English
  • Twitter
  • Facebook
  • RSS
  • Google+
  • Vimeo
  • Tumblr
  • Pinterest

logo
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • রাজনীতি
  • অর্থ ও বাণিজ্য
  • তথ্য ও প্রযুক্তি
  • খেলাধুলা
  • বিনোদন
  • লাইফস্টাইল
  • আইন ও আদালত
  • শিক্ষাঙ্গন
  • ধর্ম ও জীবন
  • অন্যান্য
    • প্রবাস
    • উত্তরার খবর
    • রাজধানী
    • সারাবাংলা
    • বিচিত্র খবর
    • ফিচার-সাহিত্য
    • স্বাস্থ্য
    • সাক্ষাৎকার
    • সম্পাদকীয়
    • ছবিঘর
    • ভিডিও
  • উত্তরা
প্রচ্ছদ
  • প্রচ্ছদ
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • রাজনীতি
  • অর্থ ও বাণিজ্য
  • তথ্য ও প্রযুক্তি
  • খেলাধুলা
  • বিনোদন
  • লাইফস্টাইল
  • আইন ও আদালত
  • শিক্ষাঙ্গন
  • ধর্ম ও জীবন
  • অন্যান্য
    • প্রবাস
    • উত্তরার খবর
    • রাজধানী
    • সারাবাংলা
    • বিচিত্র খবর
    • ফিচার-সাহিত্য
    • স্বাস্থ্য
    • সাক্ষাৎকার
    • সম্পাদকীয়
    • ছবিঘর
    • ভিডিও
  • উত্তরা

ব্রেকিং নিউজ

uttaranews24 এগিয়ে চলছে উত্তরা লেকের কার্যক্রম, দক্ষিণের ৮০ ভাগ কাজ সম্পন্ন    uttaranews24 সোনারগাঁও-শাহ মখদুম সড়কে অধিকাংশ সময় যানজট    uttaranews24 নদী দখলকারীরা নির্বাচন করার ও ঋণ পাওয়ার অযোগ্য: হাইকোর্ট    uttaranews24 উত্তরা ১২ নং সেক্টরে প্রধান সড়কে রাস্তার উপর নির্মাণ সামগ্রী!    uttaranews24 তুরাগ থানা আ.লীগ এর পক্ষ থেকে সাহারা খাতুন (এমপি)কে ফুলেল শুভেচ্ছা    uttaranews24 ফেসবুকে জানান দিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রের আত্মহত্যা    uttaranews24 নির্বাচনে জয়-পরাজয়ের ব্যাখা দিলেন সজিব ওয়াজেদ জয়   
  • প্রচ্ছদ
  • স্বাস্থ্য
tillll35.jpg

রক্তে পুষ্টি জোগাতে কালো তিল খুব উপকারী !

রক্তে পুষ্টি জোগাতে কালো তিল খুব উপকারী। একই সঙ্গে চুল পাকা, ত্বকের বলিরেখা ও নখ ভেঙে যাওয়ার সমস্যাও রুখতে পারে কালো তিল। কারণ রক্ত ও রেচন তন্ত্র সুস্থ থাকলে তার প্রভাব ত্বক, চুল ও নখে পড়ে। তাই প্রতিদিনের খাবারে কালো তিল থাকলে চেহারায় বয়সের ছাপ পড়ে না। তাছাড়া কিডনির স্বাস্থ্য ভাল রাখতে কালো জিরা অতুলনীয়।
 
উপকরণ
কালো তিল আধা কাপ
পানি আড়াই কাপ
মধু, খেজুর বা নারকেল কোরা
 
প্রস্তুত প্রণালী
কালো তিল ধুয়ে নিয়ে সারা রাত ভিজিয়ে রাখতে হবে। ব্লেন্ডারে পানি, কালো তিল ও মধু, খেজুর বা নারকেল কোরা দিয়ে ব্লেন্ড করে নিতে হবে। কিছুক্ষণ রেখে দিলে পানি ও তিল আলাদা হয়ে যাবে। এবার দুধ গরম করতে হবে ধোঁয়া না উঠা পর্যন্ত (ফোটানো যাবে না)। এবার দুধ তিলের মিশ্রণে ঢেলে দিতে হবে। গরম অবস্থায় এই দুধ খেতে হবে। বাকিটা ফ্রিজে সংরক্ষণ করে তিনদিন অবধি পান করা যায়।
 
উল্লেখ্য, রাতে ঘুমানোর আগে এই দুধ পান করলে সবচেয়ে ভাল ফল পাওয়া যাবে। সুজির সঙ্গে মিশিয়েও খাওয়া যেতে পারে।

বিস্তারিত

bds_logo.png

স্বাস্থ্য অধিদপ্তর ঘেরাও করে বাংলাদেশ ডেন্টাল সোসাইটির প্রতিবাদ সমাবেশ

ডেন্টাল টেকনোলজিস্টদের প্রাইভেট প্র্যাকটিস এর জন্য রেজিস্ট্রেশন দেওয়া যেতে পারে এই মর্মে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের করা সুপারিশের প্রতিবাদে সারা দেশের ডেন্টাল সার্জনদেরকে নিয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর ঘেরাও করে প্রতিবাদ সমাবেশ ও মানববন্ধন করে বাংলাদেশ ডেন্টাল সোসাইটি।

বৃহস্পতিবার সকালে আয়োজিত এই প্রতিবাদ সমাবেশে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ডেন্টাল সোসাইটির সভাপতি ডাঃ আবুল কাসেম,মহাসচিব ডাঃ হুমায়ুন কবির বুলবুল সহ ডেন্টাল সোসাইটির আরো অন্যান্য নেতৃবৃন্দ।

এ সময় বক্তারা এই অশুভ চক্রান্তের প্রতিবাদ জানিয়ে বলেন,১৬ কোটি মানুষকে স্বাস্থ্য ঝুকিতে ফেলে দেওয়া এমন সুপারিশ স্বাস্থ্য অধিদপ্তর কি করে করতে পারে তা আমাদের বোধগম্য নয়,এ সুপারিশ কোন ভাবেই মেনে নেওয়া যায়না,জনসাধারনের স্বাস্থ্য ঝুকি বিবেচনায় বাংলাদেশের সকল ডেন্টাল সার্জনদের পক্ষ থেকে আমরা এর তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছি।

এ সময় বক্তারা আরো বলেন, ডেন্টাল টেকনোলজিস্টরা/বিএসসি ইন ডেন্টাল ডিপ্লোমাধারীরা নিজেদরকে ডেন্টিস্ট পরিচয় দিয়ে সাইনবোর্ড লাগিয়ে দন্ত চিকিৎসার নামে  সাধারন জনগনকে ভুল চিকিৎসা দিয়ে সাধারন মানুষের সরলতার সুযোগ নিয়ে হাতিয়ে নিচ্ছে আপনার কস্টের উপার্জনের টাকা আর হুমকির মুখে ঠেলে দিচ্ছে পুরো জাতিকে ,যা কোন ভাবেই কাম্য নয়।তারা শুধুমাত্র ডেন্টিস্টদের সহকারী হিসাবেই  কাজ করার অনুমুতি পেয়েছে(যেমন: suction ধরা- মেটেরিয়াল প্রস্তুত করা-ডেন্টাল ল্যাবের কিছু কাজ করা)। রোগীর মুখে-দাঁতে কোনোভাবেই তারা চিকিৎসা করতে পারেনা। স্পষ্ট বাংলায় যদি বলা হয়, তাহলে তারা "কোয়াক বা হাতুরি ডাক্তার"। এদেশের সচেতন নাগরিক হিসাবে দেশ ও দেশের মানুষের স্বাস্থ্যঝুকির কথা চিন্তা করে সকল ডেন্টিস্ট ঐক্যবদ্ব ভাবে ডেন্টাল  প্রফেশনকে এই কলঙ্কের হাত থেকে রক্ষা করে কোয়াক মুক্ত সোনার বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে আইনিভাবে তাদের এই অপ-প্রচেস্টাকে আমরা রুখে দিব।

উল্লেখ্য যে,ডেন্টাল টেকনোলজিস্টদের প্রাইভেট প্র্যাকটিস এর অনুমতি চেয়ে হাইকোর্টে করা রিটের আবেদনে,তাদেরকে প্রাইভেট প্র্যাকটিস এর জন্য রেজিস্ট্রেশন দেওয়া যেতে পারে এই মর্মে সুপারিশ করে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।

বিস্তারিত

blood_pressure.jpg

রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে যে ১০টি খাদ্য

আধুনিক শহুরে নিষ্ক্রিয় জীবনযাপনপদ্ধতি আমাদের জন্য একটি নতুন স্বাস্থ্যবিষয়ক টার্ম উপহার দিয়েছে। আর সেটি হলো জীবনযাপনের ধরনসংশ্লিষ্ট রোগবালাই। তবে জীবনযাপনপদ্ধতিতে সামান্য একটু পরিবর্তনের মাধ্যমেই এই রোগবালাইগুলো মোকাবিলা করা সম্ভব।

জীবনযাপন পদ্ধতিসংশ্লিষ্ট সচরাচর একটি রোগ হলো উচ্চরক্তচাপ। খাদ্যতালিকায় কিছু খাবার যুক্ত করা এবং কিছু খাবার খাওয়া বাদ দেওয়ার মাধ্যমে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব। আপনি হয়ত লবণ খাওয়া কমিয়ে দিয়ে বা প্রতিদিন দীর্ঘ সময় ধরে হাঁটাহাঁটি করে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করছেন। কিন্তু এ ছাড়াও আপনার অজানা এবং কার্যকর কিছু পদ্ধতি আছে।

এখানে রইল এমন ১০টি খাদ্যের বিবরণ যেগুলো রক্তচাপ কমাতে সহায়ক:

১. আঙুর
পটাশিয়াম এবং ফসফরাসের বড় একটি উৎস আঙুর। উচ্চরক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে আঙুর খুবই কার্যকর ওষুধ। পটাশিয়াম একটি প্রাকৃতিক মূত্রবর্ধক উপাদান। যা আপনার কিডনিকে বেশি বেশি সোডিয়াম ত্যাগে উৎসাহিত করবে। এবং রক্তের শিরা-উপশিরাগুলো শিথিলকরণেও ভূমিকা পালন করে এটি। আর দুটি উপাদানই রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে সহায়ক।

২. কলা
পটাশিয়ামের আরেকটি বড় উৎস হলো কলা। এতে রয়েছে ভিটামিন বি৬, ভিটামিন সি এবং ম্যাগনেশিয়াম। সুতরাং রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে প্রতিদিনই কলা খান। জার্নাল অফ দ্য আমেরিকান কলেজ অফ কার্ডিওলজিতে প্রকাশিত একটি গবেষণায় দেখা গেছে, যারা প্রতিদিনি ১,৬০০ গ্রাম পটাশিয়াম গ্রহণ করেন তাদের স্ট্রোক হওয়ার ঝুঁকি ২১% কমে আসে।

৩. কাঁচা পেয়াজ/পিয়াজের জুস
রসুনে আছে মাংসপেশি শিথিলকারী উপাদান অ্যাডেনোসিন যা উচ্চরক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সহায়ক। প্রতিদিন কাঁচা পেয়াজ খান। অথবা দিনে দুবার এক টেবিল চামচ পেঁয়াজের রস মধুর সঙ্গে মিশিয়ে খান। এভাবে দুই সপ্তাহ খেলেই রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে চলে আসবে।

৪. রসুন
ধমনী এবং রক্তের শিরা-উপশিরায় জমে থাকা কোলেস্টেরল গলাতে কার্যকর রসুন। প্রতিদিন রসুনের দুটি কোয়া চূর্ণ করে বা চিবিয়ে খান। রক্তপ্রবাহ ঠিক রাখতে এবং রক্তচাপ কমাতে রসুন বেশ কার্যকর। আপনি যদি কাঁচা রসুন খেতে না পারেন তাহলে রস বের করে পানিতে মিশিয়ে পান করুন। প্রতিদিন দুবার রসুন খান।

৫. নারকেলের পানি
নারকেলের পানিতে আছে পটাশিয়াম, সোডিয়াম, ক্যালসিয়াম, ভিটামিন সি এবং অন্যান্য পুষ্টি উপাদান। যেগুলো রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সহায়ক। এতে থাকা পটাশিয়াম উচ্চরক্তচাপের চিকিৎসার সেরা প্রাকৃতিক ওষুধ।

৬. তরমুজ/তরমুজ বীজ
তরমুজের রসে আছে আরজিনিন নামের একটি অ্যামাইনো এসিড যা রক্তচাপ কমাতে বেশ সহায়ক। এটি রক্তের জমাটবদ্ধতা কমায় এবং স্ট্রোকসহ হৃদপিণ্ডের নানা রোগ প্রতিরোধ করে। তরমুজের বীজও উচ্চরক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে বেশ কার্যকর। ভারতীয় কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের এক গবেষণায় দেখা গেছে, তরমুজের বীজে রয়েছে কিউকারবোট্রিন নামের একটি গ্লুকোসাইড যা রক্ত প্রসারণে সহায়ক এবং ফলত রক্তচাপ কমায়।

৭. ধনিয়া
ধনিয়া পাতাতে আছে জীবাণুনাশক এবং মানসিক অবসাদ, প্রদাহ ও উদ্বেগপ্রতিরোধী উপাদানসমুহ। ধনিয়া পাতা রক্তে সুগার ও কোলেস্টেরলের মাত্রা এবং রক্তচাপ কমায় প্রাকৃতিকভাবেই। আর এতে আরো রয়েছে মূত্রবর্ধক উপাদান।

৮. পুদিনা পাতা
পুদিনা পাতাতে রয়েছে এমন উপাদান যা ধমনির প্লাক দূর করে। ধমনিতে জমা হওয়া প্লাক উচ্চরক্তচাপের একটি বড় কারণ। প্লাক দূর হলে রক্ত চলাচলের গতি বাড়ে। যার ফলে রক্তচাপও কমে আসে।

৯. লেবু
লেবু ভিটামিন সির বড় একটি উৎস। ভিটামিন সি কৈশিক নাড়ি শক্তিশালীকরণে সহায়ক। যার ফলে উচ্চরক্তচাপের ঝুঁকি কমে।

১০. সেলারি শাক
এতে রয়েছে এনবিপি নামের একটি নির্যাস। যা ধমনির দেয়ালগুলোকে শিথিল করে এবং রক্তপ্রবাহ বাড়ায়। ফলে রক্তচাপও কমে। এতে রয়েছে আঁশ, ম্যাগনেশিয়াম এবং পটাশিয়াম যা রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সহায়ক।
সূত্র : টাইমস অফ ইন্ডিয়া

বিস্তারিত

tulshi-pata.jpg

যে পাতার রসে কিডনির পাথর গলে যাবে

তুলসী সবুজ রঙের গুল্মজাতীয় একটি উপকারী উদ্ভিদ। এ গাছের পাতায় বহু রোগ সারানোর উপকারী গুণ রয়েছে। তুলসীপাতার রস বা চা প্রতিদিন একগ্লাস করে পান করলে, আমাদের কিডনিতে পাথর হওয়ার শঙ্কা কমে যায়। আর যদি কিডনিতে পাথর জমে তাহলে তুলসী পাতার রস টানা ৬ মাস পান করলে সেই তা গলে প্রস্রাবের সঙ্গে বেরিয়ে যায়।  

  
এছাড়া সর্দি, কাশি, কৃমি, প্রস্রাবে জ্বালা কমায়, হজমকারক ও কফ গলাতে দারুণ কাজ করে তুলসীপাতা। এটি ক্ষত সারাতে এন্টিসেপটিক হিসেবেও কাজ করে।  
  
তুলসিপাতা দিয়ে চা ও মিশ্রণ তৈরির কয়েকটি প্রস্তুত প্রণালী পাঠকদের সামনে তুলে ধরা হলো: 

তুলসী পানি : 
 
উপকরণ : দুই কাপ পানি ও কয়েকটি পাতা।  
  
প্রস্তুত প্রণালী : একটি পাত্রে দুই কাপ পানি নিন। এর সঙ্গে কয়েকটি তুলসিপাতা সিদ্ধ করুন। ফুটে উঠলে নামিয়ে পান করতে পারেন। এই মিশ্রণটি গলা ব্যথা ও খুসখুসে কাশি কমিয়ে আপনাকে আরাম দেবে।  
  
তুলসী-চা:  
  
উপকরণ : ১০-১৫টি তুলসীপাতা, গুড়, পানি ও লেবুর রস।  
  
প্রস্তুত প্রণালী : প্রথমে গুড় ও তুলসীপাতা বেটে নিন। এর মধ্যে দেড় কাপ পানি ও এক চামচ লেবুর রস মিশিয়ে চুলায় বসান। মিশ্রণটি ফুটে উঠলে নামিয়ে ফেলুন। এই চা পান করলে আপনার শরীর উষ্ণ থাকবে।  
  
ভেষজ তুলসী-চা: 
  
উপকরণ : এক টুকরো আদা, গোলমরিচ, লবঙ্গ, তুলসীপাতা, দারুচিনি, এলাচ পরিমাণ মতো।  
  
প্রস্তুত প্রণালী : পরিমাণমতো পানিতে উপরের উপকরণগুলো মিশিয়ে জ্বাল দিন। ১০ মিনিট পর নামিয়ে ছেকে পান করতে পারেন।  
  
এই ভেষজ তুলসী-চা আপনার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এবং ডেঙ্গু ও ম্যালেরিয়া রোগ থেকে বাঁচানোর ক্ষমতা রাখে।  
  
হার্বাল জুস: 
  
উপকরণ : আজওয়াইন, তুলসীপাতা, জিরা, আমচুর গুঁড়া, লবণ এবং পুদিনা পাতা পরিমাণ মতো।  
  
প্রস্তুত প্রণালী : চার কাপ পানিতে উপরের উপকরণগুলো মিশিয়ে ১০-১৫ মিনিট জ্বাল দিন। এরপর পান করুন। এই জুস প্রতিদিন পান করলে হজমশক্তি বাড়বে এবং পানিশূন্যতা থেকেও আপনাকে রক্ষা করবে।

 

বিস্তারিত

sewewrth23.jpg

ডায়াবেটিস রোগীর পায়ের সমস্যা ও সমাধান

আমাদের শরীরের অতি প্রয়োজনীয় অঙ্গ ‘পা’। পা ছাড়া মানুষ অচল। তাই সব সময় পায়ের যত্ন নিতে হবে। ডায়াবেটিস রোগীর পায়ের আরোও বেশি যতœ নিতে হবে। কেন, কিভাবে আপনি আপনার পায়ের যত্ন  নিবেন সেটি জানতে হবে।
‘ডায়াবেটিক পা’ (Diabetic Foot) একটি ডায়াবেটিস রোগ জনিত পায়ের রক্তনালীর জটিলতা। ১৫% ডায়াবেটিস রোগীর ক্ষেত্রে এই জটিলতা দেখা দিতে পারে।
 
পৃথিবীতে যত রোগীর পা কাটা লাগে তার মধ্যে ৮৪% হল ডায়াবেটিক পা। ডায়াবেটিস রোগীর পায়ে আঘাত লাগলে বা ক্ষত হলে সেখানে ক্ষুদ্র রক্তনালীর বিকাশ, এক্সট্রাসেলুলার ম্যাট্রিক্স, ত্বক ইত্যাদির বৃদ্ধি খুব ধীর গতিতে হয়। ফলে ক্ষত নিরাময় প্রক্রিয়া বাধাগ্রস্থ হয় এবং ক্ষত শুকাতে দীর্ঘ সময় লেগে যায়। এতে জীবানু সংক্রমনের সম্ভাবনা বেড়ে যায়। কোনও কোনও ক্ষেত্রে ক্ষতস্থানে দুর্গন্ধযুক্ত পচন (গ্যাংগ্রিন) ধরে যায়। রোগীর জীবন রক্ষার্থে অনেক সময় পা বা পায়ের কিছু অংশ কেটে বাদ দিতে হয়। 
 
প্রতিরোধ: প্রথমত ডায়াবেটিস সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে। নিয়মিত পায়ের যতœ নিতে হবে, সব সময় পা পরিস্কার ও শুকনা রাখতে হবে, ডায়াবেটিক মোজা এবং জুতা ব্যবহার করতে হবে। পায়ে যাতে কোনও আঘাত না লাগে সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। ঘরে বাইরে কোথাও খালি পায়ে হাঁটা যাবে না। 
 
ঝুঁকি উপাদান: ডায়াবেটিস রোগীর পায়ে ক্ষত তৈরিতে প্রধান কারণগুলো হল- ১. ডায়াবেটিক নিউরোপ্যাথী ২. কম রক্ত চলাচল ও ৩. জীবানু সংক্রমনের সম্ভাবনা। ডায়াবেটিক নিউরোপ্যাথী হল পায়ে ব্যাথার অনুভূতি কমে যাওয়া বা অসারতা। এর ফলে রোগী পায়ে আঘাত পেলেও ব্যাথা অনুভব করেন না, ফলে পা কেটে গেলে বা পায়ে ফোস্কা পড়লেও তিনি তা বুঝতে পারেন না। সাধারনত পায়ের পাতা, পায়ের আঙ্গুল, গোড়ালি ও মেটা-টারসো ফ্যালানজিয়াল জয়েন্টে (পায়ের আঙ্গুলের জোড়া) ক্ষত সৃষ্টি হয়। ডায়াবেটিস রোগীর পায়ের রক্তনালীতে এথেরোসেক্লরোটিক প্লাক (চর্বি জাতীয় বা রক্তের অন্যান্য জমাট ময়লা) জমে রক্তনালীর ভিতরটা সংকুচিত হয়ে যায় এবং রক্ত চলাচল বাধাগ্রস্থ হয়। ফলে ক্ষতস্থানে পুষ্টি ও রক্তের জীবানুরোধক উপাদানগুলো পর্যাপ্ত পরিমানে পৌঁছাতে পারে না। অবশেষে সেখানে ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণ ঘটে, যেখান থেকে পায়ে গ্যাংগ্রীন দেখা দিতে পারে। 
 
ঝুঁকিপূর্ণ পা: (নিচের এক বা একাধিক কারণ থাকলে তাকে ঝুঁকিপূর্ণ পা হিসেবে গণ্য করতে হবে। সাধারনতঃ ঝুঁকিপূর্ণ পায়েই ডায়াবেটিস জনিত জটিলতা দেখা দেয়) পায়ে পূর্বের কোনও ক্ষত বা পায়ের কোনও অংশের অঙ্গচ্ছেদ থাকলে। মোটা নখ, পায়ের হাড়ের জোড়ার সীমিত নড়াচড়া, হাড়ের অঙ্গবিকৃতি থাকলে। পায়ে জীবাণুর সংক্রমন বা অন্যান্য সমস্যা যেমন- লাল চাকা, গরম হওয়া, কড়া পরা বা কড়ার নিচে রক্ত জমাট বাঁধা থাকলে। পায়ের বিভিন্ন রক্তনালীর পালস বা ধমনীর গতি না পাওয়া গেলে। পায়ের স্পর্শ অনুভূতি না থাকলে। পায়ের তাপ অনুভূতি না থাকলে। পায়ের কম্পন অনুভূতি না থাকলে। এছাড়াও পায়ের অঙ্গবিকৃতির কারণেও পা ঝুঁকিপূর্ণ হয়। যেমন- পায়ের কোনও আঙ্গুলের সামনের অংশ নিচের দিকে বেঁকে থাকা (Claw toes) পায়ের মেটা-টারসাল হাড় (পায়ের আঙ্গুলের গোড়ার পিছনের হাড়) উঁচু হয়ে থাকা, পায়ের বৃদ্ধাঙ্গুল দ্বিতীয় আঙ্গুলের দিকে বেঁকে থাকা (Bunion), পায়ের কনিষ্ঠ আঙ্গুলের গোড়া ফুলে লাল হয়ে থাকা (Bunionnette), পায়ের ছোট ছোট ওজনবাহী হাড়ের ক্ষয় জনিত পদবিকৃতি (Charcot joint ইত্যাদি। চিকিৎসা: সংক্রমন ছাড়া পায়ের ছোটখাটো ক্ষত থাকলে এন্টিসেপটিক সলিউশন, নিয়মিত ড্রেসিং ও পায়ের বিশ্রাম দিতে হবে। সংক্রমিত ক্ষত থাকলে তা চিকিৎসা কেন্দ্রের মাধ্যমে চিকিৎসা দিতে হবে। প্রয়োজনীয় এন্টিবায়োটিক ওষুধ, জীবাণু মুক্ত গজ ও যন্ত্রপাতির সাহায্যে ক্ষতস্থানের ড্রেসিং ও মৃত টিস্যু কেটে ফেলে দিতে হবে, পায়ের ক্ষত বেশি খারাপ হলে প্রয়োজনে নির্দিষ্ট অংশ কেটে বাদ দিতে হবে। পায়ের উপর থেকে যে কোনও ধরণের চাপ কমাতে হবে। প্রয়োজন হলে ভাস্কুলার সার্জারী (পায়ের রক্ত নালীর অপারেশন) করাতে হবে। একই সাথে ডায়াবেটিস পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। ওজন কমাতে হবে। ডায়াবেটিক পা এর চিকিৎসা চলাকালীন সময়ে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণের জন্য নিয়মিত ইনসুলিন নিলে ক্ষত সাধারনত দ্রুত শুকায়। 
 
লেখক : 
ডাঃ এম. মঞ্জুর আহমেদ 
এমবিবিএস (সিইউ); পিজিটি (সার্জারী); সিসিডি (বারডেম); ইডিসি (বারডেম) 
বাংলাদেশ ডায়াবেটিক সমিতি স্বীকৃত ডায়াবেটিস ও ডায়াবেটিক ফুট চিকিৎসক 

বিস্তারিত

sordikashi676.jpg

ঠান্ডা অ্যালার্জির সমস্যা, জেনে নিন ঘরোয়া চিকিৎসার উপায় উপকরণ !

প্রকৃতিতে চলছে আবারো ঋতু পরিবর্তনের হাওয়া। ঋতু পরিবর্তন হলেই বেশিরভাগ মানুষেরই সর্দি-কাশির সমস্যা হয়। বিশেষ করে যাঁদের রয়েছে ঠান্ডা অ্যালার্জির সমস্যা, তাঁরা বিপদে পড়েন সবচেয়ে বেশি। সর্দির কারণে নানা ধরনের সমস্যা হতে পারে। যেমন,

১। মাথাব্যথা,

২। বুকে ব্যথা,

৩। বুকে কফ জমে যাওয়া,

৪। কাশি,

৫। শ্বাসকষ্ট ইত্যাদি।

এসব এখন নিত্ত নৈমত্তিক ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে। এসব সমস্যা হলে ওষুধপত্র আর কতই খাবেন তার চেয়ে নিতে পারেন কিছু ঘরোয়া চিকিৎসা। এসব ঘরোয়া উপায়ে খুব সহজেই আপনি এসব সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে পারেন। জেনে নিন এখুনি সেইসব পদ্ধতি।

১। সরিষার তেল সর্দি-কাশিতে খুবই উপকারী। একটি স্টিলের পাত্রে ২-৩ টেবিল চামচ সরিষার তেল নিন।

২। কয়েক কোয়া রসুন থেঁতো করে তেলে মধ্যে দিন।

৩। এবার তেল গরম করুন। তেল ফুটে উঠলে নামিয়ে ফেলুন।

৪। এই তেল উষ্ণ অবস্থায় গলায়, বুকে ও পিঠে মালিশ করুন।

এতে কাশি, বুকের কফ, শ্বাসকষ্ট ইত্যাদি দ্রুত উপশম হবে। মাথাব্যথা সারাতে এই তেল মাথার তালুতে ঘষে ঘষে লাগান। ঠান্ডার সমস্যা কাটাতে এই তেল খেতেও পারেন।

বিস্তারিত

urin_pain11.jpg

প্রস্রাবে জ্বালাপোড়া সৃষ্টির জন্য দায়ী হল ব্যাকটেরিয়া, জেনে নিন করণীয় !

মেয়েদের অনেক সময় প্রস্রাবে জ্বালাপোড়ার সমস্যায় ভুগতে দেখা যায়। এই প্রস্রাবে জ্বালাপোড়া সৃষ্টির জন্য দায়ী হল ব্যাকটেরিয়া। তবে কোন কোন ক্ষেত্রে ছত্রাক বা ফাঙ্গাসের কারণেও প্রস্রাবে জ্বালা হয়ে থাকে।  

 রোগের কারণ-

মেয়েদের মূত্রনালী পায়ুপথের খুব কাছে থাকে। যার কারণে জ্বালাপোড়া সৃষ্টিকারী জীবাণু খুব সহজেই প্রবেশ মূত্রনালীতে প্রবেশ করতে পারে এবং সংক্রমণ ঘটায়। আবার অনেক সময় মূত্রনালীতে যৌন সঙ্গমের কারণেও জীবাণু প্রবেশ করতে পারে। এসব জীবাণু মূত্রনালীপথে কখনো কখনো মূত্রথলি ও কিডনিতে প্রবেশ করে থাকে।  
 
রোগের লক্ষণ- 
  
এ রোগ হলে প্রস্রাবের সময় জ্বালা-পোড়া হয় এবং সেই সঙ্গে পিঠের পেছনে উদরের নিচে ব্যথা হয়। ঘনঘন প্রস্রাবের ইচ্ছে হলেও অল্প প্রস্রাব হয়, ঘোলাটে, গন্ধযুক্ত এবং রক্ত সমন্বিত পস্রাব হয়। এছাড়া যৌন মিলনেও ব্যথা অনুভব হয়।  

প্রতিকার-
  
এই সমস্যা গুরুতর না হলে ঘরে বসেই এর চিকিৎসা করা সম্ভব। এই ঘরোয়া চিকিৎসায় প্রস্রাবের জ্বালাপোড়া যন্ত্রণা কমতে দারুন কাজ করে।  নিম্নে এই সম্পর্কিত বিস্তারিত আলোচনা করা হল-

উপকরণ ও প্রস্তুত প্রণালী-

এক চামুচ জিরা পাউডার, আদার রস দুই চামুচ, হাফ কাপ গরম পানি।  


ব্যবহারের নিয়ম-
  
এই উপকরণগুলো একসঙ্গে মিশিয়ে প্রতিদিন পান করুন। আদায় রয়েছে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট এবং অ্যান্টি-ইনফ্লমেটরি উপাদান। ফলে এটি প্রস্রাবে জ্বালাপোড়া কমায়। অন্যদিকে, জিরা পাউডারে থাকে কিউমিনালডিহাইড নামে একটি এনজাইম, যা ভেজাইনার প্রদাহ এবং ফোলাভাব কমাতে দারুন কাজে আসে।  
  
তবে প্রতিদিন এই চিকিৎসা চালাতে হবে, না হলে কিন্তু তেমন ফল পাওয়া যাবে না।

 

বিস্তারিত

jorrr64.jpg

জেনে নিন জ্বর হলে যে সব খাবার খাবেন !

সময়টা গ্রীষ্মকাল হলেও, বেশ কিছুদিন ধরে ‍আবহাওয়ার তারতম্য দেখা দিচ্ছে। এই ভীষণ গরম আবার এই নামছে ঝুমঝুম বৃষ্টি, সেইসঙ্গে বইছে ঠাণ্ডা বাতাস। আবহাওয়ার এ তারতম্যের কারণে এসময় ঠাণ্ডা-কাশি ও গলাব্যথা হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। এমন অবস্থায় অনেকের জ্বরও হয়। আর জ্বর মানেই খাওয়ায় অরুচি।

প্রিয় খাবারও জ্বরের সময় পানসে লাগে। জ্বর বেশি হলে হজম ক্ষমতা কমে যায় ও শরীর দুর্বল হয়ে পড়ে। তবে দ্রুত সুস্থতার জন্য এসময় সঠিক খাদ্যতালিকা মেনে চলা প্রয়োজন। জ্বরের সময় উচ্চ ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার, ভিটামিন সি ও প্রচুর পানি ও পানিজাতীয় খাবার খাওয়া প্রয়োজন। দেখে নিন ভালো করে, পরে কাজে দেবে।

রুটি

গমের রুটি সহজপাচ্য। তাই জ্বর হলে সকাল ও রাতের খাবারে হাতে গড়া গমের রুটি রাখতে পারেন। তবে রুটিতে তেল বা ঘি ব্যবহার না করাই ভালো।

পানিজাতীয় সবজি

জ্বরের সময় শরীরে পানির চাহিদা পূরণে প্রচুর পরিমাণে পানি জাতীয় সবজি খাওয়া উচিত। যেমন- মিষ্টি কুমড়া, লাউ, টমেটো, বাঁধাকপি, গাজর ও শসা। এসব সবজি শরীরের পানির চাহিদা পূরণ করে সুস্থতা ফিরিয়ে আনতে সহায়তা করে।

স্যুপ

বেশিরভাগ সময় ঠাণ্ডা থেকেই জ্বর হয়। জ্বরে আরাম পেতে দু’বেলা টমেটো বা গাজরের স্যুপ খেতে পারেন। স্যুপ শরীরের ব্যাকটেরিয়া প্রতিরোধে সহায়তা করে।

আপেল

জ্বরের সময় প্রতিদিন অন্তত একটি আপেল খাওয়া উচিত। আপেল শরীরকে ডিহাইড্রেশন থেকে রক্ষা করে। এছ‍াড়াও এটি ভাইরাল ব্যাকটেরিয়ার সঙ্গে লড়াই করে।

জুস

জ্বরের সময় প্রচুর পানি করা প্রয়োজন। পানির পাশাপাশি বিভিন্ন মৌসুমী ফলের জুসও খেতে পারেন। এসময় লেবু কমলা ও মালটার জুস খেলে দ্রুত মুখে রুচি ফিরে আসবে।

ভেষজ চা

তুলসি, আদা, লেবু ও লবঙ্গ চা খেতে পারেন। পানিতে আট থেকে ১০ মিনিট আদা ও লবঙ্গ সেদ্ধ করুন। এবার কাপে তুলসি পাতা রেখে লেবুর রস দিন। উপর থেকে আদা ও লবঙ্গ সেদ্ধ পানি ঢালুন। চাইলে মধু মেশাতে পারেন। এছাড়াও খালি তুলসি পাতা দিয়েও চা তৈরি করতে পারেন। এই চা গলা ব্যথা, খুসখুসে কাশি ‍ও মাথাব্যথার ভেষজ ওষুধ হিসেবে কাজ করে।

দুধ ও ছানা

শরীরের শক্তি বাড়ানো ও উদ্যম ফিরিয়ে আনতে দুধের জুড়ি নেই। দুধে মধু মিশিয়ে খেলে কাশি ও মাথাব্যথায় উপকার পাবেন। এছাড়াও ব্রেকফাস্টে ছানা খেতে পারেন। এটি শরীরে শক্তি যোগাবে তো বটেই, খেতেও বেশ দার‍ুণ।

বিস্তারিত

nepkibn15.jpg

মেয়েদের জরায়ুর ক্যান্সারের কারণ হতে পারে ন্যাপকিন ও !

আধুনিক যুগের কর্মব্যস্ত নারীদের ঋতুস্রাব চলাকালীন সময়গুলোতে তাদের প্রধান সঙ্গী হয়ে ওঠে স্যানিটারি ন্যাপকিন। এই স্যানিটারি ন্যাপকিনই হতে পারে জরায়ু ক্যান্সারের কারণ! বিশ্বব্যাপী ৭৫% নারীই পিরিয়ড চলাকালীন সময়ে যৌনাঙ্গে চুলকানি, র‍্যাশ ও ব্যথা বোধ করেন। যার জন্য বেশিরভাগই দায়ি থাকে স্যানিটারি ন্যাপকিন।

আসুন জেনে নেয়া যাক বিজ্ঞানের দৃষ্টি থেকে স্যানিটারি ন্যাপকিনের স্বাস্থ্যঝুঁকি।

ইউএস এনভায়রনমেন্টাল প্রটেকশন এজেন্সির গবেষণায় পাওয়া গেছে, স্যানিটারি ন্যাপকিন তৈরিতে ব্যবহার করা হয় ডাইঅক্সিন (Dioxin) নামক এক ধরণের কেমিকেল। যা সরাসরি ক্যান্সারের জন্যে দায়ী। এছাড়া জরায়ুর নানা ধরনের সংক্রমণের জন্যেও দায়ী থাকে।

এই এজেন্সির ১৯৯৬ সালের এক গবেষণায় দেখা যায়, প্রতিটি স্যানিটারি ন্যাপকিনে ডায়োক্সিন থাকে ৪০০ পিপিটি। এই ডায়োক্সিন সন্তাণ ধারণ ক্ষমতা ও জরায়ুর নানা ধরনের রোগের জন্যও দায়ী।

দীর্ঘ সময় ধরে সুরক্ষা দেয় যে ন্যাপকিন গুলো, সেগুলো রক্তকে জেলে পরিণত করে ফেলে। কিন্তু ৫ ঘন্টা পরেই সেখানে ফাঙ্গাস জন্মাতে শুরু করে। আর ত্বকের সংস্পর্শে এসে নানা ধরনের জরায়ুর সংক্রমণ, লাল র‍্যাশ সহ চুলকানী হতে পারে।

প্যাডের নিচে থাকা প্লাস্টিকের কারণে রক্ত যেমন বাইরে বের হতে পারে না, তেমনি বাতাস চলাচলেও বাধা পড়ে। ফলে স্যাঁতসেঁতে অবস্থায় সহজেই ব্যাক্টেরিয়া জন্ম নেয়। এ থেকে সংক্রমণও হতে পারে।

প্রস্তুত প্রক্রিয়ার বিভিন্ন সময়ে নানা কেমিক্যাল ওয়াশের প্রয়োজন হয়। এর ফলে কিছু কেমিকেল রয়েই যায়। যা ত্বকের সংস্পর্শে এলে ত্বকের ক্ষতি হতে পারে।

যে কোম্পানীর ন্যাপকিনই ব্যবহার করুণ না কেন, চেষ্টা করুন, তা দীর্ঘ সময় ব্যবহার না করার। ব্যবহারের জন্য তুলোর তৈরি ন্যাপকিন বেছে নিন। যা পাঁচ ঘন্টা পর পর বদলে নেয়া যায়।

বিস্তারিত

khrtyug2.jpg

খেজুর স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী!

খেজুর স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী একটি ফল। বিশেষ করে যদি শীতের দিনে প্রতিদিন খাওয়া যায়। এতে রয়েছে- ভিটামিন, ক্যালসিয়াম, আয়রন, পটাসিয়াম, ন্যাচারাল গ্লুকোজ এবং আঁশ। শীতে কেন খেজুর স্বাস্থ্যের জন্য ভালো সেই বিষয়গুলো জেনে নেয়া যাক।
 
শরীর উষ্ণ রাখে
ক্যালসিয়াম, আয়রন, ফাইবার, ভিটামিন ও ম্যাগনেসিয়ামের চমৎকার উৎস খেজুর। আর খেজুরের এসব উপকরণ শরীরকে উষ্ণ রাখতে সাহায্য করে।
 
ঠাণ্ডা নিরাময়ে সাহায্য করে
ঠাণ্ডার সমস্যায় ভোগলে দুই-তিনটি খেজুর, কয়েকটি গোলমরিচ এবং এক-দুইটি এলাচ পানিতে দিয়ে সিদ্ধ হতে দিতে হবে। ঘুমাতে যাওয়ার আগে দ্রবণটি পান করলে ঠাণ্ডা থেকে নিরাময় পাওয়া যাবে।
 
অ্যাজমা নিরাময়ে
অ্যাজমা এমন একটি স্বাস্থ্য সমস্যা যা শীতের সময় বৃদ্ধি পায়। প্রতিদিন সকালে ও সন্ধ্যায় ১-২ টি খেজুর খেলে অ্যাজমা সমস্যা বৃদ্ধি পায় না।
 
শক্তি বর্ধক
খেজুরে প্রাকৃতিক চিনি থাকে বলে তাৎক্ষণিকভাবে শরীরে শক্তি যোগায়। শক্তি বৃদ্ধির প্রয়োজন হলে তাৎক্ষণিক কয়েকটি খেজুর খেয়ে নেয়া যেতে পারে।
 
কোষ্ঠকাঠিন্য
খেজুর আঁশযুক্ত খাবার। একগ্লাস পানিতে কয়েকটি খেজুর সারারাত ভিজিয়ে রাখতে হবে। সকালে ভেজানো খেজুরগুলোকে পিষে নিতে হবে। এবং সিরাপ বানিয়ে খালি পেটে পান করতে হবে। এই সিরাপ কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে সাহায্য করবে।
 
হৃদপিন্ডের জন্য ভালো
খেজুর আঁশযুক্ত খাবার বলে হৃদপিন্ডকে সুস্থ থাকতে সাহায্য করে। এটি হৃদস্পন্দন নিয়ন্ত্রণে থাকতে সাহায্য করে বলে হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি প্রতিরোধ হয়। বিশেষ করে শীতকালে।
 
আরথ্রাইটিসের জন্য ভালো
খেজুরে প্রদাহরোধী উপাদান আছে। এজন্য খেজুর খেলে আরথ্রাইটিসের ব্যথা কমে যা শীতের সময় খুব সাধারণ একটি বিষয়। তাই প্রতিদিন কয়েকটি খেজুর খাওয়া যেতে পারে।
 
ব্লাড প্রেশার কমায়
খেজুর ম্যাগনেসিয়াম ও পটাসিয়াম সমৃদ্ধ। এই দুটি উপাদান রক্তচাপ কমতে সাহায্য করে। রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে প্রতিদিন পাঁচ-ছয়টি খেজুর খাওয়া যেতে পারে।

বিস্তারিত

Next
  • 1
  • 2
  • 3
  • 4
  • 5
  • 6
  • 7
  • 8
  • 9
  • 10
  • 11
  • 12
  • 13
  • 14
  • 15
  • 16
  • 17
  • 18
  • 19
  • 20
  • 21
  • 22
  • 23
  • 24
  • 25
  • 26
  • 27
  • 28
  • 29
  • সর্বশেষ
  • সর্বাধিক পঠিত

মধ্যপ্রাচ্যে সন্ত্রাসের মূল কারণ ইসরাইল ও আমেরিকা: রুহানি

আসন্ন নির্বাচনে জিতলেই দেশের ক্ষমতা পাবে তালেবান: আফগান প্রেসিডেন্ট

৫১ নং ওয়ার্ডকে মডেল ওয়ার্ড হিসেবে গড়ে তুলবো: মামুন সরকার

৫১ নং ওয়ার্ডের বিভিন্নস্থানে ঠেলাগাড়ি প্রার্থীর পোস্টার ছিড়ে ফেলা হচ্ছে

হাবিব হাসানের সাক্ষাতে উত্তরা প্রেস ক্লাব সোসাইটি’র নেতৃবৃন্দ

বাসে তরুণীকে যৌন নিপীড়ন; নিপীড়কের হাত কেটে দিতে বললো তরুণী

টঙ্গীতে গাছ কেটে সরকারী জায়গা দখলের অভিযাগ

বিশ্ব ইজতেমার ম্যাপ ও জেলা দায়িত্বশীলদের তালিকা প্রকাশ

ঢাকাকে কাঁদিয়ে বিপিএলে চ্যাম্পিয়ন কুমিল্লা

এগিয়ে চলছে উত্তরা লেকের কার্যক্রম, দক্ষিণের ৮০ ভাগ কাজ সম্পন্ন

৫১ নং ওয়ার্ডের বিভিন্নস্থানে ঠেলাগাড়ি প্রার্থীর পোস্টার ছিড়ে ফেলা হচ্ছে

৫৩ নং ওয়ার্ডকে একটি মডেল এলাকা হিসেবে গড়ে তুলবো

আাগামী মাসের ১৫, ১৬ ও ১৭ তারিখ তুরাগ তীরে বিশ্ব ইজতেমা

নেত্রকোণায় চার সাংবাদিকের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজির অভিযোগ ভিত্তিহীন

বিশ্ব ইজতেমার ম্যাপ ও জেলা দায়িত্বশীলদের তালিকা প্রকাশ

এগিয়ে চলছে উত্তরা লেকের কার্যক্রম, দক্ষিণের ৮০ ভাগ কাজ সম্পন্ন

টঙ্গীতে গাছ কেটে সরকারী জায়গা দখলের অভিযাগ

নদী দখলকারীরা নির্বাচন করার ও ঋণ পাওয়ার অযোগ্য: হাইকোর্ট

উত্তরায় প্রয়াত চিকিৎসক লিটু’র রুহের মাগফিরাত কামনায় দোয়া

উত্তরায় শুরু হয়েছে আমিন মোহাম্মদের আবাসন মেলা ২০১৯

  • প্রচ্ছদ
  • আমাদের পরিবার
  • বিজ্ঞাপন

© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত উত্তরা নিউজ
২০১৩-২০১৬

সম্পাদক ও প্রকাশকঃ মোঃ তারেকউজ্জামান খান
বাড়িঃ ১২৫(৩য় তলা), রানাভোলা এভিনিউ রোড, সেক্টরঃ ১০,
উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০
মোবাঃ ০১৭১২২৬৩৮৯৬
ই-মেইলঃ info@uttaranews24.com, uttaranewsbd24@gmail.com

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা বা ছবি অনুমতি ছাড়া নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি