরে এক ঘন্টা অপেক্ষা করার প্রশ্ন অবশ্যই আসেনা।

যৌনশক্তি বৃদ্ধিকারক পিল ভায়াগ্রার কথাই এখানে বলা হচ্ছে। যিনি একনিষ্টার সাথে গবেষণা করতে গিয়ে হঠাত্‍‌ই ভায়াগ্রা আবিষ্কার করে গোটা দুনিয়ার পুরুষজাতির যৌন উত্তেজনা কয়েক গুণ বাড়িয়ে দিয়েছিলেন, সেই মানুষটিই এবার বানিয়েছেন বিশেষ স্প্রে। যা ভায়াগ্রার থেকে অনেক দ্রুত কাজ করবে। নীল পিল অর্থাত্‍‌ ভায়াগ্রার রিঅ্যাকশান শুরু হতে যেখানে ঘণ্টাভর অপেক্ষা করতে হয়, সেখানে নতুন আবিষ্কৃত এই সেক্স জাগানো স্প্রে কাজ করতে সময় নেবে মাত্র কয়েক সেকেন্ডে।

আবিষ্কর্তার দাবি করেছেন, একবার স্প্রে করলে দেড় ঘণ্টা ধরে কাজ করবে। তবে, এখনই চাইলেই আপনি পাবেন না এই ম্যাজিক সেক্স স্প্রে। কম করে হলেও আরও তিন বছর অপেক্ষা করতেই হবে। তারপরই আপনি বাজারে পাবেন এই যৌনবর্ধক স্প্রে।

জানা গিয়েছে, তরল ভায়াগ্রা (সিলডেনাফিল) দিয়েই বানানো হয়েছে এই স্প্রেটি। propylene গ্লাইকল এখানে মিডিয়াম হিসেবে ব্যবহার হয়েছে। 

ল্যাবরেটরি গবেষণায় খরগোশের জিভে এই স্প্রে ব্যবহার করা হয়েছে। তখন দেখা গিয়েছে যে, মাত্র ৭৮ সেকেন্ডের মধ্যেই কাজ শুরু করে এই স্প্রে। জিভ ও মুখের টিস্যু সহজেই এই তরল ভায়াগ্রা শোষণ করে নিতে পারে। প্রাথমিক ল্যাবরেটরি পরীক্ষায় আরও যেটা লক্ষ করা যায় যে, মানুষের ক্ষেত্রে ভায়াগ্রার চেয়ে পাঁচ গুণ বেশি সময় ধরে এই স্প্রে-র কার্যকরিতা থাকছে।

ফলে, পুরুষেরা যে এবার নীল পিল ছেড়ে যে এই স্প্রেতেই ঝুঁকবে তা নিয়ে আর সন্দেহের অবকাশ নেই।

বিস্তারিত

oven

অজান্তেই শরীরের ক্ষতি করছেন আপনি নিজেই !

দিনের পর দিন মাইক্রোওয়েভ ওভেনে প্লাস্টিকের পাত্রে খাবার গরম করছেন। এতে করে নিজের অজান্তে শরীরের ক্ষতি করছেন আপনি নিজেই। তবে ক্ষতিটা কিন্তু ওভেন করছে না। করছে আপনার ব্যবহৃত প্লাস্টিকের পাত্রটি। কিন্তু কিভাবে?

খুব পাতলা প্লাস্টিকের পাত্রে খাবার গরম করা মোটেও নিরাপদ নয়। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, গরম করলে এই পাতলা প্লাস্টিক থেকে বিপিএ (‌বাইসেফনল এ)‌‌ ক্ষরিত হয়। এগুলোই খাবারে চলে যায়, যা ক্ষতিকর। যা শরীরে টক্সিন তৈরি করে। অদ্ভুত বিষয়, এই বিপিএ খুব বেশি পরিমাণ ক্ষরিত হলে তেমন ক্ষতি হয় না। ফলে মোটা প্লাস্টিকের পাত্র অনেক বেশি নিরাপদ।

আবার মোটা হলেও রঙিন বা আঁকা কাচের পাত্র নিরাপদ নয়। খাবার গরম করার সময় তাতে ওই রং লেগে যেতে পারে। এক্ষেত্রে কাগজের প্লেটেও খাবার গরম করতে পারেন।

বিস্তারিত

jira-pani

মাত্র ১৫ দিনে জিরা পানি কমাবে আপনার ওজন !

 
জিরা যে শুধু চর্বি বের করে দেয়, তা নয় একই সঙ্গে অস্বাস্থ্যকর কোলেস্টেরলকে শরীর থেকে দূর করে। ফলে, যারা ওজন কমানোর জন্য জিমে গিয়ে ঘাম ঝরাচ্ছেন, একবার ১৫ দিনের জন্য জিরার ওপর ভরসা রাখতে পারেন। প্রতিদিন একগ্লাস জিরাপানিতেই হতে পারে সমাধান।
সেজন্য-

একটি গ্লাসে  ২ টেবিল চামচ জিরা নিয়ে সারারাত ভিজিয়ে রাখুন। সকালে সেই পানি গরম করে, জিরা না ছেঁকে চায়ের মতো খান। নিয়ম করে এক সপ্তাহ খাওয়ার পরেই দেখবেন শরীরের বাড়তি মেদ কমতে শুরু করেছে।

এভাবে খেতে সমস্যা হলে খাবারে জিরার পরিমাণ বাড়িয়ে দিন। দইয়ের সঙ্গেও জিরা খেতে পারেন। ৫ গ্রাম দইতে এক চামচ জিরার গুঁড়ো মিশিয়ে নিয়মিত খান। ওজন নিশ্চিত ভাবেই কমবে। কয়েক চামচ মধু ও তিন গ্রাম জিরার গুঁড়ো এক গ্লাস পানিতে ভালো করে মিশিয়ে নিন। নিয়মিত এই মিশ্রণটি খান। স্যুপ তৈরি করে, এক চামচ জিরাগুঁড়ো মিশিয়ে খেলেও ভালো ফল পাবেন।

বিস্তারিত

Next
  • 1
  • 2
  • 3
  • 4
  • 5
  • 6
  • 7
  • 8
  • 9
  • 10
  • 11
  • 12
  • 13
  • 14
  • 15
  • 16
  • 17
  • 18
  • 19
  • 20
  • 21
  • 22
  • 23
  • 24
  • 25
  • 26
  • 27
  • 28
  • 29
  • 30
  • 31
  • 32
  • 33
  • 34
  • 35
  • 36
  • 37
  • 38
  • 39
  • 40
  • 41
  • 42
  • 43
  • 44
  • 45
  • 46
  • 47
  • 48
  • 49
  • 50
  • 51
  • 52
  • সর্বশেষ
  • সর্বাধিক পঠিত

মধ্যপ্রাচ্যে সন্ত্রাসের মূল কারণ ইসরাইল ও আমেরিকা: রুহানি

আসন্ন নির্বাচনে জিতলেই দেশের ক্ষমতা পাবে তালেবান: আফগান প্রেসিডেন্ট

৫১ নং ওয়ার্ডকে মডেল ওয়ার্ড হিসেবে গড়ে তুলবো: মামুন সরকার

৫১ নং ওয়ার্ডের বিভিন্নস্থানে ঠেলাগাড়ি প্রার্থীর পোস্টার ছিড়ে ফেলা হচ্ছে

হাবিব হাসানের সাক্ষাতে উত্তরা প্রেস ক্লাব সোসাইটি’র নেতৃবৃন্দ

বাসে তরুণীকে যৌন নিপীড়ন; নিপীড়কের হাত কেটে দিতে বললো তরুণী

টঙ্গীতে গাছ কেটে সরকারী জায়গা দখলের অভিযাগ

বিশ্ব ইজতেমার ম্যাপ ও জেলা দায়িত্বশীলদের তালিকা প্রকাশ

ঢাকাকে কাঁদিয়ে বিপিএলে চ্যাম্পিয়ন কুমিল্লা

এগিয়ে চলছে উত্তরা লেকের কার্যক্রম, দক্ষিণের ৮০ ভাগ কাজ সম্পন্ন

৫১ নং ওয়ার্ডের বিভিন্নস্থানে ঠেলাগাড়ি প্রার্থীর পোস্টার ছিড়ে ফেলা হচ্ছে

আইইউবিএটিতে ৮০তম ওরিয়েন্টেশন প্রোগ্রাম পালিত

৫৩ নং ওয়ার্ডকে একটি মডেল এলাকা হিসেবে গড়ে তুলবো

আলোকিত সমাজ গড়তে সকল স্তরের জনগণের কাছে দোয়া চাই: মিনারা সুলতানা

আাগামী মাসের ১৫, ১৬ ও ১৭ তারিখ তুরাগ তীরে বিশ্ব ইজতেমা

নেত্রকোণায় চার সাংবাদিকের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজির অভিযোগ ভিত্তিহীন

উত্তরায় দুই দিনে চার স্থানে অগ্নিকাণ্ড!! ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

বিশ্ব ইজতেমার ম্যাপ ও জেলা দায়িত্বশীলদের তালিকা প্রকাশ

এগিয়ে চলছে উত্তরা লেকের কার্যক্রম, দক্ষিণের ৮০ ভাগ কাজ সম্পন্ন

টঙ্গীতে গাছ কেটে সরকারী জায়গা দখলের অভিযাগ

  • প্রচ্ছদ
  • আমাদের পরিবার
  • বিজ্ঞাপন

© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত উত্তরা নিউজ
২০১৩-২০১৬

সম্পাদক ও প্রকাশকঃ মোঃ তারেকউজ্জামান খান
বাড়িঃ ১২৫(৩য় তলা), রানাভোলা এভিনিউ রোড, সেক্টরঃ ১০,
উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০
মোবাঃ ০১৭১২২৬৩৮৯৬
ই-মেইলঃ info@uttaranews24.com, uttaranewsbd24@gmail.com

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা বা ছবি অনুমতি ছাড়া নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি